নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার উপরে মানুষ সত্য, তার উপরে আল্লাহ! সঠিক বিচারের মালিক, সর্বশক্তিমান, মহা ক্ষমাশীল।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান

আমি এক জন্ স্বাধীন চেতা মানুষ, ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য ছিলাম, কর্ম জীবনে একজন সরকারী কর্মচারী (অব:), বর্তমানে একটি বেসরকারী কোম্পানীতে হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছি।

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমলকির শরবত

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

প্রশিক্ষন দানের প্রয়োজন জরুরী হলো, খুলনা জোনের হিসাব কর্মকর্তাদের। জরুরী ভিত্তিতে যাত্রা করলাম, ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দ্যেশে
সোহাগ পরিবহনের টিকেট কাটলাম, আমি বরাবরই সোহাগে যাত্রা সাচ্ছন্দ অনুভব করি। বিশেষ করে ওদের সেবার মানটা একটু আলাদা, আমি যখন প্রথম চাকুরীতে যোগদান করি তখন আমার শশুর আমাকে এই সোহাগ পরিবহনের টিকেট কাটার নির্দেশ দেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত সোহাগের নাম টা ভূলতে পারি নাই।

অফিস নিকুঞ্জ, খিলক্ষেতে রওয়ানা হলাম টিকেট কাটার জন্য গেলাম আবদুল্লাহপুর, আবার বাসায় আসতে হলো। শীতের মৌসুম অবশ্যই কিছু গরম কাপড় সাথে নিতে হবেই। বয়স হয়েছে শীত সহ্য করার মত শক্তি শরীরের নাই বললেই চলে। তা ছাড়া সিনিয়র কর্মকর্তার নির্দেশ, যেতে তো হবেই। নির্দেশ হলো ৩টার মধ্যে অফিস ত্যাগ করা কিন্তু ভাবলাম তারাহুরো না করে, নাইটে নিরিবিলিতে যাব। রাতে খাবার চেষ্টা করলাম কিন্তু তেমন স্বাদ বা ইচ্ছা কোনটাই সমান তালে মিলাতে পারলাম না। সামান্য কিছু আহার করলাম কিন্তু পেটের খিদে পেটেই রয়ে গেল। উর্দ্ধ শ্বাসে চললাম বাস ষ্টেশনে, যদিও আমার হাতে প্রচুর সময় ছিল, আমার বরাবরই স্বভাব বাস ফেল করবো না, প্রয়োজনে বাস ষ্ট্যান্ড-এ দু ঘন্টা বসে কাটাবো। আমি প্রোগ্রাম টা এভাবেই করে থাকি।

আবদুল্রাহপুর পৌছে একটু আরাম করে বসার চেষ্টা করলাম, কিন্তু কোথাও তিল ঠাই নাই, বেশীর ভাগই মহিলা, উত্তর ও দক্ষিন বঙ্গের যত যাত্রী আছে মোটামুটি সবাই এখানেই ভীর করে। বোকাবুনিয়া আবার রাস্তায় ফিরে আসলাম। এক বোতল পানি কিনে খেলাম, অনেক যাত্রী তারাহুরো করে তাদের গন্তব্যে যাবার জন্য গাড়ীর খোজে সুধুই কাউন্টারে ভীর জমাচ্ছে। একটার পর একটা গাড়ী আসাতেছে আবার ছেড়ে যাচ্ছে। আমার গাড়ীর টাইম হয়েছে, এই ভেবে একটু জানার জন্য কাউন্টারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করিলাম কিন্তু তা সম্ভব হলো না। তাই গাড়ী আসলেই দৌড়ে যাই এবং গাড়ী থেকে যে সুপারভাইজার নামে তাকে জিজ্ঞাসা করি কিন্তু বিফল মনোরত, আমার গাড়ী আসতে অনেক বাকি। কিছুক্ষন পর এলান হলো ৩২৯ নং গাড়ী, তাড়াতারি করে উঠবো, ইতিমধ্যে একজন দাওয়াতি ভাই আমার ব্যাগ ধরে টানাটানি করতে আরম্ভ করলো, তাকে আমি যতই বোঝাতে চেষ্টা করি, ভাই এইটা আমার ব্যাগ, তিনি নাছর বান্ধা সে বার বার বলতেছিল এটা তার ব্যাগ, আমি উপায় না্ পাইয়া আমার কোম্পানীর নামটা ব্যাগের গায়ে লেখা চিহ্নটা দেখালাম। তিনি শান্ত হলেন বটে, কিন্তু আর্তোনাৎ করতে ছিল, আমার ইচ্ছা করছিল, আমি তাকে আমার ব্যাগটাই দিয়া তাকে শান্ত করি, কিন্তু উপায় নাই, আমার সফর বড়ই দুর্গম। বাকি দৃশ্য টা দেখা আর হলো না বাস আবদুল্লাহপুর ছেড়ে দিল। অবশ্য এই সময়টা আমার ঘুমের সময় কিন্তু কি করি একটু ঝিমুনী আসতেছে, কিন্তু বাদ সাধলো একটা গন্ধ, গন্ধটা ক্রমেই একটু ঝাজালো হয়ে উঠতেছে, আমি নিজে কখনো ধুমপান করি না, তাই আমার কাছে এটা একটা বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ালো। আমার সামনের সিটের মহিলা, দু'টো কাশি দিতে ই তৃতীয় ব্যাক্তি, রাগে ফেটে পড়ে এবং সুপারভাইজার কে ডাক দিলেন। সুপার ভাইজারের বুঝতে একটুও দেরী হলো না। সে এয়ার ফ্রেশনার নিয়ে আসলেন। প্রথমত: ধুমপান না করার জন্য অনুরোধ করলেন, দ্বিতীয়ত: এয়ার ফ্রেশনার মেরে গন্ধ দুর করার চেষ্টা করলেন। বিশেষ করে তার আন্তরিকতার কোন অভাব ছিল না। গাড়ীর গতি বেশ স্বাভাবিক। কিছু সময়ের মধ্যে আরিচা ফেরিতে উঠলাম।

