নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় ব্লগার, আমার ব্লগে স্বাগতম। এটি একটি মাল্টি নিক। আপাতত ছদ্মনামে লিখতে হচ্ছে।

লেখার খাতা

একটি জামায়াত শিবির মুক্ত ব্লগ। আমার ব্লগে জামায়াত শিবির সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

লেখার খাতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের পর কোরান হাদীসের আলোকে আলোচনা হবে,সবাই বসবেন,বহুত ফায়দা হবে° | এই বহুত ফায়দার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমান দের কেউ কেউ বসেনও বটে। তবে তারা নামাজ শেষ হতেই জোর করে ছেলেদের তাদের সাথে বসতে ফোর্স করেন। আমি কলেজে পড়াকালীন সময়ে যে মসজিদে সালাত আদায় করতাম সে মসজিদে তাবলীগরা কোন রকমে ফরজ নামাজ পড়েই মসজিদের গেইটে দাঁড়িয়ে থাকত জোর করে তাদের সাথে বসানোর জন্য। আমি ফরজ পড়ে দৌড় দিতাম। এই যে জোর করে ধর্ম গেলানো হয় ইসলাম কি ইহার অনুমতি দিয়েছে। মানুষ তাদের ভয়ে অর্ধেক সালাত আদায় করে পালিয়ে যাচ্ছেন।

হেফাজতে ইসলাম এর একটি শাখা হলো তাবলীগ।তাবলীগ দুই ভাগে বিভক্ত। বর্তমান উন্নত বিশ্বে তাবলীগ জামাত এর দাওয়াত কতটুকু দ্বীন প্রচার ও প্রসারে ভুমিকা পালন করবে বলে মনে করেন?

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫১

কামাল১৮ বলেছেন: সৌদির গ্রান্ড মুফতি তাবলিগ করা ইসলাম পরিপন্থী বলে ফতুয়া দিয়েছেন।নিষিদ্ধ করেছেন এই সংগঠনকে।
কানাডার মসজিদে প্রচুর তাবলিগের লোক জন।যদিও আমি কোনদিন মসজিদে ডুকিনাই।কিন্তু নামাজ শেষে তাদের গোল হয়ে আলাপ করতে দেখেছি।

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

লেখার খাতা বলেছেন: বহু খারাপ লোক তাবলীগে গিয়ে মুমিন হয়েছেন।

২| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৮

এম ডি মুসা বলেছেন: পোস্ট দেখে দৌড় দিছি, আর তাবলীগ দেখে বহুবার

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৫

লেখার খাতা বলেছেন: পোস্ট দেখে দৌড় দেয়ার কি কারণ?

৩| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯

এম ডি মুসা বলেছেন: ওরা দাওয়াত দেয়- ওদের কাছে কি দাওয়াত দেওয়ার মতো সেরকম শক্তি আছে। নবীদের নবুয়াতি দিছে। ওদের ইবাদত কতটুকু কবুল হয় এটার কোন গ্যারান্টি আছে? এজন্য দাওয়াত দেওয়ার জন্য পথে পথে ঘুরার প্রয়োজন নেই নিজের ঘরের মানুষকেই আগে সঠিক করার মাধ্যমে অন্যজনের ঘরে সঠিক করা হয়ে যায়। আজকে আমার চলাফেরার যদি সুন্দর হয় আমি যদি ইবাদাত করি আমার চলাফেরা যদি সুন্দর হয়। পাশের মানুষ আমারে দেখে অন্তত বলবে যে এ লোকটা ইবাদত করে আল্লাহকে ডাকে লোকটা কত ভালো সেও ভালো হতে চেষ্টা করবে।

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৬

লেখার খাতা বলেছেন: আপনি সঠিক কথা বলেছেন।

৪| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৩

ঢাকার লোক বলেছেন: তাবলীগ জামাত মানুষকে প্রকৃত ইসলামের দাওয়াত দেন না, তারা তাদের দলে যোগদানের জন্য দাওয়াত দেন।

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৭

লেখার খাতা বলেছেন: বহু নামী দামী ক্রিকেটার তাদের দলে নাম লিখিয়েছেন। আমাদের সাকিব আল হাসানও আছেন তালিকায়।

৫| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

এম ডি মুসা বলেছেন: ইসলামের বদনাম করে, এই তাবলীগ করছে। নবীর আদর্শ এবং দাওয়াত সাথে, মিল কতটুকু? নবী আদর্শ ছিল ধৈর্যশীল, বিনা স্বার্থে। তাকে ওমর রাদিয়াল্লাহু হত্যা করতে গিয়ে , নবীর আদর্শ দেখে মুসলমান হয়ে গেছে। বর্তমান তাবলীগ আলারা মানুষের উপর অন্যায় অবিচার চালাচ্ছে। মানুষের সাথে মানুষের হুমকি হুমকি ধমক। এসব নবীর আদর্শ সাথে কোন মিল নেই। তাই ওরা কতটুকু সঠিক?

