নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.সমাজ নিজস্বতাকে প্রশ্রয় দেয় না।। তবু ও নিজ প্রশ্রয়ে নিজস্বতা যৌগিক হয়। যৌগিক নিজস্বতাই মৌল নিজস্বতা- ক্রমশ পরিবর্তনশীল।

খাটাস

অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।

খাটাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঐ প্রজাতির নাস্তিক, আর ঐ প্রজাতির আস্তিক দের কি বলব?

১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

লেখক বা জ্ঞানী মানুষের লেখার বা যেকোনো কাজের একটা সুন্দর শুরু থাকে। আমি উল্লিখিত কোন শ্রেণিতেই পড়ি না। তাতে কি! শুরু টা করতেই হল সস্তা ভাবে একটা সুড়সুড়ি দেয়া জোকস দিয়ে। যদি ও এই জোকসের বেক্তির চরিত্র ই তুলনীয়।

" এক বেক্তির ইউরিন সংক্রান্ত রোগ হউয়ায় ডাক্তার দেখিয়ে নির্দেশ পেলেন, ইউরিন পরীক্ষা করানোর। অনেকেই জানে, ঘটনা কি! সেই জানা ঘটনাই হল। ( ইউরিন টা কিভাবে পালটাল, বললাম না, তবে তা ভুল করে) ভুল করে সে তার বউএর ইউরিন পরীক্ষা করাল। ডাক্তার পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে ঐ বেক্তিকে বললেন, " আপনি গর্ভবতী।"

এখানে একটা শেষ হয়। আবার অন্য ভাবে ও হতে পারে, ঐ বেক্তি রেগে মেগে বাসায় গিয়ে বউ কে একটা জোরে থাপ্পর দিলেন। তারপর বললেন, " হা*মজাদি ! আগেই বলেছিলাম নিচে থাক। " :#> :#> :#>



এখন কাজের কথা হচ্ছে, টপিকের সাথে ইহার সম্পর্ক কি?



আপনি যদি মন থেকে এক চোখা বা পক্ষপাত দুষ্ট হয়ে কোন বিশেষ দলের বা বিশেষ ধর্মের কট্টর অনুরাগী হয়ে থাকেন, নিজের মতবাদের বিপক্ষে কথা সহ্য করতে পারেন না, যথাযথ উত্তর না দিয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন, তা কথায় ই হোক - তাহলে দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, আপনি এক জন জাতীয় বোঝা। আপনার মরার জন্য অপেক্ষায় আছে আমাদের কাঙ্খিত সোনার বাংলাদেশ। রাজনৈতিক দল বা ধর্মের যদি জীবন থাকত, আপনার মত কুলাঙ্গার কে কখনই আশ্রয় দিত না। আপনি যত দিন বেঁচে থাকবেন, বিশ্বাস করুন- চালের দাম বাড়তেই থাকবে, খুন, ধর্ষণ, দুর্নীতি হতেই থাকবে। প্লিজ আপনি মরে যান। কিন্তু জানি, আপনি যদি বুঝেই থাকেন যে আপনি জাতীয় বোঝা, আপনি কখনই মরবেন না। কারণ দেশের আরও অনেক বার টা বাজাতে হবে আপনাকে।



একটা ছোট খাট ভাষণ দিয়ে দিলাম। এখন আবার কাজের কথা, কোন রাজনতিক দলের সমর্থন করতে গিয়ে যদি সমর্থন এমন পর্যায় এ চলে যায় যে, দলের কোন দোষ চোখে পড়ে না বা পড়লে ও আগে বিরোধী মতবাদের চেয়ে কম দোষ বলে গর্বিত হউয়ার চেষ্টা করা হয়, তবে এই সমর্থন কারী যে জাতীয় বোঝা তাতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নেই।