আমি যখন প্রথম বার ফেরিতে উঠি তখন সাথে আমার স্ত্রী ছিলেন, এবং সে দিন ইলিশ মাছের ভাজি দিয়ে পেট পুড়ে খাবার খেয়ে ছিলাম যা আজও ভূলতে পারি না্ই। আমার জীবনে ঐ দিনটা বেশ মনে রাখার মতো, সরকারী চাকুরীতে যোগদানের উদ্দেশ্যে খুলনা গমন। এর পর যতবার আমি এই ফেরি ভ্রমন করেছি ততবারই ইলিশ মাছ খাবার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেই দিনের স্বাদ আর পাচ্ছি কই?

ফেরিতে উঠে, দ্বিতলায় গেলাম খাবারের উদ্যেশে কিন্তু ইলিশ মাছ তো নয় ঝাটকা, তাও দাম হাকতাছে, ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ) টাকা কি আর করা পেটেও খিদে, খেতে তো হবেই, সেই স্বাদ পাইলাম না বটে, তবে পেটপুড়ে খেতে যে পেরেছি, তাতেই খুশি, একটা চা পান করতে চাইলাম , চা হবে না, দোকানী সাব জানিয়ে দিল। তাই নিচে নেমে একটা পান মুখে পুড়ে, চিবতে লাগলাম। এ যেন আত্ম তৃপ্তি লাভ করার প্রয়াশ মাত্র।

গাড়ী ফেরি থেকে উঠে আবার উল্কার বেগে ছুটতে লাগলো, মোটেই খুশি হতে পারলাম না, কিন্তু কিছু দুর ছুটার পড় একটা হোটেলের কাছে এসে থমকে দাড়ালো , এলান হলো ২০ মিনিট এখানে অপেক্ষা করবে, আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারবেন, বুঝলাম প্রক্ষলনের কথাই বুঝাতে চাইছেন। ভাবলাম এখানেই একটা চা পান করা যাবে, নামলাম কিন্তু এখানে চায়ের পরিবর্তে কফি হবে, হাকলেন বয়, কি আর করার অর্ডার দিলাম, ভাই একটা কফিই দাও, কারন আমার চোখের ঘুমটাকে একটু সরাতে চাই। ব্লাক টি নামেই পরিচিত এই কফি। খেলাম, যদিও আমি এই খাবারের সাথে বেশ একটা পরিচিত নই। একটু বেশী কড়া বলে আমার মনে হলো, তবে চায়ের স্বাদ আমি তাতে মোটেই পাইনি। আমার মনে হলো দামটা একটু বেশীই নিয়েছে। কি আর করা, বোকা বুনিয়া গেলাম।


