নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার গাঁয়ে মাটির ঘর

২৪ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫০



আমার গাঁয়ে মাটির ঘর
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

মাটির পাঁচিল ঘেরা ছোট ঘর গাঁয়ে,
সবুজ ধানের খেত রাঙা পথ বাঁয়ে।
তাল সুপারির গাছ নারিকেল আর,
খেজুরের গাছ আছে গাঁয়ে চারিধার।

গগনে উঠিল রবি সোনার বরণ,
নিজ পাঠে দেয় মন যত শিশুগণ।
দিঘিতে মরাল ভাসে পানকৌড়ি আসে,
ব্যাঙেরা লাফায় এসে উঠোনের ঘাসে।

কোকিলের কুহুতান দোলা দেয় মনে,
উড়ে যায় শঙ্খ-চিল সুনীল গগনে।
সবুজ ডাঙায় বসে বন-টিয়া এসে,
রাখাল বাজায় বাঁশি আসে সুর ভেসে।

আম বাগানেতে এসে বালক সকল,
ঢিল মেরে আম পাড়ে করে কোলাহল।
সকালে বিকালে কভু দুপুর বেলায়,
থলি ভরে আম পেড়ে গৃহপানে ধায়।

বেলা যেই আসে পড়ে বধূরা সকলে,
কাঁখেতে কলসী লয়ে রাঙাপথে চলে।
জল নিয়ে ঘরে ফেরে গাঁয়ের বধূরা,
রবি যায় অস্তাচলে দিন হলে সারা।

জ্বলে দীপ সন্ধ্যা আসে আঁধার ঘনায়,
দুর গাঁয়ে বেজে ওঠে সাঁঝের সানাই।
আকাশের তারাগুলি মিটিমিটি জ্বলে,
জোছনা ছড়ায় চাঁদ আপন খেয়ালে।






























মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল।

২| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

বার্ণিক বলেছেন: লিখে যান দাদা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.