নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাউন্টার নিশাচর

কাউন্টার নিশাচর › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়াউর রহমানের অসংখ্য কীর্তিমালা থেকে সামান্য কিছু কীর্তিমালা:

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

১. আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ফেলে ইন্দিরার কাছ
থেকে বছরে ৪০০০০ কিউসেক পানি আদায় করে নিয়েছিলেন
সোজা মেরুদন্ডের এই যোদ্ধা......
২. বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ জিয়াউর রহমানই প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৭৬
সালের ৮ ই মার্চ ।
৩. মাদ্রাসার সিলেবাসে সায়েন্স , ইংরেজী , সমাজবিজ্ঞান
অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন.......
৪. মধ্যপ্রাচ্যে শ্রম বাজারের ENTRY CHANNEL টিও
খুড়ে দিয়ে গেছেন জিয়াউর রহমান। ১৯৭৬ এ প্রথম জিয়াউর রহমান
৬০০০ শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পাঠান। সেই ৬০০০
হাজার আজ ৭০০০০০০০ !
৫. আজ মুক্তাঙ্গনে রাজনৈতিক সমাবেশ হয়, সেই মুক্তাঙ্গনও
জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক
কর্মসূচি চালিয়ে যাবার জন্য।
৬. বিটিভির কালার ট্রান্সমিশন জিয়াউর রহমান চালু করেন যখন
ভারতেও রঙীন সম্প্রচার শুরু হয়নি.....
৭. বিখ্যাত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান " যদি কিছু মনে না করেন "
নির্মাতা ফজলে লোহানী কে লন্ডন থেকে দেশের মাটিতে নিয়ে আসেন
জিয়াউর রহমান
৮. বিটিভির ২য় চ্যানেল চালু করেছিলেন জিয়া যা এরশাদ বন্ধ
করে দিয়েছিলো....
৯. জিয়াউর রহমানের সরাসরি নির্দেশে নতুন কুড়ি , স্কুল বিতর্ক
অনুষ্ঠান গুলো চালু হয় বিটিভিতে.....
১০. সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একাংশে শাহবাগের জাতীয়
শিশুপার্কটি জিয়াউর রহমান করে গেছেন.....
১১. জাতীয় শিশু পুরস্কার , জাতীয় টেলিভিশন পুরস্কার ,
স্বাধীনতা পুরস্কার , একুশে পদক এগুলো জিয়াউর রহমান চালু
করেছেন......
১২. ১৯৭৯ 'র আগ পর্যন্ত একুশের বই মেলা ছিলো গাছতলার
ছন্নছাড়া মেলা। জিয়াউর রহমানই বইমেলাকে বাংলা একাডেমীর
দায়িত্বে নিয়ে আসেন ১৯৭৯ তে। সে বছর থেকেই একুশের বই
মেলা রাষ্ট্রীয় ভাবে পালিত হচ্ছে......
১৩. এফডিসির জন্যও জিয়াউর রহমান গাজীপুরে জমি বরাদ্দ
করে গেছেন .....
১৪. রাষ্ট্রীয় অনুদানে সুস্থ চলচ্চিত্র নির্মান করার
বিষয়টা জিয়াউর রহমানই চালু করেছেন....
১৫. বাকশালে চাকরী চ্যুত সাংবাদিকদের চাকরীর ব্যবস্থা করার
জন্য রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন "দৈনিক বার্তা"
যেখানে চাকরী করেছেন কামাল লোহানীও
১৬. জাতীয় সংসদের ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ১ম বারের মত নারী আসন
বাড়ানো
১৭. ২৭৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ করে গ্রামীণ জনগণের
চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ
১৮. কলকারখানায় ৩ শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি
১৯. যুব উন্নয়ন মন্ত্রাণালয় ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টির
মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুব ও নারী সমাজকে সম্পৃক্তকরণ
২০. ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম
পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ
২১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করে প্রযুক্তির
ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন
২২. তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও
উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ
গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে গ্রাম সরকার
ব্যবস্থা প্রবর্তন
২৩. জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের
আসনলাভ
সর্বশেষ
এভাবেই
৭১'র মেজর জিয়া ,
৭৬'র জেনারেল জিয়া ,
৭৮'র প্রেসিডেন্ট জিয়া কোমায় যাওয়া মাতৃভূমিকে সুস্থ সবল
করেছেন ।
১৯৮১ 'র ৩০ মে এই ক্ষনজন্মা রাষ্ট্রনায়কের মৃত্যুতে বিশ্বের
ইতিহাসে বৃহত্তম শবযাত্রা হয়েছিলো ...... শুধু ঢাকার রাস্তায় ঢল
নেমেছিলো ৩০ লাখ মানুষের...

