নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগই আমার পরিচয় । । ।

কথার ফুলঝুরি!

ও আমার চাঁদের আলো, আজ ফাগুনের সন্ধ্যাকালে ধরা দিয়েছ যে আমার পাতায় পাতায় ডালে ডালে॥

কথার ফুলঝুরি! › বিস্তারিত পোস্টঃ

খেলা তে নিজের পছন্দের দলের জয় উদযাপন না করে বিপরীত দলের পরাজয় উদযাপন ! কেন ? ?

১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬



খেলা আমাদের অনেকের কাছে অনেক বেশী প্রিয়। কারও প্রিয় খেলা ফুটবল কারও বা ক্রিকেট, কারও বা অন্য কোন খেলা। তবে টিভি তে সাধারণত আমার ফুটবল ও ক্রিকেট টাই বেশী দেখে থাকি। আর যখন বিশ্বকাপ শুরু হয় তখন যেন এই খেলা নিয়ে, নিজের পছন্দের দল নিয়ে, সবাই মিলে একসাথে খেলা দেখা সবকিছু মিলিয়ে চারিদিকে শুরু হয় বিশ্বকাপ উন্মাদনা আর খেলা প্রেমী মানুষগুলোর জন্য যেন এক উৎসব।

আর সেটি যদি হয় ফুটবল বিশ্বকাপ তাহলে সেই উন্মাদনা টা যেন একটু বেশী ই হয়। পছন্দের দলের জার্সি গায়ে দিয়ে ঘোরা, পতাকা টাঙ্গানো, পোস্টার টাঙ্গানো, এমনকি কেউ কেউ তো তার বাড়ির রঙ ই বদলে ফেলেন তার পছন্দের দলের পতাকার রঙ এ । তবে এগুলো তো গেল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর বাইরের খবর।

এবার আসি যখন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুক মানুষের হাতের নাগালে চলে আসলো এবং প্রযুক্তির উন্নয়ন কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি বা ইমেজ বানানো শুরু হল তখনকার কথায়। তখন থেকে আমরা খেলাতে নিজের পছন্দের দলের জয় কম বরং বিপরীত দলের পরাজয় টা কে বেশী উপভোগ করি ফেসবুক এ বিভিন্ন ধরনের ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি কিংবা স্ট্যাটাস দিয়ে।

ক্রিকেট এ দেখেছি ইন্ডিয়া যখন বাংলাদেশের কাছে খেলা হেরেছে তখন কিছু মানুষ ইন্ডিয়া এর ক্রিকেটার দের নিয়ে বিভিন্ন রকম ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি পোস্ট করেছে আবার যখন পরবর্তী খেলায় বাংলাদেশ ইন্ডিয়া এর কাছে হেরেছে তখন তারা ও ছাড়ে নি সেটির উচিত জবাব দিতে। আবার কিছু বাঙ্গালী আছেন যারা নিজের দেশ বাংলাদেশ যখন খারাপ খেলে তখন নিজের দেশের খেলোয়াড় দের কে নিয়ে ও ব্যঙ্গ করা শুরু করে।

খেলায় জয় পরাজয় থাকবেই। কখনো আমার পছন্দের দল জিতবে কখনো হারবে, এটাই তো স্বাভাবিক। তাই বলে যখন জিতবে তখন শুধুমাত্র মাথায় নিয়ে নাচবো আর যখন হেরে যাবে তখন ব্যঙ্গ করবো, হাসাহাসি করবো ? তাহলে আমি কেমন ভক্ত? কেমন ভালোবাসি নিজের পছন্দের দলকে? নিজের দেশের দলকে ? সত্যিকারের ভক্ত তো সে ই যে হারলে ও পাশে থাকে জিতলেও।

এখন ফুটবল বিশ্বকাপের মৌসুম। একটা খেলা শেষে দেখতে পাই নিজের প্রিয় দলের জয়ের আনন্দ টা কে আমরা যত টুকু না উপভোগ করি তার চেয়ে বেশী ব্যঙ্গ, হাসাহাসি করি বিপরীত দলের পরাজয় কে নিয়ে। ফেসবুকে এ বিপরীত দল কে নিয়ে পচানো ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি বা ইমেজ আর স্ট্যাটাস এর বন্যা বয়ে যায় যেটা আসলে হওয়া উচিত ছিল নিজের দলের জয় এর জন্য অভিনন্দন জানানো নিয়ে।

