নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্রামের এক দুরন্ত ছেলে আমি। মেটো পথ দিগন্তহীন সবুজ মাঠ আর গাছে গাছে দাপিয়ে কাটিয়েছি কৈশোর। স্বপ্ন দেখতে ও দেখাতে ভালোবাসি...স্বপ্ন দেখি সুুন্দর পৃথীবির ....ভালোবাসি দেশ মাটি ও মানুষদের। আমি স্বপ্ন দেখি.... আমি স্বপ্নের সাম্পানে ভর করে উরে বেড়াই সুন্দরের পথে।।
বেতাই নদী! আমার কৈশোরের নদী। যেটি নান্দাইলের নরসুন্দায় উৎপত্তি হয়ে আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে গিয়ে নানু বাড়ির পিছন হয়ে তাড়াইলের নরসুন্দায় আবার মিলিত হয়েছে। গুগল উইকেপিডিয়ায় এর কোনো তথ্য পাওয়া...
সব আয়োজন শেষে ডাকবো তোমাকে
একটা গান শুনিয়ে যেয়ো,
হৃদয়ের কোলাহল থেমে গিয়ে যখন পড়ে রইবো,
বিধ্বস্ত নগরির ধ্বংসাবশেষে, তখন তুমি তুলে নিও।
প্রত্নতাত্ত্বিক চিহ্নের মতো সাজিয়ে রেখো
তোমার হৃদয়ের যাদু ঘরে,
সেখানে হয়তো হাজার বছর...
মনটা আবার ফিরে গেছে চেনা শহরে
আহত হৃদয় হাঁটছে শহরের গলি গলি,
বেদনার কদম ছড়িয়ে পড়ছে সারা শহরে।
প্রেম হঠাৎ করেই জেগে উঠছে চিৎকারে চিৎকারে,
ভালোবাসা ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে নাগরিকে দুরত্বে
প্রেম পথ হারিয়েছে হৃদয়...
আমার সমুদয় তোমাকে দিলাম
তুমি নাও।
অবরুদ্ধ হৃদয়ের দোয়ার খুলে;
সুরের নখরে বিদীর্ণ করেছো মনের ক্যানভাস।
সব ভুলানো যাদুতে সকরুণ দৃষ্টি; বর্ষাস্নানরত অপার্থিব মোহ।
দূর বিকেলের অলৌকিক রঙধনু আর-
তোমার হৃদয়ের ব্যকুলতা আমাকে স্পর্শ করে অলৌকিকতায়।
কোনো এক বিকেলে
অভিমান ভেঙ্গে এসো আমার ডেরায়,
কাঁচা-পাকা ধানের মাঠটা দেখো ক্লান্ত চোখের দৃষ্টিতে।
ঘোর লাগা বিকেলে ছুঁয়ে দেখবো তোমায়, অন্যরকম ভালো লাগায়,
অভিমানটা বাড়বে তোমার অনুরোধের প্রশ্রয়ে,
সবুজ গেরা গায়ের কুঁড়ে ঘরে রবে...
শত অনিশ্চয়তা নিয়ে আলোকিত হয় প্রতিটি ভোর
উদাস দুপুর ফুরায় জীবনের হিসেব কসে,
হাজার দীর্ঘ স্বাসে শেষ হয় একেকটি বিকেল।
স্বপ্নের উপর স্বপ্ন দিয়ে সাজাই জীবনের একেকটা মহুর্ত
সন্ধার আবছা আলোই দেখি স্বপ্নের পিরামিড।
এলোমেলো...
তোর শহরে আর থাকবো না বলে দিয়েছি আগেই
তবুও সময়ের আগেই চলে আসা।
উদাসি মন উদাও হতে আগে থেকেই ছটপট করছিলো,
তোর শহর থেকে কিংবা তোর মন থেকেও।
একাকিত্বের আবরনে বেলা আমার ফুরিয়েছে অবেলায়,
অনাহারি...
এই কাদা মাটি মাখা গ্রামটি; আমার।
এই পৃথিবীর মুগ্ধতা মিশে থাকা
বিকেলটি; আমার।
শ্রাবনের অবাক করা জোসনা খেলা করে
যে মাটির ঘরের খিরকিতে; সেটি আমার।
চাইলে তুমি আসতে পারো
মিশে যেতে পারো সবুজের ছায়া আর
রোধের লুকোচুরি...
কখনো সুপারি তলার- রাস্তার কিনারের গাছটায়, সমস্থ দিনের ক্লান্তি শেষে বসে থাকতেন, বিকেলের হাওয়া গায়ে মেখে। কখনো ক্ষেতের আল ধরে কদম বনে হেঁটে হেঁটে- যে বাতাস কলমি লতা নাচিয়ে, ধান...
যত দ্রুত হাঁটছি তত জোরে কে যেনো পাঞ্জাবির পিছন ধরে টানছে। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি, আরো জোরে জোরে যেনো পাঞ্জাবি ধরে টানছে।
মাদ্রাসা থেকে প্রায় দের কিলোমিটার দূরে গ্রামের এক বাড়িতে...
প্রচন্ড গরম, অফিসের কাজে মন বসছে না, গরমে শরীল জ্বালা করছে। অফিসের পিছনেই ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে শিল্পাচার্য
জয়নুল আবেদীন উদ্যান, গায়ে বাতাস লাগাতে গিয়ে এত সুন্দর আকাশ দেখে ছবি না...
সদ্য স্মৃতি
একাকিত্বের কোনো রঙ নেই,
নিরবতা কাটে গানে গানে
রাতের বাতাসে খসে পড়ে
স্মৃতির পালক।
সময়ের চাকা ঘোমরে কাঁদে
বিষন্ন মনে,
আজ তবে কোথায়
সেই রঙিন সময়।
নিস্তব্ধ রাতের আঁধারেও
দু-চোখ জুড়ে ভেসে উঠে
সদ্য স্মৃতি হওয়া রঙিন শহর।
যে শহরের...
দিপালী!
প্রায়ই ঘুমের মধ্যে দেখি
আমার চার পাশে দীপাবলি জ্বলছে
বিস্মিত হয়ে খুজি, কে জ্বালালো
হঠাৎ দেখি-
তুমি এক পাশে বসে আছো
তাই তোমার চোখ থেকে আলো টিকরে পড়ছে।
আর তোমার চুলের খোঁপা থেকে ছড়াচ্ছে
মেশকে আম্বরের ঘ্রাণ
তোমার...
©somewhere in net ltd.