নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেসবুক: https://www.facebook.com/FaridSohaiI

কাঠুরে

ফেসবুকে পেতে: https://www.facebook.com/FaridSohaiI

কাঠুরে › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাকরাইল মসজিদের ইতিহাস!!

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২১

রাজধানী ঢাকার কাকরাইল এলাকায় রমনা পার্কের পাশে অবস্থিত বিশাল মসজিদটিই কাকরাইল মসজিদ।
এটি বাংলাদেশের তাবলীগ জামাতের মারকায বা প্রধান কেন্দ্র। ১৯৫২ সালে এই মসজিদটি তাবলীগ জামাতের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে নির্ধারিত হয়। মসজিদটির পুরাতন নাম ছিল ‘মালওয়ালি মসজিদ’।
কাকরাইল মসজিদ সর্বপ্রথম কবে এবং কার দ্বারা নির্মিত হয়েছে তা নিয়ে মতভেদ আছে।
তবে কাকরাইল মসজিদের জৈষ্ঠ ব্যক্তিবর্গদের থেকে জানা যায়,
অনেকে মনে করে প্রায় ৩০০ বছর আগে এ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নবাব পরিবারের যে কোন একজন সম্মানিত ব্যক্তি মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। মসজিদটি নবাবদের অন্যান্য স্থাপনার সাদৃশ্যেই নির্মিত ছিল। শুরুতে মসজিদটি স্বল্প পরিসরে ছিল। সামনে ছোট্ট একটি পুকুর ছিল।


মসজিদের সামনের দৃশ্য।

আবার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহম্মদ এলতাসউদ্দিন জানান,
তিনি অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ওসমান গনির থেকে শুনেছেন প্রখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. টি আহমদ ও সমমনা কতিপয় ব্যক্তি ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর মসজিদ নির্মাণের জন্য সরকারের অনুমতি ও জায়গা চেয়ে আবেদন পাঠালেও দীর্ঘদিনেও তৎকালীন সরকার থেকে কোনো অনুমতি পায়নি তারা। পরে সরকারের অনুমতি ছাড়া এক রাতেই শতাধিক লোক মিলে চারদিকে ইটের গাঁথুনি, বাঁশ ও টিন দিয়ে সেখানে মসজিদ তৈরি করে ফজরের নামাজও আদায় করেন তারা।


মসজিদের সামনের দৃশ্য। (আংশিক)

বিষয়টি সরকারের নজরে এলে ডা. টি. আহমদ ও তাঁর সহযোগীদের কারণ দর্শানোর নোটিস জারি করা হয়। পরে তিনি উকিলের মাধ্যমে জবাব দিলেন,
“All land belongs to Almighty Allah, and as such, the construction of House of Allah, in the land of Allah, does not require the permission of anybody”.
সহজ ভাষায়, “পৃথিবীর সব জমি আল্লাহর, আর এখানে আল্লাহর ঘরই তৈরি করা হচ্ছে। আল্লাহর ঘর তৈরির জন্য কারো অনুমতির প্রয়োজন নেই”।
একথা শোনার পরে এ বিষয়টি নিয়ে আর কেউ কোন উচ্চ বাচ্চ্য করেনি। এভাবেই কাকরাইল মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল।


মসজিদের সামনে দূর দূরান্ত থেকে আসা তাবলীগের লোকজন। প্রায় সর্বক্ষণই এখানের চিত্র এমন থাকে।

