নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাপানে এখন যেদিকেই তাকাবেন আপনি শুধু সাকুরা ফুলই দেখবেন। পুরো জাপান এখন সাকুরা ফুলে সেজেছে। মনে হবে যেন একটি যুবতী সাদা শাড়ী পড়েছে। কিন্তু নতুন নতুন শাড়ী পড়েছে বলে সামলাতে পারছেনা। সৌন্দর্য যেন বেড়িয়ে পড়ছে। ফুলগুলোর রং সাদা নয়তো হালকা গোলাপি। কিন্তু যুবতীর এই সাজ এবছর বেশিদিন ছিলনা। বৃষ্টি এসে তার সাজ পণ্ড করে গেছে। সব ফুলের পাপড়ি ঝরে গেছে। তাও একদিন সকালে বৃষ্টির মধ্যেই বেড়িয়েছিলাম কিছু ছবি তুলতে।
১। এই ছবিটি তুলেছি সাকুরা ফুল ফোঁটার ঠিক আগে আগে। পুরো গাছে কলি ছিল। শুধু একটা বা দুইটা ফুল ফুটেছে এমন সময় তুলেছি।
২। এই ফুলটিও একই সময়ে তোলা।
৩। বৃষ্টি এসে সব ফুল ঝরইয়ে দিচ্ছে।
৪। সাকুরা ফুলের বিদায়। কারণ গাছে কচি পাতা আসা শুরু করেছে। বৃষ্টি না হলেও কিছুদিনের মধ্যেই সব ফুল ঝরে যেত। গাছগুলো কচি পাতায় ভরে গিয়ে পুরো জাপান সবুজ হয়ে যাবে।
৫। পুরো গাছ সাকুরা ফুলে ভরে গেছে।
৬। এই জায়গাটা আমার খুব পছন্দের। ছোট্ট একটা টিলার মত। চারদিক সাকুরা গাছে ঘেরা।
৭। এই সেই টিলা।
এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে কিছু ফুলের ছবি তুলেছি।
৮। টিউলিপ ফুল।
৯। ফুলের নাম জানিনা। লতার মত হয়। একটি লতায় অনেক ছোট ছোট ফুল ফুঁটে।
১০। শর্ষে ফুল।
১১। এটা অবশ্য ফুল না। গাছের ফল। পেকে শুকিয়ে গেলে বিচিগুলো ঝরে পড়ে।
একদিন গিয়েছিলাম একটা সমুদ্র সৈকতে। যদিও জাপানের সৈকত দেখলে কান্না আসে। এতো ছোট ছোট সমুদ্র সৈকত! জাপানের সৈকত কুঁড়ে ঘর হলে আমাদের কক্সবাজার হল রাজ প্রাসাদ। সেখানকার কিছু ছবি।
১২। মন্দিরের সামনে থেকে তোলা।
১৩। ব্রীজের নিচ থেকে তোলা।
১৪। সৈকতে মানুষ বেরাতে গেলে গাং চিল-দের জন্য খাবার নিয়ে যায়। খাবার উপরে ছুড়ে দিলে ওরা কাড়াকাড়ি করে খায়।
১৫। আহা। আমি যদি পাখির মত উড়তে পারতাম!!
১৬।
১৭।
বিভিন্ন সময়ে তোলা আরও কিছু ছবি।
১৮। কিয়োতোর গোল্ডেন ট্যাম্পল। জাপানের বিখ্যাত ট্যাম্পল গুলোর মঝ্যে একটি। লাল পাতার (অটাম) সময় তোলা।
১৯। জাপানের একটি গ্রামের রাস্তা।
২০। পাহাড়ের উপর থেকে লেকের ছবি।
২১। বাড়ির কাছের একটি ব্রীজ থেকে তোলা সূর্যাস্তের ছবি।
২২। মেঘের কোলে সূর্য মামা।
জীবন ধারণের জন্য মানুষকে অনেক কিছুই করতে হয়। সাকুরা ফুল ফোঁটার সময় বিভিন্ন পার্কে এরকম পেশার মানুষদের বেশি দেখা যায়।
২৩। একজন যাদুকর।
২৪। একজন বাদক। যন্ত্রের নাম জানিনা। কিন্তু সুরটা অনেকটা সেতারের মত।
২৫। জ্যাজ মিউজিক ব্যান্ডের সদস্য। ছোট গীটার বাজান।
২৬। একই ব্যান্ডের অপর এক সদস্য। বাঁশি বাদক।
ছবির স্টক ফুঁড়িয়ে গেল। আবার যখন জমবে তখন আবার দেখা হবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই, ভাল থাকবেন।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: অসাধারন সুন্দর ফুল গুলো এবং কালার কম্বিনেশন ও অনেক সুন্দর, এই ফুল গুলোতে কি কোন গন্ধ আছে?