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

ফুয়াদ আল আবীর বলেছেন: এইগুলার কোনো ভিত্তি নেই, তিনি রাগাকার ছিলেন, আমার কাছে তথ্‌য আছে...!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: রাগাকার ছিলেন
হাহ হাহ হা

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: Click This Link

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ভাল

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

হাসান নাঈম বলেছেন: বিএনপি অন্যতম বড় ব্যার্থতা জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা মানুষের কাছে তুলে ধরতে না পারা।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: খাটি কথা

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: 'খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলে একটি ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকে এত অর্থের মালিক হল কিভাবে?' - শেখ হাসিনা এভাবেই সমাবেশে বক্তৃতার সময় বলতেন৷

একজন প্রেসিডেন্ট মৃত্যুর সময় ভাঙ্গা স্যুটকেস রেখে গেছেন৷ একথার মাধ্যমে জিয়াউর রহমান যে একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বহুবার নিজের অজান্তে বলেছেন৷ যদিও এখন আর বলতে শোনা যায় না৷ কারণ এতে জিয়াউর রহমান একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা প্রতিষ্ঠা পেয়ে যায়৷

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

খালেদ সাইফুল্লা বলেছেন: 'খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলে একটি ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকে এত অর্থের মালিক হল কিভাবে?' - শেখ হাসিনা এভাবেই সমাবেশে বক্তৃতার সময় বলতেন৷

একজন প্রেসিডেন্ট মৃত্যুর সময় ভাঙ্গা স্যুটকেস রেখে গেছেন৷ একথার মাধ্যমে জিয়াউর রহমান যে একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বহুবার নিজের অজান্তে বলেছেন৷ যদিও এখন আর বলতে শোনা যায় না৷ কারণ এতে জিয়াউর রহমান একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা প্রতিষ্ঠা পেয়ে যায়'খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলে একটি ভাঙ্গা স্যুটকেস থেকে এত অর্থের মালিক হল কিভাবে?' - শেখ হাসিনা এভাবেই সমাবেশে বক্তৃতার সময় বলতেন৷

একজন প্রেসিডেন্ট মৃত্যুর সময় ভাঙ্গা স্যুটকেস রেখে গেছেন৷ একথার মাধ্যমে জিয়াউর রহমান যে একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বহুবার নিজের অজান্তে বলেছেন৷ যদিও এখন আর বলতে শোনা যায় না৷ কারণ এতে জিয়াউর রহমান একজন সৎ লোক ছিলেন সেটা প্রতিষ্ঠা পেয়ে যায়
একমত

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

রায়হান মজিদ বলেছেন: ভালো কাজ করছে। গুড।
আর খারাপ কি কি করছে ঐটাও লেখেন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আপনার জানা থাকলে লেখেন

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

নেক্সাস বলেছেন: শুঢধু বিশেষ কোন দিক নয়। জিয়াউর রহমান ছিলেন স্বাধীনতার ঘোষক, রাজনৈতিক নেতাদের নিষক্রিয়তার মুখে জাতির হাল ধরা মহা নায়ক, স্বাধীনতা যুদ্ধে সন্মুখ সমরের একজন যোদ্ধা, একজন বলিষ্ট রাষ্ট্রনায়ক, একজন সৎ ন্যায়বান শাষক, একজন দুরদর্শী ও সাহসী কূটনৈতিক। বলা যায় জিয়াউর রহমান একজন কমপ্লিট লিডার।
মিথ্যা আবেগ ও মিথ্যা ইতিহাসের বাইরে গিয়ে দেখলে বুঝা যায় আজকের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ভিত্তি টা গঠন করে দিয়ে গেছেন জিয়াউর রহমান।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

াহো বলেছেন:

