নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগই আমার পরিচয় । । ।

কথার ফুলঝুরি!

ও আমার চাঁদের আলো, আজ ফাগুনের সন্ধ্যাকালে ধরা দিয়েছ যে আমার পাতায় পাতায় ডালে ডালে॥

কথার ফুলঝুরি! › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দার সামনের দৃশ্য আর পর্দার অন্তরালের দৃশ্য (মধ্যবিত্ত ফ্যাক্ট)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫১



** পর্দার সামনের দৃশ্য- নীলা ঢাকার একটি প্রাইভেট কলেজে পড়াশোনা করে। কলেজ থেকে সবাইকে কক্সবাজার নিয়ে যাবে ট্যুর এ। চাঁদা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৩০০০ টাকা। নীলার বন্ধুরা সবাই যাবে কিন্তু নীলা বলছে ওর বেড়াতে যেতে ভালো লাগেনা । একদমই ভালো লাগেনা ওর নিজের বাসা ছেড়ে আর কোথাও যেতে। বন্ধুরা ওকে অনেক জোরাজোরি করে শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়ে একাই চলে গেল।

পর্দার অন্তরালের দৃশ্য– নীলার বেড়াতে যেতে ভালো লাগে। আর সমুদ্র তো নীলার অসম্ভব পছন্দ। সামনা সামনি দেখা হয়নি এখনও সমুদ্র আর বন্ধুদের সাথে একসাথে সমুদ্র দেখতে যাবে ভাবতেইতো কি আনন্দ লাগে মনে। কিন্তু সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে নীলার বাবা মেয়েকে একটি ভালো কলেজে পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে পারলেও একসাথে এতগুলো টাকা দেয়া নীলার বাবার পক্ষে সম্ভব না। তাই ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও নীলার বন্ধুদেরকে এড়িয়ে যাওয়া, বেড়াতে যেতে ভালো লাগেনা এ অজুহাত দেখিয়ে হাসিমুখে অভিনয় করা।



** পর্দার সামনের দৃশ্য- ইয়াসিন সাহেবের অফিসে বড় বসের মেয়ের বিয়ে। ঢাকার বাইরে বসের দেশের বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান। অফিসে ৫ জন কলিগ মিলে একটি গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া ও উপহার বাবদ সব মিলিয়ে ১০০০ টাকা। ইয়াসিন সাহেব তাঁর কলিগদের বলল ওইদিন তাঁর দেশের বাড়িতে বাড়ি বণ্টনের কাজকর্ম তাই যেতে পারবেনা সে। বাড়ির কাজ বলে তাঁর কলিগরাও আর তাকে বেশী জোরাজোরি করলনা।

পর্দার অন্তরালের দৃশ্য– - এই মধ্যবয়সে কলিগরা মিলে গাড়ি ভাড়া করে বসের মেয়ের বিয়ে খেতে যাওয়া সামাজিকতা ছাড়া আর কিছুইনা । সমাজে চলতে গেলে এ ধরনের অনেক সামাজিকতা পালন করতে হয় কিন্তু এই অল্প টাকা বেতনে ঢাকা শহরে বাড়ি ভাড়া করে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে থাকা ও ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা চালাতে চালাতে হিমশিম অবস্থা । যেখানে এই ১০০০ টাকা দিয়ে তাঁর সংসারের এক সপ্তাহের বাজার খরচ হয়ে যাবে সেখানে নিছক সামাজিকতার নামে এতোগুলো টাকা পানিতে ফেলার কোন মানেই তো নেই।



**পর্দার সামনের দৃশ্য- সাবিনার মেয়ের বয়স ৭ বছর। ঢাকার একটি কিন্ডারগার্ডেন স্কুলে পড়ে সে । মেয়ের স্কুলের অন্যান্য বাচ্চাদের মায়েদের সাথে সাবিনার খুব ভাল সম্পর্ক । দিনের অনেকখানি সময় এই ভাবীদের সাথে কাটানো হয় সাবিনার। এবারের মাদারস ডে তে সব ভাবীরা মিলে একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এ খেতে যাবে বলে ঠিক করল। ওইদিন সাবিনার বাড়িতে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন আসবে বলে তাদের সাথে যেতে পারবেনা এড়িয়ে গেলো সাবিনা ।

পর্দার অন্তরালের দৃশ্য– সাবিনার স্বামী মোটামোটি ধরনের একটি চাকরি করে। বাড়ি ভাড়া, সংসার খরচ, মেয়ের স্কুলের খরচ, মেয়ের ছোট খাটো আবদার সব মিলিয়ে প্রতি মাসে খরচতো আর কমনা । মেয়ে জন্মাবার পর থেকে নিজেদের সব সাদ আহ্লাদ মানে মেয়ের পড়াশোনা ও মেয়ের সব সাদ আহ্লাদ পুরন করা। এই টানাটানির সংসারে স্কুলের ভাবীরা মিলে মা দিবসে চাইনিজ খেতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও সামর্থ্য নেই সাবিনার তাই অজুহাত দেখিয়ে এড়িয়ে যাওয়া।




** পর্দার সামনের দৃশ্য- মাত্র পড়াশোনা শেষ করে ২০০০০ টাকা বেতনে একটি এক চাকরীতে ঢুকেছে সজীব। চাকরী হয়েছে এই খুশীতে পাড়ার ছোট ভাই বন্ধুরা পার্টি চায়। সজীব, আজ দেব কাল দেব বলে এড়িয়ে যাচ্ছে । এভাবে হাসিমুখে ওদের এড়িয়ে চলতে চলতে ওরাও একদিন ভুলে যায় পার্টির কথা।

