নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন তারাবতীর পৃথিবী

তানিয়া হাসান খান

আমি কোথাও নেই

তানিয়া হাসান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনের গল্পগুলো :(

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩



কেস স্ট্যাডি-১

ঠান্ডু ফুপি



তখন অনন্যার বয়স মাত্র ১১ বছর। অনন্যাদের বাড়িতে বেড়াতে আসত একজন দরিদ্র নারী। যাকে অনন্যা ডেকেছিল ঠান্ডু ফুপি। তার আরও ছোট বেলায় ওদের বাড়িতে ওর মাকে সহযোগীতার দায়িত্ব ছিল এই নারীর। অনন্যাকে গোছল কারাতো, ভাত খাইয়ে দিত, চুল আঁচরে দিত, বিকেল বেলা বেড়াতে নিয়ে যেত। রাতে গল্প বলত। ঘুম পাড়িয়ে দিত। কাজের মাঝে তার একটা বাড়তি সময় অনন্যার জন্য থাকতই। বাড়িতে কেউ না থাকলে, তার নিজের পয়সা থেকে হলেও অনন্যার পছন্দের কোন খাবার সে কিনে আনত বাইরে থেকে। অনন্যার মনে তৈরি হল এক বিশাল ভালবাসা তার জন্য। হঠাৎ করে তার বিয়ে হয়ে যায়। সেও সব ভালবাসা সাথে করে চলে যায়। অনন্যা হয়ে পরে একাকী। তবে মাঝে মাঝে বেড়াতে আসে, অনন্যা গল্প শোনে তার। একদিন ছুটির দিনে দেরী করে ঘুম থেকে ওঠে অনন্যা। হঠাৎ কে একজন এস বলে যে ঠান্ডু মরে গেছে। তার স্বামী তাকে মেরে ফেলেছে। অনন্যার চোখ জলে ভরে, বুকের মধ্যে চিৎকার করে কিছু। এইতো সেদিন এসেছিল, গর্ভবতী ছিল সে, মা হওয়ার পরম আন্ন্দ ঝলক তার চোখে মুখে। অনন্যা দেখেছে তার সে মুখ! বড় নিষ্পাপ মুখ! হাহ! কেড়ে নিল স...ব! অনন্যার ভালবাসা আর তার ঠান্ডু ফুপির নিষ্পাপ বাচ্চাটাও। অনন্যা ফিস ফিস করে জানতে চায়, কি.... কি হয়েছিল?....

আগন্তুক তাকে বলে, ওর স্বামী নেশা খোর ছিল, খালি টাকা চাইত। ঠান্ডু দিতে চায় নাই। তার পেট বরাবর একটা লাথ্থি দিয়েছে। আর এ লাথ্থিতেই........

অনন্যা আর শুনতে চায়না। সে দেখে নেয় নারীর জীবনের মূল্য। আর চোখ মুছে, দোয়া করে, হে প্রভূ কোন ক্ষমা করনা ঐ পাষন্ডকে। না। এদের কোন ক্ষমা নাই।



********

সময়:৭:৫২ মি. সন্ধ্যা।

তারিখ:৯/১৩ ইং..



