একবুক দু:খ নিয়ে বিএনপির চেয়ারফ্যাশান এর পলায়ন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০৯

বিএনপির চেয়ার ফ্যাশান এখন যুক্তরাজ্যে। দলিও সুত্র থেকে জানা গেছে চোখের চিকিৎসা করাতে তিনি যুক্তরাজ্যে গেছেন। বাস্তুহারা হওযার পর থকে তিনি এযাবতকাল শুধু দিবা স্বপ্নই দেখে আসছিলেন। দিবা স্বপ্ন যে সত্যি হয় না তা তিনি এতদিনে অনুধাবন করতে পেরেছেন। তাই সম্ভবত একজন নামীদাসি মনরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে দিবা স্বপ্নের ঘোর থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইছেন। প্রবাসী চোরার চোরা তারিক্কাও লন্ডনে। কিএনপির চেয়ারফ্যাশান যেমন কালোটাকা সাদা করতে ওস্তাাদ তারই তো ছেলে চোট্টা তারিক। এখন দুই চোরের মাথায় শুধু ডিজিটাইল ভাবনা ঘুরপাক খাচ্ছে। হাসি বুবুর দুষ্টামি বুঝতে না পেরে ভুলের যে বিশাল বিশাল মাইল ফলক তিনি র্নিমাণ করে এসেছেন। তা থেকে তাকে বেড়িয়ে আসতেই হবে। তা না হলে সাড়াজীবন তারিককে লন্ডনে বসে মাজার ব্যায়াম করা ছাড়া আর কোন কাজই করার থাকবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে শহীদ জিয়া যে বিষ বৃক্ষটি বপন করেছিলেন শুধুমাত্র তার ও তার চোট্টা ছেলের অতি বাড়াবাড়িতে আজ মরতে বসেছে। ডাল পালা গুলি শুকিয়ে গেছে। ত্যাগি নেতারা সেচ্ছা গৃহবন্দিত্ব বরণ করে নিয়েছেন।

২০১৯ এর আগে আর রাজপথে নামা যাবে বলে পরিবেশ পরিস্থিতি বলছে না। তাই তিনি সম্ভবত র্নিবাচনের আগে আর দেশে ফিরবেন না। ফিরেই বা কি করবেন তার দলের পাঠা পাঠা ব্যারিষ্টার গুলির কি মুরদ তা তো এতোদিন ধরে স্বচক্ষেই প্রত্যক্ষ করেছেন। হিলারি, ইউনুছ, দাড়ি, কমা কেউ একটি যতি চিহ্ন পর্যন্ত শেখ হাসিনার আগে এই পর্যন্ত বসাতে পারেনি।

আসলে সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত রাজনীতি টেকসই হয়। ১৯৭৫ এর পট পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে মেজর জিয়ার পকেট থেকে যে বিএনপি জন্ম নিল। সেই দলটাই নাকি দেশের স্বাধীনতার ধারক ও বাহক হয়ে উঠকে চাইল ফলাফল আপাতত পলায়ন।

৬ টি +০/-০