নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.সমাজ নিজস্বতাকে প্রশ্রয় দেয় না।। তবু ও নিজ প্রশ্রয়ে নিজস্বতা যৌগিক হয়। যৌগিক নিজস্বতাই মৌল নিজস্বতা- ক্রমশ পরিবর্তনশীল।

খাটাস

অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।

খাটাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার একজন শিবির কর্মী কে পেটান ও কিছু কথা.।।।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

পোস্টে সামান্য বীভৎস বর্ণনা আছে। লিখব কি লিখব না, অনেক ভেবে লিখলাম। কারন আমার ধারনা অনেকে ই ব্যাপার গুলো এত কাছে থেকে জানেন না। পুরো পোস্ট বড় মনে করে না পড়লে ও শেষের গল্পটা পড়া উচিত।



স্বল্প জীবনের ঝুলিতে থাকা কিছু অভিজ্ঞতকার এবং অভিজ্ঞতার আলোকে যত টুকু শিক্ষা পেয়েছি, সেই সম্বল কে পুজি করে এখন ও সর্বদা শিখছি। আমার অভিজ্ঞতায় আমি মোটামুটি নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারি, আমি যে ব্যাপার গুলো অনেক কাছে থেকে দেখেছি, তা অনেকেই দেখেন নি, অন্তত ব্লগের একটা বিশাল অংশ। আর যারা দেখেন, তাদের অধিকাংশই ব্লগে বা তা নিয়ে বলার জন্য আসেন না।



বাধ্য হয়েই একটু ভুমিকা রাখলাম। তবে আমি আশে পাশে বিশেষ করে অন লাইন এ শিবির কে ছাগু বলে গালি দিয়ে অনেক কেই দেশ প্রেমের প্রমান প্রদর্শন দেখি। অনেক জ্ঞানী গুনি র থেকে ছাগু শব্দের উৎপত্তি। আমি মুলত সবার উদ্দেশেই আমার দেখা কেন্দ্রিয় জেলা পর্যায়ের রাজনীতির আলোকে এক ছাত্র লীগ কর্মীর সাথে এক শিবির কর্মী কে বেশ নির্দয় ভাবে পেটানোর গল্প টাই বলব।



বেশ কয়েক বছর আগে, বেক্তিগত কোন এক কারনে আমার জেলার বেশ বড় বড় নেতা থেকে শুরু করে আমার পুরো জেলার বিভিন্ন জায়গার উঠতি ক্যাডার দের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আমি তেমন কোন ঝামেলায় জড়াতাম না। জেলার সবচেয়ে ভাল কলেজের ছাত্র হউয়ায় মোটামুটি তাদের থেকে কিছুটা সমিহ পেতাম। তারা সবাই পড়াশোনা করত না, অনেকেই করত। আমার চেয়ে সিনিয়ার ছিল । আমি বেশ দাপটের সাথে যে কোন জায়গায় যেতাম বুক ফুলে, মনে মনে বেশ গর্ব হত। তবে আমি কার ও কোন ক্ষতি করি নি কখন ও।



ঘটনা টা আমার ইন্টার পরীক্ষার ফরম ফিলাপের শেষ দিন।

শেষ দিনে তেমন স্টুডেন্ট ছিল না। আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড কলেজে ছিলাম। কলেজ টা জেলা শহরে ই। হঠাৎ বাহিরে গণ্ড গোল এর শব্দে বাহিরে যাই। দেখি কলেজের সামনে রাম দা, ককটেল সহ আরও নানা কিছু নিয়ে দুই আরাইশ ছাত্র লীগ কর্মী জড় হয়েছে। আমাদের কলেজ টা সরকারি এবং জাতীয় বিসস বিদ্যালয়। ঠিক রাস্তার ওইপাশেই এলাকাতে অনেক মেচ ছিল, যেখানে মুলত জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা ছেলেরা থাকত, যারা শিবিরের রাজনিতি করত। ঐ দিন রাস্তার ওইপাশে শিবিরের কর্মীরা ও জড় হয়। রাস্তা টা বেশ প্রশস্ত। রাস্তার দুই পাস থেকে একে ওপরকে ইট পাটকেল আর ককটেল নিক্ষেপ করছিল। আমি ভয় টয় পাই না তেমন। আমি কলেজের পেছনে একটা মাঠে যাই। সেখানে ও লিগের কর্মীরা ছিল দুই তিন জন। এদের মধ্যে একজন পাপ্পু ( ছদ্দ নাম) আমার পরিচিত, বেশ ভাল সম্পর্ক ছিল আমার সাথে আগে থেকেই। আমার বন্ধু মানুষ, যদি ও বয়সে অনেক বড়। পাপ্পু আমাকে দেখে বলে বড় মারামারি হবে চলে যাও। আমি বেশ এক্সাইটেড ছিলাম। হঠাৎ দেখি একটা গলি থেকে একটা দারিয়ালা পাঞ্জাবি পড়া ছেলে দৌড় দিয়ে আসছে। পেছন থেকে ধর ধর বলে চেচাচ্ছিল অনেকে। আমার সামনে আসতেই আমি কলার ধরে নাকে একটা ঘুষি দিতেই ছেলেটা পড়ে যায়। পাপ্পু এসে রাম দা দিয়ে ওর হাতে একটা কোপ দেয়। প্রথম কোপ টা লাগে না। পাপ্পুর সাথে এক বড় ভাই ছিল, যে জেলা পর্যায়ের নেতা ছাত্র লীগের, আমি মুখে চিনতাম। ঐ বড় ভাই পাপ্পু কে বলে, কি দিলা মিয়া জোড়ে দাও। আর একটা কোপ দিতেই ছেলেটার হাতের কনুই এর নিচের মাংস ঝুলে যায়। ছেলেটা উঠে দৌড় দিয়ে চলে যায়। সামনে কেও তাকে ধরেছিল কিনা জানিনা। বড় ভাই পাপ্পু কে বলে কি দিলা মিয়া মারতেই পারলা না। আমি পুরো ঘটনার আকস্মিকতায় অবাক হয়ে যাই। আমার পা কাপতে থাকে। প্রচন্দ পাপ বোধ জাগে, আমি না মারলে ছেলেটাকে ধরতে পারত না। আমি কোন রকম সেখান থেকে চলে যাই। পরের দিন প্রথম আলোতে প্রথম পাতায় এ নিয়ে বিরাট প্রতিবেদন ছাপা হয়। পরের দিন পেপারে ছাপা হয়, শিবিরের তাণ্ডব। মানুষ ঐ টাই বিশ্বাস করে। যদি ও শিবির ও মেরে অনেক লীগের কর্মীকে আধ মরা করে ফেলেছিল। জেলা ছাত্র লীগের সভাপতির সহ কেন্দ্রিয় কিছু বড় ভাই এর সাথে আমার পরিচয় ছিল। তাই পড়ে জেনেছি, তাণ্ডব টা কেন হয়েছে। তা আর লিখলাম না।





আমি একটা জেলার কেন্দ্রের একটা বড় সংঘর্ষের আলোকে এবং আমার অভিজ্ঞতায় দেখা রাজনীতির আলোকে কিছু উপল্বধি পেয়েছি।



মুলত যারা মাঠের রাজনীতির সাথে জড়িত। এদের মধ্যে দল আর লীগে যারা যোগ দেয়, তারা মুলত করে টাকা, ক্ষমতার জন্য। আর এক শ্রেণির কর্মী আছেন, যারা ক্যাডার পলিটিক্স টা কিছুটা আভয়েদ করে। তাদের মামা বা মামুর জোড় কম হউয়ায় পড়া শেষে একটা চাকরির আশায় রাজনিতি করে। তারা বিভিন্ন মিটিং মিছিলে যোগ দিয়ে লোক সমাগম এ থাকে শুধু। দেশ প্রেমের বিন্দু মাত্র দ তাদের থাকে না, অধিকাংশের ই। হাই কমান্ড আর জেলার নেতারা যা বলেন, তারা তাই মানে। জেলা পর্যায়ে আবার সভাপতির গ্রুপ, সেক্রেটারির গ্রুপ সহ আর ও গ্রুপ থাকে।

যে কোন মিটিং এর যখন ডাক দেয়া হয়, তখন বিভিন্ন এলাকার পাতি নেতারা মুলত যারা সাধারণ কর্মী, তাদের ওপর দায়িত্ত পড়ে, সবাই যেন দশ বার টা করে পোলাপান নিয়ে। আর এই পোলাপান গুলো কেও কেও ছোট কর্মজীবী কিশোর বা যুবক, যারা শুধু চা সিগারেটের জন্য যায়। আর কিছু থাকে উঠতি বখাটে পোলাপান, যারা মোটামুটি সচ্ছল পরিবারের। ছোট খাট মারামারি, ইভ টিজিং, নেশা করে। নেতাদের সাথে সম্পর্ক রাখে, যেন একটা দাপট থাকে। দল আর লীগের রাজনিতি যারা করে, তাদের মাঝে যারা একটু সচেতন দেশ নিয়ে ভাবে, বাস্তবতার স্বার্থের জন্য কিছু বলতে পারে না।



