নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-- যে দলে কামরুলের মত পচা গম আমদানী কারক মন্ত্রী থাকে। যে দলে কালো বিড়াল (সুরঞ্জিত) এর মত মন্ত্রী থাকে। সে সরকার এর তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর মত একজন পাগল। যে দলে ছত্র রাজনীতির নামে ধর্ষকলীগ তৈরি করে। যে সরকার নাস্তিক কুত্তা লইত্যাকে ফাসি না দিয়ে মুক্তি দেয়। যে সরকার চুরি করে অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় থাকে। যে দলের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বাংলাদেশ কে ভারতের কাছে বিকিয়ে দিতে পারলে হাফ ছেরে বাচে।
:
--সেই খুনি বাকশালী অবৈধ আ.লীগ সরকার এখন ও ক্ষমতায় থাকে কিভাবে?? দেশের জনগন কি ঘুমাচ্ছে?? নাকি তামাশা দেখছে?? আমি কিছুতেই হিসেব মিলাতে পারছি না। কারও কাছে কি এই প্রশ্নের জবাব আছে -?
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
যোগী বলেছেন:
হিসাব না মেলার কোন কারন নাই। এই সরকার এখনও ক্ষমতায় আছে কারন তারেক খালেদা এখনও বেঁচে আছে।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই টেনশন নিয়েন না ।
জনগনের হাতে অপশন নাই । জনগন কামরুইল্যা, কালো বিলাইয়ের হাত থেকে মুক্তি চায় ঠিকই কিন্তু যুবরাজ তরেক চোরা ওরফে খাম্বা বাবা আর তার জামাতে আব্বে হুজুর, গোখরা সাপের শাসন চায় না ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: নারী নির্যাতন: ছয় মাসে ধর্ষণের শিকার হয় ৩২৬ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ২৯ জনকে। আত্মহত্যা করেন একজন। ৫২ জনের বেশি নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়।
যৌন হয়রানির কারণে ছয়জন নারী আত্মহত্যা করেন। এ ধরনের ঘটনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে একজন নারী ও একজন পুরুষ নিহত হন। এ ছাড়া ৯৪ জন হয়রানি ও লাঞ্ছনার শিকার হন
এই দেশের সরকারের অবহেলাই এর প্রধান কারন.........নারীদের যথার্থ মর্যাদা দিতে হবে,ধর্ষনের শাস্তি দিতে হবে মৃত্যদন্ড.........।।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
বাগসবানি বলেছেন: দেশের জনগন তামাশা দেখছে না বা ঘুমাচ্ছেও না। এই সরকারের বদবুদ্ধি এতটাই জটিল, তা আপনার মাথায় নাও ঢুকতে পারে। বর্তমান সরকার সকল ধরণের সরকারী বেসরকারী প্রসাশন ব্যবস্থাকে কুক্ষিতগত করে রেখেছে। মানে লোকালাইজেশন করে ফেলেছে। শুধু তাই নয়, কেউ যদি সামরিক বাহিনীর প্রধান হয়, তাহলে তার আপন ভাই বা বোনকে বানানো হয় সরকারী দলের মন্ত্রণালয়ের বিশেষ পদে। ফলে, একজনের বিপরীত কার্যকলাপ, তার পরিবারের জন্যেই ক্ষতিরকারণ। মনে হয়, আপনি এখনও হিসাব মিলাতে পারতেছেন না। চিন্তার কিছু নাই, খাইবেন, দাইবেন ঘুমাইবেন। সরকার যে জনগণের সর্বপ্রথম নাগরিক সংরক্ষণ বা অধিকার ( ভোট প্রদানের অধিকার) খর্ব করেছে, এটা আমরা এখনও কেউই অনুধাবন করতে পারি নাই।