মসজিদের স্থাপত্যিক বিষয়ঃ
ষাটের দশকে কাকরাইল মসজিদের মুরুব্বিগণের সমন্বয়ে ইঞ্জিনিয়ার মরহুম হাজি আব্দুল মুকিত সাহেবের তত্ত্বাবধানে তিন তলা মসজিদটি পুনঃনির্মানের কাজ শুরু হয়। মসজিদটি অন্যান্য মসজিদ থেকে একটু নান্দনিক ও আকর্ষণীয় নকশায় তৈরি। এ মসজিদের ডিজাইন দেখলে মনে হবে ইঞ্জিনিয়ার মরহুম হাজি আব্দুল মুকিত সাহেব মনপ্রাণ ঢেলে মসজিদটি নির্মাণ করেছেন। মসজিদের ছাদ সংলগ্ন ত্রিভুজ আকৃতির নকশা রয়েছে। পিলারগুলো চৌকোণা আকৃতির। মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালটি ঢেউ খেলানো। এছাড়াও মসজিদটির তিন দিকে প্রশস্ত বারান্দা রয়েছে।
দক্ষিণ ও উত্তর পাশে রয়েছে ওজুখানার জন্য ছোট্ট দুইটি পুকুরসাদৃশ্য হাউজ। এ পুকুরের চতুষ্পার্শে শতাধিক লোক একত্রে ওজু করতে পারেন। মসজিদের বাইরেও রয়েছে ওজুখানা। মসজিদ থেকে একটু দূরে উত্তর পাশে প্রশ্রাব ও বাথরুমের জন্য রয়েছে দোতলা একটি ভবন। মুলত মসজিদের মূল অংশটি তিনতলা। ডানপাশের অংশটি ছয়তলা। ছয়তলা ভবনটি হিফজখানা, ছাত্রাবাস ও তাবলিগের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহার করা হয়।


মসজিদের ভিতরে নামজ আদায়রত মুসল্লি।

অন্যান্য মসজিদগুলা থেকে এই মসজিদটি ব্যাতিক্রম হওয়ার কারনঃ

এই মসজিদের বাহ্যিক কাঠামো চমৎকার হলেও এর ভেতরে তেমন কোনো জৌলুস নেই।
তাবলিগ জামাতের (প্রধান কেন্দ্র) হিসেবে বিশ্বজোড়া পরিচয় থাকলেও মসজিদটি একেবারেই সাদামাটা। নেই সুউচ্চ মিনার। মিনারের চূড়ায় আর সব মসজিদের মতো চারমুখী মাইক নেই। সারি সারি এয়ারকুলার বা দামী ফ্যান নেই। নরম গালিচা, ঝাড়বাতি, অজুখানা কোনো কিছুতেই বিলাসিতা নেই।
সব মসজিদে বেতনধারী ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেম থাকলেও এই মসজিদে নেই। তাবলিগের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাই পালাক্রমে এ দায়িত্ব পালন করেন। এমনকি তাবলিগে অংশগ্রহণকারীদের জন্য মসজিদ আঙিনায় প্রতিদিন যিনি খাবার রান্না করেন তাঁরও কোনো বেতন নেই। এই মসজিদের সবথেকে বড় ব্যাতিক্রমটা হল, এটির কোন দরজা নেই। রাত দিন খোলা সবার জন্য। এমন আরও নানা কারণে এই মসজিদটি অন্য মসজিদ গুলা থেকে ব্যাতিক্রম।


মসজিদের জৌলুসহীন অজুখানা।

১৯৪৬ সালে মাওলানা আব্দুল আজিজ সাহেব কলকাতা থেকে বাংলাদেশে তাবলিগের কাজ নিয়ে আসেন। তারপর প্রথমে পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লার উত্তর-পশ্চিম কোণের 'খান মুহাম্মদ মসজিদে দাওয়াতের কাজ চললেও ১৯৫২ সালের পর থেকে এখনো অবদি প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা বিরতিহীন ভাবে দ্বীনের দাওয়াত চলছে এখানে। কখনো নামাজ, কখনো বয়ান, কখনো জিকির, তেলওয়াত, খেদমত, ও বিভিন্ন মহল্লার মানুষদের বিরামহীন ভাবে দ্বীনের দাওয়াত দেয়াসহ ধর্মীয় প্রায় সব কাজই চলছে এই মসজিদে, এখনো পর্যন্ত।

তথ্যসুত্রঃ উইকি, ইত্তেফাক, কালেরকণ্ঠ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫২