এবার আসি আমার এলাকার শিবিরের কথায়। ভার্সিটিতে একটা কথা প্রচলিত যে, রাজনিতি না করলে সিট পাওয়া যায় না। কিন্তু আমার জেলার জাতীয় ভার্সিটিতে পড়া যারা শিবির করে, তারা অধিকাংশই গ্রাম থেকে আসা অভাবী পরিবারের। যাদের পরিবার এ কোন আধুনিকতার ছোঁয়া নেই। এটা কে আমি কোন অযোগ্যতা বুঝাছছি না। বোঝাতে চাচ্ছি, তাদের পরিবারে রা মুলত সংসার চালান নিয়ে বেস্ত। দেশের কোথায় কি হচ্ছে , অত জানে ও না, জানতে চায় ও না। আল্লাহ সবার ওপরে তাদের কাছে। এটা অবশ্যই একজন মুসলমানের জন্য অবশ্যম্ভাবী। আর এই পরিবার থেকে আসা ছেলে গুলো শহরের নানা প্রান্তে মেচ থাকা সত্তে ও কলজের আসে পাসের মেচ গুলোতে ওঠে, যদি ও সব মেচেই থাকা খাওয়া মিলিয়ে সরবচ্চ ১২০০ টাকার মত খরচ হয়। কিন্তু কলেজের আসে পাসের ছেলে গুলো শিবিরের হউয়ায় পোলাপান নামাজ পড়ে নিয়মিত। তাই নিতান্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা ছেলে গুলো রাজনীতির ইচ্ছায় না হলে ও একটা ধর্মীয় পরিবেশের আশায় ঐ সব মেচে ওঠে। শিবিরের নেতা রা তাদের জনপ্রিয় ব্রেইন অয়াসড পদ্ধতিতে তাদের বুঝায় সারা দুনিয়ার ইসলাম হুমকির মুখে। এখন ইসলাম রক্ষা করা ইমানি দায়িত্ব। কাফির সরকার আমাদের ইসলামী আন্দোলন কে রুখে দিতে আমাদের নেতাদের অন্যায় ভাবে আটক করেছে। যেহেতু আমাদের ইসলাম শুধু আল্লাহ এর উপাসনা। কিন্তু প্রগতিকে বিশেষ ভাবে ইসলামের সাথে সাঙ্ঘারসিক পূর্ণ ভাবে উপস্থাপন করা হয়। তাই অলরেডি আর এক ধরনের অরাজনইতিক শান্তি প্রিয় গোষ্ঠী তৈরি হয়। যারা ইসলামের কথা শুনলেই বা প্রগতির বিপক্ষে বললেই শিবিরের সাধারণ কর্মী দের ছাগু, মাগু বলে গালাগালি দেই। আর এই সুযোগ টা নেতারা ও কাজে লাগায়। এই ইভিড্যান্স গুলো নেতারা সাধারণ কর্মীদের সামনে তুলে ধরে।

একজন শিবিরের সাধারণ কর্মী যখন দেখে ইসলামের কথা বললে সত্যি ই কাফির রা বাধা দিচ্ছে, তখন তারা নিজের নেতাদের অন্ধ ভক্ত হয়ে যায়। নেতারা জেভাবে ইউজ করে, সেভাবেই চলে। অন্তত আমার জেলায় দেখেছি যারা শিবিরের শহর শাখার পলিটিক্স করে , তাদের বেশির ভাগ ই মেচের, বহিরাগত। স্থানীয় ছেলের সংখ্যা কম।

একজন সাধারণ ইসলাম প্রেমি হয়ে যায় দেশের জন্য ক্ষতিকর ছাগু।

এর সম্পূর্ণ দায়, অতি উৎসাহী মৌসুমি দেশ প্রেমিক দের, যারা একেবারে রাজনিতি বিদ দের উঠিয়ে দিয়ে দেশ কে আমেরিকা বানাতে চায়।

কিন্তু দেখা যায়, আমাদের দেশের রাজনীতির সাথে যারা জড়িত হয় তাদের নৈতিক শিক্ষার অভাব ও কর্ম সংস্থানের আশায় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে, আত্তকেন্দ্রিকতার কাছে বিবেক বিসর্জিত হয়ে গেলে দেশের উন্নয়ন হউয়া এত সহজ না। কারন এই সব আত্মকেন্দ্রিক রাজনীতির মানুষ দের ব্যাবহার করে দেশের পুজিবাদি গোষ্ঠী সারা দেশের সাধারণ মানুষ দের জিম্মি করে রাখে।



কিন্তু দেশে নৈতিক শিক্ষার অভাব আর কর্মসংস্থানের অভাব কেন হয়? এ দোষ কি শুধু রাজনৈতিক নেতাদের, পুজিবাদি গোষ্ঠীদের ?



বেশির ভাগ মানুষ সেটাই মনে করে, কিন্তু প্রথম দোষ আমাদের মত সাধারণ মানুষের। নৈতিক শিক্ষার অভাব হয় কারন আমাদের দেশে মান সম্মত শিক্ষা দান করা হয় না। তেমন শিক্ষা প্রতিস্থান বেশি গড়ে ওঠে না, কারন বাজেট নাই। আবার কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করা যায় না। তার কারন ও বাজেট নাই। বাজেটেই ঘাটতি পুরন হয় দাতা দের অর্থায়নে। দাতা রা কি তা এমনি এমনি দেয়? না, তারা আমাদের মেধাদের ব্যাবহার করে দেশের মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানি গুলোতে অনেক বেতনে চাকরি দিয়ে। অথবা মেধা গুলোকে স্কলারশিপ দিয়ে নিজেদের দেশে নিয়ে গিয়ে রেখে দেয়। তাই আমাদের দেশের মেধাদের বেবহারে সৃষ্টি পণ্য আমরাই বেশি টাকা দিয়ে কিনি, সেই টাকাই আবার আমরা সাহায্য পাই কিছু অংশ হিসেবে। আজব দেশ।

দেশের কে কি করল? বেশির ভাগ মানুষের মুখে এই প্রশ্ন। কিন্তু নিজের ব্যাপার টা তো আগে দেখতে হবে। আমরা নিজেরা কত টা কর পরিশোধ করি, ঠিক মত। যদি ভাবি যে সামান্য কটা টাকা আমরা ট্যাক্স না দিলে কি হবে? নিজের শিক্ষা ভুলে গেলে চলবে না, বিন্দু বিন্দু সিন্ধু হয়।



এবার স্বপ্নের আমেরিকার গল্পটা ই বলি, গল্পটা মুলত আমেরিকান লেখক ম্যালকম গ্লাড অয়েলের " দ্যা টিপিং পয়েন্ট" বই থেকে অনুবাদ করা।

১৯৮০ এর দশক জুড়ে এবং ১৯৯০ এর প্রথম দিকে আমেরিকার নিউ ইয়র্কে মাদক বেবসা আর গ্যাং ওয়ার এত বেশি ছিল যে, সন্ধার পর মানুষ রাস্তা দিয়ে হাঁটত না। সন্ধার পর থেকেই পুলিসের ওয়্যারলেস বেজে উঠত বিভিন্ন ক্রাইম এর খবরে। এটা ছিল নিয়মিত ঘটনা।

১৯৯২ সালে নিউ ইয়র্কে ২১৫৪ জন মার্ডারার ছিল এবং প্রায় ৬,২৪,১৮২ টি সিরিয়াস ক্রাইম ছিল। পরবর্তী ৫ বছরে হঠাৎ করে মার্ডারারের সংখ্যা ৬৪ কমে গিয়ে নেমে আসে ৭৭০ এ, আর ক্রাইমের সংখ্যা কমে গিয়ে ৩,৫৫,৮৯৩ টি তে দাঁড়ায়।



এটা কিভাবে হয়, ক্রিমিনাল রা কি ক্রাইম করা ছেড়ে দেয় হঠাৎ করে নাকি পুলিস অনেক বেশি যোগ্য হয়ে যায় যে ক্রাইমের আগেই ধরে ফেলে?

ক্রিমিনলজিস্ত রা বলেন, মাদক বেবসার ফাটল এবং দন্দ এর জন্য ক্রাইম কমেছে।

ইকোনমিষ্ট রা বলেন, অর্থনীতির উন্নতিতে কর্ম সংস্থান সৃষ্টি হউয়ায় যারা নতুন ক্রিমিনাল হউয়ার সম্ভাবনা ছিল, তারা নতুন করে না জড়ানোয় ক্রাইম কমেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ক্রাইম কমার অন্যতম কারন বলে মনে করেন।



কিন্তু অন্যান্য দেশের চেয়ে এত দ্রুত হঠাৎ করে ক্রাইম কমার কারন কি?

প্রকৃত পক্ষে কিছু পুলিশ কিছু ক্রিমিনাল দের সাথে ভাল ব্যাবহার করা শুরু করেছিল। আইডিয়া , প্রোডাক্ট, ম্যাসেজ আর বেহাভিয়ার - ভাইরাসের মত ছড়ায়। পুলিশের এই ভিন্ন ব্যাবহার সব পুলিশ আর ক্রিমানালদের মাঝে এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে যে সবার মাঝে ধীরে ধীরে অ্যান্টি ক্রাইম মুড তৈরি হয়। বইটি পড়লে এই ব্যাপার টা অনেক ভাল ভাবে জানতে পারবেন। আমি পরবর্তীতে এই নিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করব।



আমি আমেরিকার প্রসঙ্গ আর আমার বেক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শুধু একটা কথা বোঝাতে চাই যে, ভাল ব্যাবহার একটা দেশ কে পরিবর্তনের সুচনা ঘটাতে পারে। গ্লাড ওয়েল যা এখন জেনেছেন, তা আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে আমাদের প্রিয় নবি, সর্ব শ্রেষ্ঠ মানব হজরত মুহাম্মদ ( সা) তার সুন্দর শ্রেষ্ঠ ব্যাবহার দিয়ে প্রমান করে গেছেন।



আমি পুরো পোস্টে হয়ত অনেক কিছু গুছিয়ে লিখতে পারি নি। কার ও কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এ উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

এ্যংরি বার্ড বলেছেন: একজন সাধারণ ইসলাম প্রেমি হয়ে যায় দেশের জন্য ক্ষতিকর ছাগু।
এর সম্পূর্ণ দায়, অতি উৎসাহী মৌসুমি দেশ প্রেমিক দের, যারা একেবারে রাজনিতি বিদ দের উঠিয়ে দিয়ে দেশ কে আমেরিকা বানাতে চায়।

এবার স্বপ্নের আমেরিকার গল্পটা ই বলি, গল্পটা মুলত আমেরিকান লেখক ম্যালকম গ্লাড অয়েলের " দ্যা টিপিং পয়েন্ট" বই থেকে অনুবাদ করা।

ফানি ব্লগার।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০

খাটাস বলেছেন: প্রায় নিরব মাল্টি অনুভুতিতে নাড়া জাগিয়ে ১ বছর ৪ মাসে করা ৩২ টি মন্তব্বের একটির অধিকারি হতে পেরে আনন্দ বোধ করছি।
আপনার টাইটেল পেয়ে ধন্য হলাম।
কোন দ্বি মত বা প্রশ্ন থাকলে শুভ কামনা।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০

বটের ফল বলেছেন: +++++++++++++++++++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। তবে বর্তমানের ভাল লাগা মানেই যে ভবিষ্যতের ভাল লাগা হবে, তেমন কথা নেই। আমরা একটা ইস্যু নিয়ে খোলা মেলা ভাবে ও সাহসী ভাবে নিজের মতামত জানালে উত্তরণের পথ খুজে বের করা সহজ হবে।
শুভ কামনা বটের ফল ভাই। নাম টা জানালে খুশি হতাম।
ভাল থাকবেন।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

