নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আকাশপারে পশ্চিম কোণে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আকাশ পারে পশ্চিম কোণে,
সূর্যি ডোবে ঐ দূর গগনে।
পাখিরা সব ফিরে বাসায়,
গাঁয়ে বাজে সাঁঝের সানাই।
মিলিয়ে গেল দিনের আলো,
নামল গাঁয়ে আঁধার কালো।
তাল-খেজুর গাছের আড়ে,
লুকোয় পেঁচা বন বাদাড়ে।
শাল পিয়াল বনের মাঝে,
বাঁশির সুরে মাদল বাজে।
নীল গগনে তারা ফুটেছে,
বাঁশের বনে চাঁদ উঠেছে।
অজয়ের ধারা বয়ে চলে,
জোছনা ঝরে নদীর জলে।
তরণী বাঁধা নদীর চরে,
মাঝি গেছে আপন ঘরে।
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এই কবিতা ও কি সুন্দর !
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম আর প্রেরণা পেলাম।
প্রিয়কবিকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল সতত ও নিরন্তর।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: বরাবরের মতোই সুন্দর।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম আর প্রেরণা পেলাম।
প্রিয়কবিকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল সতত ও নিরন্তর।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!
৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
না মানুষী জমিন বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম আর প্রেরণা পেলাম।
প্রিয়কবিকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল সতত ও নিরন্তর।
জয়গুরু!জয়গুরু!জয়গুরু!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
বেনামি মানুষ বলেছেন: বাঁশির সুরে মাদল বাজে।
সত্যিই?
বাঁশির সুরে মাদল?
তবে তো বাঁশির সুরে করতাল ও বাজবে, বাঁশির সুরে কলা পাঁকা ও পাওয়া যাবে, বাঁশির সুরে ট্রেনের টিকিট ও পাওয়া যাবে, না?
আপনার কবিতা পরে বুঝতে পারছি বাঁশির সুরে যে সব ই হয়।
আর আপনার ব্যাপারে যা লিখে রাখছেন পড়ে ধন্য হয়ে গেছি।
বর্ধমানে যে আপনি বর্তমান আছেন বর্ধমানবাসী কখনো আপনাকে সেজন্য ধন্যবাদ দিয়োছে?
না দিলে আপনি চলে আসতে পারেন আমাদের চাঁদের দেশে, এখানে বাঁশির সুরে বাশের ফুল ফুটে। বাঁশির সুরে ধন্যবাদ দেয়া হয়।