বাঙালি সবাই জানে, রাজিনিতিতে দুই মহিলা ছাড়া হাতে কোন উপায় নেই, আর এই দুই মহিলা কখনই একে অপরকে সম্মান দিয়ে দেশের স্বার্থে গঠনমূলক আলোচনায় বসার পাত্রি নহে। এই জ্ঞান নিয়ে জাতীয় বোঝা থেকে শুরু করে যে কোন দলের হালকা সমর্থক বা নিরপেক্ষ মানুষ গুলো নিজ দলের বিরোধী নেত্রী কে বা দুই নেত্রী কেই চা -পানির আড্ডায় বা অন্য কোন আলোচনায়- তুলা ধুনা করে ফেলেন। " আহা এই দুই নারীর কি বুদ্ধি হবে না, তারা দেশের ভাল চায় না, শুধু নিজের টা বোঝে। আমরাই দেশ প্রেমিক, আমরা ক্ষমতায় থাকিলে দেশে উন্নয়নের সুনামি বইয়া যাইত। " কিন্তু যারা মহান (?) দুই নেত্রী কে গালি দেন, তাদের আমার আরও বেশি নিকৃষ্ট মনে হয়। তারা নিজেরাই বিরোধী মতের মানুষের সাথে সম্মানজনক আলোচনা করার মানসিকতা রাখে না। যারা নিজেরাই এত শিক্ষা সত্তেও বিরোধী মতবাদের মানুষের সাথে সম্মান দিয়ে ও মনোযোগ দিয়ে কথা বলার ও শোনার ক্ষমতা রাখে না, তারা এটা কেন বোঝে না, পৈত্রিক সুত্রে আর বিবাহ সুত্রে পাওয়া মহান দুই জন মানুষ কিভাবে এই সহানুভূতিশীলটা, শ্রদ্ধা বোধ এর মত গুন কে আত্মস্থ করবে?? ফ্রি তে পাওয়া জিনিসের কোন দাম থাকে না। তাদের পাওয়া জিনিসের দাম আর এক জন দিছে। কিন্তু তাদের মানসিকতার ধারক বাহক তো আমরাই।।



এবার আসি ধার্মিক দের কথায়, ধার্মিক দের ব্যাপারে তো কথা বলাই পাপ। যে ধর্মের গোঁড়ামি নিয়ে এদেশে এত সমস্যা, আমি গর্ব করে বলি, আমি নিজে ও সেই ইসলাম ধর্মের অনুসারি, মুসলিম। তবে আমি ইসলামের কোন ডিজিটাল ভার্সনের অনুসারি না, মউদুদি, সুফিবাদি, আজম বাদি, নিজাম বাদি, আওয়ামি ইসলাম, বি এন পি ও ইসলাম। আমি যে ইসলাম এর অনুসারি, সে ইসলাম নবিজি (সা) এর ইসলাম। আমি যে ইসলামের অনুসারি, সে ইসলাম আমাকে খুন, ধর্ষণ এর অনুমতি দেয় নি। আমি যে ইসলামের অনুসারি তা আমাকে নিজ মতবাদের পরিপন্থি বিসাল জনগোষ্ঠী কে কাফের আখ্যায়িত করে, তাদের হত্যা বা তাদের সম্পদ বা কোন প্রকার সম্পদ ভাংচুরের অনুমতি দেয় নি। আমার ইসলাম আমাকে নির্দেশ দিয়েছে, ধৈর্যশীল হবার, বিনয়ি হবার, তিক্ত কথা ও কাজের বিপরিতে ও মিষ্টি ব্যাবহার করার। অন্য ধর্মের মানুষ কে মানুষ হিসেবে সম্মান দেবার। নাস্তিক যদি আমার ইসলাম নিয়ে গালাগালি করে, আমার ইসলাম তাকে আক্রমন করার বা হত্যা করার, এমন কি গালাগালি করার অনুমতি দেয় নি। ইসলাম আমাকে শিখিয়েছে, একজন নাস্তিক, একজন আস্তিকের চেয়ে দশ গুন বেশি জ্ঞানী। কিন্তু এত কিছু জেনেই হোক, আর না জেনেই হোক, যারা ধর্মের নাম নিয়ে কোন অজপারা গায়ে নিজ ফায়দা হাসিলের জন্যই হোক, বা ধর্ম কে মনে বিকৃত ভাবে লালন করেই হোক, নানা প্রকার উদ্ভট কার্যকলাপ করে ইসলামের নাম কে অবমাননা করছেন- তাদের ও মরে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছে আমাদের ভবিষ্যৎ সোনার বাংলা। প্রথমত যারা বুঝে শুনে ধর্মের অপবেবহার করছেন-তাদের সহজেই চেনা যায়। এদের ধরে আইন করে মেরে ফেলা উচিৎ। আর দ্বিতীয়ট যারা ভুল ভাবে ধর্ম কে শিখেছেন, তাদের কে নতুন করে ধর্ম শেখানো এ যুগের কারও পক্ষে সম্ভব না। তাদের শিক্ষা যেন তাদের বংশ ধররা লালন না করে এজন্য ভাল শিক্ষার প্রয়োজন। কিন্তু যারা শিক্ষিত সমাজ, বিশেষ করে কিছু উছ্রিঙ্খল নাস্তিক রা দ্বিতীয়ত তে বলা গোঁড়া বিশ্বাসী কিছু মুসলমানদের উস্কে দেন। এটা কেমন ধরনের জ্ঞানের চর্চা। শিশু, পশু বা প্রতিবন্ধী কে উস্কে দেওয়া কখনই জ্ঞানের পর্যায়ে পড়ে না। এরা ভুল করলে ও এদের নির্মূল করার চেষ্টা কেমন ধরনের বিবেচনা। তবে একটা প্রশ্ন থাকতে পারে, এদের জন্য যদি অন্নের অধিকার এ ক্ষতি হয়, তাহলে? হ্যাঁ এটা যুক্তি যুক্ত। কিন্তু তার জন্য উস্কানি মোটেই সমাধান আনবে না। এই টুকু বোঝার ক্ষমতা না থাকলে আপনি নাস্তিক হন, আর প্রগতিশীল শিক্ষিত সমাজ হন, আপনি ও যে নিজের প্রচার কে জাতীয় স্বার্থের চেয়ে বড় করে দেখছেন-সেটাই প্রমানিত হয়।