সেফানুয়েল বলেছেন: কথাগুলো একেবারেই ফেলনা নয়।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

খাটাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার উপলব্ধির জন্য। মানুষ মাত্রই ভুল হয়। আপনার চিন্তা ধারা শেয়ার করলে হয়ত একটা সুন্দর সমাধানের পথ সহজ হত।
শুভ কামনা সেফানুয়েল ভাই।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:



গুড পোষ্ট +++
প্রতিনিয়ত একজন খারাপ মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করা হয় অবশ্যই একদিন তার মধ্যে পরিবর্তন আসতে বাধ্য। আর শিবিরের কর্মীরা তো একটা ভুল বিশ্বাসে বায়োস। তাদের সেই বিশ্বাসটা ভাঙ্গতে হবে আর সেটা তাদেরকে গালাগালি করে নয়। যুক্তি ও ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

খাটাস বলেছেন: আমিনুর ভাই কিছু কিছু মানুষ নিয়ে মনে এমন ধারনা জন্মায় যে যাদের নিয়ে চোখ বন্ধ করে বলা যায়, মানুষ হিসেবে তাদের ভুলের পরিমান খুব বেশি না। আপনি সেই প্রকৃতির ই মানুষ আমার কাছে।
আমি পুরো পোস্টে কিছু অভিজ্ঞতা ও পরিস্থিতি তুলে ধরেছি, শেষে শুধু একজন আমেরিকান লেখকের বই কে পুজি করে একটা আহবান জানিয়েছি, যার উল্লিখিত বইটা বেস্ট সেলার ছিল।
আমার বেক্তিগত ধারনা তার যুক্তি তেই ভবিষ্যতে ফলপ্রসূ বলে মনে হয়েছে।
আপনার এই সাড়ে চার লাইন কথা টা এত মূল্যবান যে, তা প্রকাশ করতেই মুলত আমাকে এত বড় পোস্ট লিখতে হয়েছে।

অনেক অনেক শুভ কামনা আমিনুর ভাই, ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করব না।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: শিবিরের ছেলেটিকে নিজে আঘাত করে ও অন্যদেরকে আহত করার সুযোগ দেওয়ার পরে আপনার মনে যে অনুশোচনা জেগে উঠেছে এজন্য আপনার মনুষত্ব্যের প্রশংসা করছি। কাউকে আঘাত করার পূর্বে একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে যে তার পরিচয় সে শিবির তা নয় বরং তার পরিচয় হলো সে একজন মানুষ। শিবিরের নতুন ছেলেগুলোকে দেখে আমি আসলে তাদের প্রতি করুনা বোধ করি। তারা অধিকাংশই দরিদ্র ও ধর্মভীরু এবং এটাকে পুজি করে শিবিরের উর্ধতন নেতারা তাদের মগজ ধোলাই করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা করছে।

এছাড়া দল এবং লীগ যারা করে তাদের রাজনীতি করার নোংরা উদ্দেশ্যকে সবার সামনে তুলে ধরে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এটা সত্যি যে তাদের মধ্যে দেশপ্রেমের ছিটেফোটাও নেই। শুধু টাকা আর ক্ষমতার লোভেই এলাকার সবচেয়ে বখাটে বা মাস্তান টাইপের ছেলেরা দল বা লীগে গিয়ে যুক্ত হয়। আমি নিজেই এমন একজনকে চিনি যার কাজ হলো মালিবাগ বস্তি থেকে বি এন পির মিছিলে উঠতি বয়সী ছেলে যোগান দেয় যারা গাড়ী ভাংচুর, গাড়ী পোড়ানো ইত্যাদি কাজ করে তড়িৎ চম্টট দেয়। এই কাজ করেই সেই ব্যক্তি কর্নফুলী গার্ডেন সিটিতে একটি ফ্লাট কিনে বসবাস করছে এবং সে নিজে বকলম হলেও স্ত্রীকে বেসরকারী মেডিকেল কলেজে এম বি বি এস পড়াচ্ছে। (স্ত্রী অত্যন্ত মেধাবী এবং মেয়েটিকে সে জোরপূর্বক বিবাহ করেছে।)

দেশপ্রেমটা আসলে আমাদের মধ্য থেকে উঠে যাচ্ছে। দক্ষ মাঝি ছাড়া কোন নৌকাই গন্তব্যে পৌছাতে পারে না। মাঝ নদীতে শুধু ঘুরপাক খায়। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থাও মোটামুটি সেই রকম। দেশকে যারা নেতৃত্ব দেবে তাদেরই দেশপ্রেম নেই, সাধারণ মানুষ কী করবে? সাধারণ মানুষের আসলে চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার নেই। সমস্যা হলো টোটাল সিস্টেমের মধ্যে। ধরুন আমি আপনি বা আমাদের মতো সচেতন কিছু মানুষ চাইল কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে নির্ভূল পাঠ্যবই তুলে দিতে। এখন এই লক্ষ্যে আমরা কিছু সুপারিশও করলাম। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমাদের এই সুপারিশ বা পরামর্শে এনসিটিবির কিছু যায় আসে না।

তবে হ্যা নিজের পরিবর্তনটাই সবচেয়ে বেশি জরুরী। আমি বিশ্বাস করি নিজে ভাল তো জগৎ ভাল। তবে দুঃখ লাগে যখন আমার ভালো মানুষীর সুযোগ নিয়ে নষ্ট বিবেকের মানুষগুলো মাথায় কাঠাল ভেঙে খেতে চায় বা খাওয়ার চেষ্টা করে।

সবশেষে আসি ভাল ব্যবহার প্রসঙ্গে। মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করে আমি ভালো মানুষের নিকট থেকে ভালো ব্যবহার পেয়েছি। তাই মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতে আমি আরো উৎসাহিত বোধ করি এবং চেষ্টাও করি সর্বদা ভালো ব্যবহার করার জন্য। অপরদিকে, খারাপ মানুষেরা এটাকে দুর্বলতা মনে করে নিজ স্বার্থ হাসিল করতে চেয়েছে অথবা হম্বিতম্বি করে নিজের প্রাধান্য বুঝাতে চেয়েছে। তাদেরকে আমি আন্তরিকভাবে ঘৃনা করি। এবং যারা আমার ভালোমানুষীর সুযোগ নিয়েছে তাদের প্রতি আমার এই ঘৃনা কোনকিছুতেই প্রশমিত হবে না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ভাই ঘটনা ও আপনার নিজস্ব উপলব্ধি নির্ভর খুব সুন্দর একটি মন্তব্য প্রদানের জন্য।
ক্রমান্বয়ে কিছু বলার চেষ্টা করছি,
ঘটনা টা যখনকার তখন আমি কলেজে পড়ি। মানসিক পরপক্কতা হয়ত এখন ও আসে নি, কিন্তু তখন ও টিনেজার ভাব টা পুরোপুরি যায় নি। রাজনিতি ঘোরাফেরা সব একটা রঙের মত মনে হত, কোন উপলব্ধি ছিল না। মুলত কম বয়সের দোষ থেকে আমার কিছুটা বখে যাওয়া- বলতে পারেন।

এবার বলি, লীগ দলের কথায়। আসে পাশে লীগ কে দেখলে সাধারণত মানুষ দেশ প্রেম টাইপের একটা গন্ধ পায়, আর দল কে দেখলে রাজাকার সমর্থক টাইপ এর গন্ধ পায়। কিন্তু আমি শুধু দুর্গন্ধই পাই। কারন মুলত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নির্গত দেশ প্রেম আর আল্লাহ পাকের ভয় কে পুজি করে প্রদর্শিত ইসলাম প্রেম- দুইটা ই তাদের রাজনৈতিক কৌশল। রাজনিতি একটা বেবসা। বেসায় কোন পক্ষ থাকে না, থাকে প্রফিট। আমাদের দেশে রাজনিতিত বেশ ভাল প্রফেসনাল বেবসা।
তবে যারা অন লাইনে মুজিব বা জিয়ার আদর্শে উদ্ভুদ্ধ হয়ে হয়ত লীগ বা দলের পক্ষ নিয়ে লেখা লেখি করেন, কাদা ছোড়া ছুড়ি করেন- তাদের কর্মকাণ্ড আমার কাছে স্বয়ং খালেদা -হাসিনার মতই, বিধায় ঐসব কর্মকাণ্ড পছন্দ হউয়ার কোন কারন নেই। কিন্তু তাদের প্রতি আক্ষেপ তুলনা মুলক ভাবে কম , কারন তারা অন্তত পছন্দের দলের মুল কর্মকাণ্ড ঠিক ভাবে না জেনে, দুই নেতার এক নেতার আদর্শ কে ভালবেসেছেন। কিন্তু এত মুখের ভিড়ে কে আদর্শের ভালবাসায় রাজনিতি করেন আর কে শুধু দলীয় তথা বেক্তিগত স্বার্থে রাজনিতি করেন- তা আলাদা করা খুব কঠিন লাগে। তাই কেও কোন দলের কথা বলতে গেলে সবাই কে এক মনে হয়।

আর ভাই টোটাল সিস্টেমের দোষ আর দক্ষ মাঝির অভাব কথা টা মানছি, তবে এর জন্য কিছু আটকে থাকবে - তা আমি বিশ্বাস করি না। হয়ত তা অনেক বেশি কষ্ট সাধ্য হলে ও অসাধ্য হবে না।
একটা উদাহরণ দেই, আমরা চার জন যদি একটা কার নিয়ে কোন দুরের গন্তব্বে রউয়ানা দেই, আর পথিমধ্যে কার টা নষ্ট হয়ে যায়, তবে নষ্ট কার নিয়ে গন্তব্বে পোঁছানো অনেক কঠিন হয়ে পড়লে ও অসাধ্য নয়। মনে করেন, কার কে ফেলে হেটে যাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে চার জন মিলে কার তাকে ঠেলেই যাত্রা করতে হবে। পথে হয়ত কোন মেকানিক পাওয়া যেতে ও পারে, বার পুরো রাস্তা ঠেলেই যেতে হবে। যাত্রা কষ্ট হলে ও গন্তব্য একদিন পাবই।
কিন্তু আমরা যদি কষ্ট ও না করি, গাড়ি ফেলে যাওয়া ও সম্ভব না হয়, তবে কার টা যেখানে নষ্ট হয়েছে- তার আশেপাশেই ঘর বাড়ি করে থাকতে হবে, গন্তব্বে আর যেতে হবে না।

