নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাঁয়ের মানুষ সবাই আপন

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯



গাঁয়ের মানুষ সবাই আপন
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী (নবাগত কবি)

রাখালিয়া সুরে গাঁয়ের পথে
রাখাল বাজায় বাঁশি,
গাঁয়ের মাটি আমার পূণ্যতীর্থ
আমি গাঁকে ভালবাসি।

গাঁয়ের মাটিতে লাঙল চালায়
এ গাঁয়ের চাষী ভাই,
মাটিতে ফলায় সোনার ফসল
তুলনা যে তার নাই।

গাঁয়ের গোয়ালা সকাল বেলায়
গাভী দোয় গোয়ালঘরে,
দুটাকায় এক পোয়া খাঁটি দুধ
ঘরে ঘরে বিক্রি করে।

গাঁয়ের কুমোর মাটি দিয়ে গড়ে
মাটির কলসি ও হাঁড়ি,
গাঁয়ের তাঁতি তাঁত চালায় রোজ
বোনে ধূতি আর শাড়ি।

গাঁয়ের কামার কামার শালায়
হাতুড়ি চালায় দিনরাতে,
রাজমিস্ত্রি কুর্নিস হাতে নিয়ে
সিমেন্ট দিয়ে ইঁট গাঁথে ।

রোজ সকালে দিঘির জলে
আমার গাঁয়ের যত জেলে,
রুই কাতলা আর পোনামাছ ধরে
দিঘিতে রোজ জাল ফেলে।

গাঁয়ের মালি ফুল তোলে রোজ
রোজ গাঁথে ফুলের মালা,
গাঁয়ের মাঝি নৌকা চালায়
ঘরে ফেরে সাঁঝের বেলা।

গাঁয়ের মাটি আমার পূণ্যভূমি
আমি মাটির সুরে গান গাই।
এ গাঁয়ের মানুষ সবাই আপন
হেথা মিলেমিশে থাকি সবাই,


























মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দারুন লেখেছেন বটে ভাই,
কিন্তু শেষটা তো আরো ভাল চাই!


ভাল লাগা!

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

মাকার মাহিতা বলেছেন: কবিতা টা ভালই লাগল। আরেকটু যদি চেষ্টা করতেন তবে মনেহয় বিখ্যাত কোন কবির কবিতার মতো হয়ে যেত। যাক...অনেক শুভকামনা আপনার জন্য জনাব লক্ষণ ভান্ডারী। আশাকরি আরও ভাল কবিতা উপহার পাব। সেই অপেক্ষায় থাকলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.