ঠিক সেইরকম ব্যঙ্গপূর্ণ একটি ছবি



কিন্তু আমরা নিজের দল যে জয় লাভ করেছে সেটি কে হাইলাইট না করে বিপরীত দলের পরাজয় কে হাইলাইট করতে এবং তাদের কে পচাতে একে অপরকে কাদা ছুড়তে আনন্দ বোধ করি। আবার যখন আমার দল হারবে তখন অন্য দলের সমর্থক রা ও ঠিক এক ই ভাবে আমাকে পচাবে। বিষয় টা এই দাঁড়াচ্ছে যে, এখন খেলা দেখা মানে একে অপরকে কাদা ছোড়া ছুড়ি।

খেলা একটা বিনোদন। খেলা ও একটা শিল্প। খেলার মধ্যে জয় পরাজয় থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক। আজকে আমার পছন্দের দল জিতেছে কাল হারতে ও পারে এটাই তো স্বাভাবিক তাইনা? তবে সে ই তো আসল ভক্ত যে কিনা নিজের দলের হার ও জিত উভয় সময়েই পাশে থাকে। আর সে ই আসল খেলা প্রেমী যে কিনা বিপরীত দলের পরাজয় কে নিয়ে ব্যঙ্গ বা উপহাস না করে নিজের পছন্দের দলের জয় কে উপভোগ করে, উদযাপন করে আর বিপরীত দলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।

গ্যালারীতে বসে কিংবা টিভির সামনে বসে খেলা দেখা খুব সহজ কিন্তু যারা ঐ সময়ে মাঠে থাকে তারা জানে কতটা কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে তারা সেখানে পৌঁছেছে আর খেলার সময় কতখানি মানসিক ও শারীরিক স্ট্রেস নিয়ে তারা এক একটি খেলা খেলে। আর সেই খেলায় যখন তারা হেরে যায় আপনার আমার যতখানি না কষ্ট লাগে তার চেয়ে হাজারগুন বেশী কষ্ট লাগে তাদের।

তাই আপনি যদি সত্যিকারের খেলা প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে খেলা শেষে নিজের দলের জয় কে উপভোগ করুন এবং বিপরীত দলের প্রতি সম্মান দেখান। আর নিজের দল হারলে ও তাদের পাশে থাকুন।

আজকে আপনি যদি অন্যদের নিয়ে হাসাহাসি করেন অন্যদিন সুযোগ পেলে তারা ও আপনাকে নিয়ে আপনার পছন্দের দল কে নিয়ে হাসাহাসি করবে তাই নিজের দলকে সম্মান এনে দিতে চাইলে অন্যদের কে আগে সম্মান করতে শিখুন।

এই লেখাটি লিখতে গিয়ে আমার মাথায় একটা প্রশ্ন এসেছে। উত্তর টি যদি কারও জানা থাকে কিংবা কেউ যদি ব্যতিক্রম দেখে থাকেন তাহলে জানালে খুশী হব।

**ক্রিকেট এ আমাদের নিজের দেশ খেলে বিধায় আমরা সেখানে বাংলাদেশ কে সাপোর্ট করার সুযোগ পাই কিন্তু ক্রিকেট এ আমার নিজের দেশ বাংলাদেশ যখন হেরে যায় তখন একজন বাঙ্গালী হয়ে ও আমরা অনেকে নিজের দেশের দল ও খেলোয়াড় দের কে নিয়ে বিভিন্ন রকম ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি নিয়ে উপহাসে মেতে উঠি, কিন্তু এখন পর্যন্ত আমি একজন ও বাঙ্গালী ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা কিংবা অন্য কোন ফুটবল টিমের সমর্থক কে দেখলাম না তাদের পছন্দের দল যখন খেলা তে হেরে যায় তাদের কে নিয়ে ব্যঙ্গ করতে । কিন্তু কেন? ?

ক্রিকেটে নিজের দেশ হারলে তাদের কে গালাগালি করতে, ব্যঙ্গ করতে ছাড়ি না কিন্তু ফুটবলে যখন নিজের দল হেরে যাচ্ছে তখন কেন তাদের কে নিয়ে ব্যঙ্গ করিনা? বিভিন্ন ধরনের ব্যঙ্গপূর্ণ ছবি বানাইনা? কেন ?


মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ওগো মন খারাপের মেঘ
আকাশ ছোঁয়া আবেগ
তোমার বেজায় অভিমান
গায় বাদল দিনের গান।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: বাহ! ভাইয়া আপনি দেখি কবি হিসেবে ও চমৎকার। কিন্তু কবিতা লিখেন না কেন?

২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাঙালিরা নিজের সফলতার চেয়ে অন্যের ব্যর্থতায় বেশি খুশি হয়। অন্যভাবে বললে, ব্যর্থ মানুষরা সফল মানুষদের ব্যর্থ হতে দেখতে চায়, বড়ই পুলকিত হয়। আর খেলাধুলা ক্ষেত্রে তো আমরা আরো এক ধাপ এগিয়ে। ক্রিকেটে বাংলাদেশ অন্য বড় দলকে হারালে খুশি হবে, এটাই স্বাভাবিক (তবে অন্য দলকে গালি দিয়ে নয়)। তাই বলে যে খেলায় বাংলাদেশের কোন অংশগ্রহন নেই সেখানেও!! :( :((

বিশ্বকাপ ফুটবলে তো আমরা অন্যের চরকায় তেল দেই। কারণ, বাংলাদেশ ফুটবল টিম বিশ্বকাপ খেলার সামর্থ্য রাখে না। এজন্য আমরা পরগাছা হয়ে বিভিন্ন দেশকে সাপোর্টের নামে সীমাহীন বাড়াবাড়ি করি। ব্রাজিল সাপোর্ট করলে আর্জেন্টিনা আমাদের জাত শত্রু; আর আর্জেন্টিনা সাপোর্ট করলে ব্রাজিল জানে দুশমন। শুধু এখানে থামলে কথা ছিল। কিন্তু নিজের সাপোর্ট করা দল জিতলে যতটুকু খুশি হই তারচেয়ে অনেক বেশি খুশি হই প্রতিপক্ষ দল হারলে!! নিজে না খেয়ে, না পরে তিন মাইল লম্বা ঐ দেশের পতাকা বানাই। অথচ নিজ দেশের পতাকার সাইজ ও কালার জানি না!! X((

আমরা সাপোর্টের নামে যে দেশগুলোর জন্য গলা ফাটাই এরা আমাদের চেনে না; আর কেউ নাম শুনলে আমাদের অতি দরিদ্র, চাষা, দুর্নীতিবাজ আর অসহনশীল জাতি হিসাবে জানে এবং আর তাদের পতাকা নিয়ে লাফালাফি করতে দেখে হাজার হাজার মাইল দূরে থেকে আমাদের নিয়ে হেসে অজ্ঞান হয়। :#)

আমরা সিরিয়াস বিষয়গুলো নিয়ে ফান করি; আর ফানের বিষয়গুলো নিয়ে সিরিয়াস হই। যেমন- নির্বাচনের মত সিরিয়াস একটি বিষয়কে 'উৎসব' মনে করি। কেউ কেউ তো উৎসব উপলক্ষে নিজের ভোট বেঁচে দেই; আর পারলে ভোট কেন্দ্র দখল করে জাল ভোটের উৎসব করি। অন্যদিকে ফুটবল বিশ্বকাপের মতো একটি ফানকে সিরিয়াসলি নেই। অন্য দেশের পতাকা উড়িয়ে, গলাবাজি করে, মারামারি করে, ফেইসবুকে গালি দিয়ে রংবাজি করি। :-B

এটা শুধু এ সোনার বাংলায় সম্ভব। এখানে বোধসম্পন্ন "মানব জাতির" বড়ই অভাব। পৃথিবীর মোট "আবুলদের" একটা উল্লেখযোগ্য অংশের বাস এ বঙ্গভূমিতে।।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ভাইয়া, কার্পণ্য না করে আপনার দারুন এক মন্তব্য বা মতামত এর মাধ্যমে আমার লেখা টা আরও বেশী প্রানবন্ত হয়ে গেল।
দুঃখজনক হলেও সব গুলো কথা সত্যি ভাইয়া, আবার যারা এগুলো করে তারা আমাদের ই বন্ধু বান্ধব বা ভাই বোন এমন কেউ। তাই আমরা যারা বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছি আমাদের উচিত তাদের ও বিষয়টি বুঝানো। আমরা খেলা দেখার আনন্দ নেই, জয়ের আনন্দ নেই, অন্য দলের পরাজয়ের আনন্দ নয়।