ভাই আমি বুঝাতে চাচ্ছি, যেহেতু আমাদের হাতে কোন পথ নেই বিকল্প। আমাদের নিজেদের চেঞ্জ করতে হবে। ছোট ছোট পরিবর্তন টা এক সময় সিস্টেমের যারা প্রধান ভুল করণে ওয়ালা তাদের নিজেদের স্বার্থেই তাদের কে পরিবর্তন হতে বাধ্য করবে। আর পরিবর্তন মানেই আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ।
ভাই শুনতে গল্পের বা নাটক সিনেমার মত লাগলে ও মনে রাখবেন, বর্তমান যখন ইতিহাস হয়, তা ভবিষ্যতে গল্পের মত ই লাগে। তখন সেটাই বাস্তব।

আর আপনার শেষের মন্তব্য টুকু তে শুধু এটুকু বলব, বাঙালি অনেক ভাল জতি, তারা দেশ কে অনেক ভালবাসে। তার চেয়ে ভালবাসে নিজে কে। শুধু একটা চেতনা জাগাতে হবে যে খুব ছোট ছোট হলে ও নিজেদের স্বার্থে আমাদের পরিবর্তন শুরু করতে হবে। আর যারা অন্নের দুর্বলতার সুযোগ নেই, তাদের ও ভাল ব্যাবহার দ্বারা মানবিক করা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি। তবে যারা জ্ঞানের আধার, সেই জ্ঞান পাপিদের কে চেঞ্জ করার চেষ্টা খুব কঠিন। তাদের প্রতি ঘৃণা ই থাকা উচিত। কিন্তু ভালবাসা যেমন অপাত্রে পড়তে পারে, ঘৃণা ও তেমনি ভাল পাত্রে পড়তে পারে- সেই ব্যাপারে কিছুটা সচেষ্ট হউয়া উচিত। তাই তাদের হাতে যেন কেও বিপথে না যায় সেই চেষ্টা করা উচিত।
ভাল ব্যাবহার কখনই সুশীলতা নয়। সুশীলতা বেক্তিগত স্বার্থের একটা রুপ মাত্র। কে কোন স্বার্থে ভাল ব্যাবহার করছে, তা হঠাত করে নয়, একটু ভাল ভাবে ভেবে সামনের জন কে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

অনেক কথা বলে ফেললাম ভাই। ভুল হলে ক্ষমা করে ,ভুল টা ধরিয়ে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। ভাল থাকবেন ভাই।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গুড পোষ্ট +++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন অভি ভাই।
যদি বেক্তিগত কোন মতব্ব জানাতেন নিজের দৃষ্টি ভঙ্গি গঠনে সহায়ক হত।
শুভ কামনা আপনার জন্য।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৩

সাদেক বলেছেন: ভালো লাগলো ++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মরহুম সাদেক ভাই, ব্লগে স্বাগতম। আপনার নিজস্ব কোন চিন্তা ধারা জানালে আর ও ভাল লাগত।
শুভ কামনা।

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৭

রানা িসরাজুল বলেছেন: কথাগুলো একেবারেই ফেলনা নয়

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

খাটাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার উপলব্ধির জন্য। মানুষ মাত্রই ভুল হয়। আপনার চিন্তা ধারা শেয়ার করলে হয়ত একটা সুন্দর সমাধানের পথ সহজ হত।
শুভ কামনা রানা ভাই।

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৬

শামীম সুজায়েত বলেছেন: সেটাই। আমরা যতই মুখে যা কিছু বলিনা কেনো, আমরা রাজনীতিকদের স্বার্থে নিজেরাই মারামারি করে মরছি। অথচ আমরা সবাইতো এদেশেরই নাগরিক, যারা জন্মস্থান সুত্রে নিজেদেরকে কেউ বাঙালি, কেউ বাংলাদেশী বলে পরিচয় দেই।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

খাটাস বলেছেন: আসলে কি ভাই, যারা রাজনিতিক দের স্বার্থে মারা মারি করে মরে, তারা ও বেশির ভাগ ই নিজেদের স্বার্থে ঐসব রাজনিতিক দের ছায়া তলে আশ্রয় নেয়। সাধারণ বাঙালিরা আমরা আজ দ্বিধায় থাকি, কার পক্ষে বলব, কে কি বলবে।
এজন্য প্রায় সবাই মুখ বুজে থাকে। আর এ কারনে কোন পরিবর্তন হয় না।
আমি মনে করি, দেশ কে পরিবর্তনের জন্য কোন অস্ত্র হাতে নিতে হবে না, কাও কে মারতে বা কাট তে হবে না। শুধু শ্রদ্ধা বোধ আর ভালবাসা বাড়াতে হবে বিপক্ষ মতের প্রতি আর নিজের ছোট ছোট ভুল গুলো শোধরানোর চেষ্টা করতে হবে।

আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভাল লাগছে সামিম ভাই।
কৃতজ্ঞতা ও সালাম জানবেন।
শুভ কামনা।

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভালো পোস্ট +++ রইল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা কাণ্ডারি ভাই। ব্লগে যেসব দায়িত্বশীল ব্লগারদের দেখে অনুপ্রানিত হই নিজের দৃষ্টি ভঙ্গি গঠনে এবং মনের কথা গুলো তুলে ধরতে , তাদের মধ্যে আপনি একজন।
আপনার নিজস্ব কিছু মতামত পেলে আরও ভাল লাগত।
অনেক অনেক শুভ কামনা কাণ্ডারি ভাই।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩২

স্বাধীন কিবোর্ড বলেছেন: ১০০+++++++++++++++++++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা স্বাধীন ভাই। আপনার নিজস্ব কোন মত বা দ্বিমত জানালে ভাল লাগত আর ও।
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন ভাই।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: খাটাস ভাই! আপনার লেখাটা অনেক মানসম্পন্ন। খাটাসকে আমার ভাল লেগে গেল। আমার বিশ্বাস আপনার এ লেখায় কোন বাড়াবাড়ি নেই। একেবারে আন্তরিকতা নিয়ে লেখা।

আসলে আমরা কেন জানি দিন দিন অন্ত:সারশূণ্য হয়ে গিয়েছি। আমরা মনে মনে সবাই যা চাই, যা বিশ্বাস করি- বাস্তবে তাকে এভয়েড করি, তার বাস্তবায়ন না করে মিথ্যাটারই প্রকাশ করি। আপনার আন্তরিকতাপূর্ণ লেখাটির জন্য আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ভালবাসা নিন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

খাটাস বলেছেন: ভাই কোন এক মনিষী বলেছেন যে, মানুষ বিশ্বাস করে এক নিতি আর প্রচার করে এক নিতি। আমি কেমন তা নিজে কিভাবে বলব, আমার সামনের জন তার মূল্যায়ন করবেন। মোডারেটর অন্য মনস্ক শরতের ব্লগের স্ট্যাটাস টা আমার খুব পছন্দ।
" তুমি তোমার ইমেজ মতই
প্রোফাইল বানাও
কি ব্লগে
কি জীবনে। "

আর পোস্টের ব্যাপারে এত টুকু বলতে পারি, মিথ্যা নেই তবে অনেক সত্যই কম লিখেছি, কারন সব লেখা যায় না, প্রমান ছাড়া।
আপনার ভালোবাসায় আমি অনেক বেশি আপ্লুত ভাই। আপনার আন্তরিক মন্তব্বের ভাষায় অনেক অনেক ভাল লাগছে।
সুন্দর মন্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

তবে আমি বেক্তিগত জীবনে একটা নিতি মানি,
" প্রশংসায় বিঘলিত হতে নেই,
তিরস্কারে দুঃখ পেতে নেই- দুটোই লক্ষের পথে বাধার সৃষ্টি করে। " :)
তবু ও আপনার ভালবাসা দু হাতে গ্রহন করলাম অন্তর থেকে।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন আর শুভ কামনা উড়োজাহাজ ভাই। আপত্তি না থাকলে আপনার নাম টা জানালে ভাল লাগত।

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:



আমিনুর রহমান বলেছেন,

"প্রতিনিয়ত একজন খারাপ মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করা হয় অবশ্যই একদিন তার মধ্যে পরিবর্তন আসতে বাধ্য। আর শিবিরের কর্মীরা তো একটা ভুল বিশ্বাসে বায়োস। তাদের সেই বিশ্বাসটা ভাঙ্গতে হবে আর সেটা তাদেরকে গালাগালি করে নয়। যুক্তি ও ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে।"

সহমত!


পোষ্টে++++++ ভ্রাতা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

খাটাস বলেছেন: আমিনুর ভাই আমার পোস্টের উদ্দেশ্য মন্তব্য এর একটা বড় অংশ তার যুক্তি পূর্ণ ও সুন্দর মন্তব্য দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা জানবেন শোভন ভাই।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২২

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: +

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

খাটাস বলেছেন: ধন্যবাদ হেক্টর সাহেব, আপনার প্লাস পেয়ে অন্য রকম লাগছে, কারন আপনি শিবির সমর্থকদের যথেষ্ট দউরানির ওপর রাখেন। :) যদি ও আপনাকে যত টুকু চিনেছি, তাতে জানি দেশের প্রতি আপনার অনেক ভালবাসা আছে।
ভায়া শুধু একটা কথাই বলব, জীবনে আমাদের একটা কথা খেয়াল রাখা উচিত , আমাদের শিক্ষা , জ্ঞান, দেশ প্রেম যেন কখন ও আমাদের নিজেদের দেশের উন্নয়ন ও সান্তির পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়।
তুমি সম্ভবত আমার বেশ ছোট, তাই তুমি করে বললাম, রাগ করলে বলব না। :)
ভাল থাক ভাইয়া, অনেক বড় কিছু হয়ে দেশের সেবা কর- সেই দোয়া করি।
( যদি ও বেশি সিনিয়ায় টাইপ পার্ট হইয়া গেল, আসলে আমি এত সিনিয়ার না ;) :D )

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫

রওশন জমির বলেছেন:
'ঘৃণ্য-ঘৃণিত জামায়াত-শিবির-হেফাজতকে এতটাই ঘৃণা করতে হবে যে, তারা যখন পাপের তুলনায় অধিক শাস্তির শিকার হবে, তখনো নীরব থাকতে হবে, সমর্থন দিতে হবে। লঘু পাপের গুরুদণ্ড অন্য কোথাও অযৌক্তিক হলেও এখানে যৌক্তিক। কারণ, যারা ঘৃণ্য-ঘৃণিত, তাদের কোনো অধিকার নেই। মানবিকতা তাদের প্রাপ্য নয়, গণতান্ত্রিক কোনো আচরণ তাদের জন্য নয়। আর তাই জামায়াত-শিবির-হেফাজতের অন্ধ মোহে মোহিত হয়ে শয়ে শয়ে অবুঝ কিশোর-তরুণরা প্রাণ দিলেও হৃদয় কম্পিত হয় না। করুণা শুধু অন্য জাতের মানুষদের জন্য তুলে রাখা। '

