নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

culture and heritage activiti

কাজী চপল

সংষ্কৃতিকর্মী

কাজী চপল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সুন্দরবন ধ্বংস করবে

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৬

রবিবার এক বিবৃতিতে সুন্দরবন বাঁচাও আন্দোলন নামক একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়। রামপালে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র হলে তা সুন্দরবনকে ধ্বংস করবে। বিবৃতিতে নেতারা অবিলম্বে সুন্দরবন বাঁচাতে সরকার ও সব মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ, বনের অভ্যন্তরের নদীতে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা, বন থেকে অবিবেচকের মতো সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সুন্দরবনের একেবারে সন্নিকটে রামপালে পরিবেশ বিধ্বংসী কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চলতি মাসেই ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চূড়ান্ত চুক্তি করতে যাচ্ছে। ভারতের আদালত পরিবেশ বিপর্যয় ঠেকাতে সে দেশে কোনো ধরনের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে। সেই ভারতীয় কোম্পানি এবার মাত্র এক হাজার ৩২০ মোগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশে কেন্দ্র স্থাপন করছে। এর ফলে সুন্দরবনের ধ্বংস প্রক্রিয়া আরো তরান্বিত হবে।’

বিবৃতিদাতারা হলেন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মোল্লা মাসুম রশিদ, অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম, অধ্যাপক ডা. সেখ মো. আখতার-উজ-জামান, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, পরিবেশবিদ মাহবুব আলম বাদশা, ড. নাজমুস সাদাত শুভ।ভঢববার এক বিবৃতিতে সুন্দরবন বাঁচাও আন্দোলন নামক সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয় রামপালে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র হলে তা সুন্দরবনকে ধ্বংস করবে। বিবৃতিতে নেতারা অবিলম্বে সুন্দরবন বাঁচাতে সরকার ও সব মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ, বনের অভ্যন্তরের নদীতে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা, বন থেকে অবিবেচকের মতো সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সুন্দরবনের একেবারে সন্নিকটে রামপালে পরিবেশ বিধ্বংসী কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চলতি মাসেই ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চূড়ান্ত চুক্তি করতে যাচ্ছে। ভারতের আদালত পরিবেশ বিপর্যয় ঠেকাতে সে দেশে কোনো ধরনের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে। সেই ভারতীয় কোম্পানি এবার মাত্র এক হাজার ৩২০ মোগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশে কেন্দ্র স্থাপন করছে। এর ফলে সুন্দরবনের ধ্বংস প্রক্রিয়া আরো তরান্বিত হবে।’

বিবৃতিদাতারা হলেন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মোল্লা মাসুম রশিদ, অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম, অধ্যাপক ডা. সেখ মো. আখতার-উজ-জামান, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, পরিবেশবিদ মাহবুব আলম বাদশা, ড. নাজমুস সাদাত শুভ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ভাই বিদ্যুত চান??? তাহলে বলেন কোথায় কিভাবে হলে আপনাদের সমস্যা হবেনা, পরিবেশের ক্ষতি হবেনা, মানুষের জমি এক্যুয়ার করতে হবেনা। বলেন। খালি কম্প্লেইন করা বাদ দেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.