কেস স্ট্যাডি-২

অরন্য

অরন্য কিছুদিন আগে মা হয়েছে। তার কোল জুড়ে ফুটফুটে একটা মেয়ে। সে খুবই আনন্দিত। কিন্তু তার মনে ভর করেছে রাজ্যের ‍বিষন্নতা। ডাক্তারকে বলেছে সে কথা। ডাক্তার বলেছে, মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় বা সদ্য মা হয় তাদের মধ্যে কিছু আচরণগত পার্থক্য দেখা যায়। কিছুদিন পর ঠিক হয়ে যায়। কিন্ত অরন্য নিজেকে একা একা বোঝার চেষ্টা করে। না বিষয়টা ‍শুধু তাই না। আরও কিছু আছে। সে ডাক্তারকে বলেনি। কারন, এটা সে কাউকে বলতে চায়না। এটা বলা যায়না। স্বামীর কথা সে কাকে বলবে, বিয়ের ৬ মাস পর থেকেই সে তার স্বামী নয়নের ওয়ালেটে নানান রকম মেয়েদের ছবি, ঠিকানা, ফোন নাম্বার দেখেছে। সব থেকে বড় কথা এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানতে চাওয়ার পর থেকেই নয়ন তাকে এড়িয়ে যাচ্ছে। অরন্য কোন অশুভ কিছু ভাবতে চায়না। সে সব সময়ই বাস্তববাদী একটা মেয়ে। কিন্তু....... এখন আর সে তার অবস্থানে থাকতে পারছেনা। সে ভেবেছিল যে, তাদের এই ফুলের মত ফুটফুটে বাবুটার মুখ দেখে নয়ন হয়ত তাদেরকে পরিপূর্ণভাবে সময় দিবে। হয়েছে তার উলটোটা। নয়ন ভাবছে অরন্য এখন সারাদিন ব্যস্ত থাকছে, পুতুলের মত করে যত্ন করছে মেয়েকে। ওকে নিয়ে আর চিন্তা নেই। কিন্ত অরন্য তো সব কিছুর পরেও নয়নকে ছাড়া নিজেকে শূন্যতার মাঝে খুঁজে ফেরে।

আজ নয়ন খুব সকালে উঠেছে। তাড়াতাড়ি নাস্তা সেরে মেয়েকে আদর করেই বেড়িয়ে পরছিল প্রায়। অরন্য পিছু ডাকল।

--- শোন তোমার কি কোন তাড়া আছে আজ?

--- আছে একটু কাজ কেন বলতো? তবে সেটা তোমার থেকে জরুরি নয়।

--- বেবির ডায়াপার শেষ। ৬ কেজি সাইজ প্যাক এনে দিতে পারবে একটা?

----ফেরার সময় নিয়ে আসব। এখন আসি?

---- আচ্ছা যাও তবে। একটু তাড়াতাড়ি ফিরে এসো,প্লিজ।

---- ওকে সোনা, আল্লাহ হাফেজ।

---- আল্লাহ হাফেজ।

নয়ন বেড়িয়ে যেতেই অরন্য বারান্দায় এল ওর চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে থাকতে। আসলেই একটু একটু করে সে নয়নকে ভালই মিস করছে। হঠাৎ সে দেখলো নয়নের রিকশার দিকে হাত নাড়ছে একটা গাছের আড়াল থেকে কেউ। ভাল করে দেখতে গেলে এটা একটা মেয়ের হাত। হ্যা, নয়নও রিকশা থমিয়ে ফেলেছে। মেয়েটিও এক লাফে উঠে পরেছে তার পাশে। অরন্য ধীরে ধীরে কাঁপছে। চোখ বড় হয়ে গেছে। হাঁপাচ্ছে সে। কোন রকম জড়ানো পায়ে সে চলে এসেছে শাশুরীর ঘরে। শাশুরীর আলনা থেকে সে বোরকা টা টেনে পরে নিল এক টানে। আর মুখ থেকে শুধু বেরুলো, মা, আপনার নাতনীকে কে একটু দেখবেন। আমি একটু জরুরী কাজ সেরে আসছি। এসে আপনাকে মনে হয় বলতে পারব। শাশুরী পেছন থেকে ডাকছেন, কি হয়েছে মা? আমাকে বলে যা।

অরন্য কিছু শুনতে পায়নি। ওর যে সময় নাই। ঝট পট একটা অটো নিয়ে কিছু দূর এগুতেই দেখতে পেল নয়নের রিকশাটা। নয়ন মেয়েটার হাত ধরে আছে। অরন্য যেমন বাইরে কাঁপছে, সেমন কাঁপছে তার বুকের ভিতর। কেন নয়ন মেয়েটার হাত ধরেছে? অরন্য তাকে কত ভালবাসে। কথা ছিল দুজন দুজনার হাত সারা জীবন ধরে রাখবে। অন্য কারো হাত ধরবেনা। তবে?? দুটি চোখ ফেটে পরছে জলে। প্রশ্ন করছে মন, কেন নয়ন?