Click This Link

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

খাটাস বলেছেন: রওশন ভাই, আপনার ক্ষোভ টা আমি বুঝতে পারছি। আপনি যে লিঙ্ক দিয়েছেন, তা পুরোপুরি পড়ে আপনার মন্তব্বের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। লিঙ্ক শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা বর্ষণ। ব্লগে সর্বত্র তোমার সুন্দর বিচরন সত্যি ই অনেক ভাল লাগে। কারন যে বয়সে মানুষ নানা আজে বাজে চিন্তা করে, তুমি অন্তত একটা খুব ভাল কাজের সাথে জড়িত।
রাজনিতি নিয়ে তোমার চিন্তা ধারা টা জানতে পারলে খুব বেশি ভাল লাগত। জানতে পারতাম তোমরা যারা আগামির ভবিষ্যৎ , ( আমি নিজে ও ;) :!> তোমার চেয়ে বছর ৪-৫ এর বড় :D :) ) তারা রাজনিতি নিয়ে কি ভাবছ।
অনেক শুভ কামনা ভাইয়া।

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

আম্মানসুরা বলেছেন: আপনার উপলব্ধি ও চিন্তার সাথে আমি সম্পূর্ণ ভাবে একমত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আম্মানসুরা আপনার সমর্থনের জন্য। আপনার রাজনিতি নিয়ে নিজস্ব ধারনা টা জানালে আর ও ভাল লাগত। কারন রাজনিতি কারও একার সম্পত্তি নয়। রাজ্যের সবার মতামতেই গড়ে ওঠে রাজনিতি।
শুভ কামনা ভাই। ভাল থাকবেন।

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার চিন্তাধারা ভালো লাগলো। যদিও আমি আবার শিবিরের অন্ধ সমর্থনকারী দেখলে সহ্য হয় না। মনে হয় তাদের জন্য গদামই সেরা!!!!

গুড পোষ্ট!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

খাটাস বলেছেন: ব্লগের সবচেয়ে দায়িত্বশীল ব্লগার দের মধ্যে এবং আমার প্রিয় ব্লগার দের মধ্যে আপনি একজন।
আপনার ব্লগে বিচরন দেখে যেহেতু আপনার সম্পর্কে একটা শক্ত ধারনা হয়ে গেছে মনে, তাই আপনার কাছে বিশেষ কিছু প্রশ্ন আলাদা ভাবে থেকে যায়।
নিশ্চয় ই জানেন, দেশে যতই যুদ্ধাপরাধের বিচার হোক, রাজনিবিদ রা যে নিজের প্রয়োজনেই আবার সুর পালটাবেন না- তার কোন নিশ্চয়তা নেই। আমরা সাধারণ নাগরিক রা সব সময় যুদ্ধাপরাধীর বিচারের পক্ষেই থাকব। শুধু দেখে যাব সরকার কি করে। এখানে মুলত আন্দোলন ছাড়া আমাদের কোন ভুমিকা নেই।
কিন্তু আমার প্রশ্ন যেখানে আমাদের ভুমিকা আছে, সেখানে নিয়ে।
যুদ্ধাপরাধী নেতাদের যেসব ফ্যাক্টরি বাহিরে আছে , তারাই তো ইসলামের ভালবাসাকে কনভার্ট করে অন্ধ শিবির ভক্ত বানায়। তাদের ধারনা এত বেশি বদ্ধ মুল যে আপনি যত অযৌক্তিক ও গালাগালি করে কথা বলবেন, তা মুলত তাদের বিশ্বাস কেই শক্ত করে।
এই পরিস্থিতিতে দেশে শান্তি চাইলে হয় দেশের সব শিবির দের মেরে কেটে ফেলতে হবে অথবা সব শিবির বিরোধী দের মেরে কেটে ফেলতে হবে। এই বিংশ শতাব্দী তে এই বর্বরতা কে কখন ই কেও সমর্থন করবে না, মেনে ও নিতে পারি না।

অথবা আমাদের সবার মাঝে মুক্ত আলোচনা বাড়াতে হবে। আমরা যদি দেশ কে ভালবাসি, দেশের শান্তি, উন্নতি চাই- তাহলে শিবির দের গদাম দিয়ে সেই উন্নয়নের ধারা কিভাবে তরান্নিত হয়, প্রশ্ন রেখে গেলাম?

আমরা যারা বিশ্বাস করি, শিবির কর্মী দের ভ্রান্ত মতবাদ দিয়ে ইসলাম কে বিকৃত ভাবে বুঝান হয়েছে, তারা ই আবার কেন তা তাদের বুঝানোর চেষ্টা না করে বা তারা আসলে কি বোঝাচ্ছে সেটা বুঝতে চেষ্টা না করে , কেন তাদের গালাগালি করি? এটা কি আমাদের স্ব বিরোধিতা নয়? একজন মুসলমান হিসেবে আমি আল্লাহ এর আইন কে ই সবার ওপরে মানি। কিন্তু এর মানে এই নয় যে যারে তারে কাফির আখ্যা দিয়ে কাফির বধ এ নামতে হবে।
যদি দেশ প্রেম থেকেই শিবির কে গালি দেই, তাহলে যে গালি দেশের কাজে না লেগে দেশ কে ধংসের পথে নিয়ে যায়, সে গালি কত টুকু যৌক্তিক? যদি বলি, ধৈর্য হয় না, রাগ লাগে, সহ্য হয় না। তাহলে বলব, শুধু ইমসন দিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধে জয় পাই নি, কৌশল, ধৈর্য আর পরিশ্রম দিয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছি। ধৈর্য হিন হয়ে ও একটা সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখা, যে সোনার বাংলা শুধু মুজিব বা জিয়ার না, সমগ্র বাঙালির- তবু ও সেই স্বপ্ন টা তাহলে ছেড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখার চেয়ে ও বেশি অযৌক্তিক ও হাস্যকর হবে।

সব চেয়ে বড় দুঃখ কি জানেন ভাই? আমাদের দেশের উচ্চ শিক্ষিত সমাজের একটা বিশাল অংশ তাদের দায়িত্ব শীলতার পরিচয় দিতে পারে না হয় ধৈর্যের অভাবে বা অমায়িক বেক্তিত্তের জন্য। সেই সুযোগে আর এক শিক্ষিত শ্রেণি ভুল ভাল বুঝিয়ে জাতি কে নানা ভাগে ভাগ করে। শেষ পর্যন্ত লাভ টা তাদের হয়, আর কার ও না। শুধু আমরা নিজেদের সামান্য পরিবর্তন করতে পারি না বলে।

কাল্পনিক ভাই আপনার ইমসন কে শ্রদ্ধা জানাই, পোস্ট ভাল লেগেছে বলে ও অনেক ভাল লাগছে।
তবে আপনার ঐ কথা গুলো আর ও অনেকের মনে হয়- তাদের সবার জন্য অধমের সামান্য কয়েক টা প্রশ্ন রেখে গেলাম।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা প্রিয় কাল্পনিক ভালবাসা ভাই।

১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন, শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনসুর ভাই। আপনার অনুভুতি জেনে ভাল লাগছে। তবে আপনার বেক্তিগত কোন মতামত জানালে আর ও ভাল লাগত।
আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

ড. জেকিল বলেছেন: কিছু কিছু কথা খুব ভালো বলেছেন।
ছাত্রদলের রাজনিতী খুব কাছে থেকে দেখা হয়নি, কিন্তু ছাত্রলীগ আর শিবির দেখেছি। শিবিররা রাজনিতী করে ধর্মকে পুঁজি করে, আর লীগ করে দেশপ্রেমের নামে। শিবিরদের মধ্যে কিছু ধর্মপালন আছে, কিন্তু লীগের মধ্যে দেশপ্রেম একেবারেই শুন্যের কোঠায়। আমাদের হলগুলোতে বিশেষ দিন গুলোতে মদের আসর বসে। তারা ইচ্ছা মতো গভীর রাতে চেচামেচি করার অধিকার রাখে, কিন্তু সাধারন ছাত্ররা কখনই এটা করতে পারবেনা। ডাইনিং এ ফ্রি খাওয়া, হল এ ফ্রি থাকা এইসব তো আছেই।

শিবিররা ধর্মের অপব্যাবহারের মাধ্যমে আমাদের ধর্মের সুনাম নষ্ট করছে, অন্য ধর্মের লোকেরা শিবিরের কার্যকলাপের কারনে ইসলাম সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করার সুযোগ পাচ্ছে।

আর মানুষকে তার দল হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

খাটাস বলেছেন: আর মানুষকে তার দল হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
অনেক সুন্দর মতব্বের শেষে অসাধারণ একটা কথা বলেছেন, যদি ও আমার সামান্য বিরোধিতা আছে, তা হল, একজন মানুষ এর পরিচয় যখন তার দলের পরিচয়ের কাছে চাপা পড়ে যায়, তার বেক্তিত্ত ও অ্যাটিটিউডের কারনে- তখন ব্যাপার টা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
আপনি আপনার কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করে দেশের ছাত্র রাজনীতির একটা রুপ তুলে ধরলেন, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
পরিশেষে, সুন্দর গোছানো মন্তব্বের জন্য এবং আমার পোষ্টের কিছু কথা ভাল লাগায়- অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা।
ভাল থাকবেন জেকিল ভাই।

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

পথহারা সৈকত বলেছেন: আপনার উপলব্ধি ও চিন্তার সাথে আমি সম্পূর্ণ ভাবে একমত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সৈকত ভাই আপনার সমর্থনের জন্য। আপনার রাজনিতি নিয়ে নিজস্ব ধারনা টা জানালে আর ও ভাল লাগত। কারন রাজনিতি কারও একার সম্পত্তি নয়। রাজ্যের সবার মতামতেই গড়ে ওঠে রাজনিতি।
শুভ কামনা ভাই। ভাল থাকবেন।

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: যদিও ভাল ব্যাবহার করাকে অনেকেই দুর্বলতা ভাবে কিন্ত ভাল ব্যাবহারের কোন বিকল্প নাই.