রাসেল সরকার বলেছেন: ইসলামের ছদ্মনামে মেওয়াতী তবলীগ চরম গোমরাহী ফেরকা তথা ৭২টি জাহান্নামী দলের একটি । এই সংঘঠনটি ১৯২৬ ইং সালে বর্তমান ভারতের < মেওয়াত নামক শহর হতে কার্যক্রম শুরু করে । তার অনুসারীরা তাকে হজরত জী বলে ডাকে । ইলিয়াছ মেওয়াতী ১৮৮৫ ইং সালে জন্ম গ্রহণ করে এবং ১৯৪১ ইং সালে মৃত্যু বরণ করে ।
বাংলাদেশ সহ প্রায় সারা বিশ্বের সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন, তাদের বাহ্যিক লেবাস দেখে তাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দ্বীনের প্রকৃত ধারা হতে যেমন সরে যাচ্ছে তেমনিভাবে তাদের আকিদাকে সঠিক মনে করতেছে । কিন্তু সত্য অনেক ভিন্ন । কারনঃ-
* ইসলামের উছুল হলো পাঁচটিঃ কলেমা, নামাজ, রোজা, যাকাত ও হজ্ব । কিন্তু ইলিয়াছ শান্তি, মুক্তি ও মানবতার ধর্ম ইসলামের পঞ্চবেনা ভেঙ্গে মনগড়া ছয় উছুলে রূপান্তর করেছে । যথাঃ- কলেমা, নামাজ, একরামুল মুছলেমীন, এলেম ও জিকির, ইখলাছে নিয়্যাত, দাওয়াত ও তবলীগ ।
* মৌঃ শিব্বির আহম্মদ দেওবন্দী মোকালাতুস সদরইন নামক কিতাবে লিখেছে- মৌঃ ইলিয়াছ মেওয়াতীকে বৃটিশ গভঃ-এর পক্ষ হইতে নিয়মিত ৬০০ টাকা করে মাসিক ভাতা দেয়া হত । প্রক্ষাত ঐতিহাসিক জনাব মাওলানা গোলাম মেহের আলী সাহেবের দেওবন্দী মাজহাব নামক কিতাবেও এই ভাতা প্রাপ্তির কথা উল্লেখ রয়েছে ।
* ইলিয়াছ মেওয়াতী তার বিশ্বস্ত শিষ্য জহিরুল হাসানকে তার আসল উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে গিয়ে বলেছে যে, জহিরুল হাসান আমার গোপন রহস্য কেউ জানেনা, লোকজন মনে করছে এটা নামাজের আন্দোলন, আমি কসম খেয়ে বলছি এটা কোন নামাজের আন্দোলন নয় । একদিন খুবই আক্ষেপ করে বললেন, মিয়া জহিরুল হাসান আমার উদ্দেশ্য হলো নতুন একটি কওম তথা দল সৃষ্টি করা । ( দ্বিনী দাওয়াত উর্দু রেছালার ২৩৪ পৃষ্ঠা )।
*তবলীগ জামায়াতের চিল্লা- আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ করার চেয়েও শ্রেষ্ট । ( মালফুজাত- ৬৭, ৬৮, ১২৩ পৃষ্ঠা ) ।
* ১৯৫০ এর দশকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশে তবলীগ জামায়াতের প্রসার লাভ করে । ১৯৬৫ সালে ঢাকায় প্রথম এজতেমা শুরু হয় । এর আগে এই এজতেমা অনুষ্ঠিত হত কাকরাইল মসজিদে । পরবর্তীতে টঙ্গীর তুরাগ নদীর পূর্ব তীরে এই এজতেমার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে থাকে ।
<< বোখারী শরিখঃ ২য় খন্ড ১১২৮ পৃষ্ঠা আবু সাঈদ খুদরী থেকে বর্ণিত- প্রিয় নবী এরশাদ ফরমান- পূর্বদেশ থেকে একটি দল বের হবে, এরা কুরআন পড়বে কিন্তু ওদের কুরআন পড়া হলকুমের নীচে যাবেনা ।ওরা দ্বীন ধর্ম থেকে এরূপ ভাবে বের হয়ে যাবে, যেমন তীর শিকার ভেদ করে চলে যায় আর কখনো শিকারের উপর ফিরে আসেনা । জিজ্ঞাসা করা হলো ইয়া রাসুলাল্লাহ ওদের চেনার উপায় কি ? প্রিয়নবী বললেন, ওরা অধিকাংশ লোকই মাথা কামায়ে (চেচে) রাখবে ।
মেশকাত শরীফের ২য় খন্ডে ৪৬২ পৃষ্ঠায় হাশিয়া লুমআতে বর্ণিত আছে ওরা গোল হয়ে বসবে ।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০১