এত সব কথা বলার কারণ, একটা অনুসিদ্ধান্তে আসা।

অনুসিদ্ধান্তঃ কট্টর দলীয় সমর্থন, অপরিপক্ব ধর্ম জ্ঞান ও দর্শন এবং উছ্রিঙ্খল নাস্তিকতার চর্চা- সমাজে কখনই শান্তি নিয়ে আসবে না। প্রথমে বলা জোকস টার সেই বেক্তি র মতই এই তিন শ্রেণিতে বিভক্ত মানুষ রা।

১। ঐ বেক্তি যেমন ডাক্তারের রিপোর্ট দেখে কট্টর ভাবে ডাক্তার কে সঠিক ভেবেছেন, যে ডাক্তার বলে নি পর্যন্ত , ছেলেরা গর্ভবতী হয় না। হয়ত নিজে তা জানলে ও ঐ বেক্তি ডাক্তার কে কট্টরভাবে বিশ্বাস করেছিলেন। যেমন কট্টর দলীয় সমর্থক।

২। সেক্স এর জ্ঞান না থাকায় ঐ বেক্তি ওপর - নিচের প্রক্রিয়া আলাদা ভেবেছিলেন। যেমন ভাবেন.।.।।

৩। ঐ বেক্তি নিজের গর্ভবতী হবার খবরে বউ কে চড় মেরে ছিলেন, কারণ বউ কথা শোনেনি। আর চড় মারা তো উস্কে দেয়ারই সামিল। তাই নিজের মতবাদ অন্যকে বোঝাতে না পেরে অন্যকে উস্কে দেয় কিছু উছ্রিঙ্খল নাস্তিক।



"নিজে অন্য কে উস্কানি দিয়ে দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা ভাবা, ছেঁড়া কাথায় থেকে বিল গেটস হউয়ার স্বপ্নের চেয়ে ও নির্মম কৌতুক।"



জানি না, বাংলাদেশ কত দিনে আমাদের শোনার বাংলাদেশ হবে। কোন মহান নেতা সিনেমার মত উড়ে এসে সেই মহান দায়িত্ব কাধে নিয়ে আমাদের দেশ কে সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবে কিনা তাও জানি। কিন্তু সে যাই হোক, সবার আগে আমাদের নিজেদের ছোট ছোট পরিবর্তন দরকার। আমাদের ব্যাবহার ও জ্ঞান চর্চায় ও প্রসারে আরও ধৈর্যশীল হউয়া দরকার।



কথায় আছে,

" ছোট ছোট বালুকনা, বিন্দু বিন্দু জল,

গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।। "

আমাদের সবার ছোট ছোট পরিবর্তনেই একদিন সোনার বাংলা গড়ে উঠবে। তা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাই হোক, শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ ই হোক, জীবনানন্দের রুপসি বাংলাই হোক।



বাংলাদেশ চাই, একটা স্বপ্নের বাংলাদেশ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

দমকল৮৬ বলেছেন: “ইসলাম আমাকে শিখিয়েছে, একজন নাস্তিক, একজন আস্তিকের চেয়ে দশ গুন বেশি জ্ঞানী। “

কুরআন - হাদিসের কোন অংশ আপনাকে এই জিনিস শিখিয়েছে দয়া করে রেফারেন্স দেবেন ।

“যারা শিক্ষিত সমাজ, বিশেষ করে কিছু উছ্রিঙ্খল নাস্তিক রা দ্বিতীয়ত তে বলা গোঁড়া বিশ্বাসী কিছু মুসলমানদের উস্কে দেন। এটা কেমন ধরনের জ্ঞানের চর্চা। শিশু, পশু বা প্রতিবন্ধী কে উস্কে দেওয়া কখনই জ্ঞানের পর্যায়ে পড়ে না। “

একজন মুসলমান যে শক্ত ভাবে নিজের ধর্মকে পালন করার চেষ্টা করছে তাকে গোঁড়া বলছেন ভালো কথা - পশু বা প্রতিবন্ধীর সাথে তুলনা দেন কোন যুক্তিতে ?