বাই দ্যা ওয়ে,আপনি কি উত্তরবঙের কোন জেলা শহরের কথা বলছেন?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

খাটাস বলেছেন: ভাল ব্যাবহার তখন ই সুশীলতা এবং বিপজ্জনক যদি তা বেক্তি স্বার্থ বা কোন পুজিবাদি গোষ্ঠীর স্বার্থের জন্য অস্ত্র হিসেবে বেবহিত হয়।
আপনি সুন্দর কথা বলেছেন ভাই।
আর হ্যাঁ আমি উত্তর বঙ্গের ই কোন জেলা শহরের কথা বলছি, কিন্তু নাম টা বলতে চাচ্ছি না। ঘটনা টা জানলে এমনিতেই বুঝতে পারবেন, আমি কোন ঘটনার কথা বলছি।
যাই হোক, অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা মন্তব্বের জন্য মুনির ভাই। ভাল থাকবেন।

২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: আমি অনেক শিবিরকে চিনি । অপ্রিয় হলেও সত্য যে অনেক শিবির কর্মী মানুষ হিসেবে খুব ভালো মানুষ । আমি এমন একজন শিবির কর্মীকে চিনি যে অনেক মেধাবী । বুয়েটে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ত। পরে স্কলারশীপ নিয়ে সুইডেনের স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয়ে সি এস সি ই তে মাস্টার্স ও এখন কানাডায় কোন একটা ইনিভার্সিটিতে যেন পি এইচ ডি করতেছে টেলিকমিউনিকেশানের উপর।

সে সম্পর্কে আমার খালাত ভাই । কিন্তু শিবিরের অন্ধ সমর্থক ঘোর শিবির যাকে বলে সেরকম । উল্লেখ্য যে থানায় আমার বাড়ি সেখানে ৯০ % মানুষ শিবির করে। আমার খালাত ভাই হিসেবে নয় একজন মানুষ হিসেবে বলছি সে আসলেই একজন ভাল মানুষ ও তুখোড় মেধাবী ।

কিন্তু দূর্ভাগ্য এমন মেধাবী একটা ছেলে শিবির কতৃক প্রতারিত। ছোট বেলায় তার ব্রেইন ওয়াশ করে তাকে সাথী বানানো হয়েছিল।

ভাবতে খুব খারাপ লাগে দেশের একজন আগামী ভবিষ্যত পাকি জারজ রাজাকার যুদ্ধাওপরাধী ছাগু জাশির মত নোংরা ও কলঙ্কিত রাজনীতি করে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

খাটাস বলেছেন: একজন মেধার শিবিরে রুপান্তুরের এই বাস্তব ঘটনা শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ দুঃস্বপ্ন ভাই। আর আপনার এলাকার ৯০ % মানুষ শিবির করা সত্ত্বেও আপনি মেজরিটির পথে জান নাই, সত্যি ও অবাক করা ব্যাপার। মেজরিটি সব সময় ঠিক হয় না। আপনি মেজরিটির পথে না জেয়ে নিজের বিবেকের পথে গেছেন আপনাকে অনেক অনেক শ্রদ্ধা জানাই ভাই।

ভাবতে খুব খারাপ লাগে দেশের একজন আগামী ভবিষ্যত পাকি জারজ রাজাকার যুদ্ধাওপরাধী ছাগু জাশির মত নোংরা ও কলঙ্কিত রাজনীতি করে।

কিন্তু আপনার এই কথা গুলোর সাথে মিশ্রিত শুধু ছাগু কথা টা মেনে নিতে পারলাম না। কারন রাজাকার বলতে মুলত জামাত কে বুঝালে ও ছাগু বলতে জামাতের সমর্থক অঙ্গ সংগঠন শিবির কে ইঙ্গিত করা হয়। আমি তো আমার অভিজ্ঞতা থেকে শুধু লীগ দল নয়, শিবিরের রাজনিতি কে দেখেছি। সেখানে গালি কিভাবে সমর্থন করি ভাই?
গালি কোন সমাধান নয়, বরঞ্চ শান্তির পথে বাধা দেয়ার অন্যতম প্রধান জ্বালানি। গালি দিয়ে আলোচনা তে মুলত আপনার আমার বা ঐ শিবির কার ও লাভ নাই। লাভ সব নেতার।
কাল্পনিক ভালবাসা ভাই কে দেয়া আমার কিছু প্রশ্ন এর উত্তর দিলে নিজের ভুল গুলো হয়ত শোধরাতে পারব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা ভাই।

২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো পোস্ট।
++++++++++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। আপনার বেক্তিগত কোন মতামত বা দ্বিমত জানালে হয়ত আমার ও আরও অনেকের দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে সহায়ক হত, আরও ভাল লাগত।
শুভ কামনা সুমন ভাই।

২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

মুজাহিদুল ইসলাম বলেছেন: এক শ্রেণির কর্মী আছেন, যারা ক্যাডার পলিটিক্স টা কিছুটা আভয়েড করে। তাদের মামা বা মামুর জোর কম হওয়ায় পড়া শেষে একটা চাকরির আশায় রাজনিতি করে। তারা বিভিন্ন মিটিং মিছিলে যোগ দিয়ে লোক সমাগম এ থাকে শুধু। দেশ প্রেমের বিন্দু মাত্র তাদের থাকে না, অধিকাংশের ই।


দেশ নিয়ে চিন্তা করলে সত্যি মাথা আর কাজ করেনা। আবারও মাথাটা খারাপ হয়ে গেল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

খাটাস বলেছেন: যত চিন্তাই আসুক ভাই, দেশের কথা ভাবতেই হবে। আমরা না ভাবলে অভাগা দেশ টা কে কেও পাল্টে দিয়ে যাবে না।
মতব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

সাদেক বলেছেন: আমি কোন দল সম্পর্কে মন্তব্য করলে, অবশ্যই আগে সে দল সম্পর্কে ভালো ভাবে জানব ।

বাঙ্গালি হুজুগে জাত-----------------

চিলে কান নিয়ে গেল------------- দেখবেন ঠিকই চিলের পেছনে দউড়াবে ------------------

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

খাটাস বলেছেন: সুন্দর চিন্তা ধারা আপনার সাদেক ভাই। আসলেই আমরা না জেনে বেশি বলি। আমাদের নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন সবার।
পুনরায় মন্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

আছিমভ বলেছেন: আদর্শহীন রাজনীতির কারনে মানবিক মুল্যবোধ ও পারষ্পারিক সম্মানের জায়গাটা ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পরছে। আমরা সমাজকে সম্ভবতঃ এই পর্যায়ে নিতে সক্ষম হয়েছি যেখানে অন্যের ক্ষতি আমাদের অনেকের জন্যই স্বস্হিদায়ক যদিও ভাবছিনে আমরাও অনিষ্ঠে পড়তে পারি। বুদ্ধিবৃওিক অসততা আর রাজনৈতিক আদর্শহীনতা আজ আমাদের নীতিনির্ধারকদের জীবিকা...দুঃখজনক হলেও এটাই আজকের বাস্তবতা!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

খাটাস বলেছেন: অসাধারণ একটা মন্তব্য করেছেন। মন্তব্বে প্লাস।
বাস্তবতা টা আসলে ই অনেক কঠিন হয়ে গেছে।
আমাদের নিজেদের পাল্টাতে হবে প্রথমে।
সুন্দর একটা মন্তব্বের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।

২৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২

বেকার যুবক বলেছেন: সুন্দর পর্যবেক্ষণ, সুন্দর বিশ্লেষণের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
অনেকের মন্তব্যই খুব ভালো লেগেছে।

বাংলাদেশ জাগবেই, বাংলাদেশ বাঁচবেই, সকল ষড়যন্ত্র আর সংকীর্ণতা ছিন্ন হবেই।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

খাটাস বলেছেন: ধন্যবাদ বেকার ভাই। আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভাল লাগছে।
আপনার শেষের অসাধারণ কথা টি ই আমাদের মত সাধারণ বাঙ্গালীর পুজি,
"বাংলাদেশ জাগবেই, বাংলাদেশ বাঁচবেই, সকল ষড়যন্ত্র আর সংকীর্ণতা ছিন্ন হবেই। "
অনেক অনেক শুভ কামনা ও কৃতজ্ঞতা ভাই।

২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: তুমি করেই বইলেন। আমার ভাল লাগবে :#)



আপনি করে বললে নিজেরে বুড়া বুড়া মনে হয় :-0

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

খাটাস বলেছেন: :) :) ইয়েস স্যার :D । ফিরে এসে মন্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

রাশেদ অনি বলেছেন: আসলে ভাইয়া ভাল ব্যাবহারের বিপরীতে বেশিরভাগ সময় ই ভাল পাওয়া যায়।সেটা করতে পারলে ভাল হত।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

খাটাস বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই। কিন্তু মাঝে মাঝে ভাল ব্যাবহারের বিপরীতে খারাপ ব্যাবহার পাওয়া যায়, কারন সব মানুষের মানসিকতা এক না। তবে আমি বিশ্বাস করি, খারাপ ব্যাবহারের বিপরীতে ভাল ব্যাবহার করতে থাকলে ভাল ব্যাবহার ফিরে আসবেই, একমাত্র পাগল আর জ্ঞান পাপির কাছে থেকে ছাড়া।
অনেকে ভাল ব্যাবহারের বিপরীতে খারাপ ব্যাবহার পেয়ে ধৈর্য হারিয়ে ফেলে নিজে ও খারাপ ব্যাবহার করেন। এই কারনেই আমরা সহজে একমত হতে পারি না। আমাদের ধৈর্য আর ও বাড়াতে হবে। আল্লাহ পাক আমাদের সেই তৌফিক দান করুক।
সুন্দর মন্তব্বের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা রাশেদ ভাই। ভাল থাকবেন।

৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্ট টা কয়েকবার পড়লাম । কিছু কিছু পোস্ট আছে ,
যেসব পোষ্টের চিন্তার ব্যপ্তি এত বেশি যে হুট করে কমেন্ট
করা যায় না । এই পস্ট টাও তেমনি ।
এখনো কিছু বলতে পারছি না , শুধু এটুকুই চাওয়ার আছে -
সবকিছু যাতে একবারেই নষ্টদের অধিকারে না যায় ।
আমাদের বিবেচনা শক্তি বাড়ূক ।
আল্লাহ আমাদের ইসলাম বুঝার তৌফিক দেন ।
ভাল থাকুন ভাই ।
শুভকামনা রইল :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