কাঠুরে বলেছেন: আমি তাবলীগ জামাতের কোন আমির নই,
এবং মাওলানা হাজী টাইপেরও কেউ নই।

এখানে জাস্ট কাকরাইল মসজিদের ইতিহাস লিখা হয়েছে। ক্যাচাল করার জন্য এই পোষ্ট দেয়া হয়নি। ক্যাচাল অন্য কোন পোষ্টে করেন। আমার পোষ্টে আসবেন না দয়া করে।

পোষ্ট পড়ার আগে আমার প্রোফাইলটা ঘুরা উচিৎ ছিল আপনার।
আমার পোষ্টে ছাগু সর্বদাই পরিত্যাজ্য।

এখন বিদেয় হোন।

২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫৭

শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম , ইতিহাস টা জানা ছিলো না আজকে জানতে পারলাম তাই ধন্যবাদ আপনাকে

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

কাঠুরে বলেছেন: আপানকেও অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
এই নিয়ে ইতিমধ্যে অনেকগুলো লেখাই পড়েছি। অনেকগুলো লেখার সমন্বয়ে আপনার এই পোস্টটিও বেশ ভালো। যারা জানেন না, তাদের জন্য ইন্টারেস্টিং হবে।

একটা ভিন্ন বিষয় আমার দৃষ্টি আকর্ষন করলো। এটাকে অন্য কোন প্রেক্ষাপট থেকে দেখার সুযোগ নাই। দেশে জায়গা দখলের জন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান স্থাপনের কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশে মসজিদ বানায় অন্য দেশে হয়ত মন্দির। লক্ষ্য করলেই দেখবেন যে বিনা অনুমুতিতে মসজিদ বানানোর জন্য ডা. টি. আহমদ ও তাঁর সহযোগীদের কারণ দর্শানোর নোটিসে তারা জবাব দিয়েছেন, পৃথিবীর সব জমি আল্লাহর, আর এখানে আল্লাহর ঘরই তৈরি করা হচ্ছে। আল্লাহর ঘর তৈরির জন্য কারো অনুমতির প্রয়োজন নেই”।

টি এম সাহেবের এই বক্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়ে যদি কেউ বাড়িতে উনার জমির উপর বিনা অনুমুতিতে মসজিদ বানাইতো তাহলে উনিও প্রকৃত মজাটা টের পেতেন। বিষয়টি এই কারনে বললাম, শিক্ষিত লোক হয়েও তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলেন না। উল্টো স্বস্তা একটি ধর্মীয় যুক্তি দিয়ে তিনি আইন লংঘন করলেন। অথচ তিনি চাইলেই আরো সুন্দর ও গ্রহনযোগ্য কোন যুক্তি ব্যবহার করতে পারতেন। দেশে শিক্ষিত লোকরাই অধিকাংশ সময়ে নেতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।

যাইহোক, বিষয়টি নিয়ে এই কারনে বললাম, আমার পরিচিত এক ব্যক্তির সাথে মসজিদ কমিটি জায়গা দখল নিয়ে ফাইট দেখে আমি লজ্জিত। নামাজ পড়তে গিয়ে তাদের ক্যাচালের চোটে মসজিদ থেকে বের হয়ে চলে আসছি।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

