নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্যার জন উইলসন স্কুলের দুই শিক্ষার্থীকে অন্যায় ভাবে বহিষ্কার করে স্কুল কর্তৃপক্ষের দেয়া আদেশ স্থগিত করল হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাদের নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়ার নির্দেশও দিয়েছেন আদালত। এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে মঙ্গলবার হাইকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। স্কুল কর্তৃপক্ষের বহিষ্কারাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ওই দুই শিক্ষার্থীর বাবা মিনহাজ আহমেদ।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, মিনহাজ আহমেদের এক মেয়ে ও এক ছেলের জন উইলসন স্কুলে পড়ে। গত জানুয়ারিতে স্কুলটির ক্যাম্পাস গুলশান থেকে বাড্ডার সাতারকুলে ইউনাইটেড সিটিতে স্থানান্তর করা হয়। গত ১০ মার্চ মিনহাজ তার ছেলেকে স্কুল থেকে আনতে যান। এ সময় অভ্যর্থনাকর্মী জানতে চান, স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কেমন হয়েছে। এর জবাবে তিনি বলেন, ভালোই। কিন্তু স্কুলের মাঠটি এতই ছোট যে সেখানে ঠিকভাবে খেলাধুলা করা যায় না।
সময় অভ্যর্থনাকর্মী মাঠ না থাকার বিষয়টি প্রকল্প পরিচালককে জানাতে বলেন। এক পর্যায়ে এক ব্যক্তি এসে নিজেকে প্রকল্প পরিচালক পরিচয় দিয়ে তার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। মিনহাজ আহমেদ বলেন, আমি তাদের বলি স্কুলটি যেহেতু নিজের জায়গায় জমি কিনে ভবন করেছে, সেখানে মাঠটা একটু বড় করলেই হতো। এতে ওই ব্যক্তি ক্ষুব্ধ হয়ে তর্ক শুরু করেন। আমি তখন আর এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হইনি। ছেলেকে নিয়ে বাড়িতে ফেরার পর ওই দিন বিকেলেই স্কুল কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়ে জানায়, আমার দুই সন্তান আর এই স্কুলে পড়তে পারবে না।
খুব সাধারণ আর সামান্য একটি বিষয়, অভিভাবকের সঙ্গে স্কুলের প্রকল্প পরিচালক আবদুর রউফের স্কুলের মাঠ নিয়ে ঝগড়া হয়। আর তার জন্য কিনা ছাত্রদেরকে শাস্তি দেয় হল।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ব্যবসাটা তা হলে খাটলো না। ব্যটার পিষ্ঠদেশে কয়টা ঘা লাগালে হয়তো বুঝতে পারতো, পাবলিক কি।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: ভাল সংবাদ, ভাল দৃষ্টান্ত।