নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মেদপুরে শনিবার রাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এক এনজিও কর্মীকে (৩২) ধর্ষণ করেছে তিন যুবলীগ কর্মী। এদিকে এ ঘটনার পর স্থানীয় সরকারদলীয় নেতাকর্মীরা বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা শুরু করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এলাকাবাসী ও ধর্ষিতার স্বজনরা জানান, শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির হিন্দু সম্প্রদায়ের মাঠকর্মী (৩৫) কাজ শেষে নাটোর সদরের নিজ বাড়িতে যাওয়ার জন্য আহম্মেদপুর ব্রিজের পাশে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় উপজেলার কায়েমকোলা গ্রামের জামালউদ্দিনের ছেলে যুবলীগ কর্মী রাব্বী (৩৫), তার বন্ধু আরিফ (৩৪) ও অজ্ঞাত পরিচয়ের অপর একজন (৩৫) মিলে তাকে জোরপূর্বক ব্রিজের নিচে নিয়ে তাকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়। পরে লোকজন দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে। এদিকে, ধর্ষিতা ও তার স্বজনরা থানায় মামলা করতে চাইলেও স্থানীয় সরকারদলীয় লোকজনের বাধার মুখে থানায় যেতে পারছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে ওই সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির নির্বাহী পরিচালক বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমি কোন কথা বলতে পারছি না। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামানের কাছে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে মুঠোফোনে কথা বলা ঠিক না, আপনি এলে সামনা-সামনি কথা বলা যাবে।
বড়াইগ্রাম থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে আমি কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। - See more at: Click This Link
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪২
বিলোয় বলেছেন: এমনভাবে কথা বলছেন যেন ধর্ষণ একটা স্বাভাবিক ঘটনা।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৬
নতুন বলেছেন: গ্রামের জামালউদ্দিনের ছেলে যুবলীগ কর্মী রাব্বী (৩৫), তার বন্ধু আরিফ (৩৪) ও অজ্ঞাত পরিচয়ের অপর একজন (৩৫)
৩য় ব্যাক্তির নাম জানা নাই কিন্তু তিনি যে রাজনৈতিক দলের কমী` তা অবশ্যই জানা আছে??????????????
ধষ`নের সব`চ্চ সাজা দাবী করছি...
কিন্তু যখন অপরাধ সাম্প্রদায়ীক আর রাজনৈতিক রং পায় তখন ৯০% ক্ষত্রেই বিচার হয়না...
সকল অপরাধের বিরুদ্ধে সমাজের সবার রুখে দাড়াতে হবে...
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
বিলোয় বলেছেন: এরা একই ঝাকের মাছ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১২
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ধর্ষণে ছাত্রলীগ যুবলীগ কর্মীদের পুলিশি ছাড়পত্র আছে, তারা ধর্ষণ করবেই. তবে 'হিন্দু সম্প্রদায়ের নারীকে' উল্লেখ করা একটা সাম্প্রদায়িক অপকৌশল. ঐ কুলাঙ্গারেরা মুসলমান কোন মেয়েকে পেলেও ধর্ষণ করত.
সাম্প্রদায়িক কুটকৌশল পরিহার করা উচিত.