বাস ছুটছে তো ছুটছে, তবে চোখের ঘুম যে কেড়ে নিয়েছে ব্লাকটি, তাতে কোন সন্ধেহ আমার থাকলো না। ছোট খাটো ঘটনা ঘটেই চলছে, ইতিমধ্যে বাস এসে থামলো মাগুরা, কিছু লোক নামলো এবং কিছু লোক মহা আরামে ঘুমাচ্ছে। আবার গাড়ী চলতে আরম্ভ করলো এবার গাড়ী থামলো যশোর। এখানে কিছু লোক নেমে গেল। আমি সুধুই আমার ব্যাগের দিকেই খেয়াল রাখছি। হঠাৎ একলোক বলতে লাগলো ভাই আমার বেডিং কোথায়? তবে যশোর যে লোকগুলো নেমে গিয়েছে তার মধ্যে একজন লোক ভারী একটা লাগেজ নামাইয়া নিয়াছে । এখানে কিছুই ভাবার নাই যার যার ব্যাগ ও লাগেজ সে নেবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু হায় ঐ যশোরের লোকটি এক তাবলিক ওয়ালার বিছানা পেটারা নিয়ে ভেগেছে। কত বড় বদ-নসিব তার । যদি কেউ মনে করে সে খুবই ভাল কাজ করেছেন, তবে সে টা হবে তার জীবনের একটি ভূল চিন্তা ছাড়া আর কিছুই না।

এই বিষয়টি টের পেলাম, যখন ঐ ভদ্রলোকটি খুলনা শিববাড়ীর মোড়ে নামতে যাবে ঠিক তখন। সে তার বিছানার জন্য সাড়া বাসে খুজে বেড়াচ্ছেন। তখন বললাম ভাই একটি বিছানা্ তো নেমে গেছে, যশোর। তিনি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকানো ছাড়া আর কিছুই বলতে পারছিলেন না। তিনির মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাত তোলা ছাড়া কিছুই থাকলো না। তবে ঐ লোকটির বদনসীব যে, সে অন্য লোকের বিছানা নিল। আমি দোয়া করছি, আল্লাহু তায়ালা যেন ঐ বিছানা চোরকে তাবলিগে কবুল করেন। তাকে আল্লাহু এই বিছানাকে হেদায়েতের উছিলা করে দেন। যার বিছানা হারানো গিয়াছে, আল্লাহু যেন তাকে ধৈর্য্য ধারন করার ক্ষমতা দান করেন। এই দোয়াই করি, আপনারাও ঠিক এই দোয়াই করুন ।

ফজরের আজান হওয়ার হয়তো আর সামান্য বাকি, এমন সময় শিববাড়ীর মোড়ে বাস থামলো, সবাই বলতে আরম্ভ করলো, যারা দুরে যাবেন তারা যেন এখানে নেমে পড়ে। কারন রয়েলের মোড়ে কাউন্টার খোলা থাকে না। কি আর করা, আমি আমার ব্যাগটা নিয়ে কাউন্টারে গিয়ে বসলাম, কারণ ফজর হতে বেশ বাকি। চোখ টা বার বার লেগে আসতে চায়, কিছু সময়ের মধ্যে মুয়াজ্জিন আজান হাকলেন, আল্লাহু আকবার, আমার জন্য একটু সাহসের আভাস দেখাদিল। সব চাইতে কাছের মসজিদের ঠিকানাটা নিলাম। একজন লোক পেলাম, সে নামাজি, আমি তাহার সফর সঙ্গী হলাম। নামাজ শেষে আবার কাউন্টারেই আসতে হলো কারণ এখনো্ লোকাল গাড়ী বা অটো চলতে আরম্ভ করে নাই । এই সুযোগে এককাপ চা ও কিছু হালকা নাস্তা খেয়ে নিলাম। অতপর কাউন্টারেই অপেক্ষা ছাড়া আর কোন পথ আমার জন্য খোলা নাই। মনে সাহস নিয়ে এই বার আমার লোকাল অফিসের অফিসারদের ফোন করলাম, তারা ঠিকই রিসিভ করলো এবং আমাকে সাদরে তাদের অফিসে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করলো। নিজেকে ধন্য মনে হলো, নাহ্ আমার কলিকরা আমাকে মনে রেখেছে তা হলে।

