নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তার উপরে আল্লাহ! সঠিক বিচারের মালিক, সর্বশক্তিমান, মহা ক্ষমাশীল।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান

আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পায়েশের সাথে কিসমিস

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

আমরা পায়েশ খেতে ভালবাসি না এমন লোক হয়তো খুজে পাওয়া যাবে না। এই পায়েশকে সু-সাধু করার জন্য কিসমিসের কোন তুলনাই হয না। তাই আজ আমরা জেনে নিবো এই খাবার টা আমাদের কি উপকার করে থাকে-



কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিসমিস সর্বজন পরিচিত। যেকোন মিষ্টি খাবারের স্বাদ এবং সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য কিসমিস ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও পোলাও, কোরমা এবং অন্যান্য অনেক খাবারে কিসমিস ব্যবহার কর হয়। রান্নার কাজে ব্যবহার করা হ’লেও কিসমিস সাধারণ ভাবে খাওয়া হয় না। অনেকে এটাকে ক্ষতিকর মনে করেন। অথচ পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে রয়েছে এনার্জি ৩০৪ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম, ডায়েটরি ফাইবার ১.১ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম, আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৭৮ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ২০.৪ মিলিগ্রাম। কিসমিসের গুন অনেক! তাই পরিবারের সব সদস্যের প্রয়োজনে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিসমিস রাখা উচিত। নিম্নে কিসমিসের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলঃ

ক। দেহে শক্তি সরবরাহ করে:
দুর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের জুড়ি মেলা ভার। কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ, যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।

খ। দাঁত এবং মাড়ির সুরক্ষা:
বাচ্চারা ক্যান্ডি ও চকলেট খেয়ে দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করে থাকে। কিন্তু এগুলির পরিবর্তে বাচ্চাদের কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করালে দাঁতের সুরক্ষা হবে। আবার একই স্বাদ পাওয়ার সাথে সাথে বিপুল পরিমাণ উপকারও পাবে। চিনি থাকার পাশাপাশি কিসমিসে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড, যা মুখের ভেতরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাঁধা দেয়।

গ। হাড়ের সুরক্ষা:
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা হাড় মযবূত করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কিসমিসে আরো রয়েছে বোরন নামক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, যা হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস হাড়ের ক্ষয় এবং বাতের ব্যথা থেকে দূরে রাখবে। বর্তমানে সময়ে অনেক রুগী অস্টিওপরোসিস (হাড়ের একধরনের রোগ) আক্রান্ত হচ্ছেন। বোরন নামক খনিজ পদার্থের অভাবে এই রোগ হয়। কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ বোরন, যা অস্টিওপরোসিস রোগের প্রতিরোধক।

ঘ। ইনফেকশনের সম্ভাবনা দূরীকরণ:
কিসমিসের মধ্যে রয়েছে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফেমেটরী উপাদান, যা কাঁটা-ছেড়া বা ক্ষত হ’তে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা দূরে রাখে।

ঙ। ক্যান্সার প্রতিরোধ:
কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের কোষগুলোকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সারের কোষ উৎপন্ন হওয়ায় বাধা প্রদান করে। কিসমিসে আরো রয়েছে ক্যাটেচিন, যা পলিফেনলিক অ্যাসিড। এটি ক্যান্সার মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

চ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণ:
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা আমাদের পরিপাকক্রিয়া দ্রুত হ’তে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

ছ। রক্তশূন্যতা দূর করে:
রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা, বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যতে পারে; এমনকি, বিষণ্ণতাও দেখা দিতে পারে। কিশমিশে আছে, প্রচুর পরিমাণে লৌহ উপাদান, যা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।

জ। এসিডিটি কমায়:
রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে, তাকে বলা হয়, এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিশমিশ রক্তের এসিডিটি কমায়।
কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে

ঝ। ক্যান্সার ঝুঁকি কমায়:
খাবারে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকলে কোলোরেক্টারাল ক্যান্সার ঝুঁকি কমে যায়। এক টেবিল চামচ কিশমিশ ১ গ্রাম পরিমাণ আঁশ থাকে।

ঞ। চোখের জন্য উপকারি:
আপনি কি জানেন, প্রতিদিন কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ বয়সে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়? কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ, এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

ট। এন্টি কোলেস্ট্রোরেল উপাদান:
কিশমিশে কোন কোলেস্ট্রোরেল নাই–এটাই বড় কথা না। বরং কিশমিশে আছে এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান যা রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকেহ্রাস করতে সাহায্য করে। কিশমিশের দ্রবণীয় আশ, লিভার থেকে কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে। এক কাপ কিশমিশে আছে ৪ গ্রাম পরিমাণ দ্রবণীয় আঁশ।পলিফেনল নামক এন্টি-অক্সিডেন্টও কোলোস্ট্রোরেল শোষণকারী এনজাইমকে নিয়ন্ত্রণ করে।

ঠ। মস্তিষ্কের খাদ্য:
কিশমিশের মধ্যে থাকা বোরন খনিজ পদার্থটি মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। বোরন মস্তিষ্কের কি উপকার করে? এটা মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে, হাত ও চোখের মধ্যে সমন্বয়কে বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

ড। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
কিশমিশ শুধুমাত্র রক্তের মধ্যে থাকা বিষোপাদান কমায় তাই না, বরং রক্তচাপও কমায়। কিশমিশের প্রধান উপাদান, পটাশিয়াম, রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিশমিশ শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।

অনেক খাবার আছে, যা আমরা প্রায়ই খাবার চেষ্টা করি না। যদি অভ্যাস করি তবে ডাক্তারের কাছে না গেলেও হয়। অল্প অল্প করে ক্রয় করার চেষ্ট করুন, ২০০ গ্রাম নিয়ে বাসায় রাখুন প্রতিদিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সকালে খান, ভাল ফল পাবেন। তারও দরকার নাই, শুকনা ১০ টা হাতে নিন, একটু পানিতে ধুয়ে নিন, এবং চিবিয়ে খান, একটি সিগারেট না খেয়ে, সেই টাকার এই উপকারী ফল খাবেন সু-স্বার্থে অধিকারী হবেন।

পরিশেষে বলতে চাই, দুধ বিক্রয় করে মদ না খাইয়া, যদি পারেন দুধটা খেয়ে ভাল থাকুন। এই কামনা রইল।আমরা পায়েশ খেতে ভালবাসি না এমন লোক হয়তো খুজে পাওয়া যাবে না। এই পায়েশকে সু-সাধু করার জন্য কিসমিসের কোন তুলনাই হয না। তাই আজ আমরা জেনে নিবো এই খাবার টা আমাদের কি উপকার করে থাকে-



কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিসমিস সর্বজন পরিচিত। যেকোন মিষ্টি খাবারের স্বাদ এবং সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য কিসমিস ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও পোলাও, কোরমা এবং অন্যান্য অনেক খাবারে কিসমিস ব্যবহার কর হয়। রান্নার কাজে ব্যবহার করা হ’লেও কিসমিস সাধারণ ভাবে খাওয়া হয় না। অনেকে এটাকে ক্ষতিকর মনে করেন। অথচ পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে রয়েছে এনার্জি ৩০৪ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম, ডায়েটরি ফাইবার ১.১ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম, আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৭৮ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ২০.৪ মিলিগ্রাম। কিসমিসের গুন অনেক! তাই পরিবারের সব সদস্যের প্রয়োজনে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিসমিস রাখা উচিত। নিম্নে কিসমিসের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলঃ

ক। দেহে শক্তি সরবরাহ করে:
দুর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের জুড়ি মেলা ভার। কিসমিসে রয়েছে চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ, যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহ করে। তাই দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী।

