নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

B+ রক্তের প্রয়োজন।।

১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ২:৩৬

ব্রেকিং নিউজ বিএনপি এখন আইসিইউতে। কোটি কোটি ব্যাগ B+ রক্তের প্রয়োজন।বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থাও তথৈবচ। নানামুখি চাপে বেচারী দিশেহারা। রাজানীতির যে সহজ পাঠটি তিনি এত দিন ইস্তেমাল করে আসছিলেন, সেটা যে মস্ত বড় ভুল ছিল। তা আজ তিনি হারে হারে টের পাচ্ছেন। সেনানিবাসের রাজনীতি আর জনসাধারন তথা দেশের উন্নয়নের জন্য রাজনীতি যে এক ক্থা নয় সেটা বুঝতে পেরেই তিনি কেমন যেন মুসরে পড়েছেন। আন্দোলনের নামে বিএনপি জামাতের সাথে মিলে যা যা করেছিলো সবই তো জলে গেল। দলের ভিতর হাতাশা, অবিশ্বাস আর বিশৃঙ্খলার যে আবাহটি সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে দলকে রক্ষা করতে না পারলে আগামী নির্বচন পর্যন্ত বিএনপির অস্তিত্ব থাকবে কি না সেটাই এখন চিন্তার বিষয়। ইতিমধ্যেই বিএনপির ডাকসাইটে নেতারা বুঝে গেছেন আওয়ামী লীগ যত কথাই বলুক না কেন। ২০১৯ এর র্নিবাচনে বিএনপির ভাগ্য কোন ক্রোমেই সুপ্রসন্ন হবে না। বড়জোর বিরোধী দলের ভুমিকাটা রাখতে পারবে হয়তো।

বিশ দলিও জোট ভাঙ্গার যে প্রক্রিয়াটি শুরু হয়েছে বিএনপির তাতেও এখন আর কোন মাথা ব্যাথা নেই। এখন বিএনপিকে টিকিয়ে রাখাই হচ্ছে সবচাইতে বড় কথা। বিএনপির বৃদ্ধ পাকি দালালগুলির মেধা নামতে নামতে সব শয্যা নিয়েছে। বেগম জিয়া, আব্বাস, শিমুল বিল্রাহ, আলাল ও ধিঙ্গি ধিঙ্গি নারী চুতমারানি গুলির পাগলামী গুলিকে কাজে লাগিয়ে আওয়ামী লীগ বহাল তবিয়তে তার ক্ষমতায় থাকার ইনফিনিটি টাইম লাইনের দিকেই ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে। চা বিক্রেতা মোদির দেখা মিললেও সহানুভুতি মিলবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে দলটির উপরমহলে। সরকারী প্রোটকলের বাইরে মোদির সক্ষাত পাওয়াটাও বেগম জিযার কুটনৈতিক সাফল্যই বলতে হবে। তবে ঐ ১০ট্রাক অস্র মামলার অস্তিত্বটাই তাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। সবকিছু মোকাবেলা করে ভারত বিদ্বেষী মনোভাব থেকে দলকে বেড় করে আনতেই হবে।

মরহুম শেখ মুজিবর রহমান বলার ফালতু ইগো থেকেও বেড় হয়ে আসতে হবে। বতে বাবা, বতে বঙ্গবন্ধু, বতে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের অস্তিত্ব স্বীকার করে নিয়েই বাংলাদেশ রাজনীতি করতে হবে। অতীতের কাসুন্দি এখন পচে গলে ভস্ব হয়ে গেছে এই গুলি আর চলবে না। বর্তমান গতিধারর আলোকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গুলি আসতে হবে। আওয়ামী লীগ যত ভাল কাজই করুক সেখানে কিছু না কিছু অনিয়ম হবেই সেই অনিযম গুলিকে জনগনের দৃষ্টি সীমায় নিয়ে আসতে হবে। ঢাহা মিথ্যে দিযে যে রাজনীতি হয় না তা আর বিএনপিকে ভেঙ্গে বুঝিয়ে বলতে হবে না। জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষনা তত্ব বেগম জিয়ার সাথে বিভিন্ন বিশ্ব বরেন্য ব্যাক্তিত্বে সাথে মিথ্যা ফোনালাপের গল্প করে চিরে যে ভিজে না ইতিমধ্যেই বিএনপি তা আচ করতে সক্ষম হয়েছে। আর্দশ যাই থাক সেটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের বাইরে যেন অবস্থান না নেয়।

বাংলাদেশের শিংহভাগ মৌলবাদ সর্মথন এখনো বিএনপির ভাগেই আছে তাদের কাজে লাগিয়ে নতুন মাত্রায় সহনশীল রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনতে হবে। বিএনপির সবচাইতে বড় আশার কথা আওয়ামী লীগ ছোটলোকদের দল। আওয়ামী লীগে পুটকিপোড়া সৈয়দ নেই বললেই চলে। আর ঐ পুটকি গোড়া সৈয়দ গুলি কোন ক্রমেই বিএনপি ত্যাগ করে অন্য কোথাও যাবে না। তাই বিএনপিকে বলছি একটু বুঝে শুনে এগুতে পারলে আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষমতায় আসলেও আসতে পারে। মানুষ পোড়ানোর গন্ধতো মানুষ ২০২৫পর্যন্ত ভুলতে পারবে না। ঐ পোড়া ক্ষতে মলম লাগানোর কাজটা এখন বিএনপিকেই করতে হবে। তারপর সম্ভাবনার একটি দুয়ার খুললেও খুলতে পারে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.