২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কোকিলের লীলা খেলা একবার দেখেছিলাম।
কোকিল বাসা বানাতে পারে না এবং কোকিল ছানা ডিম থেকে বেরিয়ে অন্য ডিম ফেলে দেয়।

হাতে অনেক অসমাপ্ত বই। দুইটা শেষ করেছি, আরো দুইটা শেষ করতে হবে। পলাশমিঞার গলায় দা লাগিয়ে রেখেছে।
আজ অবশেষে এই নিক থেকে লগিন করতে পেরেছি।
এবার আমি ব্লগিং করব। পালাশমিঞা কাল্পনিক চরিত্র।

খোঁজখবরের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: গলায় দা লাগাবে। আমার আসলে বন্ধুবান্ধব নেই। ব্লগে আসলে আপনাদের সাথে গল্প করতে পারি।

ক্ষমা চাই ক্ষান্তি।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: পলাশমিঞার গলায় দা লাগিয়েছে

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: বাদ দেন দাদা, আমি নিজেই এখন বিভ্রান্ত।

পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: লোকে বলে কোকিল খাওয়া হারাম। হালাল হলে সেই কবে ঝামেলা শেষ করতাম।


পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কোনো একদিন আমিও কোকিল ভালোবাসতাম। কোকিল পোষার জন্য বনবন ঘুরতাম। এখন ঘৃণা করার কারণ কোকিলরা খুনি। ওরা নিজে বাসা বানাতে পারে না। পরের বাসায় ডিম পাড়ে এবং ডিম ফোটে বাচ্চা বেরিয়ে প্রথম যা করে তা হলো, অন্য ডিমকে বাসা থেকে ফেলে দেয়।

আশা করি এখন খোলাসা হয়েছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: না গো ভাই, পলাশমিঞাকে কালাপানিতে চালান করা হয়েছে।

আমি এখন আপনাদের সাথে থাকব।