নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুলিশ’ পরিচয়ে নেওয়া হলো, তারপর লাশ
মাগুরা সদর উপজেলার সাচানী গ্রামে মাগুরা-ঝিনাইদহ সড়কের পাশে থেকে তৈয়বুর রহমান তুরান (৩০) নামের এক যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকাল নয়টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। সাত দিন আগে ‘পুলিশ’ পরিচয়ে একদল লোক তাঁকে নিয়ে যায় বলে পরিবারের অভিযোগ।
নিহত তুরান ঝিনাইদহ শহরের ক্যাডেট কলেজপাড়ার আজিজুর রহমানের ছেলে। ঝিনাইদহ শহরে তাঁর একটি ওয়ার্কশপের দোকান রয়েছে।
তুরানের মামাতো ভাই আল আমিন ও স্ত্রী তানিয়া সুলতানার দাবি, গত ৩ এপ্রিল সন্ধ্যা সাতটার দিকে ‘পুলিশ’ পরিচয়ে একদল লোক ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তুরানকে তুলে নিয়ে যায়। এর পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। গত ৪ এপ্রিল তানিয়া সুলতানা ঝিনাইদহ সদর থানায় এ ব্যাপারে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
লাশ উদ্ধারের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মাগুরা সদর থানার দ্বিতীয় কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাসির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, তুরানের কানের নিচে গুলির চিহ্ন রয়েছে। কাপড়ে মুখ বাঁধা ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য তুরানের লাশ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো মামলা হয়নি।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
ছাসা ডোনার বলেছেন: এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি সকল অপকর্মের সেরা তুমি আওয়ামী বিনপির রাজত্বের এই ভূমি। আল্লাহ এদেরকে হেদায়েত করুক!!!!!!!!!!!!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
বিলোয় বলেছেন: হেদায়েত পাওয়ার উপযুক্ত হলে বহু আগেই এরা হেদায়েত পেত
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
নতুন বলেছেন: এইভাবে হত্যা বন্ধে জনগনকে কথা বলতে হবে...
হত্যাকারী যদি পুলিশ হয়... তবে এই রকমের কত হত্যাকারী পুলিশ/রেবে আছে/?
সকল হত্যার বিচার করতে হবে...
জনগন কথা বলা শুরু না করলে সরকার এর বিচার করবেনা... আর বিচার না হলে পুলিশ এমন হত্যা করতেই থাকবে...
১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
বিলোয় বলেছেন: ঠিক বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
বিলোয় বলেছেন: Click This Link