পর্দার অন্তরালের দৃশ্য– সজীবের বাবা মা গ্রামে থাকে। সেখানে ছোট খাটো একটা দোকান আছে তাঁর বাবার। মা গৃহিণী। একমাত্র ছোট বোন ক্লাস টেন এ পড়ে। বাবা অনেক কষ্টে সজীবকে ঢাকায় পড়াশোনা করিয়েছে। বাবা বৃদ্ধ হয়েছে, বেশীক্ষণ দোকানে বসতে পারেনা। ছোট বোনটার একমাত্র আবদারের জায়গা বড় ভাইয়া। আর চাকরী পেয়েছে দেখে বাবা মা আর বোনের এতদিনের জমানো অনেক আবদার এখন পুরন করতে হচ্ছে। বেতন পেয়ে নিজের খরচের জন্য অল্প কিছু টাকা রেখে বাকি সব টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় সজীব। পাড়ার ছোট ভাই ও বন্ধুদের কাছে থেকে বিপদে আপদে অনেক সাপোর্ট পেয়েছে সবসময়। চাকরী পাওয়ার পর একটা ছোট খাটো পার্টি ডিজারভ করে তারা । সজীবও চায় ওদের একদিন খাওয়াতে কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের এমন অনেক কিছু মন চাইলেও হাসিমুখে এড়িয়ে যেতে হয়। তাতে বন্ধু আর ছোট ভাইরা স্বার্থপর বা আরও অনেক কিছু বললেও কিছু করার থাকেনা ।



উপরের যে কয়েকটি ঘটনার বর্ণনা দিলাম সে ঘটনা গুলো আমাদের মধ্যবিত্ত সমাজের এক একটি পরিবার আর এক একটি মানুষের জীবনের ঘটনা। এমন অনেক ছোট বড় টুকরো টুকরো ঘটনা ঘটছে আমাদের মধ্যবিত্ত সমাজের ঘরে ঘরে প্রতিনিয়ত।


“ মধ্যবিত্ত” এ সমাজের বুকে কঠিন বাস্তবতার সাথে প্রতিনিয়ত লড়াই করে যাওয়া আর অভিনয় করে যাওয়া কিছু মানুষ যারা একটি সুশীল সমাজে বসবাস করার কারনে নিম্নবিত্তের মত শুধুমাত্র তিন বেলা পেট ভরে খেয়েও থাকতে পারেনা আবার সমাজের অন্যদের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে, বিভিন্ন সামাজিকতা পালন করতে গিয়ে হিমশিম খায়।

এ সকল মধ্যবিত্ত সমাজের ভদ্র আর সুশীল মানুষগুলোর অবস্থাটা এমন যেন, ঘুমানোর সময় গায়ে দেয়ার যে চাঁদরটা তা দিয়ে পা ঢাকতে গেলে মাথা খোলা রাখতে হয় আর মাথা ঢাকতে গেলে পা খোলা রাখতে হয়। এভাবে সারারাত কখনো মাথা আর কখনো পা ঢেকে কোনরকম ভাবে যেমন রাত্রিযাপন করতে হয় তেমনি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষগুলোকেও জীবনের নানা ক্ষেত্রে না নিম্নবিত্তদের মত জীবন যাপন করতে পারা আর না উচ্চবিত্তদের মত এমন এক দোটানায় হিমশিম খেতে খেতে আর অভিনয় করতে করতে পার করতে হয় জীবন ।
উচ্চবিত্তদের তো কোন চিন্তাই নেই আর নিম্নবিত্তদেরও ছেলেমেয়েদের ভালো স্কুলে পড়াশোনা করানো, বিভিন্ন সামাজিকতা পালন এই ধরনের চিন্তা নেই শুধু একটু পেট ভরে খাওয়া, গায়ে একটি জামা আর মাথা গোজার একটু ঠাই হলেই তাদের শান্তি। কিন্তু মধ্যবিত্ত ? তারা না পারে হতে উচ্চবিত্ত আর না নিম্নবিত্ত ।


মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
মধ্যবিত্ত নিয়ে উপস্থাপন। ভাল লাগল।

নিম্নবিত্ত আর উচ্চবিত্ত এরা জীবনের গুরুত্ব বুঝেনা। মধ্যবিত্তরা কিন্তু ঠিকই সঠিক জীবনের পথ খুঁজে নেয়।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @নিম্নবিত্ত আর উচ্চবিত্ত এরা জীবনের গুরুত্ব বুঝেনা। মধ্যবিত্তরা কিন্তু ঠিকই সঠিক জীবনের পথ খুঁজে নেয়--- একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া। উচ্চবিত্তদেরতো চাওয়ার আগেই সব হাজির আর নিম্নবিত্তদের গণ্ডি খুবই সীমিত। কিন্তু ঝামেলা আর কষ্ট হচ্ছে মধ্যবিত্তদের এবং এরা স্ট্রাগল কর জীবন কাটায় তাই বুঝে জীবনের আসল অর্থ ও সঠিক পথ খুজে নেওয়া।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

রাকু হাসান বলেছেন:

এমন হাজারো গল্প লুকিয়ে আছে মধ্যবিত্তের জীবনে । পৃথিবীতে সেরা অভিনেতা/অভিনেত্রীর পুরষ্কার টা সব সময় মধ্যবিত্তদের পাওয়া উচিত । তাঁরা অভিনয় টা খুব পারে । অনেক দক্ষ । ++

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @পৃথিবীতে সেরা অভিনেতা/অভিনেত্রীর পুরষ্কার টা সব সময় মধ্যবিত্তদের পাওয়া উচিত । তাঁরা অভিনয় টা খুব পারে--- হা রাকু হাসান ভাইয়া, মধ্যবিত্তদেরতো অভিনয় করেই হাসিমুখে জীবন পার করতে হয়। আর অভিনয় না পেরে কিংবা অভিনয় না করেও কোন উপায় নেই । মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ আসলেই পৃথিবীর সেরা অভিনেতা/ অভিনেত্রী ।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

মিখু হোসাইন তিতু বলেছেন: জার্নি আমার একদম ভালো লাগে না। :-B

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @জার্নি আমার একদম ভালো লাগে না। --- কখনো রাতের বেলা দুরের পথে বাস জার্নি কিংবা লঞ্চ জার্নি করে দেখবেন মিখু ভাইয়া ভালো লাগা কাকে বলে ;) আর পারলে, সাথে বিশেষ কাউকে রাখতে পারেন তাহলে ভালোলাগা আর ভালোবাসা মিলিয়ে অপূর্ব হবে আপনার জার্নি :P

