নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঐশী ক্ষমতার নয়, ভালোমানুষের খুব প্রয়োজন।।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

ফেসবুকের কল্যাণে মহিলা হুজুরের সংখ্যা আসংকা জানক হারে বেড়ে যাচ্ছে। ন্যংটা নারী দেহ কিংবা সহবাস রত ছবির নীচে বা উপরেই তিরমিজির বয়ান। এরা কেন যেন বোঝে না ধর্মটা একান্ত নিজের বিষয় এটাকে এভাবে প্রকাশ করলে উপকারের চাইতে অপকার বেশী হয়। তবে নারী হুজুররা এসব লিখলে বেশ লাইক ও কমেন্টস পান। পুরুষ হজুরদের কপালে সেটা খুব একটা জোটে না। প্রতিটা ধর্মেই এরা সমান ভাবে সক্রীয়। কেউ কারো চাইতে কোন অংশে কম নয়। মানুষের অন্তকরণ যদি এতোটাই র্নিমোহ হতো তো পৃখিবীটাই সর্গে রুপ লাভ করতো। রসুল সা: এর পর আর ধর্মপ্রচারক না আসলেও পীর ফকিরের আগামন কিন্তু বন্ধ হযনি। তারা আসছে মুরিদ নিয়ে ফুর্তি করে বেশ আছেন। ভারতে তো এই ব্যাবসাটা এখন রমরমা। ক্ষেত্রবিশেষে সরকার এদের উপর চরাও হচ্ছেন ও তাদের যাবতীয় কুকৃর্তি সমুহ জনসন্মুখে বেড়িয়ে আসছে। তাতেও মানুষের মানসিক উন্নতি হওয়া তো দুরের কথা ধর্মিও উন্মাদনা দিনকে দিন আরো বাড়ছে। যারা সত্যকার অর্থেই র্ধামিক তারা কিন্তু কখনো এমন আচরন করেন না। কোরানে কোথাও অধিক বিবাহের অনুমতি দেয়া হয়নি কারণ হিসাবে বলা হয়েছে একজন মানুষের পক্ষে সমঅধিকার নিশ্চিত করা অসম্ভব তাই একটিতে সন্তুষ্ট থাকাই শ্রেয়। আপনি ধার্মিক ভালোকথা কেউতো আপনার ধর্মবিশ্বাসে আঘাত করতে আসছে না। সংখ্যালঘুরা অবশ্য আলাদা পৃথিবীতে যতদিন ধর্মের অস্তিত্ব থকবে ততদিন সংখ্যালঘুরা র্নিযাতিত হবেনই। কারন ধর্ম নয় কারন তার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি সেই সম্পত্তিটা গ্রাস করতেই ধর্মটা তখন দৈত্য হয়ে উঠে। জালিয়ে পুড়িয়ে ছারখাড় করে দিয়ে পোড়া মাটির দখল নেয়। পুরুষের মনে যেমন নারী সম্ভোগের ইচ্ছাটা তীব্র ঠিক তেমনি নারীর মনে পুরুষের সহ্নিদ্ধ পাওয়ার ইচ্ছাটাও প্রবল। তাই কাউকে দোষি না ঠাউরে নিজেকে সুধরাবার চেষ্টা করাটাই উত্তম।

ধর্মের ঐশি ক্ষমতার উৎস মানুষের জানা থাকলে একটি রাষ্ট্রও পৃথিবীতে রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করতে পারতো না। হুজুরের কারশমাতেই রাষ্ট্রপ্রধানের অপমৃত্যু ঘটতো। ভারত উপমহাদেশে হিন্দু রাজাদের পতনের পর মোগলদের আগমন ১৭৫৭সালে সিরাজউদ্দৌলার পতন ২০০ বছরের বৃটিশ শাসনের পতনের পর ১৫ আগষ্ট বা ২১ আগষ্ট আসার প্রয়োজনই পরতো না। শফি হুজুরের এক ফুয়েই শেখ হাসিনার পতন হয়ে যেত। তবে এটা স্বীকার করতেই হবে শেখ হাসিনাকেও এই ধর্মিও ষাঢ়গুলিকে চরিয়েই রাজ্যপাট চালাতে হচ্ছে। শফিহুজুরে ছেলে আজ কোটিপতি পিতার ধর্মান্ধতার কারনে।

তাই সকল প্রকার হুজুরদের বলছি সবার আগে নিজের অন্তকরন পরিস্কার জলে ধুয়ে মানুষের কল্যানে নিয়োজিত করুন তাহলেই মানুষের প্রকৃত মুক্তি আসবে। কোন এক বিদেশী নারী সেদিন ঢাকার রাস্তার নোংরা পরিস্কার করছিল আর আমরা নিয়োজিত ছিলাম তার ছবি তোলায়। ঐ মহিলাটি উন্নত মানুষের প্রতিনিধি। আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেল মানুষের কল্যান করতে ধর্ম লাগে না লাগে কল্যান করার মতো মানসিক শক্তি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.