"এটা শুধু এ সোনার বাংলায় সম্ভব। এখানে বোধসম্পন্ন "মানব জাতির" বড়ই অভাব। পৃথিবীর মোট "আবুলদের" একটা উল্লেখযোগ্য অংশের বাস এ বঙ্গভূমিতে" হাহা!

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কাপতো জিতবে একটা দল, নিজের পছন্দের দল সবসময় কাপ জিতবে তা নয়, শত্রুদলের পরাজয় দেখেও অনেকে শান্তি পায়।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: জি ভাইয়া, এরা সমাজের কিছু অসুস্থ মানুষ।

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

সিগন্যাস বলেছেন: =p~ শিরোনামটা চরম হয়ছে :P :P :P

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: "শিরোনামটা চরম হয়ছে" হাহা =p~ তাই ভাইয়া :P

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা খেলোয়াড় নয়, তারা খেলার আসল আনন্দ উপভোগ করতে পারে না তেমন, তারা এটা সেটা নিয়ে হাউকাউ করতে থাকে, ওগুলো অপদার্থ।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: "যারা খেলোয়াড় নয়, তারা খেলার আসল আনন্দ উপভোগ করতে পারে না তেমন, তারা এটা সেটা নিয়ে হাউকাউ করতে থাকে, ওগুলো অপদার্থ" যথার্থ বলেছেন চাঁদগাজী চাচা 8-| এইসব অপদার্থ গুলো অন্য দের পরাজয় নিয়ে আনন্দ করতে গিয়ে নিজেদের জয়ের আনন্দ কেই ভুলে যায়।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু বাঙালী হল কাঁকড়ার জাত, যে কারনে বাঙালী যেটা করে বোধহয় বিশ্বের অন্য জাতি সেটা করেনা। একবার বিশ্বকাপ ক্রিকেটের খেলা ছিল কানপুর ্ স্টেডিয়ামে। বিশেষ কাজে বেঙ্গলি কলোনি থেকে কানপুর কোর্টের উপর দিয়ে ডি এ ভি কলেজে যাচ্চিলাম। কলকাতার ইডেনে খেলা মানে অলিখিত বন্ধ মনে করে সেদিন বেশ চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু কি আশ্চর্য!! রাস্তাঘাট একদম স্বাভাবিক। রুমে ফিরে থোরা থোরা হিন্দিতে এক স্থানীয় বন্ধুকে বিষয়টি বলতে, অট্টহাসি দিয়ে যা বলেছিল তা এই রকম, আমরা কাজ বুঝি। খেলা দেখে সময় নষ্ট ইউপিরা ( উত্তরপ্রদেশ) করেনা। শুধু তাই নয়, সে আরও বলেছিল, দেখবেন দাদা কানপুর মাঠে যারা খেলা দেখে বার হবে তাদের বেশিরভাগই বাঙালী।

দ্বিতীয় আরও একটি বিষয়ে বাঙালীদের অবক্ষয়ের দিক তুলে ধরেছিল সেটা হল রাজনীতি। ওরা নাকি ইউপিতে বসে আমাদের বাঙালীদের মধ্যে রক্তপাত দেখে বাঙালীদের খুনি জাতি বলে চিহ্নিত করে। শুধু রাজনীতির জন্য যেভাবে এখানে বলি হয় তা ইউপির লোকেরা কল্পনা করতে পারেনা। ওরা ওখানে বোহিনজি বা মায়াবতীর দল , মুলায়মের দল, কাশিরামের দল বা ভাজপা , কংগ্রেস সবাই এক সঙ্গে খানাপিনা করে। যেটা বাঙালীদের মধ্যে আজ অস্তমিত।

সুতরাং ছোট খাটো বিষয়ে আমরা এতটা হিংস্র হই যা আমাদের সংস্কৃতির খারাপ দিকের পরিচয় দিচ্ছে।