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

ডট কম ০০৯ বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কঠিন বাস্তবতা--- হা ভাইয়া, এমন হাজারো কঠিন বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে জীবনের পথ চলতে হয় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষগুলো কে তাও হাসিমুখে ।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পর্দার সামনে - সুজিত অধিকারী, নুতন হেডমাস্টার হয়ে একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জয়েন করলেন। বিদ্যালয়ে কোনও স্টাফ অবসর নিলে বা পুত্র - কন্যারা পাশ করলে বাবামা খুশি হয়ে খাওয়ানোর চল আছে। গরমের ও পুজোর ছুটির শেষদিনে সাধারনত এই খানাপিনাগুলি হয়ে থাকে। এছাড়াও পরীক্ষার আগের দিন সিট অ্যারেজ্ঞমেন্ট করতে তাড়াতাড়ি ছুটি হওয়ায় এরকম খাওয়াগুলি হয়ে থাকে । হেডমাস্টারের পোষ্টে যারা আসেন তাঁরা দুবছরের লিয়েন পান। কোনও কারনে উঁচু পোষ্ট সুট করতে না পারলে যাতে পুরানো স্থানে ফিরতে পারেন। মিঃ অধিকারী একবছর এগারোমাসে অন্তত ছয়টি এধরনের বড় ভোজ খেয়ে শেষ মাসো অর্থাৎ ২৪ তম মাসে বিদায় নিলেন। এতদিন সঙ্গে কাটিয়েও সামান্য মিষ্টিমুখও উনি করাননি।

পর্দার অন্তরালে। রসায়নের শিক্ষক। আগের স্কুলে প্রচুর ছাত্রদের পড়াতেন। এইস এস ও জয়েন্ট মিলে মাসে ৬০ হাজার টাকার বেশি আয় ছিল। নুতন পোষ্টে সম্মান বাড়লেও বাড়েনি উপার্জন। বরং সেটা অনেকটা কমে গেছে। মাঝে মাঝে দুঃখ প্রকাশও করতেন। সে কারনে একদিন পুরানো স্থানে প্রস্থান। বাজপেয়ী মারা যাওয়ায় হাফডেতে ছুটি হওয়ায় বাড়ি ফিরছি। অটোতে আছি, টাইপো হতে পারে।


শুভকামনা প্রিয়বোনকে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: সুজিত অধিকারীর গল্প পড়েতো মনটা খারাপ হয়ে গেলো পদাতিক ভাই। আমার চোখের সামনে যেন তাঁর মুখখানি ভেসে উঠলো :(
এমন অনেক সুজিত অধিকারী আছেযে ভাই আমাদের সাথেই।


@বাজপেয়ী মারা যাওয়ায় হাফডেতে ছুটি হওয়ায় বাড়ি ফিরছি। অটোতে আছি, টাইপো হতে পারে। --- চলার পথেও যে ছোটবোনের লেখা পড়ে এমন হৃদয়ে নাড়া দিয়ে যাওয়া মন্তব্য করেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাইয়া।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: মধ্যবর্তি পরিবারের যাপিত জীবনের কথা উঠে এসেছে লেখায়।
এইত জীবন, মধ্যবর্তি পরিবারের ছেলে মেয়েগুলোর জীবন্তো এমনই হয়!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @মধ্যবর্তি পরিবারের যাপিত জীবনের কথা উঠে এসেছে লেখায় -- চেষ্টা করেছি ভাইয়া মধ্যবিত্তদের নিয়ে লেখার, কতটুকু সফল তা পাঠকরা বলতে পারবে।

@এইত জীবন, মধ্যবর্তি পরিবারের ছেলে মেয়েগুলোর জীবন্তো এমনই হয়!--- হা, ভাইয়া মধ্যবিত্তদের জীবন এমনই। স্ট্রাগল আর স্ট্রাগল ।

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: কবি-লেখক হতে না পারার বেদনা পেয়ে বসে মাঝেমধ্যে ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কবি-লেখক হতে না পারার বেদনা পেয়ে বসে মাঝেমধ্যে-- অন্তত কিছু মানুষ না হয় বেদনার উর্ধে থাকুক ভাইয়া । তাদের মুখের হাসি দেখেও যদি বেদনায় সিক্ত মানুষগুলো নিজেদের কষ্ট ভুলতে পারে কিছুটা ।

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলো অভাব অনটনের কথা কাউকে বলতেও পারেনা। উল্টো হাসিমুখে স্বাচ্ছন্দে থাকার অভিনয় করতে করতে জীবন যায়। আর একমাত্র মধ্যবিত্ত'রাই উচ্চবিত্ত এবং দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের অনুভূতি, ভাবনা, জীবনযাপন বা চলেফেরা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা রাখে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলো অভাব অনটনের কথা কাউকে বলতেও পারেনা। উল্টো হাসিমুখে স্বাচ্ছন্দে থাকার অভিনয় করতে করতে জীবন যায়।--- হা ভাইয়া, অভিনয় হচ্ছে মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোর নিত্যদিনের সঙ্গি। আসলেই কাউকে বলাও যায়না তাই হাসিমুখে অভিনয়। আর হা ভাইয়া, মধ্যবিত্তরাই উচ্চবিত্ত ও নিম্নবিত্ত দুই ধরনের মানুষ সম্পরকেই অভিজ্ঞতা রাখে।

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

পরছায়ার প্রতিধ্বনি বলেছেন: প্রতিটা মধ্যবিত্তের জীবনই এক একটা নাটক।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @প্রতিটা মধ্যবিত্তের জীবনই এক একটা নাটক-- হা ভাইয়া, ঠিক বলেছেন । তবে শুধু মধ্যবিত্ত না ভাইয়া, প্রতিটি মানুষের জীবনই এক একটা গল্প।

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

মৌরি হক দোলা বলেছেন: আমার ধারণা, সৃষ্টিকর্তা মধ্যবিত্তদের সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। এদের না খেয়ে থাকার কষ্ট যেমন সহ্য করতে হয় না আল্লাহর রহমতে, তেমনি অহংকারও তাদের উপরে এসে ভর করার বিন্দুমাত্র সুযোগ পায় না। এই জীবনে বেশ সুন্দর একটা ছন্দ আছে। এই ছন্দটা না থাকার কথা ভাবতেই কেমন যেন লাগে! জীবনের বাস্তবতার বিভিন্ন ধরনের চিত্র এরাই দেখতে পারে। কষ্টের চিত্র কিংবা সুখের চিত্র কোনোটাই বাদ যায় না। এই কারণেই এই ক্যাটাগরির জীবনটা অনেক সুন্দর।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: খুব সুন্দর কথা বলেছেন আপু। হা, মধ্যবিত্তরা দুই ধরনের জীবনই দেখতে পারে। জীবনের সব ধরনের বাস্তব চিত্র একমাত্র দেখতে পারে মধ্যবিত্তরা । আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, মধ্যবিত্তরা অল্পতে সন্তুষ্ট হতে জানে। একটুখানি ব্যাল্যান্স করে চলতে পারলে মধ্যবিত্তদের জীবন কিন্তু মন্দ না ।