জায়গাটা ও অনেক সুন্দর এখানে কি মানুষ জন খুব কম আসে ? আসে পাশে কোন মানুষজন দেখতে পেলাম না যে,
আর বীচ টাকে বীচ মনে হয়নি আমাদের নদীর মতন।
অনেক ভাল লাগলো সকাল সকাল সুন্দর ছবিগুলো দেখে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
না, ফুলগুলোতে তেমন সুগন্ধ নেই। তবে হালকা কিছু গন্ধ থাকতে পারে।
জাপানে আসলে যেকোন ঘোরার জায়গায় অনেক মানুষ পাবেন। সেদিন বৃষ্টি থাকায় মানুষজন কম ছিল। আর ছবি তোলার সময় খেয়াল রেখেছিলাম যাতে কোন মানুষের ছবি না উঠে।
আসলেও এখানকার বীচগুলো খুবই ছোট। দেখলে ওদের জন্য মায়া লাগে।
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ ও বর্ণনা ++++
প্রতিটা ছবি দারুন বিশেষ করে ফুলের আর পাখির ছবি গুলো মুনমুগ্ধকর।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের এবং ++++ এর জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা কি সুন্দর। সত্যি অসাধারন। যদি যেতে পারতাম এমন স্থানে জীবনটা মনে হয় স্বার্থক হত।
সাকুরা ফুলের প্রেমে পড়ে গেলাম।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলে ছবি দেখে বাস্তবতা বোঝা মুশকিল। সুন্দর সময়টুকু ধরে রাখার জন্যই আমার ছবি তোলা এবং আপনাদের সাথে ব্লগে তা শেয়ার করা।
কিন্তু জীবনের স্বার্থকতা হয়তো জন্য জায়গায়।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ছবি ব্লগ মানেই সেরা কিছু......শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আহ্ মরি মরি
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: আমি নিশ্চিত এর থেকেও সুন্দর জায়গায় আপনি ঘুরেছেন।
ভাল থাকবেন ভাইয়া।
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবির সাবজেক্ট গুলো খুবই ভালো। বিশেষ করে পাখি গুলোর ছবি।
ধন্যবাদ নিরব জ্ঞানী।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অসাধারণ লাগলো ছবি গুলো।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: প্রকৃতির সৌন্দর্য্য স্রষ্টার দান। সত্যি খুব চমৎকার!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: আসলেও স্রষ্টার সৃষ্টির কোন তুলনা হয়না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
ক্লে ডল বলেছেন: খুব ভাল লাগল। দ্রুত আবার ছবির স্টক তৈরি করুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: হা হা। দ্রুত স্টক বাড়ানোর চেষ্টা করব। ভাল থাকবেন ভাইয়া।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
করুণাধারা বলেছেন:
পরম সুন্দর - ফুল, সূর্যাস্ত আর মানুষ, সবকিছু।
ধন্যবাদ চমৎকার পোস্টের জন্য।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আমার বাসার সামনে একটা সাকুরা গাছ ছিলো। আমি প্রতি দিন সকালে ফোনে কথা বলতাম ওটার সামনে দাড়িয়ে। এই ছবি গুলো কিয়োটো সিটিতে নিয়ে গেলো। অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর সব ছবি।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: লাল পারা দেখতে কিয়োতো সিটিতে গিয়েছিলাম দুবার। খুব সুন্দর জায়গা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু। ভাল থাকবেন।
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর সবগুলি ছবিই
মুগ্ধতা নিয়ে ফিরলাম জ্ঞানী ভাই।
শুভকামনা রইল। আরও সুন্দর সুন্দর ছবিসহ পোষ্ট পাওয়ার আসায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৩১
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু ( প্রো পিক দেখে বললাম)। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাল না লাগার কোন উপায়তো আর রখেননি। আর তাই মনটা খারাপ থাকলেও আপনার পোষ্ট কিন্তু অনেক অনেক ভাল লেগেছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৩৩
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
মনটা খারাপ কেন ভাইয়া? আমার মন খারাপ হলে আমি একটা লম্বা ঘুম দেই। তারপর ঘুম থেকে উঠলে মন ভাল হয়ে যায়।
আমার জন্য কোন ফুলের ছবি দিলেন না?
ভাল থাকবেন।
১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মন মাতানো সব ছবির সাথে ক্যাপশন।। একটু ভিন্নতর ভাললাগা।।
ভাল থাকুন।।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৩৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: নিরব জ্ঞানী ,
অপূর্ব । কোনটার কথা রেখে কোনটার কথা বলি ?
