নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, জমির উদ্দিন সরকার, মাহবুবুর রহমান, সারওয়ারি রহমান, আ স ম হান্নান শাহ ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইনাম আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান এরা সবাই বিএনপির পুটকিপোড়া সৈয়দ বংশিও। বিশাদৃশ্য হিন্দু রাজাকার গয়েশ্বর রায়।
বেগম জিয়া নাকি ইদানিং চোখে দেখছেন না। চোখ নিয়ে বড়ই বিপাকে আছেন। কাকে দেখতে চেয়ে কাকে কাকে দেখে ফেলেন তাই মঙ্গলবার রাতে লন্ডনের উদ্দ্যেশে রওনা দেবেন। দুষ্ট লোকেরা কিন্তু অন্য কথা বলছেন। তা বলুক তাদের কি? তাদের তো আর ছোখ খারাপ হয়নি হয়েছে বেগম জিয়ার। এই পোরা দেশের চিকিৎসা ব্যাবস্থা এতোটাই খারাপ যে এখানে ভিভিআইপিদের চিকিৎসা সম্ভব হয় না। রাষ্ট্রপতি দেহ পরীক্ষা করতে শিঙ্গাপুর যান। প্রধানমন্ত্রী যান যুক্তরাষ্টে বেগম জিয়াও তাই লন্ডনে। আর আমরা বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর প্রহর গুনি। এটাই আমাদের ভবিতব্য। এমনটি কিন্তু হওয়ার কথা ছিল না। রাষ্টপতি থেকে ভিক্ষুকের চিকিৎসা দেশেই হওয়ার কথা ছিল। বঙ্গবন্ধু কিন্তু তার চিকিৎসার ব্যাপারে এতোটা আয়েশি ছিলেন না। তিনি বরাবর দেশেই চিকিৎসা নিতেন।
দুষ্ট লোকেরা বলাবলি করছে। চিকিৎসার ছুতোয় বেগম জিয়া পালিয়ে যাচ্ছেন নাতো?
শেখ হাসিনা আবার বরশিতে খেলিয়ে মাছ জল থেকে ডাঙ্গায় তুলতে অভ্যস্ত হয়ে পরেছেন। যাকে বলে চৌকষ পাকা শিকারী। বিএনপির বর্তমান যা হাল এর মধ্যে যদি ম্যাডামের এতিম চুরির মামলায় জেল হয়ে যায় তো বিএনপি দর্শকের ভুমিকা নিয়েই খুশি থাকবে। তাই এই রিক্সলেস ভ্রমনের আনন্দ, পালানো ও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তো ডিজিটাল রাজনীতির পথ উন্মুক্ত থাকছেই।
উপযুক্ত সময় ই বলে দেবে কোনটা ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৩
রাফা বলেছেন: বিএনপির হেড অফিসতো ভাইজান ওখানেই।তাই ঐখান থেকেইতো আন্দোলন পরিচালনা করা সহজ।হাসিনারআরো বেশি যুক্তযুক্ত এই কারনে তাহোলে আর গ্রেফতার হওয়ার কোন সুযোগ থাকলোনা।
শেখ হাসিনার ডিজিটাল সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার জন্য ডিজিটাল আন্দোলনের পথে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া।