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


দারিদ্রতা বাংগালীকে "অসততার" পথে যেতে বাধ্য করেছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @দারিদ্রতা বাংগালীকে "অসততার" পথে যেতে বাধ্য করেছে-- কিছু মানুষ হয়ত বাধ্য হয় অসৎ হতে, তবে যারা আল্লাহ কে ভয় করে এবং সত্যিকারঅর্থেই বিবেকবান ও সৎ তারা যত দারিদ্রতার চাপ থাকুক না কেন কখনো তাদের নীতি থেকে সরে আসেনা, অসৎ হয়না । তবে একটি বিষয় কি খেয়াল করেছেন চাঁদগাজী সাহেব, সব থেকে বেশী অসৎ কাজকর্ম আর দুর্নীতি কিন্তু উচ্চবিত্তরাই করছে , যাদের কোন দারিদ্রতা থাকেনা থাকে শুধু লোভ ।

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ব্লগের সবাই কি মধ্যবিত্তের কাতারে নাকি! আমিতো নিজেকে নিন্মবিত্তের একজন ভাবি। ওতে অনেক সুবিধা, চাওয়া পাওয়া দোটানার কোন ঝামেলা নেই। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির কোন হতাশা নেই।

পোস্ট নিয়ে আর কী বলব? এসব কমন ঘটনা, অবাক হবার কিছু নেই। আমার কাছে তো মনে হয় পৃথিবীটাই সবচেয়ে বড় নাট্যমঞ্চ, আর আমরা সবাই অভিনেতা। এই যে তোমাদের সাথে যেমন কথা বলছি, "আমাকে তোমরা যেমনটা ভাবো বাস্তবে হয়তো আমি তার উল্টো। এটাই বাস্তবতা। বাস্তবে তুমি যদি ছেলেও হও, বিন্দুমাত্র অবাক হব না। "
William Shakespeare এর ভাষায়ঃ 'All the world's a stage, And all the men and women merely players.

পুনশ্চঃ
আজ হয় আমি দার্শনিক হয়ে গিয়েছি, নয়তো মাথার সার্কিটে সমস্যা হয়েছে। :P

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আমিতো নিজেকে নিন্মবিত্তের একজন ভাবি। ওতে অনেক সুবিধা, চাওয়া পাওয়া দোটানার কোন ঝামেলা নেই-- হাহা =p~ ব্লগে কে কোন কাতারে আছে তাতো বলতে পারবোনা প্রিয় কাজিন। তবে আপনার মত আমিও নিজেকে নিম্নবিত্তের কাতারে ভাবি, আমারও জীবনে খুব বেশী চাহিদা নেই 8-|

@ এই যে তোমাদের সাথে যেমন কথা বলছি, "আমাকে তোমরা যেমনটা ভাবো বাস্তবে হয়তো আমি তার উল্টো-- আমি মাঝে মাঝে বিষয়টি নিয়ে কল্পনা করি আর ভাবি :P যদি কোনদিন ব্লগের সবার সাথে সামনা সামনি সাক্ষাৎ হয় তখন, এখন যেমনভাবে ভাব বিনিময় করি সামনা সামনি কি হবে ? আর কে কেমন হবে :P

@বাস্তবে তুমি যদি ছেলেও হও, বিন্দুমাত্র অবাক হব না--- হাহাহা =p~ সেরকমটি হবার বিলকুল চান্স নাই তবে এখানের কথার ফুলঝুরির সাথে বাস্তবে কথার ফুলঝুরির মিল না পেয়ে অবাক হতে পারেন :P


@পুনশ্চঃ
আজ হয় আমি দার্শনিক হয়ে গিয়েছি, নয়তো মাথার সার্কিটে সমস্যা হয়েছে
--- মন্তব্য পড়ে আমিও সেটাই ভাবছি :P আজকেকি আপনার ওখানে খুব বেশী গরম পরেছেগো কাজিন ? নাকি হৈমন্তীর কথা খুব বেশী মনে পরছে :P

১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কীসে ব্লগিং করো?? ল্যাপটপ? না মোবিল ফোন? :P

@আমি মাঝে মাঝে বিষয়টি নিয়ে কল্পনা করি আর ভাবি যদি কোনদিন ব্লগের সবার সাথে সামনা সামনি সাক্ষাৎ হয় তখন, এখন যেমনভাবে ভাব বিনিময় করি সামনা সামনি কি হবে ? আর কে কেমন হবে
... আমার সমস্যা হবে না। ব্লগের অনেককে আমি লুকিয়ে দেখেছি, অবাক হবার দিন শেষ...;)

বাদ দাও হৈমন্তীর কথা। কারো আশায় বসে থেকে আমি দেবদাস হতে পারবো না। আমার সোজা হিসেব, হাজারটা দোষ জেনেও যে আমাকে ভালোবাসতে পারবে, সেই আমার মিসেস হবে।

পুনশ্চঃ
ব্লগে থাকলে আমার বিয়ের দাওয়াত পাবে। গিফটো দিতে হবে না, শুধু খেয়ে দেয়ে দোয়া করে যেও। অন্যথায় আমরাই তোমার পদধূলি নিতে যাব.....;)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @কীসে ব্লগিং করো?? ল্যাপটপ? না মোবিল ফোন? সব মিলিয়ে :P আই মিন মোবাইল দিয়ে শুধু পড়ি আর পিসি তে মন্তব্য করি :P সারাদিন অফিস ফাঁকি দিয়ে মন্তব্য করি আর বাসায় গিয়ে খালি আরাম আর ঘুম :P মাঝে মাঝে ছুটির দিনে কিংবা রাতে ভালো লাগলে বাসায় মন্তব্য করি যদি তেমন আলসেমি না লাগে :P