অনেক শুভ কামনা আপুকে।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আসলেই ভাইয়া, আমরা এমন এক জাতি যারা নিজেরাই নিজেদের সাথে মারামারি কাটাকাটি করে অন্যদের কাছে যে নিজেদের ভাবমূর্তি নষ্ট করছি তা ভুলে যাই। আমরা একেকজন আলাদা হলেও জাতি তে কিন্তু এক বাঙ্গালী সেই একত্ববাদ টা খুব ই কম আমাদের মধ্যে। অল্প কিছুদিন আমি ও কাছাকাছি কোন এক দেশে ছিলাম সেখানেও আমাদের কে খুব একটা সম্মান অথবা ভালো চোখে দেখা হয়না এমন টা দেখেছি। গুটি কয়েক জনগোষ্ঠীর জন্য পুরো জাতির ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।


৭| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: কয়েকদিন ধরে কিছু সংবাদে দেখছি পক্ষের দল অপর পক্ষকে আঘাত করছে, মাথা ফাটিয়ে দিচ্ছে।
খেলাধুলার মূল উদ্দেশ্যকি সেটা অনেকেই বুঝে না। আমাদের দেশে সব কিছুর মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
এমন কি একজন নাকি নিজের সম্পত্তি বিক্রি করে নিজের পছন্দের দলের পতাকা বানিয়েছে। বলদ আর কাকে বলে!!

খেলাকে খেলা হিসেবে উপভোগ করতে হয়।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: "কয়েকদিন ধরে কিছু সংবাদে দেখছি পক্ষের দল অপর পক্ষকে আঘাত করছে, মাথা ফাটিয়ে দিচ্ছে" কি আর বলব , মারা মারি করার উপলক্ষ খুজে নেয় মূর্খের দল। খেলা দেখার নামে হানা হানি।

"এমন কি একজন নাকি নিজের সম্পত্তি বিক্রি করে নিজের পছন্দের দলের পতাকা বানিয়েছে। বলদ আর কাকে বলে" এগুলো শুধু ভণ্ডামি আর লোক দেখানো বলদের কাজ কর্ম।

৮| ১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

পবন সরকার বলেছেন: আমি কোনও দলে নাই, কারণ দল সাপোর্ট করে টেনশনে মরতে পারবো না।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হাহাহা =p~ ভাইয়া, তাহলে আপনি আমার দলে :P আমাকে কেউ কোন দল সাপোর্ট করি জিগ্যেস করলে আমি বলি ফাইনাল খেলার ফলাফলের এক মিনিট আগে বলব :P আর যে অবস্থা আমাদের দেশের, কোন দল সাপোর্ট না করাই ভালো, কোনদিন প্রতিপক্ষ দলের কেউ মেরে দিলো কে জানে :P

৯| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাহ! ভাইয়া আপনি দেখি কবি হিসেবে ও চমৎকার। কিন্তু কবিতা লিখেন না কেন?


হা হা হা ----

২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: =p~ !:#P =p~ :P

১০| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঈদের পর ব্যস্ততা কী বেড়েছে? পোস্টে লাইক দিলাম।

২৩ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: "ঈদের পর ব্যস্ততা কী বেড়েছে?" ব্যস্ততা তো ঈদ এর আগে থেকেই বেড়েছে :(( তবে ঈদ এর ছুটিতে বাসায় বসে থেকে যেটা বেড়েছে সেটা হল আলসেমি :P

আমার প্রিয় ভাইয়ার দুটো নতুন লেখা পড়া হয়নি , আসতেছি একটু পর :-B

১১| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: সম্ভবত এইসব নেতীবাচক কারণেই ইমলামী শরিয়তে খেলাকে হারাম ঘোষণা করেছে।
যা হোক, তারপরেও নিজেদের মধ্যে শালীনতা বজায় রাখতে হবে, বুঝতে হবে যারা খেলা দেখেন, যারা দর্শক তাদের বেশীর ভাগই শিক্ষিত জনগণ, আচরণটা যেন অশিক্ষিতের মতো না হয়। সাপোর্ট করার ক্ষেত্রেও দেশপ্রেমকে আগে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

২৪ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: খেলা একটি বিনোদন। আমরা খেলা কে উপভোগ করি আর সেখানে নিজেদের ভদ্র আচরণের প্রকাশ করি এই কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.