নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি দরবার শুরু হওয়ার কথা ছিল সকাল আটটায়। কিন্তু কেন দরবার এক ঘণ্টা পিছিয়ে সকাল নয়টায় করা হয়, তা আজও অজানা।
ঘটনার সময় দরবারে থাকা একটি ভিডিও ক্যামেরার কথা সাংবাদিকদের বলেছিলেন তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। কিন্তু ক্যামেরাটি উদ্ধার হয়নি।
বিদ্রোহের সময় প্রথম যে অস্ত্রটি নিয়ে সিপাহি মঈন দরবারে এসেছিল, তা শনাক্ত হয়নি।
বিদ্রোহের সময় সেনা সদস্যরা পিলখানায় এসে গুলি ছুড়েছিলেন বলে সেনাবাহিনীর তদন্তে বলা হয়েছিল। কিন্তু মামলার তদন্তে তা আসেনি।
তৎকালীন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ সাক্ষ্য দেননি।
অনেক সেনা কর্মকর্তা ঘটনার পর গণমাধ্যমের সামনে নানা বিষয়ে কথা বললেও তাদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়নি।
এত কি প্রমানিত হয়না বিডিয়ার বিদ্রোহের নামে পিলখানায় সামরিক বাহিনীর ৫৭ মেধাবী অফিসার সহ ৫৪ জনের হত্যার পেছনে শাসনক্ষমতার উচুপদে থাকা ব্যক্তিবর্গ জড়িত!!
বি ডি আর হত্যাকান্ড নিয়ে আওয়ামি লীগ এবং তাদের অনুসারীদের রহস্যজনক নিরবতাই প্রমান করে এর পেছনের মূল স্বরযন্ত্রকারী কারা! এমনকি একশ্রেনীর আওয়ামী ভন্ড, বিশেষ চেতনা ইজারাদার, ভারতবাবার পদলেহনকারী নব্য রাজাকার সব আজ একদম চুপ
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: হুম
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
ফাহিম আবু বলেছেন: কোন সন্দেহ নাই যে এই ঘটনা ইন্ডিয়ার "র" পরিচালিত এই দেশিয় কিছু ক্ষমতালোভি এজেন্ট দ্বারা সংগঠিত হয়েছে !!