@আমার সমস্যা হবে না। ব্লগের অনেককে আমি লুকিয়ে দেখেছি, অবাক হবার দিন শেষ
সবাইকে তুমি দেখতে পারবেগো প্রিয় কাজিন কিন্তু কথার ফুলঝুরিকে না ;) যদি না আমি ইচ্ছা করে আত্মপ্রকাশ করি :P

@আমার সোজা হিসেব, হাজারটা দোষ জেনেও যে আমাকে ভালোবাসতে পারবে, সেই আমার মিসেস হবে। -- কথা সত্য। যে ভালোবাসবে সে হাজারটা দোষ জেনেও ভালোবাসবে । সো, নো টেনশন ডু ফুর্তি :D

@গিফটো দিতে হবে না, শুধু খেয়ে দেয়ে দোয়া করে যেও খাওয়ার কথা শুনলেই যে আমার ক্ষুধা লাগে :P অপেক্ষায় রইলাম কাজিনের বিয়ের খানা খাবার :#)

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: মধ্যবিত্তের কিছু গাঁথা তুলে ধরেছেন। আমরা সবাই হয়ত নিজ নিজ অবস্থান থেকে এভাবেই অভিনয় করে যাচ্ছি। কেউ নিজে ভালো থাকার জন্য, কেউ অপরের ভালো থাকার জন্য। যদিও প্রথমটার তুলনায় পরের সংখ্যাটা নিতান্তই নগণ্য হওয়ার কথা।

ভালো লাগল আপনার উপলব্ধিগুলো।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আমরা সবাই হয়ত নিজ নিজ অবস্থান থেকে এভাবেই অভিনয় করে যাচ্ছি। কেউ নিজে ভালো থাকার জন্য, কেউ অপরের ভালো থাকার জন্য -- জি ভাইয়া, ঠিক বলেছেন । অভিনয় করে যাচ্ছি বেশিরভাগ মানুষ, কেউ ভালো থাকার অভিনয়, কেউ অপরকে ভালো রাখার জন্য অভিনয় তবে আরেক ধরনের অভিনয়ও কিন্তু আছে যদিও সেটি নিয়ে বলা আমার আজকের পোস্ট এর বিষয় না, তা হচ্ছে ভালো মানুষ সেজে অভিনয় ।

ধন্যবাদ আখেনাটেন ভাইয়া, লেখা পড়া ও মন্তব্য করে আপনার মতামত জানানোর জন্য।

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

আখেনাটেন বলেছেন: তবে আরেক ধরনের অভিনয়ও কিন্তু আছে যদিও সেটি নিয়ে বলা আমার আজকের পোস্ট এর বিষয় না, তা হচ্ছে ভালো মানুষ সেজে অভিনয় । -- ভালো বলেছেন। তবে এই ধরণের অভিনেতা- অভিনেত্রীদের ধরাও খুব একটা কঠিন বিষয় নয়। একটু চেষ্টা করলেই তা পারবেন। খালি তাদের সাথে একটু কটূ কথায় নিজের মনের ভাব প্রকাশ করবেন বা সমালোচনা করবেন তাদের মতামতের বিপক্ষে। তারপরই দেখুন উনাদের লম্ফঝম্ফ তিড়িং বিড়িং নাচ নানা অাঙ্গিকে; নানা রূপে; নানা ভাষায়। ব্লগেও এটা পরীক্ষা করতে পারেন। :D

আমি বিশ্বাস করি কারো ভেতরে যদি খারাপ কিছু থেকে থাকে সেটা কোনো না কোনোভাবে উন্মুক্ত হবেই। কাজেই তা আর অভিনয় থাকে না। নিরবচ্ছিন্নভাবে অভিনয় করে যাওয়া ঝানু অভিনেতার পক্ষেও সম্ভব নয়। :D

আমরা এমন একটা সমাজে বাস করছি যেখানে ভালো-মন্দ বিচার করার বোধশক্তিটুকুও হারিয়ে ফেলেছি অনেকেই।

ভালো থাকুন ব্লগার কথার ফুলঝুরি।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ এই ধরণের অভিনেতা- অভিনেত্রীদের ধরাও খুব একটা কঠিন বিষয় নয়। একটু চেষ্টা করলেই তা পারবেন। খালি তাদের সাথে একটু কটূ কথায় নিজের মনের ভাব প্রকাশ করবেন বা সমালোচনা করবেন তাদের মতামতের বিপক্ষে। তারপরই দেখুন উনাদের লম্ফঝম্ফ তিড়িং বিড়িং নাচ নানা অাঙ্গিকে; নানা রূপে; নানা ভাষায়। -- হাহাহা =p~ আনেটাখেন ভাইয়া থুক্কু আখেনাটেন ভাইয়া :P আপনার কথার ঢং এত মজা লাগে যে কি বলব হাহা =p~ খুবই ভালো আইডিয়া দিয়েছেন ভাইয়া, তবে ভাইয়া বিষয়টি হচ্ছে আমিযে কারও সাথে কটু কথা বলতে পারিনা :( কখনো পরিস্থিতির জন্য বলে ফেললেও পরবর্তীতে এমন অপরাধবোধ হয় যে শান্তির ঘুম হারাম হয়ে যায় :((

@ব্লগেও এটা পরীক্ষা করতে পারেন হাহা ! নারে ভাই থাক, আমি শান্তিপ্রিয় মানুষ । ব্লগটাতে আসলে আপনাদের পেলে অনেক ভালো লাগে সেখানে অন্তত ঝামেলা করতে চাইনা :P

@আমি বিশ্বাস করি কারো ভেতরে যদি খারাপ কিছু থেকে থাকে সেটা কোনো না কোনোভাবে উন্মুক্ত হবেই। কাজেই তা আর অভিনয় থাকে না। নিরবচ্ছিন্নভাবে অভিনয় করে যাওয়া ঝানু অভিনেতার পক্ষেও সম্ভব নয়-- হা ভাইয়া, যারা ভালো মানুষ সেজে অভিনয় করে একদিন তাদের অভিনয়ও ধরা খেয়ে যায় তবে মধ্যবিত্তরা মনে হয় নিরবচ্ছিন্ন ভাবে অভিনয় করে যেতে পারে।