বই / ভিডিও প্রয়োজন নেই .বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে, প্রথম রাষ্ট্রপতি কে এসবই বলা আছে .
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ ১০ এপ্রিল ১৯৭১
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিব নগর থেকে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় এবং এর মাধ্যমে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। শপথ গ্রহণ করেন ১৭ এপ্রিল।
স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকর । যতদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলেছে ততদিন মুজিবনগর সরকার পরিচালনার অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান হিসেবে এই ঘোষণাপত্র কার্যকর ছিল। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পরও এই ঘোষণাপত্র সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান প্রণীত হয় তখন সংবিধান হিসেবে এর কার্যকারিতার সমাপ্তি ঘটে।

সেদিন মুজিবনগরে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার। তবে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে করা হয় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।

এপ্রিল ১৭ তারিখে গণপরিষদের সদস্য এম ইউসুফ আলী আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন.


========================

২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে ১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, আমেরিকান বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের নানা রিপোর্ট রয়েছে। যা রিপোর্ট করা হয়েছিল সেটা অবিকৃতভাবে দেয়া হলো
এখানে ।

লিস্টের কয়েকটি নাম উল্লেখ করা হল রিপোর্টিং ডেইটসহ:

১. আমেরিকান ডিফেন্স ইনটেলিজেন্স এজেন্সী (২৬শে মার্চ, ১৯৭১)

২. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট টেলিগ্রাম (৩১শে মার্চ, ১৯৭১)

৩. আমেরিকান সিনেট রিপোর্ট (জুলাই ২৭, ১৯৭১)

৪. নিউ ইয়র্ক টাইমস ,The Times UK(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)

৫. ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল (২৯শে মার্চ, ১৯৭১)

৬. টাইম, নিউজউইক (৫ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৭. বাল্টিমোর সান (৪ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৮. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট- রিসার্চ স্টাডি (ফেব্রুয়ারী ২,১৯৭২)
9-Times of India 27 March 1971


===========================

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন,


যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১




=======================



তাজউদ্দীনের ভাষণ

২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের যুদ্ধকালীন প্রথম ভাষণ
জিয়া সহ পাঁচ সেনা কর্মকর্তার নাম উল্লেখ তাদের যুদ্ধের জন্য
তাজউদ্দীনের ভাষণ link---http://www.samakal.net/2013/07/23/7512
http://www.amadershomoys.com/content/2014/04/28/middle0174.htm





=========================
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)


(১০ এপ্রিল, ১৯৭১)

যেহেতু ১৯৭০ সালের ০৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত একটি শাসনতন্ত্র রচনার অভিপ্রায়ে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল

এবং

যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ তাদের ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে ১৬৭ জনই আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত করেছিলেন

এবং

যেহেতু জেনারেল ইয়াহিয়া খান একটি শাসনতন্ত্র রচনার জন্য ১৯৭১ সালের ০৩ মার্চ জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধিবেশন আহ্বান করেন

এবং

যেহেতু আহূত এ পরিষদ স্বেচ্ছাচার ও বেআইনিভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়

এবং

যেহেতু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের প্রতিশ্রুতি পালনের পরিবর্তে বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলাকালে একটি অন্যায় ও বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে

এবং

যেহেতু উল্লেখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্যে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী একটি বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনাকালে বাংলাদেশের অসামরিক ও নিরস্ত্র জনসাধারণের বিরুদ্ধে অগুনতি গণহত্যা ও নজিরবিহীন নির্যাতন চালিয়েছে এবং এখনো চালাচ্ছে

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী অন্যায় যুদ্ধ, গণহত্যা ও নানাবিধ নৃশংস অত্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের একত্র হয়ে একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করতে ও নিজেদের সরকার গঠন করতে সুযোগ করে দিয়েছে

এবং

যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের দ্বারা বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডের উপর তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে

সেহেতু

সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষে যে রায় দিয়েছে, সে মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য বিবেচনা করে আমরা বাংলাদেশকে সার্বভৌম গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি এবং এতদ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি

এবং

এতদ্বারা আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন

এবং

রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক হবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানই ক্ষমা প্রদর্শনসহ সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী হবেন,

তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী ও প্রয়োজনবোধে মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্য নিয়োগ করতে পারবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানের কর ধার্য ও অর্থব্যয়ের এবং গণপরিষদের অধিবেশন আহ্বান ও মুলতবির ক্ষমতা থাকবে এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্যে আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যান্য সকল ক্ষমতারও তিনি অধিকারী হবেন।

বাংলাদেশের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি, যে কোনো কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা ও দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন।

আমরা আরও ঘোষণা করছি যে, বিশ্বের একটি জাতি হিসেবে এবং জাতিসংঘের সনদ মোতাবেক আমাদের উপর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য আরোপিত হয়েছে তা আমরা যথাযথভাবে পালন করব।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছি যে, আমাদের স্বাধীনতার এ ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকরী বলে গণ্য হবে।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার জন্যে আমরা অধ্যাপক ইউসুফ আলীকে ক্ষমতা দিলাম এবং রাষ্ট্রপ্রধান ও উপ-রাষ্ট্রপ্রধানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করলাম।

==================================


নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
Click this link for online archive of
নিউ ইয়র্ক টাইমস

http://select.nytimes.com/gst/abstract.html?res=F50F10F63A55127B93C5AB1788D85F458785F9



LEADER OF REBELS IN EAST PAKISTAN REPORTED SEIZED; Sheik Mijib Arrested After a Broadcast Proclaiming Region's Independence DACCA CURFEW EASED Troops Said to Be Gaining in Fighting in Cities -Heavy Losses Seen

The Pakistan radio announced today that Sheik Mujibur Rahman, the nationalist leader of East Pakistan, had been arrested only hours after he had proclaimed his region independent and after open rebellion was reported in several cities in the East.
New York Times - Mar 27, 197


---------------------================================

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা আমার বইতে স্পষ্ট উল্লিখিত।

[১৪৭-১৪৮, ২৭৪-২৯১, ৩০১-৩১০ পৃষ্ঠা]
শারমিন আহমদ: শিক্ষাবিদ ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
http://www.prothom-alo.com/opinion/article/341656/===================================================================================

1971/1972 সংবাদপত্রে
বিএনপি নেতার নাম খুঁজে পাচ্ছি না.
নিউ ইয়র্ক টাইমস
নিউজউইক
টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
টাইমস সংবাদপত্র ইউকে

===================

বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ

1) পাকিস্তান এখন শেষ --শেখ মুজিব---15 মার্চ 1971

2)শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন --Apr. 05, 1971
--The World: Pakistan: Toppling Over the Brink

3)গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। ---শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২

4)Bangladesh have suffered three consecutive years of natural or man-made disasters—a calamitous cyclone in 1970, the civil war in 1971, and a crop-crippling drought this year. Jan. 01, 1973
বাংলাদেশ পরপর তিন বছর প্রাকৃতিক বা মনুষ্যসৃষ্ট বিপর্যয় ভোগ করে, এবং 1970 বিপন্ন ঘূর্ণিঝড় ,1971 স্বাধীনতা ,1972 একটি ফসল-অসমর্থকরণ খরা হয়েছে. জানুয়ারী 01, 1973

5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).

6)বাংলাদেশ. "বাস্কেট কেস", নয়, Jan. 01, 1973






লন্ডনের টাইমস পত্রিকায় ২৭শে মার্চ, ১৯৭১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর




নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর





-Times of India 27 March 1971
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর






এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971


এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971



একে খন্দকার স্বীকার করছেন তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।

দ্বিতীয় সংস্করণে নিজেই স্বীকার করছেন যে, প্রথম সংস্করণে তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।
৩২ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম– এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’। আসলে তা হবে ‘এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান’।’’

যিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দেবেন তিনি ইতিহাসের ওই সময়টাতে ‘এমএলএ’ ছিল, নাকি এমপিএ ছিল সেটা জানবেন না, তা কী করে হয়? যদি না-ই জানেন, তাহলে তো স্পষ্টত বোঝা যায় তিনি রাজনীতির খবরাদি রাখতেন না, সেই সময়ের সরকারের অনুগত হিসেবে বিমানবাহিনীর চাকরিটিই ঠিকমতো করে গেছেন। তো, যিনি ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণের রাজনীতির গতিধারা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখতেন না, তিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দিতে আসেন কীভাবে? Click This Link