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৪

লেখার খাতা বলেছেন: এই মন্তব্য দেখে ব্লগের তবলীগ পন্থীরা তলোয়ার হাতে আপনাকে হত্যা করতে তেড়ে আসবেন। সাবধানে মন্তব্য করবেন।

৬| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৪২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কখনো যে তাদের দেখে পালাতে চাই নি তা নয় তবে সেটা ভয়ের বিষয় ছিলো না, ছিলো লজ্জ্বার বিষয়। আমাদের এলাকার মসজিদে প্রায়ই বিভিন্ন জায়গা থেকে তাবলীগের লোকজন আসতেন। আমার তাদের সাথে কথাও হতো কম-বেশী। উল্লেখ্য যে, আমাদের এলাকার মসজিদ টি তৈরীর সময় আমি নিজেও স্বশরীরে শ্রম দিয়েছি। মাটি দর্মুজ করা, বেড়া বাঁধা, ঝাড়ু দেয়া সবই করা হয়েছে তাই মসজিদটির প্রতি আমার এক ধরনের মায়া কাজ করে। আজ মসজিদটি ৩/৪ তলা হয়ে গেছে, মাশাল্লাহ। সে সুবাদে এলাকার মুরুব্বি এবং জামাতে আসা লোকজন আমাকে বেশ ভালো করেই চিনতেন। এতকিছুর পরে জামাতে আসা লোকজন তাদের সাথে বিকেলে আসরের পর বের হতে বললে, "না" বলাটা আমার জন্য কঠিন হতো, এই যা।

"তাবলীগ জামাত" নামে কোন রাজনৈতিক দল আদৌও আছে কি না তা আমি আগেও জানতাম না আর এখনও জানি না। এলাকার ছেলে হিসেবে আসরের নামাজ পড়ে এলাকার চাচা বা মুরুব্বিদের সাথে এলাকায় হাটতে হাটতে আমরা এলাকার মানুষজনকে দাওয়াত দিতাম মসজিদে আসার জন্যে। এখানে আমি খারাপ কিছু দেখিনি আর আজও দেখিনা। মাগরিব নামাজ পড়ে যে যার যার বাসায় চলে যেতাম, এশার সময় অনেকের সাথে দেখা হতো আবার কারো সাথে দেখা হতো না।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

লেখার খাতা বলেছেন: যাক পোস্টের সুবাদে আপনার সরল স্মৃতি জানলাম।

৭| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: স্কুল কলেজে পরার সময় এরকম অভিজ্ঞতা হয়েছিল, অনেক সময় না চাইলেও চোখ লজ্জায় বসতে হত। আবার নিজেও সেই সময় একবার তবলীগে তিন দিনের জন্য গিয়ে ছিলাম, সবার সাথে এক সাথে খাওয়া, রান্না বাজার করা, ঘুরে ঘুরে দাওয়াত দেয়া সব মিলিয়ে মনে রাখার মত অভিজ্ঞতা হয়েছিল!

তখন তাবলীগওয়ালাদের বেশীর ভাগই দেখতাম নিরীহ ধরনের লোক। এখনোতো অনেক বছর দেশের বাইরে, জানিনা তাবলীগ কেমন করছে দেশে!

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

লেখার খাতা বলেছেন: সমস্যটা কোথায়? উনারা মনে করেন উনারা ছাড়া অন্যদের তরিকা ভুল। প্রতিটি ধর্মই মানবতার ও মনুষ্যত্ব শিক্ষা দেয়। মানুষের কল্যান হোক।

৮| ০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: মুমিন মানে কি ভালো লোক।ভালো লোকের সংজ্ঞা কি?

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

লেখার খাতা বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মতে যারা আল্লাহ ছাড়া কাউকে রব ছাড়া মানেনা, মিথ্যা বলেনা, গীবত করেনা, কারও হক মেরে খায়না, কারও উপর জুলুম করেনা, পরনিন্দা পরচর্চা করেনা, অন্য ধর্মের লোকেদের ঘৃনা করেনা, ধর্মের নামে খুনাখুনি হানাহানি মারামারি গালাগালি করেনা, কোন প্রাণীর ক্ষতি করেনা, নির্লোভ, নির্ভেজাল, নিরহংকারী, মানবিক তারাই মুমিন।

