নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্দুকযুদ্ধে নিহত হলো যুবলীগ নেতা। এটাকি শুধুই বন্দুকযুদ্ধ না এনকাউন্টার সেটা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয় বলতে পারবেন। আমরা ছাই এগুলির কি বুঝি। মৃদু আসকারয় সৃষ্ট ফ্রাকেনষ্টাইনগুলি তাদের উপযুক্ত কার্যক্রমের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ওলামা লীগের সভাপতিকে কথিত র্দুবৃত্যরা কুপিয়েছে, তিনি এখন হাসপাতালে। শেখ হাসিনার আসকারায় কোপাকোপি শুরু হয়ে গেছে। দেখা যাক সামনে আর কি কি হয। তা খালি দেখা ছাড়া আমাদের কিইবা করার আছে। ২১ আগষ্টের কারনে যথেষ্ট সর্তক অবস্থায় র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন ছিল তা সত্তেও তাদের নাকের ডগায় ওলামালীগের সভাপতিকে কুপিয়ে র্দুবৃত্যরা পালিয়ে যায়। পুলিশ নাকি ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করেছে। র্যাব বলছে সম্ভবত এটা অন্তরদলীয় কন্দোলের ফল। তদন্ত না করেই ব্যাবের এই আগাম বার্তা দেয়াটা কতটুকু আইন সম্মত তা আমার বুঝে আসে না। পুলিশ ইতিমধ্যেই একজনকে প্রেফতার করেছে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ না করেই কেন এমন তর অবান্তর ধারনা ছড়াচ্ছেন, তাদের আসল উদ্দেশ্যটাই বা কি? আল্লাই মালুম। সেটা আমাদের জানতে হবে। ষরযন্ত্র বাংলাদেশের পিছু ছাড়ছে না কিছুতেই। আর সেটা শুরু হয় সরকারী কর্মকর্তাদের সাহায্য সহযোগিতায় বেশ পাকাপোক্ত ভাবেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সেটাই মনে করিয়ে দিতে চাচ্ছি। বর্তমান সরকারকে আরো সর্তক হতে হবে। বঙ্গুবন্ধর উদারতার সুযোগ নিতে কেউ কিন্তু ছাড়েনি।
তাই মৌলবাদি দানবগুলিকে যে কোন মুল্যে রুখতে হবে। ইতিমধ্যে র্যাব মৌলবাদিদের অর্থ যোঘান দাতাদের প্রেফতার করেছে।
©somewhere in net ltd.