১ থেকে ৪ নম্বর , এই চারটির তুলনা নেই । এই চারটি দিয়েই একটি গল্প হতে পারে ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
একসময় গল্প লিখার চেষ্টা করতাম। কিন্তু কোন মতেই গল্পের সাইজ বড় করতে পারতাম না। অনেক লিখার পর দেখি
সেটা অনুগল্প। পরে গল্প লিখা বাদ দিয়েছি।
ভাল থাকবেন ভাইয়া।
১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
মানবী বলেছেন: আমেরিকাকে দেয়া জাপানের সবচেয়ে সুন্দর উপহার এই সাকুরা ফুল যাকে আমরা চেরী ব্লসম হিসেবেই ভালোবাসি। ওয়াশিংটন ডি.সি. আর ওয়াশিংটন স্টেটের বসন্তের শোভা বর্ধন করে চলেছে যুগ যুগ ধরে।
আমার ব্যাক ইয়ার্ডেও এখন সাদা সাদ স্নো এর মতো ফুটে আছে এই ফুল!
বাঁশীর ছবি দেখে অবাক হলাম, আমেরিকার আদিবাসীরাও ঠিক এমন বাঁশি বাজিয়ে থাকেন!!!
আপনার ফটপগ্রাফির হাত নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই তবে জাপানের গ্রামের ছবিটা অসাধারান হয়েছে, ব্রিজের নীচেরটাও। যথাযথ ব্রাশ আপের কারনেই হয়তো অসাধারন এক পেইন্টিং মনে হচ্ছে গ্রামের ছবিটিকে।
শেবার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ নিরব জ্ঞানী।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২২
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু। হ্যাঁ, আমেরিকাকে জাপানের এই উপহারের কথা আমিও শুনেছিলাম।
আসলে জাপান শুধুমাত্র আমেরিকাকেই সম্মান করে। জাপানীরা খুবই নাক উঁচু জাতি। সহজে কারও কাছে মাথা নত করেনা। একবার যেহেতু আমেরিকার কাছে মাথা নত করে ফেলেছে, সুতরাং শুধুমাত্র আমেরিকানদেরই তোয়াজ করে চলে। এর জন্য ওরা প্রায় সব কিছুতেই আমেরিকারকে ফলো করে।
জাপানের গ্রামের ছবি বা ব্রীজের নিচের ছবিগুলোকে এইচ ডি আর ছবি বলে। এধরণের ছবিগুলোতে রঙ খুব সুন্দর হয়। এইচ ডি আর ছবি তোলা আমার খুব পছন্দের একটা কাজ।
ভাল থাকবেন আপু।
১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
নায়না নাসরিন বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: নিরব জ্ঞানী ,
অপূর্ব । কোনটার কথা রেখে কোনটার কথা বলি ?
১ থেকে ৪ নম্বর , এই চারটির তুলনা নেই । এই চারটি দিয়েই একটি গল্প হতে পারে ।
আহমেদ জী এস ভাইয়ার সাথে পুরাপুরি একমত ভাইয়া আহারে কি সুন্দর দেশ ।
+++++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা নিবেন।
২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক ভালোলেগেছে ছবিব্লগ।
শুভকামনা রইলো
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি। দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। শুভ কামনা নিরব জ্ঞানী ভাই।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু। ভাল থাকবেন।
২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
সুন্দর ছবিব্লগ !
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
নীল বরফ বলেছেন: জাপানিজ চেরীব্লসম! চোখ জুড়িয়ে দেয়া সব ছবি। ১৮ নাম্বারের এইচডিআর টা চমৎকার হয়েছে। ২৪ নাম্বার বাদ্যযন্ত্রের নাম Santoor. ভারতের জম্মু কাশ্মীরের বিখ্যাত শিল্পী শিব কুমার শর্মা (ঢাকার বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের আমন্ত্রণে আর্মি স্টেডিয়ামে রাতভর কনসার্ট করেছে ২-৩ বার) কিছু সুর রয়েছে যা অতুলনীয়। মাঝে মাঝে মাঝরাতে মাথা ঝিম মেরে শুনি;তখন সব রোগ-শোক ঝেড়ে একদম ঝরঝরে হয়ে যাই.......
আসুক আপনার কাছ থেকে পৃথিবীর সব সৌন্দয্যের ছবি। ভাল থাকবেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলেও ১৮ নম্বর ছবিটার এইচ ডি আর খুব ভাল এসেছে।
আপনি যন্ত্রটার নাম বলার পর আমারও মনে হল এরকম কিছু একটা লিখা ছিলো লোকটার সামনের একটা কাগজে।
ভাল থাকবেন ভাইয়া।
২৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
২৫| ০৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গ্রামের ছবি টা অসাধারন লেগেছে ,ফুলের ছবি তো সব সময় ই সুন্দর !!
ধন্যবাদ চমৎকার কিছু শিল্প শেয়ার করার জন্য ।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
নিরব জ্ঞানী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অসাধারণ অসাধারণ এবং বিমোহিত পোস্টে। সাথে সুন্দর বর্ণনা