নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেগম জিয়া সুস্থ্যধারার রাজনীতিতে ফিরতে চান।

১৪ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

অবশেষে বেগম খালেদা জিয়া অনুধাবন করতে পেরেছেন যে, দেশে রাজনৈতিক সহ অবস্থান অতীব জরুরি। কলুশ মুক্ত রাজনীতি দেশে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজনে সরকার সহ সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বর্তমান আওয়ামী সরকারের দমন পিরনের শিকার হয়েছেন বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন পিন্টু। শহীদ পিন্টুর প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের আচরন ছিল খুবই নিষ্ঠুর। তাকে বিনা চিকিৎসায় শহিদী মর্যাদা মেনে নিয়ে মরতে হয়েছে। বেগম জিয়া এও বলেছেন শেখ হাসিনা যেন ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করেন। তিনি নিজেও যা কখনো বিশ্বাস করেন না। গালভরা বুলি আর কি।

সত্যিই তো বিএনপির প্রায় সমস্ত নেতাকর্মিতে জেলখানা গুলি এখন গিজ গিজ করছে। তাদের হাই প্রোফাইল নেতাদের সাথেও নাকি আওয়ামী লীগ সরকার খুব একটা ভাল আচরন করছে না। আমার যতদুর মনে পড়ে। বিএনপি ক্ষমতায় থেকে যা যা করেছিল আওয়ামি লীগ এখন ঠিক তাই তাই করছে। আমার জানা মতে শেখ হাসিনা এই পর্যন্ত এমন কোন আইন প্রনোয়ন করননি যাতে করে তাদের হেনম্তা করা যায়। বর্তমানে যা কিছু হচ্ছে সবই বিএনপি ক্ষমতায় থাকা কালে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে আল্লামা শয়তান মওদুদ সাহেবকে দিয়েই করিয়েছিলেন। যা শেখ হাসিনা একান্ত বাধ্যগত ছাত্রীর মতো প্রয়োগ করছেন মাত্র। তাহলেই বুঝুন জামাতবিএনপি কতটা নষ্ট চরিত্রের মানুষের সমষ্টি। দ্রুত বিচার আইন মওদুদ সাহেবের দুষ্ট বুদ্ধির প্রকাশ ছাড়া আর যে কিছুই না, তা আজ বিএনপির নেতাকর্মি র্নিবিশেষে হারে হারে টের পাচ্ছে। বেগম জিয়া যত সত্তর সম্ভব বিএনপির হাই প্রোফাাইল নেতাদের নামে দেয়া মিথ্যা মামলাগুলি তুলে নিয়ে তাদের আশু মুক্তি কামনা করেছেন। এটা সত্যিকথা বিএনপিকে সুষ্ঠুরুপে পরিচালনা করার মতো নেতার আজ খুব অভাব। যারা আছেন তারা তো বেশীরভাগই চোর, বাটপার আর গুন্ডা, বদমাইশ। পুলিশের ভয়ে তল্লাটে তিষ্ঠাতে পারছে না। তবে তি্নি যে পজেটিভ রাজনীতিতে ফিরতে চাইছেন এই বক্তব্যে সেইরকমের একটি কিছুর ইংগিত দিচ্ছে। সেখানে কোন ভুল নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগের এখন যা অবস্থা দই দেখলেই চুন মনে করে বসছে। তবুও বেগম জিয়াকে চেষ্টা করে যেতে হবে সুস্থ্য রাজনীতিতে ফিরে আসার।

২০১৯পর্যন্ত আইনের প্রতি শ্রোদ্ধাশীল থেকে দলকে নতুন ভাবে সাজাতে হবে। ভুল ও ভ্রান্তিতে ভরা রাজনৈকিত অনুসঙ্গগুলি বাদ দিয়ে সত্য ও সুন্দরকে বিকশিত করে দেবার সৎচিন্তা মাথায় রেখে দলকে গুছিয়ে এগিয়ে যেতে পারলেই শুধু মুসলমান ভোটার নয় দেশের সর্বস্তরের ভোটে বিএনপির বাক্স ভরে যাবে। তবে স্বাধীনতার ঘোষক, বেগম জিয়ার জন্মদিন পালন ও বঙ্গবন্ধুকে বির্তকে বাইরে রেখে। সোজাসাপ্টা কথা এগুলি বিএনপর রাজনীতি থেকে ছেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে। সত্যকে সত্য বলার সৎসাহস দেখাতে পারলেই বিএনপিকে আটকে রাখার সাধ্য আওয়ামী লীগের থাকবে না। বাংলাদেশের আপামর মুসলিম জনগোষ্ঠি বিএনপিকে বিশ্বাস করে। শুধুমাত্র ভিত্তিভুমিটা হতে হবে সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত। যা বিএনপি জন্মলগ্ন থেকেই কিছু দুষ্টলোকের প্ররোচনায় পরে রাজনীতিকে মস্করায় পরিনত করে ছেরেছিলো।

জাতীকে সুন্দর ও সুস্থ্যধারার গনতন্ত্র উপহার দিতে চাইলে ক্ষমতা বদলের একমাত্র উপায় র্নিবাচন এটা মেনে নিয়ে জনগনের কাছাকাছি পৌছাতে হবে। আমরা বেগম জিয়ার এই শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য তাকে সাধুবাদ জানাই।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:০২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার মতিগতি কিছুই বুঝতে পারছিনা !

২| ১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

টি এম মাজাহর বলেছেন: এমন একটি লেখা পড়লাম, যার সারমর্ম বা ষাড়মর্ম, কিছুই বুঝতে পারলাম না। যা হোক, আপনার স্যাটায়ার লেখার চেষ্টাটিকে সাধুবাদ জানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.