নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্মের কি মহিমা।।

১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

ইসলাম ধর্মের কি মহিমা। শবে কদর শবেব রাতের পর রোজা। শব কদর থেকে ঈদ পর্যন্ত প্রতিটি মুসলমান হয়ে উঠবেন বিনয়ী, মানবিক ও ধর্মিও বিধি নিষেধের একান্ত অনুগত একজন পরিপুর্ন মানুষ। কিন্তু বাম্তবতা সর্ম্পুন ভিন্ন। ঈদ আশার আনন্দে আমরা সবাই পরিনত হই এক একটা পাক্কা অমানুষে। এমন কোন পেশা নেই যে, যেখানে মানুষ তার নুনতম সততাটুকুও ধরে রাখতে সামর্থ হয়। লোভ ও লাভের আশায় সবাই আমরা পাগল হয়ে উঠি। তবে বাংলাদেশে একটা জিনিস অন্যান্য দেশ গুলির চাইতে বেশ উন্নত তা হল চোয্যবৃত্তিতে আমরা সবাই সমান পারর্দশি তাই মুল্যবৃদ্ধি বা ভেজাল ব্যাবহারে আমরা কেউ শংকিত নই। সমস্যা মিডিয়ার অহেতুক ক্যাচাল। যা সবাই জানে কিন্তু মানে না। বড়দিন বা দুর্গাপুজায় ওরা অর্থাত ওদের ব্যাবসায়ী মহল বেচাকেনা বাড়াতে বিশেষ বিশেষ ছার দেয়। যা অন্যান্য সময় চিন্তাও করা যায় না। ওরা বিধর্মি হয়ে মানুষের সাথে যতটুকু মানবিক অচরন করে তার ছিটে ফোটাও যদি মুসলিম রাষ্ট্রগুলিতে প্রচলিত থাকতো তাহলেও হয়তো মনকে বোঝাতে পারতাম আমরা ধীরে ধীরে হলেও মানুষ হচ্ছি। রাষ্ট্রপরিচালিত সংস্থাগুলি হয়ে উঠে পুরো দস্তুর ডাকাত। সেবাটা বদলে গিয়ে ঘুষ আর বকশিসের মাহিনায় রুপ নেয়। এই এক মাস সম্ভবত আল্লাহ কোথাও বেড়াতে যান বলে মুসলমানদের অবাধ চুরি ছেচরামি ও লুইচ্চামির লাইসেন্স দিয়ে যান। তারপর ঈদের নামাজে দাড়িয়ে সমস্ত পাপের ক্ষমাভিক্ষা চাইলেই লেঠা চুকে গেল।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: তিক্ত সত্য।

২| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

আমি শঙ্খচিল বলেছেন: ভালো বলেচেন |

৩| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১২

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: কথা একবারে সত্যি বলেছেন, শুধু " আল্লাহ বেড়াতে যান " এই অংশটুকু বাদ দিবেন দয়া করে।

৪| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তাক খসরু ,



দোষটা ধর্মের নয় ।
ইসলাম ধর্মের নামে এদেশের ( এবং অন্যত্র ) তথাকথিক মুসলমানেরা ধর্মকে যে ভাবে বাঁশ দিয়ে উচ্চমার্গে তুলতে চাইছে সেই রকম বাঁশ দিয়ে সামাজিক, সাংস্কৃতিক যতো কিছু আছে তাকেও উচ্চমার্গে নেয়ার চেষ্টায় রত । পবিত্র রমযানে দ্রব্যমূল্য বাঁশ দিয়ে চাঙে তোলার চেষ্টা তারই ধারাবাহিকতা মাত্র ।

আপনার তথ্যে খানিকটা ভুল আছে সম্ভবত। বাংলাদেশের বাইরে আরব দেশগুলোতে ( যতোই তারা আকাম-কুকামে ব্যস্ত থাকুক ) কিন্তু রমজান মাসে সব দ্রব্যমূল্য যথা সম্ভব সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনে রোজার পবিত্রতাকে সম্মান জানিয়ে ।

আর সৃষ্টিকর্তা এতো পাগল এখনও হয়ে যাননি যে, পাপ করে ক্ষমা চাইবেন আর উনি মাফ করে দেবেন !

৫| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

মাসূদ রানা বলেছেন: ইসলাম ধর্মের মহিমায় কোথাও বলা নেই রোজা রমজানে জিনিস পত্রের দাম বাড়িয়ে আম জনতার দুর্ভোগ বাড়িয়ে দিতে । তাহলে ইসলাম ধর্মের মহিমা তোমাকে কোন দিক দিয়ে মারলো বলতো বাছা ?

আসল সমস্যা বাংগালী জাতির ভেতর কতিপয় পাতি দুর্বৃত্তের উপস্থিতি, যারা গা বাচানোর জন্য বলে বেড়ায় আমরা মুসলমান, আবার তলে তলে অবৈধ ব্যবসা বানিজ্য করে বেড়ায়, জনগনের দুর্ভোগ তৈরি করে পয়সা কামায় ।

আল্লাহ পাক পবিত্র রমজান মাসে এধরনের দুর্বৃত্তেরহাত থেকে জাতিকে নিরাপদ রাখুন ।

৬| ১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: রমজান মাস মানেই ব্যবসায়ীদের দুর্বৃত্তায়ণ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.