রিকশাটা থেমেছে একটা বাড়ির সামনে। অরন্য চিনে, এটা নয়নের বন্ধুর বাড়ি। কে যেন খুলে দিল দরজা। ওরা ঢুকে পরেছে বাড়িতে। অরন্য কি করবে বুঝে উঠছে না। কি ভেবে যেন সে, কলিং বেল টিপলো। আবারও খুলে গেল দরজা। অরন্য আর দরজায় দাড়ানো মানুষ দুই জনই চমকে গেল। কারন, দরজায় আর কেউ না নয়ন। আর ওর পেছনে সেই মেয়েটি। নয়ন লজ্জায় লাল হয়ে গেল। অরন্য শুধু বলল। বাইরে আস। আমি দাড়িয়ে আছি।

নয়ন কোন না উত্তর দিয়ে অরন্যকে অনুসরণ করল। তারা দুজন রিকশায় উঠে বসতেই রিকশা চলতে শুরু করল। কেউ কোন কথা বলেনি আর।

গভীর রাত সবাই ঘুমিয়ে পরেছে। এই মাত্র অরন্য বাবুকে ঘুম পাড়াতে পারল। জেগে আছে নয়ন। বন্ধুর বাসা থেকে ফেরার পর আর কোন কথা বলেনি অরন্য তার সাথে। এমন কি বাবুর সাথেও কথা বলছে না। নয়ন কিছু বুঝে উঠছেনা, অরন্য কি নাগিনীর মত ছোঁবল দেবার আগে থমকে আছে?

হঠাৎ অরন্য ডাকল নয়নকে। নয়ন ঘরে ঢুকে থ খেয়ে গেল। ভয়ে ওর মুখ বিবর্ণ হয়ে গেল। এ কি? ফ্যানের সাথে দড়ি বেঁধে গলায় পরেছে অরন্য। তার পায়ের নীচে শুধুই একটা বড় টুল। শুধু পা দিয়ে ছুড়ে ফেলার অপেক্ষায়। নয়ন এগিয়ে গেল। অরন্য তাকে শুধু সাবধান করে দিল আর না এগুতে। নয়ন ক্ষমা চায় বারবার। বলে আর কোন দিন সে এমন করবেনা। অরন্য শুধু বলে , তুমি সুখী হও। ক্ষমা চেয়না। তোমাকে মানায় না। নয়ন দুটো হাত জোড় করে ক্ষমা চায়। সে বুঝতে পারে অরন্য তার জীবনের সবটা জুড়ে। অরন্য আজ জীবনের সর্বচ্চো অপমানে জর্জরিত শুধু তারই জন্য। সে বুঝতে পারে অরন্য তাকে কত ভালবাসে। নয়নও তো ভালই বাসে, তবে? তবে কেন আজ ওদের জীবনে এমন সূর্যাস্তের ক্ষণ? ভেবে লজ্জিত হয় নয়ন। কিন্তু অরন্য..... ওকে আজ চেনা যাচ্ছেনা। অপ্শরীর মত জ্বলছে যেন। ফাঁসির দড়ি গলায় পরে সে নয়নের দিকে স্থির ভাবে তাকিয়ে আছে। ওর দৃষ্টিতে ঝড়ে পরছে........ অপমান, ঘৃণা আর বিশ্ময় অবিরাম।...

নয়ন কেঁদে উঠছে ডুকরে। আর কর জোরে ক্ষমা চাইছে.......



