নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম রোজায় ছিল জুম্মাবার।।

২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৪২

রথম রোজা জুম্মাবার চলে গেল শুক্রবার। ঘরে থেকে বেড়িয়ে তো বেকুব বনে গেলাম। জুম্মার নামাজ পড়ার কি প্রতিযোগিতা যা না দেথলে বিশ্বাস করা কঠিন। মসজিদের ভেতর স্থান সংকুলান না হওয়ায় রাস্তায় দাড়িয়ে গেছে মুছুল্লিরা। যে কখনো নামাজ পড়েনি বা পড়তে দেখিনি আজ দেখলাম তিনি কতটা পাক্কা মুসলমান ছিলেন। মাথায টুপি পাঞ্জাবী লুঙ্গি আর হাতে তজবি, মুখে বিড় বিড় করে কি যেন সব আওরে যাচ্ছেন। আতরের পবিত্র গন্ধে মসজিদ গুলি মৌ মৌ করছে। ল্যংরা, কানা ও অলস শ্রেনীর ভিক্ষুকের দলেরও কমতি নেই কোথাও। জামাতে নামাজ পড়ার কারনে দোকান পাটও প্রায় বন্ধ হরতাল হরতাল একটা আবাহ বিরাজ করেছে সর্বত্র, ছুটির দিন বলে গাড়ীর চাপ নেই বললেই চলে। তার উপর প্রথম রোজা। এফতারের রেসিপি নিয়ে বিপাকে আছেন গৃহিনিরা। কোন কিছুই কম হওয়া চরবে না উপরের নির্দেশ আছে পয়সা ভুতে যোগাবে। নামাজ শরীরের জন্য একটি ‌উপকারী ব্যায়াম। শুধু পাচ ওয়াক্ত নামাজ দেশের ষোলকোটি লোক প্রতিদিন পড়লে দেশে ডাক্তারদের ব্যাবসা গুটিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে হতো। তবে এইটুকু বলতে পারি ২৭রোজা পর্যন্ত শায়তান তাড়ানোর উৎসব তারাবিটা বেশ ভালো ভাবেই চলবে। অলসতার জন্য নামাজ পড়ি না। অসুস্থ্যতা আমার চির সাথী। তবুও ডাক্তার বন্ধুদের কৃপায় ভালো থাকার ভান করি। মোটামোটি ভাবে সমস্ত নিয়্যাত সর্ম্পকেই কম বেশী ওয়াকিবহাল। নামাজের, রোজা রাখার, এফতার খোলার নিয়্যাত আরো কত রকমের দোয়া দরুদ যে মানুষকে জানতে হয় তা ধার্মিক মাত্রই বোঝে। তবে হিন্দু ধর্মালম্বিরা তো সাড়া বছর জুড়েই ধর্মিও উৎসবে বাধা। বারো মাসে তাদের তের পার্বন। বছরে তেরটা উৎসব না করতে পারলেও মুসলমানরাও পিছিয়ে নেই। এটা তো আমাদের জিন ঘটিত রোগ। এ থেকে আমাদের রেহাই মিলবেই বা কিভাবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:

মানুষ সব সময় নিজের ভাবনা শক্তিকে উন্নত করছে; যখন ভাবতে পারে না, তখন পুরানো পথ অনুসরণ করে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.