@ভালো থাকুন ব্লগার কথার ফুলঝুরি আপনিও অনেক ভালো থাকবেন আখেনাটেন ভাই ।

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বুঝছি, আফনে বহুম বড়লোক আছেন!
তাই এত গবেষনা :P

ধুস! আমারার প্রত্যেকদিনের জীবন যাপন আর নতুন কইরা কি বুঝুম!
বুঝতে বুঝতেইতো জীবন গেল
কত স্বপ্নের হল কবর
সমাধির ভীরে নিজেকেই হারিয়ে খুঁজি!
আমি কে? :-B

পোষ্টে পিলাচ :)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @বুঝছি, আফনে বহুম বড়লোক আছেন!
তাই এত গবেষনা
-- আমি ভাই গরীব মানুষ :( খালি খাই আর ঘুমাই আর মাঝে মাঝে ব্লগিং :P

@ধুস! আমারার প্রত্যেকদিনের জীবন যাপন আর নতুন কইরা কি বুঝুম!
বুঝতে বুঝতেইতো জীবন গেল
কত স্বপ্নের হল কবর
সমাধির ভীরে নিজেকেই হারিয়ে খুঁজি!
আমি কে? :-B
--- আপনি, আমি সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা মানুষ। কে মধ্যবিত্ত কে উচ্চবিত্ত আর কে নিম্নবিত্ত সবাইকেই যেতে হবে একই জায়গায় :( পরকালের কথা বেশী বেশী চিন্তা করলে, কোন স্বপ্ন পুরন হল আর কোনটা হলনা এসব দুঃখ স্পর্শ করতেই পারবেনা 8-|

@পোষ্টে পিলাচ
-- জি ধইন্নবাদ বিদ্রোহী ভাই :#)

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১১

সুমন কর বলেছেন: সত্য কথন। এ রকম হাজারো কাহিনী আছে...............তবু আমরা অভিনয় করে চলি......
+।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @সত্য কথন। এ রকম হাজারো কাহিনী আছে...............তবু আমরা অভিনয় করে চলি...... হুম সত্য কথন । হাজারো কাহিনী আছে আমাদের আসে পাশেই, আমাদের জীবনেই এবং চলব অভিনয় করেই আজীবন ।

পোস্টে প্লাস এর জন্য ধন্যবাদ সুমন ভাই :-B

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৩

কিশোর মাইনু বলেছেন: নিষ্টুর বাস্তবতা, নিষ্টুর সত্যি, যা আমরা মধ্যবিত্ত মাত্রই জানে, কিন্তু অনেকেই স্বীকার করতে চায় না।
ভাল না লাগার অজুহাতের নামে সান্তনা।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @নিষ্টুর বাস্তবতা, নিষ্টুর সত্যি, যা আমরা মধ্যবিত্ত মাত্রই জানে, কিন্তু অনেকেই স্বীকার করতে চায় না।-- জি কিশোর ভাই, নিষ্ঠুর আর কঠিন বাস্তবতা । স্বীকার করতেই হবে ।

@ভাল না লাগার অজুহাতের নামে সান্তনা অজুহাত না দেখিয়েও উপায় নেই ভাই :(

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সেকি কেবলি যাতনাময়, বুঝতে পারিনা ভালবাসা কারে কয়-জনৈক মধ্যবিত্ত।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০০

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @সেকি কেবলি যাতনাময়, বুঝতে পারিনা ভালবাসা কারে কয়-- ভালোবাসা কে বেশী বোঝার চেষ্টা করতে গেলে পাগল হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে প্রশ্নবোধক ভাই :P তবে সবসময় যাতনাময় না কখনো কখনো বড়ই ভালোবাসাময় আর কখনো রহস্যময় =p~

২০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সরকারগুলো দেশকে সুশাসন দিলে, বেকার সমস্যা দূর করলে মধ্যবিত্তের কষ্টও দূর হত...

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @সরকারগুলো দেশকে সুশাসন দিলে, বেকার সমস্যা দূর করলে মধ্যবিত্তের কষ্টও দূর হত...-- ঠিক বলেছেন ভাইয়া । এটা তো মধ্যবিত্তের সবচেয়ে বড় সমস্যা, বেকার সমস্যা । বেকারত্ব দূর হলে আমাদের অনেক সমস্যা অনেক কষ্ট দূর হয়ে যেত ।

২১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: @কবি-লেখক হতে না পারার বেদনা পেয়ে বসে মাঝেমধ্যে-- অন্তত কিছু মানুষ না হয় বেদনার উর্ধে থাকুক ভাইয়া । তাদের মুখের হাসি দেখেও যদি বেদনায় সিক্ত মানুষগুলো নিজেদের কষ্ট ভুলতে পারে কিছুটা ।

সুন্দর বলেছেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাইয়া। ভালো থাকবেন 8-|

২২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



মধ্যবিত্ত পরিবারের বেশি চাহিদা থাকে না। তারা অল্পতেই অনেক খুশি।তাদের ডুপ্লেক্স বাড়ি থাকে না, এয়ারকন্ডিশন গাড়ি থাকে না কিন্তু তাতেও তারা অখুশি নয়। বরং তারা ভাড়া বাসা থেকে রিক্সা,বাসে চড়ে সাধারন জীবন যাপন করে অনাবিল সুখে শান্তিতে থাকে। মধ্যবিত্ত পরিবারের বাবা মায়েদের একটি মাত্র আশা থাকে, আর তা হলো তাদের সন্তানদের উজ্জল ভবিষ্যত গড়ে দেওয়া। তারা চায় তাদের সন্তান মানুষের মত মানুষ হোক। তারা সমাজের কাছে পরিচিত হয় তাদের সন্তানদের সফলতার মাধ্যমে।

তাদের সন্তানরাও খুব হিসাবের মাঝে চলে। তারা তাদের বাবা মায়ের কাছে এমন কিছুর আবদার করে না যা বাবা মা পুরনে ব্যার্থ হবে আর বাবা মাও শত কষ্ট আর অভাব থাকলেও সন্তানদের মুখে হাসি ফোটাতে অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যান। এসব পরিবারের সন্তানেরা তাদের বাবা মায়ের কষ্ট বুঝে। তাই তো তারা বুদ্ধি হবার পর পড়াশোনার পাশাপাশি কোন টিউশন করে কিংবা কোন ছোটখাট চাকরী করে তাদের পরিবারকে সাহায্য করে। মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েদের চিন্তা থাকে তাদের মা বাবাকে খুশি রাখার। তাই তারা মা বাবার সব কথাই মেনে চলে।