আব্দুল করিম খন্দকার
২৫ মার্চ ১৯৭১, রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষে তাদের ঢাকা বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন।
১২ মে ১৯৭১ সালে তিনি পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু্দ্ধে যোগ দেন। মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল ১৯৭১।

মুজিবনগর সরকার যে সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ মুজিব, তাদের কাছ থেকেই মাসে মাসে মাইনে নিয়েছে জনাব আব্দুল করিম খন্দকার। কেন, কী কারণে আব্দুল করিমের ৪৭ দিন সময় লেগেছিলো পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করতে সে কারণটি অজানাই রয়ে গিয়েছে। পাকিস্তানের পক্ষে ছোট একটি পদে থেকে মার্চ-এপ্রিল, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কী ঘটেছে তা অনুমান করা নিঃসন্দেহে দূরহ কাজ এবং সেখানে সেই পাকিস্তানি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুকে মূল্যায়ন করা অসম্ভব।




শেখ মুজিবের সঙ্গে জিয়ার তুলনা করতে চাইলে

পড়ে দেখতে পারেন ১৯৭১ সালের সংবাদপত্রগুলো–
কোথাও জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না।

নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন, ইউএসএ এবং টাইমস সংবাদপত্র, ইউকেএর ওই সময়কার কপি পেতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে, মাত্র ১ ডলারের বিনিময়ে।





বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা
আমার বইতে স্পষ্ট উল্লিখিত।
[১৪৭-১৪৮, ২৭৪-২৯১, ৩০১-৩১০ পৃষ্ঠা]
শারমিন আহমদ
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/21163





বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়ে–

১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, নিউ ইয়র্ক টাইমস (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইমস সংবাদপত্র, ইউকে (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইম Magazine, USA (৫ এপ্রিল, ১৯৭১), আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট– history.state.gov ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, ওয়াশিংটন সময় বিকাল ৩.০৩ – ৩.৩২ গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’এর প্রতিনিধি মি. রিচার্ড হেলমস জানান–

“শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।’’

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

াহো বলেছেন:

সবাই এক জিনিস আজ ভুলে গেছে বলতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক



জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৫-এর ২৪শে অক্টোবরে সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করে উপসেনাপ্রধান থেকে সেনাপ্রধান।

বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ,৭২এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল।
১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান

,৩০শে আগস্ট সকল রাজনীতি নিষিদ্ধ ,


১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনচ্ছেদের মূল পরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস ,১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল ,
১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ , ৭৭-এর হ্যা না ভোট ,

১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বার রুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন এবং নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে ঢুকিয়ে এবং ইয়াহিয়ার মন্ত্রী গণহত্যার মাস্টার মাইন্ডার ,আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,৭৫এর ৩১শে ডিসেম্বর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধ অপরাধীর মুক্তি ,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দিয়ে রাস্ট্রদ্রোহিতা মুলক কর্মকান্ড।ক্ষমতার এত জঘন্য দৃষ্টান্ত আর কার ?১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব
কিছুকে জায়েজ করার নগ্ন প্রচেষ্টা।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ডিয়ার হাম্বা, কপি পেস্ট আর ল্যাদানি শুরু হয়ে গেল?

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

এরশাদ বাদশা বলেছেন: াহ---- আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ, আপনার কমেন্টটা পোস্ট আকারে দিয়ে দেন। ইতিহাস চাইলেই কেউ বদলাতে পারেনা। আমাদের চাঁটগার ভাষায় একটা কথা আছে--''হডে আকাশর তারা, আর হডে পুন্দর ফোঁড়া'' (কোথায় আকাশের তারা, আর কোথায় পুন্দের ফোঁড়া) শুদ্ধ বাংলায় যেটা-''কোথায় আগরতলা, কোথায় চৌকির তলা।''
জিয়ার সাথে বঙ্গবন্ধুর তুলনা মানে এই প্রবাদবাক্যেরই সমতূল্য।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জিয়া যদি খারাপ হতেন(যা বর্তমানে চ্যাতনাজীবিরা প্রচার করে)তাহলে তার জানাজায় এত লক্ষ লক্ষ লোক হতো না।বরং থুতু দিত।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: চ্যাতনাময় রাজনীতি, চ্যাতনাময় দুর্নীতি হাম্বাদের প্রধান নীতি।

