নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানাই দাসের দস্যি মেয়ে

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭




কানাই দাসের দস্যি মেয়ে

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

কানাই দাসের দস্যি মেয়ে
ফুলকলি তার নাম,
তার জ্বালাতে হয় অস্থির
মোদের গোটা গ্রাম।


লেখাপড়ার নাইকো বালাই
ঘোরে পাড়ায় পাড়ায়,
পেয়ারা ও লিচু গাছে চড়ে
পেয়ারা পেড়ে খায়।


কানাই দাসের দস্যি মেয়ে
গোটা গাঁয়ে বদনাম,
সবার গাছের ফল চুরি করে
কখনো পাড়ে আম।


শালিক পাখির বাচ্চা পাড়ে
গাছের উপর চড়ে,
চড়তে গিয়ে গাছ থেকে সে
যায় না কভু পড়ে।


কানাই দাসের দস্যি মেয়ে
ঘোরে পাড়া-ময়,
কারো কথার ধার ধারে না
স্পষ্ট ভাষায় কয়।


গাঁয়ের মেয়ে দস্যি মেয়ে
খেয়াঘাটে গিয়ে,
যাত্রী বোঝাই নৌকা চালায়
বৈঠা হাতে নিয়ে।


গাঁয়ের মেয়ে দস্যি হলেও
সাহসী সবার চেয়ে,
প্রতি ঘরে ঘরে জন্মে যেন
এমনি দস্যি মেয়ে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

কানিজ রিনা বলেছেন: সুন্দর কবিতা, লেখাপড়ায় দশ্যি মেয়ে
সাহস তার বেজায় স্কুল কলেজ মত্ব্য
রাখে কথার বানী দিয়ে। ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: কাঠবিড়ালী কবিতাটি মনে করিয়ে দিলেন।

+++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.