তানিয়া হাসান খান

সময়:৬:২৫ মি. (সন্ধ্যা)

তারিখ: ১৫/৪/১৩ ইং

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

খিয়ারি বলেছেন: ভালবাসা, অভিমান অথবা মানসিক নির্যাতন বিষয়ক চমৎকার একটি গল্প।

গল্প হিসেবে এর নাম ‘কেস স্টাডি’ একটু বেমানান লাগছে। বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ রইল।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অনুরোধ গৃহীত হয়েছে, নাম রাখা হয়েছে।
আর আপনাকে জানান হচ্ছে অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

জ্যাক রুশো বলেছেন: ভালো লাগা দিয়ে গেলাম
ভাল থকবেন

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সপ্নীল বলেছেন: গল্পটি ভাল হয়েছে তবে টাইম মেশিনে আছেন নাকি আপনি ??

তারিখ:৯/৪/২৩ ইং.????

মনে হচ্ছে টাইপিং সমস্যা। ঠিক করে দিন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: না টাইম মেশিন নাই। একটা কেনার ইচ্ছে আছে। :পি

ধন্যবাদ ভুল তুলে ধরার
জন্য। :)
অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: কি নিষ্ঠুর !

দুটি গল্পই যেনো মিথ্যা হয় সব সময়


Click This Link target='_blank' >অনুগ্রহ করে আমার লেখাটা পড়ার অনুরোধ করছি

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)
ইনশাল্লাহ অনুরোধ রাখব। আসছি। :)

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: অনুগ্রহ করে এটা পড়ে দেখবেন

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অবশ্যই । :)

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

লেখায় আরও বেশী সচেতন হলে আরও যত্নশীল হলে সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন নিঃসন্দেহে ।

+++++ প্রথম লাইকটি দিয়ে গেলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: কি বলব বুঝতেছি না..............

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা রাতুল ভাইয়া :)

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১২

সোহাগ সকাল বলেছেন: একটানে পড়ে ফেললাম। নিয়মিত লিখে যান।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৫

ফালতু বালক বলেছেন: valo laglo...apu...shuvo noboborsho

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা তোমাকেও :)

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০০

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: আহঃ!! বেশ বেশ!! ভালো লাগা রইল। শুভ নববর্ষ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৯

কস্কি বলেছেন: মাঝেমধ্যে কিছু গল্প পড়ে, ধন্দে পড়ে যাই ..........যে গল্পের প্রেক্ষাপট অনুসারে প্লাস দেয়া উচিত হচ্ছে কিনা ..!!! :(


:)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫২

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
গল্প ভাল লেগেছে।

শুভ নববর্ষ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা তোমাকেও :)

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
১ তো আগেই পড়া ছিল, ২ ও ভাল্লাগসে।
এবারের শিরোনামটা ঠিকাসে।
ভেরী গুড মর্নিং ||

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা তোমাকেও ভাতিজা :)
ভেরি গুড নুন। :)

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: শেষের ঘটনা পড়ে মন্টা খারাপ হয়ে গেলো ।






লোকে বলে মন দিলে মন পাওয়া যায় !

আমি বলি না ,
মন শুধু নিতে জানে
দিতে জানে না
জানতাম যদি মন দিয়া কেন এমন হয়
সাগরে ভাসাইয়া মোরে বন্ধু দুড়ে রয়

জ্বালা শুদু দিতে জানে
জ্বলতে জানে না

মন শুধু নিতে জানে
দিতে জানে না

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৮

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা তোমাকেও :)

১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: , তানিয়া লেখা নিয়ে কিছু বলবো নারে । বোলতে ইচ্ছে করছে না । অনন্যা , অরন্য ছরিয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আমাদের চারপাশে তাদেরকে আমরা দেখতে পাই না ।তারাই দেখতে দেয় না শুধু তাদের াহাশিখুশি মুখের সাথেই আমরা পরিচিত

কেমন আছ? তোমার বকুল আপার কথা মনে আছে? কোন খবর জান? ? শ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.