নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেদিন লিখেছিলাম এই্ সরকারের মধ্যেই একটি শারীয়া আইনের সরকারের অস্তিত্ব আছে যাদের আসকারায় ব্লগারদের জীবন যাচ্ছে কিন্তু অপরাধীরা কেউ ধরা পরছে না। একটি প্রাকুতিক সুত্রের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে সবলের সবল হাত মাথার উপর না থাকলে অন্যায় করে বেড়িয়ে যাওয়াটা শুধু মু্শকিলই নয় অসম্ভবও। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নকশাটাতো আওয়ামী লীগের বিপথগামী ও সুবিধা প্রত্যাশি সরকারী সদস্যরাই করেছিল। খবরে প্রকাশ শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নুর ছোট ভাই নজরুল হক নান্নুর ছেলে সাদ আল নাহিনকে আটক করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) নীলাদ্রি লীন হত্যার অভিযোগে। সর্ষের মধ্যে যে ভুত থাকে সে ভুত তাড়াবে কে? আজ শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নুর নাম উঠে এসেছে। খুনিরা কেন জামিন পায় তা তো এখন দিনের আলোর মতো পরিস্কার। পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে দিলে হয়তো এমন অনেক ঘটনাই এড়ানো যেত। কবি আল মাহমুদ যখন জামাতী প্রমানিত হন, তখন কাকে আপনি বিশ্বাস করবেন। ধর্ম অর্থ ও সম্পদ দিয়ে গনেস উল্টে দেয়াটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। অভিজিৎ ঠিকই বলেছিল বিশ্বাসের ভাইরাস বড় মারাত্বত একটি ভাইরাস। এই ভাইরাসটাকে র্নিমুল করতে না পারলে বাঙ্গালী জাতী আর এগুতে পারবে না। প্রান যাবে নিরিহ আলোকিত মানুষগুলির।
শেখ হাসিনা যতই বলুন না কেন সুশীল সমাজ সংবিধান সংশোধনের কথা বলে পরাশক্তিকে আমন্ত্রন জানাচ্ছেন। তিনি কেন উপদেষ্টা কনসেপ্টে নিয়ে এখনো পড়ে আছেন। সেই মযকট কাল এখন আর নেই। যেখানে সযং বেগম জিয়া তার অধীনে র্নিবাচন করতে রাজী হয়ে গেছেন সেখানে অতি কথনের দায়ে দুষ্ট হয়ে কি লাভ। মরহুম মেওর হানিফের মতো তাকেও কি তাহলে পরোকালের ভীতিতে পেয়ে বসেছে।
সংবিধানে শুধু এইটুকুই করতে হবে ধর্ম যার যার দেশটা সবার।
©somewhere in net ltd.