৯| ০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৩:৪১

ঢাকার লোক বলেছেন: তাবলীগ জামাতকে তাদের আকিদাগত বিভ্রান্তির কারণে সৌদি আরবের অনেক বিখ্যাত আলেম প্রকৃত ইসলাম থেকে সরে যাওয়া একটি বিভ্রান্ত দল হিসাবে মনে করেন। তাদের দাওয়াত দেয়ার প্রধান উৎস ভারতের মাওলানা জাকারিয়ার লেখা কিতাব তাবলীগে নিসাব বা ফাজায়েলে আমল, যাতে কবর থেকে রাসূলুল্লাহ (স) এর হাত বেরিয়ে এসে এক মিসরীয় বজুর্গের সাথে হ্যান্ড সেক করার মতো অসংখ্য অসত্য, রেফারেন্স বিহীন, গল্প এবং স্বপ্ন রয়েছে যা ইসলামের প্রধান উৎস কোরান ও হাদিসের সাথে সাংঘর্ষিক। তাদের সম্বন্ধে সৌদি আরবের পরলোকগত প্রাক্তন গ্রান্ড মুফতি শেইখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ (র) এবং শেইখ ফাউজান এর ফতোয়া থেকে নিচে উল্লেখ করা হলো। এ দলের সাথে যাওয়া তারা নিষেধ করেছেন, যদি না একজন মুসলিম যথেষ্ট জ্ঞান রাখেন এবং তাদেরকে শোধরানোর জন্য নসিহত করতে পারেন।

1 – Shaykh ‘Abd al-‘Aziz ibn Baz said:

“Jama'at al-Tabligh do not have proper understanding of the issues of ‘aqidah, so it is not permissible to go out with them, except for one who has knowledge and understanding of the correct ‘aqidah of Ahl al-Sunnah wa'l-Jama'ah , so that he can guide them and advise them, and cooperate with them in doing good, because they are very active, but they need more knowledge and someone who can guide them of those who have knowledge of Tawheed and the Sunnah. May Allah bless us all with proper understanding of Islam and make us steadfast in adhering to it.” *Majmu’ Fatawa al-Shaykh Ibn Baz, 8/331)

2 – Shaykh Salih al-Fawzan said:

“Going out for the sake of Allah does not refer to the kind of going out that they mean nowadays. Going out for the sake of Allah means going out to fight. What they call going out nowadays is a bid’ah (innovation) that was not narrated from the salaf. .।"

আরো পড়তে পারেন: Click This Link
ধন্যবাদ।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

লেখার খাতা বলেছেন: ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে মানুষের কল্যান হোক। জয় হোক মনুষ্যত্বের। শুধু সুন্দর গুলো টিকে থাক। অসুন্দর শুকনো পাতার মতো ঝরে যাক।

১০| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২০

শার্দূল ২২ বলেছেন: হিসাব বিজ্ঞানের ছাত্র না হলে তাবলিগের কথা বুঝা বা মনে রাখা কঠিন, লক্ষ কোটি সোয়াবের হিসেব বলে কথা, এদের ভয়ে পালাইনি কখনো, বরং আমার ভয়ে চেনা জানা তাবলিগের মানুষকে পাস কাটাতে দেখেছি, প্রশ্নের জবাব দিতে পারতোনা বলে উল্টো পথে হাটা দিতো।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪

লেখার খাতা বলেছেন: জান্নাতের নেশায় তারা বিভোর থাকেন।

১১| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: দৌড় দেবার কি হল? তারা চাঁদাবাজিও করেনা, জোর জবরদস্তুিও করেনা। দাওয়াতী কাজ তাদের পলিসি - তারা সেটাই করে।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫

লেখার খাতা বলেছেন: আসলে জোর করে ধর্ম গেলাতে গেলে লোকজন পালাবেই।

১২| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪১

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রথম দিকে দৌড় দিতাম । পরে সোজা মুখের উপর বলে দিতাম দুঃখিত , আপনাদের চিন্তা ভাবনার সাথে আমি একমত না ।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭

লেখার খাতা বলেছেন: আপনি বরাবরই স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড। আপনি ভাওতাবাজি ও ভন্ডামি করেন না। তাই আপনি স্মার্ট।

১৩| ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

অধীতি বলেছেন: তারা খেলার মাঠ থেকে ধরে নিয়ে যেত আমাদের আর আমরা তাদের ভেঙ্গচি কেটে দৌড়ে পালাতাম।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭

লেখার খাতা বলেছেন: হে হে। কিউটতো বিষয়টা।

১৪| ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

রানার ব্লগ বলেছেন: অধীতি বলেছেন: তারা খেলার মাঠ থেকে ধরে নিয়ে যেত আমাদের আর আমরা তাদের ভেঙ্গচি কেটে দৌড়ে পালাতাম।