কাঠুরে বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালোবাসা ভাই।
আমার কমেন্ট সম্পূর্ণ যৌক্তিক।

কিন্তু একটা বিষয় হল, আমার ব্যাক্তিগত জমি আর সরকারী জমি দুটো সম্পূর্ণ আলাদা।
ব্যাক্তিগত জমির উপর যদি জোর করে মসজিদ করা হয়, সেটা অবশ্যই খুব ভয়ঙ্কর দোষ।
আবার সরকারী জমির উপরও যদি মসজিদ বানানো হয়, সেটাও দোষ। তবে নাগরিক হিসেবে তারা এটার অধিকার রাখেন।

এখানে বলা আছে, ডাঃ সাহেবরা অনেকদিন ধরে এখানে একটা মসজিদ স্থাপনের জন্য সরকারের দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন, সরকার যখন এদিকে কোন ভ্রুক্ষেপই করছিল না, তখন তারা একাজটি করেন।

একটা প্রয়োজনের তাগিদে সাধারন জনগনের দাবীর মতো ব্যাপার।
আর এই মসজিদের ব্যাতিক্রমে কারনগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন, কোন পার্থিব উদ্দেশ্যে এই মসজিদের কোন কাজ হয় না, প্রায় সব কাজই নিঃস্বার্থ ভাবে হচ্ছে।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

কাঠুরে বলেছেন: আমার কমেন্ট সম্পূর্ণ যৌক্তিক এর স্থলে

#আপনার কমেন্ট সম্পূর্ণ যৌক্তিক হবে।
টাইপ মিসটেক :)

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৮

তারেক বলেছেন: @রাসেল , বিনা কারনে ছবি তোলা হারাম। অাপনি কেন ছবি দিয়ে রাখছেন? অন্যদের জাহান্নামী বলার অাগে নিজে যে গোনাহর কাজ করলেন সেটা দেখা উচিত ছিল না। উনি এখানে মসজিদের ইতিহাস তুলে ধরেছেন , অার অাপনি তাবলীগের পিছনে লেগে গেলেন।

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র, অনেক কিছু জানা গেল।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

কাঠুরে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। :)

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

ভবোঘুরে মুন্না বলেছেন: দারুন পোষ্ট

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

কাঠুরে বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভবঘুরে মুন্না ভাই। :)

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ এবং গোছানো পোস্টে ভালোলাগা রইল।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

কাঠুরে বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বোকা মানুষ। :)

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০১

নিশাত সুলতানা বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ চমৎকার পোস্ট ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

কাঠুরে বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৪

প্রামানিক বলেছেন: কাকরাইল মসজিদ সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

কাঠুরে বলেছেন: জানাতে পেরে নিজের কাছেই ভালো লাগছে। :)

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমার অনেকবার কাকরাই মসজিদে যাওয়া হয়েছে।আমি খুব কাছে থেকে তা দেখেছি।
আমার খুব ভাল লেগেছে এর ভেতরে তেমন কোনো জৌলুস বা বিলাস বহুল কোন আয়োজন নেই।
ধন্যবাদ আপনাকে কাকরাইল মসদজিরে ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
পুরোপুরি জানা ছিলনা,আপনার জন্যই জানা হলো আজ।
আবারো আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

কাঠুরে বলেছেন: আপনাদের জানাতে পেরে আমার নিজের কাছেই ভালো লাগছে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৫

বঙ্গমিত্র সিএইচটি বলেছেন: ১৯৫২ সাল থেকে আজ অবধী কখনো নামাজ, জিকির, বয়ান চলছে । যারা এর বিরুধিতা করেন তারা এমন আরেকটা মসজিদের উদাহারণ দেন। যেখানে প্রতি মুহুর্তে আল্লার নাম উচ্ছারিত হচ্ছে। আশা করি কিয়ামতের আগ পর্যন্ত চলবে। ধন্যবাদ লেখককে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

কাঠুরে বলেছেন: একমত।

ধন্যবাদ আপনাকে। :)