খ। দাঁত এবং মাড়ির সুরক্ষা:
বাচ্চারা ক্যান্ডি ও চকলেট খেয়ে দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করে থাকে। কিন্তু এগুলির পরিবর্তে বাচ্চাদের কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করালে দাঁতের সুরক্ষা হবে। আবার একই স্বাদ পাওয়ার সাথে সাথে বিপুল পরিমাণ উপকারও পাবে। চিনি থাকার পাশাপাশি কিসমিসে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড, যা মুখের ভেতরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাঁধা দেয়।

গ। হাড়ের সুরক্ষা:
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা হাড় মযবূত করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কিসমিসে আরো রয়েছে বোরন নামক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, যা হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস হাড়ের ক্ষয় এবং বাতের ব্যথা থেকে দূরে রাখবে। বর্তমানে সময়ে অনেক রুগী অস্টিওপরোসিস (হাড়ের একধরনের রোগ) আক্রান্ত হচ্ছেন। বোরন নামক খনিজ পদার্থের অভাবে এই রোগ হয়। কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ বোরন, যা অস্টিওপরোসিস রোগের প্রতিরোধক।

ঘ। ইনফেকশনের সম্ভাবনা দূরীকরণ:
কিসমিসের মধ্যে রয়েছে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফেমেটরী উপাদান, যা কাঁটা-ছেড়া বা ক্ষত হ’তে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা দূরে রাখে।

ঙ। ক্যান্সার প্রতিরোধ:
কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের কোষগুলোকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সারের কোষ উৎপন্ন হওয়ায় বাধা প্রদান করে। কিসমিসে আরো রয়েছে ক্যাটেচিন, যা পলিফেনলিক অ্যাসিড। এটি ক্যান্সার মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

চ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণ:
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা আমাদের পরিপাকক্রিয়া দ্রুত হ’তে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

ছ। রক্তশূন্যতা দূর করে:
রক্তশূন্যতার কারণে অবসাদ, শারীরিক দুর্বলতা, বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যতে পারে; এমনকি, বিষণ্ণতাও দেখা দিতে পারে। কিশমিশে আছে, প্রচুর পরিমাণে লৌহ উপাদান, যা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।

জ। এসিডিটি কমায়:
রক্তে অধিক মাত্রায় এসিডিটি (অম্লতা) বা টক্সিসিটি (বিষ উপাদান) থাকলে, তাকে বলা হয়, এসিডোসিস। এসিডোসিসের (রক্তে অম্লাধিক্য) কারণে বাত, চর্মরোগ, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হতে পারে। কিশমিশ রক্তের এসিডিটি কমায়।
কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণে

ঝ। ক্যান্সার ঝুঁকি কমায়:
খাবারে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকলে কোলোরেক্টারাল ক্যান্সার ঝুঁকি কমে যায়। এক টেবিল চামচ কিশমিশ ১ গ্রাম পরিমাণ আঁশ থাকে।

ঞ। চোখের জন্য উপকারি:
আপনি কি জানেন, প্রতিদিন কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ বয়সে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়? কিশমিশে আছে প্রচুর পরিমাণ, এন্টি-অক্সিডেন্ট, যা অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

ট। এন্টি কোলেস্ট্রোরেল উপাদান:
কিশমিশে কোন কোলেস্ট্রোরেল নাই–এটাই বড় কথা না। বরং কিশমিশে আছে এন্টি-কোলোস্ট্রোরেল উপাদান যা রক্তের খারাপ কোলোস্ট্রোরেলকেহ্রাস করতে সাহায্য করে। কিশমিশের দ্রবণীয় আশ, লিভার থেকে কোলোস্ট্রোরেল দূর করতে সাহায্য করে। এক কাপ কিশমিশে আছে ৪ গ্রাম পরিমাণ দ্রবণীয় আঁশ।পলিফেনল নামক এন্টি-অক্সিডেন্টও কোলোস্ট্রোরেল শোষণকারী এনজাইমকে নিয়ন্ত্রণ করে।