এটাই সব থেকে জঘন্যতম কাজ করতো বা এখনো করে । এরা শিহসুদের খেলাধুলা পছন্দ করে না । বাচ্চাদের দিয়ে ভিক্ষা করাতে এদের আরাম লাগে, বাচ্চাদের দিয়ে নোংড়া কাজ করাতে এদের ইন্দ্রিয় সুখ হয় কিন্তু বাচ্চারা খেলছে, বাচ্চাদের মানবিক বিকাশ হচ্ছে এটা এদের চোখে বিষ সমতুল্য । এরা শিশুদের মোরালিটি এক্কেবারে তছনছ করে দেয় । আমি ব্যক্তিগত ভাবে খুব কম ধর্মীয় ব্যক্তিবর্গ কে দেখেছি শিশুদের সাথে সুন্দর আচরণ করতে । সকল ধর্মের পুরহিত বা ধর্মীয় ব্যক্তিবর্গ এই দোষে দুষ্ট ।

০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৭

লেখার খাতা বলেছেন: মহান আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন। শিশুদের প্রতি তাদের একপ্রকার নোংরা ফ্যান্টাসি কাজ করে। আমি তারা পরিচালিত অনেক মাদ্রাসায় শিশুকে শিশু সূলভ আচরণ এর জন্য পিটিয়ে রক্তাক্ত করতে দেখেছি। কোরান মুখস্থ করাতে অতিরিক্ত ব্রেনে প্রেশার দিয়ে শিশুদের পাগল বানিয়ে ফেলতে দেখেছি।বিদেশী দের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার পরও খাবারের কষ্ট দিতে দেখেছি।

আপনার মন্তব্যে কি নির্মম ভয়াবহ সত্য ফুটে উঠেছে :( :(

১৫| ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

কামাল১৮ বলেছেন: আপনিতো ভালো লোকের সংজ্ঞা দিলেন।এদেরকে মুমিন বলে কোরান হাদিস থেকে দেখান। কুরআনে মুমিনের পরিচয় বলা হয়েছেঃ-
যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে এবং সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যা দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করে এবং তারা আখেরাতের ব্যাপারে নিশ্চিত তাদের পালনকর্তা এবং তোমাদের মধ্যে তারাই সফলকাম।

০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১০

লেখার খাতা বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মতে যারা আল্লাহ ছাড়া কাউকে রব ছাড়া মানেনা এই কথাটি আপনার পুরা বক্তব্য "যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে এবং সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যা দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করে এবং তারা আখেরাতের ব্যাপারে নিশ্চিত তাদের পালনকর্তা এবং তোমাদের মধ্যে তারাই সফলকাম।" এর সারমর্ম।

১৬| ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

হাসান রাজু বলেছেন: দুটি ঘটনা।
১। কলেজে পড়ি। মামার সাথে থাকতাম। মামা গেছেন ঢাকার বাহিরে। বিকেলে দরজায় কয়জন হুজুর। মৃত্যু, আখিরাত, পরকাল নিয়ে কিছুক্ষণ বক্তৃতা করতেই আমার অবস্থা খারাপ। একজন বুঝতে পেরে বললেন "ভয় পেয়েছে। " তারপর হাত, মাথা বুলিয়ে দিয়ে বললেন কাছের মসজিদে উনারা সপ্তাহ খানিক আছেন আমি যেন নামাজ পড়ে তাদের সাথে বসি। আসলে আমি তাদের কথায় ভেবেছিলাম কোন দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং তারা আমাকে এখনই কোন মৃত্যু সংবাদ দেয়ার উদ্দেশ্যে শক্ত করার চেষ্টা করছে। পরে তবলিগের দাওয়াত পেয়ে জানে পানি এসেছে।
২। জামাত পাইনি। তাই একটি দূরে আলাদা নামাজ পড়ছি। নামাজ শেষ হওয়ার আগেই আমার দুপাশে কয়জন বসে পড়ল। এমন ভাবে যেন আমার এখানে নামাজে দাঁড়ানোতে তারা বেশ বিরক্ত। সালাম ফেরাতে না ফেরাতেই তাদের বই বাক্স (এটাতে তারা তাদের বই তালা মেরে রাখে) খুলে রেডি। আমার শেষ হল কি না, সুন্নত পড়ব কি না তা জানার কোন ইচ্ছেই নেই । আমি, এ আচরন কেন? জানতে চাইলে বেশ উগ্রভাবেই জানাল, এটা তাদের জন্য বরাদ্দকৃত যায়গা। আমি আর কথা বাড়াইনি। সরে আসলাম, মনে হল তর্ক করে পেড়ে উঠব না। তারা অনেক শক্তিশালী এখন।

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৭

লেখার খাতা বলেছেন: ২ নং টা আমিও ফেস করেছি। উনারা নামাজ পড়ার চেয়েও তাদের বয়ান শোনাকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.