খাটাস বলেছেন: মাহমুদ ভাই আমি পোস্ট টা লিখেছি সম্পূর্ণ আমার বেক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে। আমার দৃষ্টি ভঙ্গিতে আমি আমাদের যে ভুল দেখেছি, তার তুলনায় আমেরিকার মত উন্নত দেশের একটা তত্ত মুলক গল্প তুলে ধরেছি।
শুধু এটুকুই চাওয়ার আছে -
সবকিছু যাতে একবারেই নষ্টদের অধিকারে না যায় ।

অনেক মূল্যবান একটা কথা বলেছেন ভাই। আমরা সাধারণ মানুষ সকলে সেটাই চাই।
পোস্ট টি পড়ার জন্য আর দায়িত্ব শীল সুন্দর মন্তব্বের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই।
আমাদের বিবেচনা শক্তি বাড়ূক ।
আল্লাহ আমাদের ইসলাম বুঝার তৌফিক দেন ।
আপনি ও অনেক ভাল থাকুন ভাই।
আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভ কামনা। :) :)

৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনি আমার নাম জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শুধু নাম জেনে কী লাভ যদি মানুষটাকে নাই চেনেন? সাদা মাটা একটা নামে আসলে কিছুই যায় আসে না। কারণ আমার নামে আরো বহু মানুষ থাকতে পারে।

অনেক ঘুরিয়ে পেচিয়ে জবাব দিচ্ছি হয়তো। কারণ অতিথি যখন পানি চায় তখন তাকে সামান্য খাবার দিয়ে পানি দেওয়া একটা সাধারণ ভদ্রতা। শুধু নামের উত্তর দিতে গিয়ে আমি কনফিউজড। আমি পরিচিত কোন মুখ নই। আমার অফিসিয়াল নাম আতাহার হোসাইন। আমি আসলেই কনফিউজড...।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২

খাটাস বলেছেন: পরিচিত - অপরিচিত মুখ এ কি এসে যায় ভাই। কথা থেকেই মানুষের পরিচয় হয়। কনফিউজড হউয়ার কিছু নেই ভাই। :D আমি নিজে ও কোন পরিচিত মুখ না। :) এমনিতেই নাম জিজ্ঞেস করলাম, উড়োজাহাজ নামে ডাকতে ইচ্ছা হচ্ছিল না।
আপনার বিনীত ও সুন্দর মন্তব্বের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আতাহার ভাই।
ভাল থাকবেন শুভ কামনা।

৩৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: খাটাস নামের আড়ালে থাকা আপনার সুন্দর নামটা জানালে খুশি হবো-যদি আপনার আপত্তি না থাকে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪১

খাটাস বলেছেন: ভাই আমার নাম অনিক। ধন্যবাদ ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকবেন।

৩৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত ভাবে চাই আলোচনার মাধ্যমেই সবাই সঠিক পথে আসুক। মারামারি, গালাগালির মাধ্যমে কাউকে সঠিক পথে আনার প্রক্রিয়াটি বেশ কঠিন। আমি মূলত অন্ধ দলকানা ব্যক্তিদের পছন্দ করি না, তা সে যে দলেরই হোক না কেন। আর ব্রেনওয়াস হওয়া ব্যক্তিরা ঐ দলকানা শ্রেনীতেই পড়ে।

খুব অল্পকথায় বা এক কথায় বলি, ইসলাম এবং জামাত শিবির যোজন যোজন দূরের ব্যাপার। ধর্ম বিক্রি তো কম বেশী সবাই করে, এটা আপনিও জানেন, তবে তাদের মত ঘৃনিত নির্লজ্জ ভাবে ধর্মকে খুব কম দলই বিক্রি করে। তারা সারা জীবন নিজেদেরকে ক্ষমতায় আনার জন্য কল্পিত এক জিহাদ করে। যার বলি হয় সাধারন নিরিহ ছেলেরা।


আমি চাই ঐ নিরিহ ছেলেগুলোকে ব্রেনওয়াস হওয়ার আগেই যদি কেউ বুঝিয়ে সঠিক পথে আনতে পারে, তাহলে সেখানে প্রচেষ্টা চালান যেতে পারে। তবে সমস্যা হচ্ছে, আল্লাহ কিছু কিছু মানুষের অন্তরে তালা মেরে দেন। তারা অভিশপ্ত। ঐ জামাত শিবিরের লোকজনরাই ঐ শ্রেনীর লোক।

শিবির এর প্রতি আমার বিন্দু মাত্র কোন সফট কর্নার নেই। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমি দেখেছি সেখানে তুলনা মূলক ভাবে ভালো কিছু লোকজনও আছে। কিন্তু তারা এমন পর্যায়ে ডেডিকেটেড তাদের ফিরিয়ে আনা ঠিক স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়ে না। এমনিতেই তাদেরকে ঘৃনা করি, তার উপর উচ্চ শিক্ষিত শিবিরদেরকে তো আরো বেশি। কারন হচ্ছে তারা এত পড়াশুনা করেও, এত জ্ঞান চর্চা করেও মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের দলের ঘৃনিত এবং বর্বর ভূমিকার জন্য কোন ক্ষমা প্রকাশ্যে প্রার্থনা করে না।


সুতরাং তাদের প্রতি দায়িত্বশীলতা ঠিক কতখানি প্রযোজ্য আমার জানা নেই। আমি সব কিছু সহ্য করতে পারলেও এটা হয়ত পারি না। এটা আমার ব্যক্তিগত ব্যর্থতাই বলতে পারেন। সব মানুষের কিছু না কিছু সমস্যা থাকে। আমার সমস্যা হচ্ছে, জামাত শিবিরকে নিয়ে আমার বেশ চুলকানী আছে। আমি তাদেরকে সহ্য করতে পারি না।

প্রিয় খাটাস আমি দূঃখিত আপনার পোষ্টের সাথে হয়ত আমার মন্তব্যটি হয়ত সঠিক ভাবে যায় না। আমার হয়ত আরো দায়িত্বশীল মন্তব্য করা উচিত ছিল। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করা খুব কষ্টকর একটি প্রচেষ্টা। তবে জামাত শিবিরের ব্রেনওয়াস হয়ে যাওয়া পাবলিকদের যদি কিছু ধৈর্যশীল ব্যক্তি বুঝিয়ে সঠিক পথে আনতে পারেন, তাহলে তাদের জন্য রইল শুভ কামনা।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

খাটাস বলেছেন: প্রথমে শেষ থেকে শুরু করছি।
প্রিয় খাটাস আমি দূঃখিত আপনার পোষ্টের সাথে হয়ত আমার মন্তব্যটি হয়ত সঠিক ভাবে যায় না। আমার হয়ত আরো দায়িত্বশীল মন্তব্য করা উচিত ছিল। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করা খুব কষ্টকর একটি প্রচেষ্টা।
এটার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। অবশ্যই আপনার মন্তব্য যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। যদি ও নিজে একটা ভুল করেছি, তা হল- এই পোস্ট শুধু শিবির দের উদ্দেশ্য করে লিখি নি। সব দলের সমর্থকদের নিয়ে আমার বেক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে লিখেছি এবং ভিন্ন মতের সাথে ও যুক্তি পূর্ণ শ্রদ্ধা বোধের সাথে সদাচারনের কথা বলেছি। কিন্তু আমি নিজে ও ঘুরে ফিরে বারবার শিবিরের প্রসঙ্গ টাই তুলে এনেছি নিজের অজান্তেই, কারন তাদের প্রতি হয়ত আমার সমবেদনা বেশি, তবে তা শুধুই কিছু সাধারণ সমর্থক দের জন্য।
আর আপনার মন্তব্য টা আমার কাছে আরও যে কারনে প্রাসঙ্গিক, তা হল- আমি একটা মতামত এর অবতারনা করলাম, তাতে অনেকে কিছু টা সম্মতি সরুপ নিজের মতামত দিয়েছেন। আপনার মন্তব্য পড়ে যত টুকু বুঝেছি, আপনি নিজে ও চান, ভুল পথে থাকা শিবির সমর্থক দের বুঝিয়ে সঠিক পথে আনলে আপনার আপত্তি নেই, কিন্তু বলেছেন আপনি হতাশ তাদের ফেরান যাবেনা - এ আসঙ্কায়। যার কারনে তাদের প্রতি আপনার ঘৃণা কে আপনি নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না।
যদি কোন শিবিরের ভাই এই পোস্ট পড়েন, তাহলে এই কমেন্ট টাই মনে হয় তাদের সৎ চিন্তার সূত্রপাত ঘটাতে সাহায্য করলে ও করতে পারে। সবাই সান্তির পক্ষে, তার পর ও কেও কেও হাজার চেষ্টা করে ও তাদের প্রতি ঘৃণা কমাতে পারছে না- কিন্তু মুলত তারা ও সান্তির পক্ষে- কোন অন্যায়ের পক্ষে না; এই পরিস্থিতিটা একজন শিবির কর্মীর সৎ ভাবনার সুচনা ঘটাতে অনেক সহায়ক বলে মনে করি।

আমি মূলত অন্ধ দলকানা ব্যক্তিদের পছন্দ করি না, তা সে যে দলেরই হোক না কেন।
অনেকে নিজের স্বার্থে দল কানা আবার অনেকে অজ্ঞতায় দল কানা- কে কেন দল কানা সেই ব্যাপারটা যত টুকু সম্ভব গুরুত্ত দেয়া উচিত। সকল রাজনৈতিক অজ্ঞতার দূর হোক। আর শিবিরের দল কানা ভাব টা বেক্তিগত স্বার্থের চেয়ে ভুল ব্যাখ্যার ওপর ই বেশি প্রতিষ্ঠিত।


