নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপি কেন জানি প্রকৃত অর্থেই একটি রাজনৈতিক দলে বিএনপিকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারছে না। কেন যেন তাদের তর সইছে না। নিস্কৃয় ও অযোগ্যদের দল ত্যাগ করতে ইতিমধ্যেই র্নিদেশনা জারী করা হয়েছে। সাহসী ও যোগ্যদের নিয়ে দলের পুর্নগঠন প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। জামাত সনদপ্রাপ্তদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। সংবাদ বিবরণীতে যে ভাবে খবরটা এসেছে তা পড়লেই মনে হবে বিএনপির সামনে বিশাল একটি যুদ্ধ অপেক্ষা করে আছে। এই যুদ্ধে তাদের জিততে হবেই। প্রতিপক্ষ শেখ হাসিনার বর্তমান সরকার। বেগম খালেদা জিয়ার দুদু নাকি আবার স্বস্থানে ফেরত আসছে। দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত আর দুদুও মান সম্পন্ন একজন নেতা। মিথ্যাকে চিবিয়ে চিবিয়ে কিভাবে সত্যরুপে প্রকাশ করতে হয় তা শিখতে হলে দুদুর শিশ্যত্ব গ্রহন করা ছাড়া উপায় নেই।
আগষ্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দলকে একটি বিনি সুতায় বেধে ২০১৬ সালের জানুয়ারী থেকে আবার সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করতে যাচ্ছে বিএনপি। নেড়া বেললায় কতবার যায় সেটা নেড়াকেই জিজ্ঞাসা করতে হবে। বিএনপিকে জিজ্ঞাসা করে লাভ নেই। আন্দুলুন ফান্দুলুন বিএনপির প্রধান উদ্ধেশ্য নয় উদ্দেশ্য আবাহমান বাংলার চিরাচরিত বাঙ্গালীর সাংস্কৃতিকে ধ্বংশ করে দেয়ার একটি উলঙ্গ ষরযন্ত্র। বাংলা নববষ, ২১ এর বইমেলা থেকে স্বাধীনতা দিবস পর্যন্ত হই হট্টগোল বোমাবাজী, ককটেল নিক্ষেপ করে উৎসবের আমেজটাকে নান্দিবিনাষ করাটাই ওদের মুল লক্ষ্য ২০১৯ পর্যন্ত যদি এভাবেই বিএনপি চলতে থাকে তো তাতে দুটি সম্ভাবনার কথা দুষ্ট লোকেরা বলাবলি করছে। এক বিএনপির অস্তিত্ব বিলিন হয়ে যাবে। দুই মৌলবাদি শক্তি বিএনপির স্থানটি দখল করে নেবে। ক্ষতিগ্রস্থ হবে বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৫৫
মুজিব আলম বলেছেন: মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি এই আওয়ামী খচ্চরের।