নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপমানিত হলেন ভোটাররা

০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

মানুষের অনেক আশার ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জনগণের সঙ্গে সরকারের তামাশায় গড়াল। ভোটারদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ ভোট ডাকাতির একটি নির্বাচনী নাটক মঞ্চস্থ হলো। অপমানিত হলেন ভোটাররা। নির্বাচন কেমন হয়েছে তা তো প্রায় সব সংবাদপত্রেই উঠে এসেছে। প্রার্থী হিসেবে আমি বেশ কিছু কেন্দ্রে গেছি। আমার অভিজ্ঞতা এর থেকে আলাদা কিছু নয়।
আমি চেয়েছিলাম প্রতিটি কেন্দ্রে যাব। সিদ্ধেশ্বরীর একটি কেন্দ্রে ঢুকতে গিয়ে আমি নিজেই বাধা পেলাম। আমার চোখের সামনে দেখলাম ব্যালট পেপারে সিল মারা হচ্ছে। আমি ওই যুবকদের নিজের পরিচয় দিলাম। কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে ওরা জানাল, ওরা শুধু মেয়রের প্রতীকে সিল মারছে। সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের জায়গায় কিছু করছে না।
এটা সবাই জানেন যে নির্বাচনকে টাকার খেলায় পরিণত করা হয়েছে। আসলে আমরা একটা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এই আন্দোলন কালোটাকা, সন্ত্রাস ও দখলদারদের বিরুদ্ধে। এবারের নির্বাচনও এসবের মধ্য দিয়েই গেল। টাকা দিয়ে ভোট কর্মী ব্যবহার করার মানসিকতা নিয়ে আমি নির্বাচন করিনি। আমার ওয়ার্ডের ভোটাররা আমার জন্য প্রচার চালিয়েছেন। আমাকে অর্থ সাহায্য পর্যন্ত করেছেন। বস্তুগত কিছু আমি দিতে পারব না জেনেও তাঁরা আমার সঙ্গে আন্দোলনে শামিল হয়েছিলেন। প্রতিদিন ভোরে রমনায় যেতাম আমি। নির্বাচনের পরদিন ভোরে আমি আবারও গেলাম। যাঁরা এই কমাসে আমার স্বজনে পরিণত হয়েছেন তাঁদের মধ্যে আমি একটা পরিবর্তন দেখেছি। ধারাবাহিকভাবে ভোটারদের অধিকার লুণ্ঠিত হওয়ায় তাঁদের মধ্যে শাসকদলের প্রতি অনাস্থা তৈরি হয়েছে। তাঁরা ক্ষুব্ধ। তাঁদের মধ্যে আমি একটা লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষা দেখতে পেয়েছি।
দুঃখ লাগে এটা ভেবে যে নির্বাচনে তরুণ-যুবকদের চেতনাকে কত নিচে নামানো হলো। যারা টাকা ছড়িয়েছে, জাল ভোট দিয়েছে, কেন্দ্র দখল করেছে তারা হয়তো জিতেছে কিন্তু হেরে গেল মানুষের নীতিবোধ, মূল্যবোধ।
শুধু নির্বাচন নয় সমাজের পরিবর্তনে সাধারণ মানুষের সম্মিলিত শক্তি কাজে আসবে। নির্বাচনের আগে যে সব সমস্যা চিহ্নিত করেছি আমরা তার সমাধানে আরও অনেক মানুষকে আন্দোলনে পাশে পাব বলে বিশ্বাস করি। কালো টাকা, সন্ত্রাস, দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

চলন বিল বলেছেন: Click This Link

২| ০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১১:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনারা যে ঢালাও ভাবে অভিযোগ করছেন, তাতে মনে হচ্ছে আনিস সাহেবের ৫ লাখ ভোটই জাল ভোট। ২০০০ কেন্দ্রের মধ্যে ৭০-৮০ কেন্দ্রের অনিয়মকে আপনার ইউজ করছেন।

