নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাঁয়ের মাঝে হাট বসেছে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ের মাঝে হাট বসেছে
আজকে মঙ্গলবারে,
কুমোর পাড়ার গরুর গাড়ি
আসছে সারে সারে।
গাঁয়ের কুমোর সাজায় হাটে
মাটির কলসী হাঁড়ি,
গাঁয়ের তাঁতি সেও এনেছে
ধুতি গামছা ও শাড়ি।
হাটুরেরা সব মাথায় বোঝাই
এনেছে লাউ ও বেগুন,
হরিদাসের ছোট্ট দোকান
বেচে তেল আর নুন।
মাথায় এখো গুড়ের হাঁড়ি
এনেছে গাঁয়ের চাষী,
বাঁশিওয়ালা গাছের তলায়
বেচে বাঁশের বাঁশি।
সারাদিন ধরে বেচাকেনা সেরে
সবাই ফেরে ঘরে,
সাঁঝের আঁধার নেমে আসে হেথা
নির্জন হাটের পরে।
দূরে দূরে গাঁয়ে জ্বলে উঠে দীপ
হাট আঁধারেতে রয়,
নির্জন হাটে সারা রাত ধরে
জোনাকিরা কথা কয়।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: বাহ দারুন একটি ছড়া। মনে হয় যেনো আমাদের হাটের কথাই চপনি লিখেছেন। আমাদের হাটের নাম মংগলেরহাট। ধন্যবাদ কবি।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
মাকার মাহিতা বলেছেন: স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: দাদা,আপনার "ভাণ্ডারে" গ্রাম ছাড়া আর জিনিস কি নেই?"লক্ষণ" দেখে তো তাই মনে হচ্ছে!তবে আপনার কবিতার গ্রাম-গ্রাম গন্ধটা আমার বেশ লাগে।চালিয়ে যান।তবে একটু দেখেশুনে চালিয়েন।এটা আবার শহর-বন্দর তো।চারিদিকে খালি আমার মতো বান্দর।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: চিত্রেতো সব সবজিই দেখছি দাদা
গ্রাম্য হাটের বর্ণনা ভালোই লাগছে দাদা।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
দাদার গ্রামের সবাই ভেজেটারিয়ান?
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যিই চমৎকার ছড়া।
ছড়াকারকে ধন্যবাদ।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: গায়ের হাট গুলো অনেক মজার । বিশেষত গুড়ের জিলাপী ,আঙ্গুলি/মুড়ালি ।দাদা কি আর বলব এখুনি খেতে ইচ্ছে করছে । আপনার কবিতা পড়ে গ্রামের রাস্তা ধরে হাটতে ইচ্ছে হচ্ছে খুব । অনেক ভালো লাগল কবিতা ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: দাদা,আপনার "ভাণ্ডারে" গ্রাম ছাড়া আর জিনিস কি নেই?"লক্ষণ" দেখে তো তাই মনে হচ্ছে!তবে আপনার কবিতার গ্রাম-গ্রাম গন্ধটা আমার বেশ লাগে।চালিয়ে যান।তবে একটু দেখেশুনে চালিয়েন।এটা আবার শহর-বন্দর তো।চারিদিকে খালি আমার মতো বান্দর।