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২১

স্বপনচাষী বলেছেন: কাকরাইল মসজিদের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

কাঠুরে বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ে উৎসাহ দেবার জন্য। :)

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:১৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিরাট কোন সমস্যা দেখা দিলেই বৃহ্ষপ্রতিবার আমরা চলে যেতাম সেখানে।। ভাল না লাগলেও খেতে হতো দলবেধে।। আজ তাই ভাল লাগছে।। বয়সের ব্যাপার আর কি।।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৫

কাঠুরে বলেছেন: হুম। :)
আমার কাছে অবশ্য দল বেঁধে খাওয়ার সিস্টেমটা ভালোই লেগেছে। এসএসসি পরিক্ষার পর একবার যাওয়া হয়েছিল সেখানে। :)

১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১১

রাসেল সরকার বলেছেন: যেখানে সব সময় খাওয়া-দাওয়া এবং রাত্রি যাপন করা হয়...... সেটাকে মসজিদ না বলে হোটেল বলাই উত্তম........ ।

২১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

কাঠুরে বলেছেন: তোর কথা তো আসিফ মহিউদ্দিন টাইপের হইয়া গেলো। আমি এর লাইগাই ধর্মবিদ্বেষী আর তগ মতো গ্যামাটি গুলারে দুই চোক্ষে দেখতে পারি না, এবং এডিরে আমার আইডিতে ঢুকতেও মানা কইরা দিছি বারবার।

মসজিদে টয়লেট আছে দেইখা আসিফ মহিউদ্দিন মসজিদরে টয়লেটের সাথে তুলনা করছিল।
আর তুই করলি হোটেলের সাথে।

কি আর বলমু, তোরা হইলি গিয়া গু। তগর লইয়া তাই নাড়তে চাড়তেও ভাল্লাগে না।
তোরে আমার ব্লগ থিকা ব্লক করা গেলে উত্তম হইত। তোর কপাল, আমি ঐ সিস্টেমটা জানি না।

১৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

গোধুলী রঙ বলেছেন: @রাসেল সরকার বাংলাদেশের তাবত মসজিদে ইফতারী করায় রোজাদারদের, তাইলে আর কি রোজার মাসে সব মসজিদই হোটেল হয়ে যায়। ভালোই পারেন।

লেখক বলেছেন
কি আর বলমু, তোরা হইলি গিয়া গু। তগর লইয়া তাই নাড়তে চাড়তেও ভাল্লাগে না।
তোরে আমার ব্লগ থিকা ব্লক করা গেলে উত্তম হইত। তোর কপাল, আমি ঐ সিস্টেমটা জানি না।

১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

রাসেল সরকার বলেছেন: # গোধুলী রঙ # যেখানে সব সময় রাত্রি যাপন আর নিয়মিত খাওয়া-দাওয়া করা হয় এবং দিল্লীর মৌলবী ইলিয়াছ মেওয়াতীর দর্শন প্রচার-প্রসারের চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে সেটাকে কি বলবো..........???

১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

রাসেল সরকার বলেছেন: যাদের আত্মা-জীবনে কাফের এজিদের নাপাকি বিদ্যামান এবং যাদের বস্তুকেন্দ্রিক, তারা সত্যকে যেমন উপলব্দি করতে পারেন তেমনি মিথ্যাকেও উপলব্দি করতে পারেনা............. তাই কেবল তারাই ঐ ধরণের ভাষা ব্যবহার করে বা করতে পারে ।

১৮| ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৩:৪১

আবুল হিকমাহ্‌ বলেছেন: কাকরাইল মার্কাজের পক্ষে কেরানীগঞ্জবাসীদের জন্য সবগুজারী করার স্থান
কেরানীগঞ্জ বাংলাওয়ালী মসজিদ
কাকরাইল মার্কাজের পক্ষে কেরানীগঞ্জবাসীদের জন্য সবগুজারী করার স্থান
কেরানীগঞ্জ বাংলাওয়ালী মসজিদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.