ঠ। মস্তিষ্কের খাদ্য:
কিশমিশের মধ্যে থাকা বোরন খনিজ পদার্থটি মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। বোরন মস্তিষ্কের কি উপকার করে? এটা মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে, হাত ও চোখের মধ্যে সমন্বয়কে বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

ড। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
কিশমিশ শুধুমাত্র রক্তের মধ্যে থাকা বিষোপাদান কমায় তাই না, বরং রক্তচাপও কমায়। কিশমিশের প্রধান উপাদান, পটাশিয়াম, রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা উচ্চমাত্রার সোডিয়াম, রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ। কিশমিশ শরীরের সোডিয়াম মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।

অনেক খাবার আছে, যা আমরা প্রায়ই খাবার চেষ্টা করি না। যদি অভ্যাস করি তবে ডাক্তারের কাছে না গেলেও হয়। অল্প অল্প করে ক্রয় করার চেষ্ট করুন, ২০০ গ্রাম নিয়ে বাসায় রাখুন প্রতিদিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সকালে খান, ভাল ফল পাবেন। তারও দরকার নাই, শুকনা ১০ টা হাতে নিন, একটু পানিতে ধুয়ে নিন, এবং চিবিয়ে খান, একটি সিগারেট না খেয়ে, সেই টাকার এই উপকারী ফল খাবেন সু-স্বার্থে অধিকারী হবেন।

পরিশেষে বলতে চাই, দুধ বিক্রয় করে মদ না খাইয়া, যদি পারেন দুধটা খেয়ে ভাল থাকুন। এই কামনা রইল।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

প্রামানিক বলেছেন: উপকারী পোষ্ট। ধন্যবাদ

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: প্রামানিক ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য

২| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এমন ভাল একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, কিন্তু আপনারা তো আমার চাইতেও ভাল ভাল লেখা পোষ্ট করেন, তার তুলনায় আমি কিছুই ভাল না।

৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২২

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বাহ্!
অনেক কিছু জানলাম কিসমিস সম্পর্কে।।
ধন্যবাদ।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: ভাই আপনাকে ও ধন্যবাদ।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কিসমিস আমার খুব প্রিয়। ছোটবেলায় পকেট ভরে কিসমিস নিয়ে স্কুলে যেতাম আর একটা দুটো করে লুকিয়ে লুকিয়ে খেতাম। কেউ চাইলে মন খারাপ করে দু'চারটা দিতাম। হাঃ হাঃ হাঃ।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: তাই তো ভাবী আপনী এত সুস্থ্য কেন? তা ভাল আছেন তো? আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছোটবেলায় অনেক কিশমিশ খেয়েছি এখন বক্স ভর্তি থাকে কিন্তু খেতে ভালো লাগেনা।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৮

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: শুনে ভাল লাগলো, আপনী ভাল থাকুন, আপনাকে ধন্যবাদ

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই উপকারী পোস্ট --- শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ

১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৪

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: পড়ে খুব উপকার হলো।আজই আমার আব্বুকে কিচমিচ আনতে বলবো। আমার নাম -এবি এম ইয়াছির আরাফাত তালুকদার,বয়স-০৬,পিং- এম এ জি তালুকদার(ব্লগার)

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: এবি এম ইয়াছির আরাফাত তালুকদার, শুনে ভাল লাগলো, তাই করুন, বাবা বলে কিছৃ কিসমিস কিনে আনতে বলুন। ভালথাকুন, সুস্থ্য থাকুন, এই দেশ কে সুন্দর ভাবে বসবাসের উপযুগী করে তুলুন।

৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: বেশ উপকারী পোষ্ট । কিছুটা জানলেও নতুন অনেক কিছু জানা হলো ।
শুভ কামনা

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনী কষ্ট করে পড়েছেন এবং আপনার জ্ঞানের ভান্ডারকে প্রশারিত করেছেন, আপনাকে ধন্যবাদ, শুভ কামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.