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

গ্রিন জোন বলেছেন: স্বাধীনতার ঘোষক কে এই বিতর্কে যায় ছাগলেরা.................উইথআউট মুজিব লিবারেশন হ্যাড অনলি ইমাজিনেশন.......তবে জিয়া ক্ষমতায় এসে অনেক ভাল কাজ করেছেন। তিনি রাজাকারও ছিলেন না। তবে তার অপরাধ রাজাকার এক ব্যক্তিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। এর ক্ষমা হয় না। কারণ নতুন সৃষ্ট বাংলাদেশে তিনি দেশবিরোধীদের ওপর ভর করে টিকে থাকতে চেয়েছিলেন। এজন্যই মঞ্জুরকে সেনা প্রধান না করে পাকিস্তান ফেরত এরশাদকে তিনি সেনাপ্রধান করেন। কারণ মঞ্জুর ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি রাজাকারদের ক্ষমতায়নকে যে সহ্য করবেন না তা জিয়া ভাল করেই জানতেন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: কথাগুলো মোটেই সঠিক নয়, একপেশে পক্ষপাতদুষ্ট।

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: উইথআউট মুজিব লিবারেশন হ্যাড অনলি ইমাজিনেশন

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: একেবারেই ভুল কথা। কোন জাতির মুক্তির প্রক্রিয়াকে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারে না। মুজিব না থাকলেও স্বাধীনতা আসত হয়ত সময় বেশি লাগত।

১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

এম সিয়াম বলেছেন: সবার মতামত গুলো পড়লাম । খুব ভাল লাগল।সবার মাজে আমি একদম নগন্য বলতে পারেন। তবে কিছু কথা না বললেই নয়।

জিয়াউর রহমান এবং শেখ মজিবুর রহমান তাদের অবদানকে অস্বীকার করার কোন অবকাশ নেই।

তবে বাংলার মানুষ তাদের তাদের ভুল গুলোর কথাও জানে। তাই পিছনের দিকে না তাকিয়ে সত্যিকার অর্থে একজন দেশপ্রেমিক হয়ে দেশের স্বার্থে কাজ করুন।

আর একটা কথা না বললেই নয় শহীদ জিয়াউর রহমান মূলত গুরুজনের দেখানো পথই অনুসরন করেছিলেন।

তাই যদি জিয়াউর কোন অন্যায় করে থাকে তার দ্বায়ভার সেই গুরু জনকেই নিতে হবে।

- জিয়াউর রহমান যে একজন সফল,সত্‍ এবং নির্ভীক রাষ্ট নায়ক ছিলেন সেটা ডাকঢোল পিটানোর কোন প্রয়োজন নেই। কেননা সেটা জীয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বাংলার মানুষ তার প্রমান দিয়েছেন।

- ধন্যবাদ

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: জি ভালো বলেছেন

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিয়াউর রহমান ছিলেন বংগবন্ধুর সময়ে একজন সেনা কর্মকর্তা। উনার শাসনামলে বংগবন্ধুকে নিয়ে কোন কটুক্তি না পেলেও উনার স্ত্রী ও ছেলে ঠিকই করেছে।

যতদূর জানতে পেরেছি জিয়াউর রহমান সফলতম রাষ্ট্রনায়ক, সৃজনশীল মননের সৎ ব্যক্তি ছিলেন। কিন্তু গোলাম আযম জামায়াত ইস্যুর সাথে হিসেব মেলাতে গেলেই ঝামেলাটা বাঁধে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ইনসাফ করুন। কে কার নামে কটুক্তি করে? বর্তমান সংসদে সাংসদদের একমাত্র কাজ হল ম্যাডাম জিয়ার কটুক্তি করা।

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

আবু আবদুর রহমান বলেছেন: খাটি একজন দেশ প্রেমিক ছিলেন । তার শত্রুরা পর্যন্ত একথা স্বীকার করে । শেখ হাসিনাকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন । দূর্নীতির অভিযোগ সকলের বিরুদ্ধে থাকলে ও তিনি ছিলেন তার উর্দ্ধে ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

