নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফ্যাক্ট-১: হার্ডিক পান্ডের বলে ক্যাচ তুলে দিলো সিমন্স। ফিল্ডার ক্যাচ ধরলো। আম্পায়ার আউট দিলো। রিপ্লেতে দেখা গেলো বলটা "নো"। ব্যাটসম্যানকে ডেকে পুনঃরায় ক্রিজে আনা হলো।
.
এর আগে অশ্বিনের বলে চার্লস(সম্ভবত) ক্যাচ তুলল। এবারও আম্পায়ার আউট দিয়ে দিলো। রিপ্লেতে দেখা গেলো বলটা "নো"। ব্যাটসম্যানকে আবারও ক্রিজে ডাকা হলো।
.
কি বলবেন এটাকে?? কাকতালীয়?? পরপর দুইটা ক্যাচ আউট। রিপ্লেতে দেখা গেলো ২টা বলই "নো" বল!! অদ্ভুত না??
.
ভাগ্যিস! আউট হওয়া বলগুলো আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী পায়ের নো হয়েছে কিনা সেটা রিপ্লে দেখানো হয়। তা নাহলে?? ২টাই কিন্তু আউট হয়ে যেত!!
.
আজকের ম্যাচে ইন্ডিয়ার করা "নো" বলও কিন্তু ওই ২টাই। তার মানে অন্য কোন ওভারে অন্য কোন বোলার কোনো "নো" বল করে থাকলে সেটা ধরা হয়নি। কেননা অন্যান্য বলগুলো কারেক্ট বা নো হয়েছে কিনা তা রিপ্লেতে দেখানো হয়না।
.
অর্থাৎ বলাই যায় ইন্ডিয়ার বেলা পায়ের জন্য কোন "নো" বল নেই। (প্রমাণিত)
.
.
ফ্যাক্ট-২: কারেন্টের যাওয়া আসায় মাঝে কিছু বল আর শেষ দিকে কয়েক ওভার দেখা হয়নি। তারপরও ২টা ফুলটস বল চোখে লাগলো। দুইটা বলই আম্পায়ার "নো" দিতে পারতো।
.
বল ২টা এমন ছিলো যে, ইন্ডিয়ার কোন গরু-ছাগলও যদি বল ২টা দেখে থাকে তারাও বল ২টাকে "নো" ডাকতে ২য় বার ভাবতো না। সেখানে আম্পায়ারদের চোখে ওগুলোকে সম্ভবত "দুধভাত" মনে হইছে। তাই তারা "নো" ডাকেনি।
.
অর্থাৎ ইন্ডিয়ার জন্য ফুলটস বলে কোন "নো" বরাদ্দ নেই। (প্রমাণিত)
.
২য় প্রমাণটায় যদি আপনার বিন্দুমাত্র সন্দেহ থেকে থাকে, তাহলে ২০১৫ সালের ১৯ মার্চ, বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইন্ডিয়ার বিপক্ষে মাহমুদউল্লাহর আউট হওয়া বলটি দেখে নিয়েন একটু।
তেপান্তরের কেন্দ্রবিন্দু
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: B-
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ইয়েস ওয়েস্ট ইন্ডিজ।