নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন

লক্ষণ ভান্ডারী

কবিতা

লক্ষণ ভান্ডারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাঁয়ে আছে আমবন

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬



গাঁয়ে আছে আমবন
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

গাঁয়ে আছে আমবন তালগাছ আর,
খেজুরের গাছ গাঁয়ে আছে চারিধার।
গাঁয়ের মাটির ঘর তার আঙিনায়,
বাটি হাতে শিশু এক গুড় মুড়ি খায়।

গাঁয়ের মাটির পথে চলে গোরুগাড়ি,
উঁচু তালগাছে চড়ে কেহ বাঁধে হাঁড়ি।
রাঙা মাটি পথ ধরে বধূ যায় ঘরে,
মাটির কলসী কাঁখে লাল শাড়ি পরে।

অজয়ের খেয়া ঘাটে যাত্রীরা সবাই,
মাথায় বোঝাই মাল নামায় নৌকায়।
ধরে হাল বৈঠা বায় মাঝিরা সকল।
ঘাট হতে ছাড়ে নৌকা উঠে কোলাহল,

ছোটগাঁয়ে ছোটঘর ছোট ছোট বাড়ি,
আম কাঁঠালের বন, খেজুরের সারি।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর।

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: আমার আজকের পাতায় আমন্ত্রণ।
হে প্রিয় মহাত্মন! আপনার হৃদয়ছোঁয়া
মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পাই।
আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল নিরন্তর।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আপনার লেখায় স্বপ্নের ছোঁয়া।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: মন্তব্যে মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা সর্বদা।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি সুন্দর ছবি, পশ্চিম বাংলার আমগাছ দেখতে বাংলাদেশের নারিকেল গাছের মতো; কি আশ্চর্য!

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: কবিতার প্রথম দুটি লাইন
গাঁয়ে আছে আমবন তালগাছ আর,
খেজুরের গাছ গাঁয়ে আছে চারিধার।
নারিকেল গাছের উল্লেখ নেই।
ছবিতে যা দেখছেন
তা খেজুরের গাছ
সারি সারি গাঁয়ের চারিধারে।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল নিরন্তর।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আপনি লেখেন ভালো।গ্রামের পরিবেশ-টরিবেশ বেশ ভালোই উঠে আসে।তবে অনেক জায়গাতেই ছন্দপতন হয়।যেমন, এই কবিতাটা লিখেছেন ৪ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।কিন্তু
অজয়ের খেয়া ঘাটে যাত্রীরা সবাই,
মাথায় বোঝাই মাল নামায় নৌকায়।
ধরে হাল বৈঠা বায় মাঝিরা সকল।
ঘাট হতে ছাড়ে নৌকা উঠে কোলাহল,
এখানে প্রত্যেক লাইনেই মাত্রাসংখ্যা উল্টোপাল্টা করে ফেলেছেন। তারপরও লেগে থাকুন।সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।বেশি জ্ঞান ঝাড়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সু-পরামর্শের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
বিনয়ের সঙ্গে জ্ঞাপন করি।
মন্তব্যে মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা সর্বদা।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: মন্তব্যে মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা সর্বদা।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.