নেক্সাস বলেছেন: কোন পেইড ভাঁড়ের কথা ইতিহাস হয়না আর কার কিছু যায় আসেওনা। গোলাম আজমের কথা যারা বলে তারা মাওলানা নুরুল ইসলাম আর ১৯৫ পাকি সেনা নিয়ে কথা বলেনা। গোলাম আযমে নাগরিক্ত্ব দিয়েছে আদালত। আর সেসময় প্রধান বিচারপতি ছিলেন হাবিবুর রাহমান যিনি শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ছিলেন।

আর শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সম্পর্কে শেখ হাসিনা আর আওয়ামিলীগের নেতা কর্মীরা যে অশোভন মন্তব্য করেছে তার তুলনায় বেগম জিয়া কিছুই বলেন নি। এক পেশে চোখ দিয়ে দেখলে হবেনা

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

১৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তার সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো দেশকে ২য় পাকিস্তান বানানো| বাঙালি জাতীয়তাবাদ ভন্ডুল করে বাংলাদেশী করা| জয় বাংলা যা ছিল বাঙালির স্লোগান বাতিল করে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দবাদ চালু করা|
একজন চমৎকার ঠান্ডা মাথার খুনী তিনি

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: যুগে যুগে আপনাদের মত খারাপ মানুষেরা আসবে। আওয়ামি বদমাশরা থাকবে, ইবলিশ শয়তানের কার্যক্রম চলতে থাকবে।
তাই বলে পৃথিবী অচল হয়ে যাবে না।

১৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

ইউ এম কে বলেছেন: এক মুজিব না জন্মানোর কারনে যদি স্বাধীনতা কোন জাতির জন্য কল্পনা হয়ে যাইতো তবে সেই মেরুদন্ডহীন জাতির স্বাধীনতা লাভেরই কোন অধিকার নাই। যারা মনে করে একজন মহাপুরুষ এসে মুখে তুলে স্বাধীনতা খাওয়ায় না দিলে স্বাধীনতা আসতো না তাদের প্রতি করুনা। তাদের মত লোকদের কারনে নিজে সহ আশেপাশের লোকেরাও স্বপ্ন দেখা ভুলে যায়। আর এদের মত তেলবাজ দলান্ধ লোকেদের জন্যই বঙ্গবন্ধুর মত মানুষেরও এমন পরিনতি হয়

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন। তারা এসব কথা উদ্দেশমূলকভাবেই বলে ।

২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

তপ্ত সীসা বলেছেন: ধোলাই লাগবে ভায়া? অনেকদিন রাম ধোলাই দেই না ;)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আরে আপনি চলে এসেছেন? আপনাকেই আশা করছিলাম, কয়েকটা হাম্বার ম্যাতকার শোনা যাচ্ছে।

২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

তপ্ত সীসা বলেছেন: এমন দেয়া দোবো হাম্বাগুলারে ভায়া...। ওইযে অমনে ;););)

২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: যারা কৌশলে / প্রকাশ্যে--- নিহত ( শহিদ নয় ) জিয়ার সাফল্যের কথা বলে তারা জাতীয় বেজনমা । আর বংগ বনধুকে অসিকার করে তারা জনমোগত বেজনমা ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: কথা শুনেই বোঝা যায় আপনি কত বড় বেজন্মা।

২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: ৬০০০
হাজার আজ ৭০০০০০০০ !

অতি আবেগে সাত কোটি লেইখা ফেলছেন । থাক আন্নের কোন দোষ নাই , বি এন পি করেন তো ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: বিএনপি করি তা গর্বের সাথেই বলতে পারি। চোর লুটেরা আওয়ামি সন্ত্রাস বদমাশদের দল করি না।

২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: মানুষ তাজা বাঘ দেখে পালায় জীবনের ভয়ে । মরা পচা গনধো যুকতো বাঘ দেখে পালায় গনধে টিকতে না পেরে । বিনপি এখন পচা বাঘ । এখন বুঝুন --- গনধে পালাবেন না কি , বুক ফুলিয়ে বাচবেন ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: জি ঠিক বলেছেন। আমিও আপনার মত মনে করছিলাম কি বিএনপি নামক এতিম দলটি বোধ হয় আর বেঁচে নাই।জাসদ আর মুসলিম লীগের মত দাফন হয়ে গেছে। যখন দেখি ক্ষমতাসীন মন্ত্রী এমপিরা প্রতিদিন বি,এন,পি র এবং বি,এন,পি নেত্রীর নামে জপমালা শুরু করে তখন বুঝতে দেরী হয়না দলটি এখনো বেঁচে আছে। শুধু বেচে আছে তা নয় শক্তিশালী অবস্হানে থেকে অদৃশ্য ছায়া দিয়ে ক্ষমতাসীনদের তাড়া করে ফিরছে ।বিএনপি নামক দলটির অদৃশ্য ছায়াকেই তারা ভয় পাচ্ছে । অন্যথায় তারা মরা একটা দল কে নিয়ে প্রতিনিয়ত তসবীহ জপে কেন তা আমার বুঝে আসেনা।

২৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

Ahmed Musa বলেছেন: ভালো পোস্ট, তথ্যের জন্য ধন্যবাদ

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ

২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

মিথুন আহমেদ বলেছেন: চরম দুর্ভাগ্য আমাদের, আর কিছুদিন আল্লাহ উনাকে বাচাঁয় রাখলে ৮০-৯০ দশকে আমরা মালয়শিয়া, সিঙ্গাপুরের সমমানের হয়ে যেতাম। ভুলে যাবেন না, যে মাসে জিয়াউর রহমান শহীদ হন সেই মাসে ফুফাত ভাইয়ের বাড়ি থেকে একজন এদেশে এই জিয়াউর রহমানের কল্যাণে ঢুকার সুযোগ পায়। এই মন এখনো মানতে চায় না, জিয়াউর রহমান কি খাল কেটে কুমির এনেছিলেন?

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: জি ঠিক বলেছেন জিয়া থাকলে দেশটা মালয়শিয়া সিঙ্গাপুর হত আর মুজিব থাকলে ডাইরেক্ট শনিগ্রহের পর্যায়ে চলে যেত।
আমাদের সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যাই বলেন না কেন।

২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: আসল পাগলদের পাগল বললে রা করে না । আধা পাগলদের বললে তেড়ে আসে । তা'হলে বুঝলাম আমি মতলবি পাগলের পাললায় পড়েছি । আমি ব্যকতিগত ভাবে কোন মানুষকে অমন মনতব্য করিনি । মতলবি পাগলের মনতব্যে আমি মন খারাপ করতে পারি না । আমি সা্রথের জন্য বলিনি ।তাই আমার হারানোর কিছু নাই এবং কিছু যায় আসে ও না । কারও সারথে লাগলেই এমন মনতব্য করা বিচিতরো কিছু নয় । পিঠে না সইতে পেরে এখন মিডিয়ায় কামড় শুরু হচছে বুঝলাম । নেড়ি কুততাদের মুখ ও বনধ হবে । শুধু সময়ের ব্যাপার মাতরো ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: নিজেকে এত বড় কেউকেটা ভাবেন কেন? এক কথা বলতে ১০জায়গায় বানান ভুল করছেন, আবার লম্বা লম্বা বক্তব্য।

২৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: রাছতার নেড়ি কুততার কথায় কান দিয়ে ভুল হয়েছে । নেড়ি কুততারা তাদের জাত ভাইদের কাছে ও কামড় খাবে । শুধু সময়ের ব্যাপার মাতরো । রাছতার নেড়ি কুততারাও ট্যারাকের নিচে পড়ার সময় খেউ খেউ করে ( ঘেউ ঘেউ করতে পারে না দেহের শকতি না থাকার কারনে ) । বিএনপির অবসথা বাসতবে তাই । সাহস থাকলে রাছতায় নেমে সেয়ানাগিরি দেখান । কত ধানে কত চাল বুঝা যাবে । খালের ওপারে থেকে , দেয়ালের আড়ালে দাড়িয়ে খেউ খেউ করা ছাড়া আর কিছুই করার সাহস নেই বিএনপির । আর বানান ভুল নিয়ে কটাকখো করে কোন লাভ নেই । কুততাকে গালি দিতে বানান ভুল / ঠিক দরকার পড়ে না । মনে হয় কুততারা ও পিএইচডি করেছে বাংলা বানানের উপর ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: হাম্বাদের গালিগালাজে উত্তেজিত হওয়া বোকামি। গলাবাজি ছাড়া হাম্বাদের আর কোন কৃতিত্ব আছে বলে মনে হয় না। সো গো এহেড হাম্বা, কমেন্ট করতে থাকো, আমার পোস্টের হিট বাড়াতে থাকো। জাস্ট ক্যারি অন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.