আমার একজন সহকর্মী ঠিকই যত্ন নিল, ভালই লাগলো, নিয়মিত নামাজ, খাবার এর যত্ন নিতেছেন। মসজিদ একটু দুরে, তাই মসজিদে হেটেই যাই এবং নামাজের পরে কিছু না কিছু খাওয়া হয়। কিছু না হলেও একটি পান খেলেও খেতে হয়। আমাদের জোনাল অফিসটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্বেই, এবং নামাজের জন্য ঠিক মসজিদের গেটের কাছেই যেতে হয়। একদিন দেখি তারা বিভিন্ন ধরনের জুস তৈরি করতেছে, জানতে চাইলাম,
কেন এই জুস?
উত্তর দিল,
- স্যার, ছাত্র-ছাত্রীরা খায়।
-ভাই কি রকম দাম?
-স্যার, বিশ টাকা গ্লাস
- কিসের জুস?
-স্যার, বিভিন্ন ধরনের জুস আছে , আপনী কোন টা খাবেন?
-এইবার বললাম ভাই, কোনটা কিসের জুস?
- স্যার, আপেলের, আঙ্গুরের, আমলকির ইত্যাদি আরো অনেক..............

আমি আমলকির জুসটাই বেছে নিলাম কারন এই টা আমি কখনো খাইনি। এটার স্বাদটা আমার জানা একান্ত প্রয়োজন । আমি আমলকির গুনাগুন সম্পর্কে কিছুটা জানি। প্রথমে দোকানী জানতে চাইলো, আমার ডায়েবেটিকস আছে কিনা, আমি এক বাক্যে বলে দিলাম । নাই। সে এক গ্লাস সরবতে চার চামচ চিনি ও একটু লবন দিল। ভাবলাম খাওয়া সম্ভব হবে কিনা, দেখলাম আর একজন ভদ্রলোক এসে এক গ্লাসের অর্ডার হাকলেন এবং একটানে খেয়ে ফেলেছেন। আমি একগ্লাস নিয়ে দুজনেই খেলাম। আগে যদি জানতাম যে এই ধরনের স্বাদ তবে আমি একাই দু'গ্লাস সাবার করতাম । স্বাদের কোন কমতি ছিল না।আমার জীবনে এই প্রথম আমলকির সরবত খেলাম আর মনে মনে চিন্তা করলাম, আমার স্ত্রীকে বলবো সে যেন আমাকে মাঝে মাঝে আমলকির সরবত খাওয়াবার ব্যবস্থা করেন। অনেক সময় ধরে আমার মুখে ঐ সরবতের স্বাধ লেগেছিল, তা আমি হলফ করে বলতে পারি। ঐ দিন আমার প্রত্যেকটা খাবারই যেন স্বাধে পরিপূর্ন ছিল। তার মানে আমার মুখের রুচির পরিবর্তন এসে গিয়াছিল। যে খাবার টাই খেতাম সেটাই যেন আমার কাছে অমৃত্ বলে মনে হতো। জীবনের একটা বড় অভিজ্ঞতা জন্ম নিল, তাতে কোন সন্ধেহ নাই। আমি বইয়ে দেখেছি আমলকির সরবত কিন্তু কখনও খাওয়ার সৌভাগ্য হয় নাই। তাই এখন আমি প্রায়ই এই সরবতের খোজ করি। আপনারাও খেতে পারেন।

পরের দিন আবার আমি এবং আমার সহকর্মী ঐ হোটেলে গেলাম কিন্তু সে দিন আর তারা তৈরি করে নাই, আবার আগামী সপ্তাহে বানানো হবে। কারন আমলকি প্রায়ই পাওয়া খুব কঠিন কাজ। আর এতে জামেলাও একটু বেশী, প্রথম আটি ফালাতে হয় তার পর ব্লাইন্ডার মেশিনে দিয়া ভালকরে ব্লাইন্ড করতে হয়। তার পর অন্যান্য উপাদান মেশাতে হয়।


আমি এর আগেও এর বিভিন্ন গুণাগুন জানতাম কিন্তু এর যে সরবত করে খাওয়া সম্ভব তা কিন্তু এই প্রথম খেয়ে জানলাম। ফিরে আসলাম দীর্ঘ্য ৮ দিন পর আবার আমার ঢাকার সর্মস্থলে। আমি সবাইকে এই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করলাম কেউ বিশ্বাস করলো আবার সেউ হেসেই উড়িয়ে দিল। কারো কাছে হাসির পাত্র হলেম আবার অনেকে যথেষ্ট প্রশংসা করলো। এর পরও আমি বলবো আপনার একবার পরীক্ষা মূলক ভাবে একবার এই সরবত পান করার চেষ্টা করুন। যতি আপনাদের ভাল লেগে যায়, আমার এই লেখা সার্থক হবে বলে আমি মনে করবো।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যাদের প্রশিক্ষণ দেন, তাদের তো মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: গাজী সাহেব, কেন ভাই? আপনার কথার অর্থ বৃঝলাম না ভাই।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২২

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.