নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিলোয়

আমার সম্পর্কে কিছু লিখব

বিলোয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনগণের টাকা খাওয়ার স্বাদই আলাদা

২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

২০০৪-০৫ অর্থবছরে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আপ্যায়ন খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল ৮৫ লাখ টাকা। ওই বছর এ খাতে খরচ হয় ৮০ লাখ টাকা। বরাদ্দের চেয়ে খরচ কম হওয়ায় অর্থবছর শেষে ৫ লাখ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত দেয়া হয়। ২০০৫-০৬ অর্থবছরেও প্রধানমন্ত্রীর আপ্যায়ন খরচ ছিল ৮০ লাখ টাকা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও প্রধান উপদেষ্টা আপ্যায়ন বাবদ সমপরিমাণ অর্থাৎ ৮০ লাখ টাকাই খরচ করেছেন।
২০০৯ এ শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর লাফিয়ে বেড়ে যায় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আপ্যায়ন খরচ। আগের বছরগুলোর মতো ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটেও প্রধানমন্ত্রীর আপ্যায়ন খাতে বরাদ্দ ছিল ৮০ লাখ টাকা। ওই অর্থবছরের শেষপ্রান্তে এসে দেখা যায় খরচ করা হয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরগুলোর চেয়ে দেড় কোটি টাকা বেশি। ফলে ওই বছরের বাজেটে এ খাতে বড় ধরনের সংশোধনী আনতে হয়।
পরের অর্থবছরের (২০১০-১১) বাজেটে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও খরচ হয় তিনগুণেরও বেশি। ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আপ্যায়ন খাতে বরাদ্দ দেয়া হয় ৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এ ব্যয় বিদ্যুৎগতিতে বেড়ে ঠেকে ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকায়।
এ হিসাবে হাসিনার আপ্যায়ন বাবদ দৈনিক খরচ করেছে ২ লাখ ১৩ হাজার ৬৯৮ টাকা ৬৩ পয়সা। বিগত সরকারগুলোর সময় এ ব্যয় ছিল দৈনিক ২১ হাজার ৯১৭ টাকা ৮১ পয়সা। আর মাসে খরচ হতো ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ টাকা ৬৭ পয়সা। এখন এক মাসে প্রধানমন্ত্রীর আপ্যায়ন খরচ হচ্ছে ৬৫ লাখ টাকা।


একটাই মন্তব্য -- দৈনিক যদি বিদেশি মদ গিলা হয়, তাহলেতো টাকা খরচ হবেই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.