![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।
আমরা সভ্য সমাজের মানুষ গুলো নকল করতে করতে বেহুস হয়ে গেছি, পেপারে দেখলাম ডিম নকল, খুবই চিন্তিত হলাম। তা হলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কি রেখে যাব, শুধুই কি ফাকি, না আসল কিছু রাখা সম্ভব। বিজ্ঞান অবশ্যই ভাল তার মানে এই নয় বিজ্ঞান আমাদেরকে ঠকাবে। এই বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আমরা মানুষ মারবো এই হিসাবটা কোন ভাবে মিলাতে পারছি না। তা হলে আমরা কোখায় গিয়ে দাড়ালাম। সভ্য জগতের অসভ্য মানুষ হিসাবে ইতিহাস আমাদের নাম লিখে রাখবে।
ডিম প্রোটিনের একটি বড় উৎস। এদানিং কিছু অসৎ লোকের কারণে বাজারে নকল ডিমের বেচাকেনা হয়। কিভাবে চিনবেন এই নকল ডিম? আসুন জেনে নেই নকল ডিম চেনার কয়েকটি কার্যকরী টিপস।
নকল ডিম চেনার কয়েকটি কার্যকরী টিপসঃ
১. কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড়।
২. এই ডিম সিদ্ধ করলে কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়।
৩. ভাঙার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।
৪. কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। এর খোসা অল্প চাপেই ভেঙে যায়।
৫. এর খোলস খুব মসৃণ হয়। খোসায় প্রায়ই বিন্দু বিন্দু ফুটকি দাগ দেখা যায়।
৬. রান্না করার পর এই ডিমে অনেক সম্যেই বাজে গন্ধ হয়। কিংবা গন্ধ ছাড়া থাকে। আসল কুসুমের গন্ধ পাওয়া যায় না।
৭. নকল ডিমকে যদি আপনি সাবান বা অন্য কোন তীব্র গন্ধ যুক্ত বস্তুর সাথে রাখেন, ডিমের মাঝে সেই গন্ধ ঢুকে যায়। রান্নার পরেও ডিম থেকে সাবানের গন্ধই পেতে থাকবেন।
৮. নকল ডিমের আরেকটি উল্লেখ্য যোগ্য লক্ষণ হলো ডিম দিয়ে তৈরি খাবারে এটা ডিমের কাজ করে না। যেমন পুডিং বা কাবাবে ডিম দিলেন বাইনডার হিসাবে। কিন্তু রান্নার পর দেখবেন কাবাব ফেটে যাবে, পুডিং জমবে না।
৯. নকল ডিমের আকৃতি অন্য ডিমের তুলনায় তুলনামূলক লম্বাটে ধরণের হয়ে থাকে। ১০. নকল ডিমের কুসুমের চারপাশে রাসায়নিকের পর্দা থাকে বিধায় কাঁচা কিংবা রান্না অবস্থাতে কুসুম সহজে ভাঙতে চায় না।
১১. অনেক সময় নকল ডিমের মধ্যে ময়লা থাকতে দেখা যায়।
- See more at: http://www.ruplabonno.com/
Click This Link
আমি একটি পত্রিকার অংশে পেলাম তাই লিংক সহ দিলাম আপনারা দেখে নিতে পারবেন। কিছুটা হলেও যেন আমরা সাবধান হতে পারি, তার জন্য এই লেখা। নকল ডিম তৈরির কোন কারখানা যদি ধরা পরে তাকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিৎ কারন অন্য কেউ যেন এই কাজটি করতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা একান্ত প্রয়োজন।
আসুন আমর সচেতন হই।বিজ্ঞানকে ভাল কাজে ব্যবহার করি।যাহা মানুষের উপকারে আসবে। সমাজ উপকৃত হবে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনী যা বলছেন, তা হয়তো বা সত্য আমি অস্বীকার করবো না। তবে যারা এটা করবে, তাদের হয়তো পোষাবে। তাই তারা এটা করছে। লিংকের ভিডিওটা দেখুন, হয়তো বুঝা সম্ভব হবে। আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: মনুষ্য জাতিও এখন আণ্ডা পাড়া শুরে করছে এটা খুব ভালো খবর। হাঁস-মুরগীরা এবার একটু আরাম পাবে
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন ও সবাই কে ভাল রাখার চেষ্টা করবেন, আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
দেশী ম্যান বলেছেন: *পোস্ট। নকল ডিম বলে কিছু নাই, আপনাকে ৫০০ টাকা দিবো একটা নকল ডিম এনে দেখান।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: দয়া করে লিংকটি খুলুন এবং পড়ুন। আমার কিছুই বলার নাই। আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: একটা ডিমের দাম ৮-৯ টাকা তার জন্য এত পরিশ্রম করে নকল ডিম বানাবে! আমার তো মনে হয় নকল ডিম বানাবার খরচ আসলের দামের চাইতে বেশী পড়বে!