আমি চাই ঐ নিরিহ ছেলেগুলোকে ব্রেনওয়াস হওয়ার আগেই যদি কেউ বুঝিয়ে সঠিক পথে আনতে পারে, তাহলে সেখানে প্রচেষ্টা চালান যেতে পারে।
কাল্পনিক ভাই পরিপূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে বলছি, কথা টা বেশ ছেলেমানুষি টাইপ হয়ে গেল। কোন শিশুকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে আগুন থেকে দূরে রাখা কম সময়ের ব্যাপার হতে পারে, তবে কার ও রাজনৈতিক চিন্তা ধারা এত সহজে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। এজন্য রাজনৈতিক আলোচনার সুস্থ পরিবেশ আমাদের ই তৈরি করে দিতেই পারে। যে কেও জিজ্ঞাসা করতেই পারে, যে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ নাকি ৩ লাখ মানুষ মারা গিয়েছে, তা সে প্রোপাগান্ডা ছড়াতেই করুক, আর জিজ্ঞাসা থেকেই করুক। আমরা কি এত টাই অশিক্ষিত (মানে যারা শিবিরের বিরোধী,), যে একটা প্রশ্ন এর যৌক্তিক উত্তর ধৈর্য দিয়ে দিতে পারব না। না দিয়ে অবজ্ঞা করলে দুই মানুষ সত্য জানার পরিবর্তে উল্টো পথে হাঁটবে এটাই স্বাভাবিক।
বলতে পারেন, আল্লাহ কিছু কিছু মানুষের অন্তরে তালা মেরে দেন। তারা অভিশপ্ত। ঐ জামাত শিবিরের লোকজনরাই ঐ শ্রেনীর লোক।
আল্লাহ কি করেছেন আল্লাহ ভাল জানেন। কিন্তু তাই বলে তাদের প্রশ্ন গুলোর উত্তর গাল্গালি করে কি আমরা তাদের বিশ্বাস কে শক্ত করছি না। আল্লাহ ও আমাদের সামনে মহা গ্রন্থ আল কোরআন রেখে দিয়েছেন। বোঝা না বোঝার দায় আমাদের- কারন তা আমাদের নিজ নিজ স্বার্থ এর সাথে জড়িত। কারন আখিরাতে যার যার পাপের শাস্তি সেই বা পুন্নের ফল সেই পাবে।
সেখানে একটা জাতীয় স্বার্থে আমরা তাদের সামনে তো সত্য টা বারবার তুলে ধরতে পারি আর একটু ধৈর্য নিয়ে, যৌক্তিক ভাবে - যাতে হয়ত কিছু ভাই ফিরে আসবে সত্তের পথে, আবার কিছু ভাই বেচে যাবে বিপথে যাওয়া থেকে।
আপনি বলেছেন, সুতরাং তাদের প্রতি দায়িত্বশীলতা ঠিক কতখানি প্রযোজ্য আমার জানা নেই।
এই কথার মতামত আগের পারাত্তে দেয়ার চেষ্টা করেছি।

যাই হোক, আমার উদ্দেশ্য শুধু শিবির নিয়ে কথা বলা ছিল, আমরা সাধারণ মানুষ রা যেখানে সুন্দর রাজনৈতিক আলোচনার পরিবেশ বজায় রাখতে পারি না, উল্টো বিপক্ষ মত কে অশ্রদ্ধা করে যাই, সেখানে বার বার আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতাদের আচরনের জন্য ক্ষুব্ধ হউয়া আমাদের প্রতিবন্ধিতার প্রমান ছাড়া আর কিছুই দেয় না। নেতারা সহজে কেও পালটাবে না।
আমরা রাজনিতি নিয়ে সচেতন হলে আমরা তাদের পাল্টাতে বাধ্য করব।
আপনার নিজের অনুভুতি সততার সাথে জানিয়ে সুন্দর একটি মন্তব্বের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা কাল্পনিক ভাই।
যেহেতু সব দলের রাজনীতির উদ্দেশেই পোস্ট টি লেখা হয়েছে, তবু শিবির ই আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে ছিল। তাই শিবিরের কোন ভাই যদি পোস্ট টা পড়েন কখন ও, তারাই ঠিক করবেন তাদের কি করা উচিত, অথবা হয়ত তাদের মনোভাব আমাদের বুঝানোর চেষ্টা করবেন।
পরিশেষে অনেক শুভ কামনা ভাই। ভাল থাকবেন।

৩৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

বাংলার হোসেন বলেছেন: অনেক দিন পর সামুতে একটা ভালো লেখা পড়লাম। সবার ভিতরে যেভাবে উগ্রতা ও অন্যর মত বিরোধীতা বেড়ে গেছে তা সত্যিই আশঙ্কা জনক। ারো বিরোধীতা করার আগে আমাদের উচিত তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। আশা করি আপনি আপনার জ্ঞান অর্জন জারি রাখবেন। আর শিবির সস্বন্ধে আমার মত তারা পরস্থিতি ও অপ্প্রচারের শিকার । তাদের মৌলিক অধিকার, মত প্রকাশের অধিকার আজ খুন্ন করা হচ্ছে। চরম পন্থা অবলম্বন করা ছাড়া তাদের কোন উপায় আর বাকি থাকছে না। নিয়ম তান্ত্রিক ভাবে তাদের সঙ্গঠন করতে দিলে আজ তাদের তান্ডব চালাতে হত না। আর প্রগতিশীল দাবি ারীরা আজ নিজেই প্রগতি বিরোধী। তারা অন্যর মত সহ্য করতে পারে না। যুক্তি তে না পেরে গালি গালাজ শুরু করে । আফসোস !!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

খাটাস বলেছেন: আপনার গঠন মুলক সুন্দর মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে ভাই। আপনার মন্তব্বে বুঝতে পারছি, আপনি শিবিরের সম্ভবত কিছুটা সমর্থক। বিশ্বাস করুন ভাই, তাতে আমার সমস্যা নেই।
আপনার সুন্দর মন্তব্বের আলোকে আমি কিছু প্রশ্ন করতে চাই,

হ্যাঁ আপনার শেষের কথায় সহমত প্রকাশ করছি, প্রগতিশীলতার নাম ধারি এক শ্রেণি শিবিরের উত্থাপিত বিভিন্ন যুক্তির বিপক্ষে গালাগালি দিয়ে উত্তর দেয়, যা মুলত ইসলাম কে অবমাননা করার মত মানসিকতা নিয়েই।
কিন্তু ভাই অনেক সাধারণ মানুষ আছে, যারা শিবির কে গালি দেয়, কারন সেই সব সাধারণ মানুষ দেশ কে ভালবাসে, রাজাকার দের মনে প্রানে ঘৃণা করে, কিন্তু তারা ইসলাম কে ও কিন্তু ভালবাসে। তবে রাজাকারের সমর্থন নেয়ায় শিবির এর কথায় আবেগ ধরে রাখতে পারে না। কিন্তু নিশ্চিত থাকুন ভাই, শিবির গাল্গালি করা মানুষ রা সবাই লীগ নয়। তারা অনেক ভাল মানুষ।
হ্যাঁ এখন আপনি একটা কথা বলতে পারেন, সরকার মিথ্যা প্রমান দিয়ে জামাতের নেতাদের বিচার করতে চাইছে, নিজেদের শত্রু নিধনের জন্য। তা পুরোপুরি অস্বীকার ও করছি না, স্বীকার ও করছি না। কারন জামাতের নেতা দের আইনি ভাবে বিচার করতে ৪২ বছর পর আইনি প্রমান কত টুকু আছে, তা নিয়ে সন্দেহ উঠলেও ও উঠতে পারে। কিন্তু তারা যে ৭১ এ দেশের বিপক্ষে গিয়ে দেশের মানুষ মেরেছে, এমন অনেক তাত্ত্বিক প্রমান আছে। আপনি জামাতের নেতা অন্যান্য দের কথা প্রথমে বাদ দেই, গোলাম আজমের মূল্যায়ন কিভাবে করেন, জানালে ভাল লাগবে।
আপনার সুন্দর মন্তব্বের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
শুভ কামনা।

৩৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: dear bro,
sorry for eng, frm mob.

ive seen ur awesome comments across the blog and eventually got interested .

now it seems right.

please keep commenting as, MOST OF THE TIME A POST TURNS INTO REALLY INTERESTING ONE IF U COMMENT THERE!

and please keep your present style- preserved, straight and up!

now, the post-

bro,
blog always makes me angry/excite and i turn to meditate in ordr to make me cool &ok.

now, your post gave me peace.
how could i repay you or express myself?

please reply in Bangla.

it is great to see somebody wohs not a cloned product.

may Almighty keep ur morals surfaced and high. ameen.

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

খাটাস বলেছেন: লিসানি ভাই আট দশ মানুষের মতই আমি এমন একটা বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, যেখানে আপনার আমার সবার মা বোন ভাই বোন বাবা মা সন্তান সহ প্রতিটি মানুষ নিরাপদ ভাবে থাকতে পারবে । আমার দেশ কে কারও কাছে হাত পাততে হবে না। আমার দেশ হবে সকল কিছুতে স্বয়ং সম্পূর্ণ। কিন্তু আমি জানি কোন সিনেমার মত হিরো এসে আমাদের দেশ কে পাল্টে দেবে না, পাল্টাতে হবে আমাদের কেই। আমি সবার আগে আমাদের নিজেদের আত্ত সমালোচনা কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।
লিসানি ভাই প্রশংসায় বিঘলিত হলে মানুষ লক্ষে যেতে পারে না। আমি তাই প্রশংসা কে খুব ভয় পাই। আপনি আমাকে অনেক বেশি বলে ফেললেন ভাই, আমি মোটেই এত প্রশংসার যোগ্য না। তবু ও আপনার মন্তব্য আমার ক্ষুদ্র ব্লগ জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি গুলোর একটি হয়ে আমার হৃদয়ে থাকবে।
দোয়া করবেন আমার জন্য ভাই।
আপনার জন্য ও আপনার পরিবারের জন্য দোয়া করি ভাই।

অনেক অনেক ভাল থাকবেন ভাই। আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।

৩৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

হারান সত্য বলেছেন:
আপনার উপলব্ধি জেনে ভাল লাগল।
আপনাকে একটা ওয়েব সাইটে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
এই সাইটের সবগুলি অধ্যায় পড়তে পারলে ( অনেকেই প্রথম অধ্যায়ের পর আর অগ্রসর হন না! ) আপনার দৃস্টিভঙ্গী আরো সম্মৃদ্ধ হবে বলে আশা করি।

সাইটের ঠিকানা: মহাসত্যের পরিচয়

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
সাইটের জন্য ও ধন্যবাদ। সময় করে দেখব।
ভাল থাকবেন।

৩৮| ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অসাধারন সুন্দর একটা পোষ্ট +++++

১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৪০

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই দেরিতে মন্তব্য করার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি ভাই। ব্যক্তিগত কারণে অনেক দিন ব্লগে আসা হয় নি।

এত দিন পড়ে পুরাতন পোস্ট কষ্ট করে পড়ে ভাল লাগা জানানোয় অনেক বেশি লাগায় সিক্ত হলাম মুদদাকির ভাই।
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.