যেখানে একজন মেম্বার ইলেকশনে ৪-৫ জন খুন হয় সেই তুলনায় তো মেয়র নির্বাচন শান্তিপূর্নই ছিল। আপানার এজেন্ট দিবেন না (কেননা আগে থেকে ঠিক করা যে বয়কট করবেন)

এই আপনার দল বিনপি কি ভুলে গেছে ২০০২ সনে যখন মেয়র হানিফ নির্বাচিত হন, তার আজিমপুরের বিজয় মিছিলে কাপূরুষের মত ব্রাশ ফায়ার করে ৭ জন কে হত্যা করেছিলেন??

০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

চলন বিল বলেছেন: আপনি যে একজন দলকানা ব্যক্তি স্পষ্ট বুঝা যায়। যে কোন ভাবে হোক অনিয়ম দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়ে আপনার প্রিয় দলের চামড়া বাঁচানোর ধান্দায় থাকেন।

৫ই জানুয়ারী যেমন নির্বাচন হয়েছে ২৮ ই এপ্রিল একইভাবে নির্বাচন হয়েছে আর ২০১৯ সালেও একইভাবে নির্বাচন হবে. আজকের তারিখ দিয়ে আমার এ মন্তব্য লিখে রাখতে পারেন।বিএনপির চেয়ে হাম্বালিগের দুর্নীতির পরিমাণ সহস্রগুনে বেশি।। সবচেয়ে ন্যাক্কার জনক ভুমিকা ছিল পুলিশের, সাধারন মানুষ কে তো বটে সংবাদিকদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে দেয়নি।

এই ধরণের নির্বাচন আমি নিজ দায়িত্ব নিয়ে বলছি গত একশত বছরে হয়েছে কিনা সন্দেহ।পারলে খোঁজ নিয়ে দেখেন। বিএনপি এজেন্ট দিতে চায় নি কথাটা ঠিক না, আপনাদের ছাত্রলীগের গুণ্ডাপাণ্ডাদের সন্ত্রাসের কারনেই এজেন্টরা যেতে চায় নাই।
অপমানিত দেশ, জাতি , মনুষত্ব, বিবেক , মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার আর আকাং্খা। কিন্তু অপমানিত হয়নি ক্ষমতাসীন আর তাদের সুবিধাভোগী তাবেদাররা। তারা আমাদের অপমান করে, আমাদের অধিকার লুন্ঠন করে উল্লাসে হাসি হাসছে।


আমি যতদূর জানি আওমিলিগ এর পক্ষে অনলাইনএ কথা বলার জন্য কিছু লোক ভাড়া করা হয়েছে এবং আপনিও তাদের একজন। শুনেছি অনেক টাকা দেয়াহয় আপনাদের। আমার এরকম ঘরে কম্পিউটার এর সামনে বসে কমেন্ট করার কাজ অনেক ভাল লাগে। বিবেক দিয়া কি করব..টাকা পাইলেই হইল। এই কাজ কিভাবে পাব একটু যদি জানাতেন...।

০২ রা মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

চলন বিল বলেছেন: """"এই আপনার দল বিনপি কি ভুলে গেছে ২০০২ সনে যখন মেয়র হানিফ নির্বাচিত হন, তার আজিমপুরের বিজয় মিছিলে কাপূরুষের মত ব্রাশ ফায়ার করে ৭ জন কে হত্যা করেছিলেন?"""'"