এমন কোন কাজ করেনা যাতে মা বাবার মনে কষ্ট লাগতে পারে। তারা বাবা-মার খুশির জন্য জীবন দিতেও দ্বিধা বোধ করে না। মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েরাও প্রেম করে। তাদের বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড গুলো তাদের মত সিম্পল পরিবারের হয়। তাদের বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ডের বড় কোন আবদার থাকে না, কারণ তারা একজন অন্যজনকে বুঝে। মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েরা যেকোন মানুষের বিপদে সবার আগে এগিয়ে আসে। সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে তারা মানুষকে সাহায্য করার চেষ্টা করে। এত কিছুর পরও তাদের মধ্যে অসন্তুষ্ট ভাবটা নেই। তারা সবসময় খুশি।

প্রিয় কথা আপু, আমাদের চারপাশের মধ্যবিত্তের জীবন সংগ্রাম ও বাস্তবতার আলোকে চমৎকার একটি পোস্ট; ভাল লাগলো পড়ে ৷

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাইয়া, শুভ সকাল ।

আমার পোস্ট এর চাইতে আপনার মন্তব্যটা পড়ে বেশী ভালো লাগলো। কি চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন মধ্যবিত্ত পরিবার আর সে পরিবারের বিষয়গুলো।

হা ভাইয়া, মধ্যবিত্তদের খুব বেশী চাহিদা থাকেনা । বাবা মার একমাত্র চাহিদা সন্তানকে একটা ভালো জায়গায় পড়াশোনা করিয়ে প্রতিষ্ঠিত করা আর সন্তানদের চাহিদা পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো চাকরী করে বাবা মার কষ্ট দূর করা। এ ছাড়া জীবনের অন্য সব আশা কিংবা চাওয়া কখনো পূরণ হয় কখনো হয়না তা নিয়েও অসন্তুষ্ট না হয়ে হাসিমুখে জীবন যাপন।

লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম ভাইয়া।

** অনেকদিন ভাইয়ার কোন গল্প পাইনা **

২৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাইয়া। ভালো থাকবেন

আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: 8-| 8-| 8-| :P

২৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: অভিনয়ের অন্তরালে হারিয়ে যায় সুখ (মধ্যবিত্ত ফ্যাক্ট)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @অভিনয়ের অন্তরালে হারিয়ে যায় সুখ (মধ্যবিত্ত ফ্যাক্ট) --- তবুও মধ্যবিত্তরা উচ্চবিত্তদের চেয়ে অনেক বেশী সুখী বলে আমি মনে করি। অন্তত মধ্যবিত্ত পরিবারে ভালোবাসার কমতি থাকেনা ।

লেখা পড়া ও মন্তব্য এর জন্য অনেক ধন্যবাদ কাব্য ভাইয়া। শুভকামনা আপনার জন্য।

২৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

করুণাধারা বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো, কথার ফুলঝুরি!

মধ্যবিত্ত জীবনের এই টানাপড়েনই হয়তো তাদের মধ্যে বড় কিছু করার আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলে। সেজন্যই শিল্প-সাহিত্য সবকিছুতে মধ্যবিত্তর পদচারণাই দেখা যায়। অবশ্য জীবন যুদ্ধে, যুদ্ধরত মধ্যবিত্তের জন্য এই নিয়ত যুদ্ধ করে টিকে থাকাটা খুবই কষ্টকর। গত ঈদের কদিন আগে এক ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। দেখি এক বাবা দুই ছোট মেয়েসহ ঈদের বাজার করতে বেরিয়েছেন। মেয়ে দুটো বলছে, "আব্বু এপেক্স এর দোকান কোথায়? এপেক্স এর জুতা কিনব" বাবা তাড়াতাড়ি মেয়েদেরকে অন্য দিকে টেনে নিতে নিতে বলছেন যে, "সামনে কোথাও হবে হয়ত।" কিন্তু আসলে দোকানটা ঠিক পেছনেই ছিল, বাবা ঠিক দেখতে পেয়েছিলেন। সম্ভবত তিনি এপেক্স এর দোকান বাদ দিয়ে সস্তা দোকান থেকে জুতা কিনে দিতে চাচ্ছিলেন। পর্দার পেছনের বাবা।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @মধ্যবিত্ত জীবনের এই টানাপড়েনই হয়তো তাদের মধ্যে বড় কিছু করার আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলে-- কথাটি একদম সত্যি বলেছেন করুণাধারা আপু। জীবন নিয়ে যুদ্ধ করতে হয় বলেই তারা বোঝে জীবনে বড় হওয়া কতটা প্রয়োজন।

@গত ঈদের কদিন আগে এক ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। দেখি এক বাবা দুই ছোট মেয়েসহ ঈদের বাজার করতে বেরিয়েছেন। মেয়ে দুটো বলছে, "আব্বু এপেক্স এর দোকান কোথায়? এপেক্স এর জুতা কিনব" বাবা তাড়াতাড়ি মেয়েদেরকে অন্য দিকে টেনে নিতে নিতে বলছেন যে, "সামনে কোথাও হবে হয়ত।" কিন্তু আসলে দোকানটা ঠিক পেছনেই ছিল, বাবা ঠিক দেখতে পেয়েছিলেন। সম্ভবত তিনি এপেক্স এর দোকান বাদ দিয়ে সস্তা দোকান থেকে জুতা কিনে দিতে চাচ্ছিলেন।
-- ঘটনাটা পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল আপু। এটা সব মধ্যবিত্ত বাবা মা এর কষ্ট আর বিড়ম্বনা। নিজেদের সাদ আহ্লাদ বাদ দিয়ে সন্তানদের দিকে দেখেন আগে, সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে অনেক কষ্টের মাঝেও চান ভালো স্কুল কলেজে পড়াশোনা করাতে কিন্তু সন্তানরা তো থাকে ছোট আর অবুঝ তাই ওরা বোঝেনা যে একটা ভালো স্কুলে পড়াশোনা করাতে পারলেও এপেক্স এর জুতো কিনে দেওয়ার সামর্থ্য যে বাবার নেই। আর বাবা মা এরও কষ্ট টা তখন আরও বেড়ে যায় সন্তানের আবদারটুকু পূরণ করতে না পেরে।

লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম করুণাধারা আপু, সাথে অনুপ্রানিত ।

২৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

শায়মা বলেছেন: ১০. ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩ ১

মৌরি হক দোলা বলেছেন: আমার ধারণা, সৃষ্টিকর্তা মধ্যবিত্তদের সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। এদের না খেয়ে থাকার কষ্ট যেমন সহ্য করতে হয় না আল্লাহর রহমতে, তেমনি অহংকারও তাদের উপরে এসে ভর করার বিন্দুমাত্র সুযোগ পায় না। এই জীবনে বেশ সুন্দর একটা ছন্দ আছে। এই ছন্দটা না থাকার কথা ভাবতেই কেমন যেন লাগে! জীবনের বাস্তবতার বিভিন্ন ধরনের চিত্র এরাই দেখতে পারে। কষ্টের চিত্র কিংবা সুখের চিত্র কোনোটাই বাদ যায় না। এই কারণেই এই ক্যাটাগরির জীবনটা অনেক সুন্দর।



মৌরি আপুনির কমেন্ট অনেক ভালো লাগলো! আমারও এমনটাই মনে হয় !

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হা শায়মা আপু, আমারও ভালো লেগেছে মৌরি আপুর কথা।

নিম্নবিত্তদের জীবনের গণ্ডি অনেক সীমিত আর উচ্চবিত্তরা অনেক টাকা থাকলেও অনেক সময় সুখী হতে পারেনা কিন্তু মধ্যবিত্তরা সীমিত আয়ের মধ্যেও থাকে সন্তুষ্ট এবং তাদের পরিবারে ভালোবাসার কোন কমতি হয়না।

২৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

নাজিম সৌরভ বলেছেন: কথা আপুর লেখাটা অনেক ভালো লেগেছে। মন্তব্যগুলোতেও অনেক দারুণ বিষয় উঠে এসেছে।

মন খুলে লিখুন আপু।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো নাজিম সৌরভ ভাইয়া।

লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।

@মন্তব্যগুলোতেও অনেক দারুণ বিষয় উঠে এসেছে। -- হা, আমার সহব্লগাররাও দারুন মন্তব্য করেন সাথে আপনিও । সুন্দর আন্তরিক মন্তব্য এর জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

@মন খুলে লিখুন আপু-- ইনশাআল্লাহ লিখবো। তবে তখনই পারবো লিখতে, যদি আপনারাও পাশে থাকেন এখনকার মত সবসময়।

২৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
ঈদ শপিং এর খবর বলুন। কি কি কিনলেন? ;)

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @ঈদ শপিং এর খবর বলুন। কি কি কিনলেন? -- গরীব মানুষ আমি, শপিং করার টাকা নাই :P
তবে আপনার জন্য নিয়ে আসলাম একটা হাম্বা =p~


২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জান্টু আপু, জান্টু আপু!



আজ আরেকটা পাঞ্জাবী কিনলুম। তোমাকে ছবিও দেখাতুম। তবে তোমরা যেহেতু নামটাও বলো না, তোমাদের সাথে অত খাতিরদারী করে লাভ নেই। X(

ঈদে ব্লগে থেকো.....

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @আজ আরেকটা পাঞ্জাবী কিনলুম। তোমাকে ছবিও দেখাতুম -পাঞ্জাবী টা কি নিজের জন্য নাকি গরুর জন্য :P কোরবানির ঈদতো গরু আর খাসীর জন্য =p~ পাঞ্জাবীর পিক চাইনা, আমার আলাদিন পছন্দ :-B


@তোমরা যেহেতু নামটাও বলো না, তোমাদের সাথে অত খাতিরদারী করে লাভ নেই।

--- নাম না বললেও কিসের নামে নাম তাতো বলেছি প্রিয় কাজিন :(

@ঈদে ব্লগে থেকো...-- হাহাহা =p~ ঈদ এর ছুটি খালি ঘুম আর ঘুম :#)

৩০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: স্কুল, কলেজ, চাকরী জীবনে এসেও এখনো চলছে সেই দোটনা, যাব কী যাবনা। স্বপ্ন দেখা হয়না আর। সহজ সরলভাবে মেনে নিয়েছি, এভাবেইতো চলবে।

ভাল লাগল লেখাটা।

২১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @স্কুল, কলেজ, চাকরী জীবনে এসেও এখনো চলছে সেই দোটনা, যাব কী যাবনা। স্বপ্ন দেখা হয়না আর। সহজ সরলভাবে মেনে নিয়েছি, এভাবেইতো চলবে-- তারপরেও আমরা সুখী আর আমাদের মুখে হাসি কারন আমরা অল্পতেই খুশী হতে জানি ।

লেখা ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো ভাইয়া। অনুপ্রানিত হলাম।

৩১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:
হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছো মহান৷

২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছো মহান -- তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রীষ্টের সম্মান ।

৩২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:২৬

মিখু হোসাইন তিতু বলেছেন: @জার্নি আমার ভালো লাগে না, এটাও তো একটা পর্দার সামনের দৃশ্য ছিল।

২২ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @@জার্নি আমার ভালো লাগে না, এটাও তো একটা পর্দার সামনের দৃশ্য ছিল।-- তাইতো বলি, মিখু ভাইয়ার জার্নি কেন ভালো লাগেনা :||

মধ্যবিত্তরাওযে এমন অনেক ভালো না লাগার অভিনয় করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত, যা বোঝার ক্ষমতা থাকেনা সবার ।

৩৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

এ.এস বাশার বলেছেন: যদিও অনেক পরে পরলাম।।। উপস্থাপনা ভালো লেগেছে।। সবচেয়ে ভালো লেগেছে প্রতিউত্তর গুলি।।।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @যদিও অনেক পরে পরলাম-- দেরিতে হলেও আমার লেখা পড়া ও মন্তব্য করে আপনার মতামত জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ বাশার ভাইয়া।

@ উপস্থাপনা ভালো লেগেছে-- ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.