আপনার পরিষ্কার বক্তব্য আশা করছি ...... কোন পিছলা বক্তব্য নয় ।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, আমি এই মুহূর্তে কোন রেফারেন্স দিতে পারছি না। আমি কোন এক জায়গায় দেখেছি। আমি ধর্ম বিশারদ হিসেবে পোষ্ট দেই নি। আমি দ্রুত রেফারেন্স দেয়ার চেষ্টা করব। আর আপনার যদি সম্পূর্ণ বিশ্বাস থাকে আমার এই হাদিস টা ভুল জানা, তাহলে আমি মুছে দিচ্ছি বা সন্দেহযুক্ত লিখে দিচ্ছি। আমি ভাই আমার জানা বিশ্বাস থেকে লিখেছি। ভুল লিখলে আল্লাহ মাফ করুক। তবে একটা ভুলের কারনে পুরো পোষ্ট ভুল তা আশা করি ভাববেন না।

আপনার দ্বিতীয় উত্তরের আগে বলি, আমি মাত্র খেয়াল করলাম পশু বা প্রতিবন্ধী বলে আমি ভুল করি নি। কিন্তু কোন গুনের সাথে তুলনা করছি তা না বর্ণনা করাটা ভুল হয়েছে। আমাদের নবিজি (সা) হজরত আলি (রা) কে " আসাদুল্লাহ" উপাধি দিয়েছিলেন। আসাদুল্লাহ অর্থ " আল্লাহ এর সিংহ" । তো কেউ যদি বলে, যে নবিজি হজরত আলি কে পশুর সাথে তুলনা দিলেন। আপনি কি বলবেন? অবশ্যই বলবেন যে, নবিজি সিংহ এর সাহসের সাথে হজরত আলি এর তুলনা দিয়েছেন।
তেমনি, কিছু প্রবীণ ধার্মিক মুসলমান আছেন, যারা আল্লাহ এবং ইসলাম কে মনে প্রানে মেনে চলার চেষ্টা করেন, কোন ধান্দাবাজি দেখানোর জন্য নয়। কিন্তু তারা অনেকেই ইসলাম সম্পর্কে , ইসলামের অনেক বিধি বিধান সম্পরকেই সঠিক ভাবে জানেন না, জানলে ও অনেক ভুল মিশ্রিত ভাবে জানেন। তো তারা শিশুর মতই মনে করে তারা ই ঠিক। পশু যেভাবে নিজের সন্তান কে আগলে রাখে, সামান্য ক্ষতির আভাস পেলেই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, তাদের মাঝেও ইসলাম কে আঁকড়ে রাখার সেই গুন (ভাল না খারাপ আল্লাহ জানেন) বিদ্যমান। আর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী রা যেমন তার পরিবারের কিছু মানুষের প্রতি ই সাধারণত অনুরাগী থাকে, পরিবারের কাও কে কিছু বললে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, সেই ব্যাপার তা টা ইসলামের কিছু অজ্ঞ প্রবীণ ধার্মিক দের মাঝে দেখা যায়।
এই কাজ গুলো ভাল না খারাপ তার বিচার আল্লাহ করবেন। তবে একে অন্যকে উস্কে দেয়ার কোন মানে হয় না বলেছি। তবে মাফ করবেন, আমার ঐ বক্তব্য আগে সঠিক ভাবে বর্ণনা না করায় উস্কানি মুলক হয়ে গিয়েছিল বলে ধারনা।
আশা করি বুঝাতে পেরেছি। হাদিস নিয়ে অভিমত টা দয়া করে জানাবেন। সিউর না হলে আশা করি হাদিস কে ভুয়া বলবেন না। তবে ইসলামের অনেক আলোচনায় অনেক জ্ঞানী মানুষের মুখে ও একথা শুনেছি।

আপনার কাছে একটা প্রশ্ন, কুকুর কে প্রভু ভক্তির প্রতিক রুপে বুঝায়। আপনাকে আল্লাহ এর কুকুর বললে রাগ করবেন??
আমি রাগ করব না। ভাল থাকবেন।

২| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:২৪

আরজু পনি বলেছেন:

কট্টরপন্থীরা/চরমপন্থীরা সবসময়ই মারাত্নক। তা ধর্ম বা রাজনীতি যেখানেই হোক।

তবে ইসলাম নাস্তিকদের গুণ গায়নি বলেই বিশ্বাস করি। :)

২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

খাটাস বলেছেন: কট্টরপন্থীরা/চরমপন্থীরা সবসময়ই মারাত্নক। তা ধর্ম বা রাজনীতি যেখানেই হোক।
আমার পুরা অভিমত এত কম কথায় সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন, যে আমি এত কিছু লিখে ও বুঝাতে পারি নি। অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনার মন্তব্বেই হাজার প্লাস।
আর নাস্তিক দের নিয়ে ইসলামের কি কথা তা পুরোপুরি নিশ্চিত ও না, অনিশ্চিত ও না। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.