নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম পালনের দিন শেষ।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬


ধর্ম পালনের দিন শেষ। ধর্ম হাড়িয়েছে তার প্রয়োজনিয়তা। কল্যান মানুষের প্রকৃত কর্ম এটা মানুষ দেরীতে হলেও বুঝতে পেরেছে। মানুষের বাচবার জন্য সমঅধিকারের প্রশ্ন তোলাটা অবান্তব। সমঅধিকার সম্ভব নয়। প্রকৃতি পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে রেখেছে তার অসমতার উদাহরন। কোথাও গরম তো কোথাও ঠান্ডা কোথাও আবার মানুষের বসবাসের যোগ্য আবাহাওয়াও নেই। তাই নুনতম অধিকার নিশ্চিত করাটাই হোক সর্বন্তরের সিদ্ধান্ত। জন্মের পুর্বে কোথায় ছিলাম সেটা যখন বলতে পারছি না তো মৃত্যুর পর কি হবে তা নিয়ে ভাববার অদৌ দরকার আছে কি? ভালো কাজের ফল ভালো হতে বাধ্য। আর খারাপ কাজতো মানুষ করতেই পারে না। ধর্ম শিখিয়েছে মুনুষ্যত্বের অবয়ব কিভাবে র্নিমাণ করতে হয়। এটা কমবেশী সব মানুষই জানে। এখন শুধু এটা চর্চা করাটাই মানুষের একমাত্র কাজ।
ধর্ম হাড়িয়েছে তার প্রয়োজনিয়তা। বিধাতার নাম ও নিশানা কি তাহলে মিটিয়ে দিতে হবে, না বিধাতা যেই হন না কেন তিনি মানুষ নন। শুধু তাকে বুঝবার কৌশলটা একটু বদলাতে হবে। আমরা যেমন পরস্পর পরস্পরকে ভালবাসি ঠিক সেই ভাবে তাকেও ভালবাসতে হবে আমরা তো জানি না তার প্রকৃত অবস্থান কোথায় বা তার প্রকৃত রুপ। ধর্ম অবশ্য সবজান্তা একটি ব্যাবস্থার নাম। জাহান্নাম, জান্নাত, আগুন, কবরের আযাব সবই পার্থিব মানুষের ভযঙ্কর সৃষ্টি। খানে দাজ্জাল, ঈমাম মেহেদি বা হযরত ঈসা আ: এর প্রত্যাবর্তন অসম্ভব। সব সব কল্পনাবিলাশী মানুষের কল্পনা বই কিছুই নয়। খানে দজ্জাল অরব্য উপন্যাসে মানায় ইউরোপ কিংবা আমিরিকায় মানায় না। একচোখ কোকরানো চুল বিশিষ্ট ও বেটেখাটো লাল চামরার আড়ালে থাকবে প্রচুর অলৌকিক শক্তির আধার এই খানে দাজ্জাল। লৌকিকতার এই পৃথিবীতে অলৌকিকতার কোন জায়গা নেই। ঈমাম মেহেদি তখনি আসবেন যখন মুসলমানরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পরবে। বাজে কথা মুসলমানরা আর কখনো মাথা উচু করে দাড়াতেও পারবে না। সেই শিক্ষা ও চর্চা মুসলিম বিশ্বে নেই বললেই চলে। মুসলমানরা পতিনিয়ত বিভক্ত হয়ে একে অন্র্যকে ধ‌বংশ করতে জঙ্গিত্বে নিজেদের সর্মাপন করছেন। জানুয়ারী থেকে মার্চ পর্যন্ত আমরাইতো পুরিয়ে ও আগুন দিযে দেড়শর মতো মানুষ হত্যা করেছি। ইসলাম অর্থ শান্তি হলেও মুসলিম বিশ্বের কোথাও শান্তি নেই। ঈমাম মেহেদি আসার গাজাখোরি গল্পটা ভুলে যাওয়াই মুসলমানদের জন্য উত্তম। আর হযরত ঈশা আ: এর প্রত্যাবর্তন অসম্ভব। মৃত মানুষ আর ফিরে আসতে পারে না।
মানুষ এখন পানির উপর দিয়েও হেটে যাচ্ছে দীর্ঘসমযের চর্চার ফলে। হকিং আল্লাহর অস্তিত্ব অস্বীকার করেও কিন্তু তিনি প্রকৃতিক নিয়মের অংকটি কে মেলাচ্ছেন এখানে এসেই তিনি থমকে দাড়িয়ে গিযেছেন। তবে প্রচলিত ধর্মগুলির অর্থবতা বুঝতে তিনি বিন্দুমাত্র ভুল করেননি। ধর্মের প্রয়োজনীয়তা ফুড়িয়েছে ঠিকি কিন্তু মানবতা চর্চা কি শুরু হয়েছে? সা সেচা আদৌও শুরু হয়নি আর সেটাই আমাদের শুরু করতে হবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: এত চিন্তাভাবনা শেষে এই অর্থহীন সিদ্ধান্তে উপনিত হতে পেরেছেন তাহলে? অধিকাংশের ধারনা আপনার বিপরীত অথচ তারা আপনার মত জড়বুদ্ধিসম্পন্ন নয়।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

রাহাত আহমেদ মুনিম বলেছেন: মুখস্থ করে লিখছেন মনে হচ্ছে.।.।.।.। :D

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: মানবতার চর্চা জরুরী!

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

মোস্তাক খসরু বলেছেন: জিব্রাইল আইছিল মুখস্ত করায়া তারপর আমারে ছাড়ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.