ওয়াও কি চমৎকার দেখা গেল। হাম্বাদের ইতিহাস ভুলে গেলেন। স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি আপনাদের গৌরবময় ইতিহাস।


সংক্ষেপে একটু জেনে নিবো ধর্ষণে ছাত্রলীগের সাফল্যর খণ্ডচিত্র ।
বাংলাদেশ পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পরিসংখ্যান অনুযায়ী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের ৪ বছরে সারাদেশে ধর্ষণের শিকার হয় মোট ১২৯৭১ জন।
পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পরিসংখ্যানে দেখা যায় ধর্ষণ ১২৯৭১ জন
২০০৯ সালে ২ হাজার ৯৭৭ জন
২০১১ সালে ৩ হাজার ২৪৩ জন ২০১১ সালে ৩ হাজার ৩৪৪ জন
২০১২ সালে ৩ হাজার ৪০৭ জন (১১ মাসে) ।
সর্বমোট ধর্ষণ- ১২৯৭১ জন (৩ বছর ১১ মাসে) ।
৩৫৬৩ ধর্ষণের ঘটনা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ধর্ষণ ৩৫৬৩ (পত্রিকায় প্রকাশিত) । ২০০৯ সালে ৪৫৬ জন। ২০০৯ সালে ৫৫৯ জন ২০১১ সালে ৭১১ জন ২০১২ সালে ১৮৩৭ জন। সর্বমোট- ৩৫৬৩ জন এসিড সহিংসতা ৪৪২ ২০০৯ সালে ১০১ জন, ২০১০ সালে ১৩৭ জন, ২০১১ সালে ১০১ জন, ২০১২ সালে ১০৩ জন। ৪ বছরে সর্বমোট ৪৪২ জন এসিড সহিংসতার শিকার হয়েছে। যৌতুক সহিংসতা ২০০৫ ২০০৯ সালে ৩১৯ জন, ২০১০ সালে ৩৭৮ জন, ২০১১ সালে ৫১৬ জন, ২০১২ সালে ৭৯২ জন।
এবার সেইসব প্রকাশিত সংবাদগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু সংবাদ শিরোনাম নিম্নে তুলে ধরলাম।

● ৫ জুলাই ২০১০ টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার ভিডিও চিত্র ধারণ করে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। ধর্ষিতা কিশোরী উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। ৫ জুলাই দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সখীপুর বাজারে আসে খাতা কিনে বাড়ি ফেরার সময় হাবিবুল্লাহ ওরফে হাবিব, ছাত্রলীগ নেতা আরিফ, সখীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত সিকদারের ভাগ্নে বাবুল, নাতি আকাশ মেয়েটিকে মোটরসাইকেলে করে হাজিপাড়ায় ব্যক্তি মালিকানাধীন একটি ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে হাবিব মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। এ সময় তার সহযোগীরা ধর্ষণের চিত্র ভিডিও করে। পরে আরেকজন ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটি সযোগ বুঝে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। মেয়েটিকে ধাওয়া করে ছাত্রলীগ নেতারা। এ সময় মেয়েটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। পরিস্থিতি টের পেয়ে ধর্ষণকারী ও তার সহযোগীরা পালিয়ে যায়। ফিল্মি স্টাইলে এ ধরনের ধর্ষণের ঘটনা সামাজিক অবয়ের চিত্র প্রকাশ করে।
● ২০১০ সালের ৪ এপ্রিল কাওসারের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কর্মীরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, ৬ এপ্রিল ছাত্রলীগ নেতা বাবু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ১৪ এপ্রিল টিএসসির বৈশাখী কনসার্টে ছাত্রলীগের মধ্যম সারির নেতাদের হাতে তরুণীদের শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনা দেশবাসীকে হতবাক করে। এছাড়া ১৯ এপ্রিল বগুড়ায় ছাত্রলীগ নেতা ডিউ কর্তৃক এক তরুণী এবং ২৮ এপ্রিল পটুয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা বরকত খান কর্তৃক স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শারিরীকভাবে নাজেহাল হন।
● ‘মোরেলগঞ্জে তরুণীকে গণধর্ষণের পর বিষ খাইয়ে হত্যা’ (নভেম্বর ২০১০)
● ২১ এপ্রিল ২০১০ পটুয়াখালীতে বাহাদুর নামে এক ছাত্রলীগ কর্মীর নেতৃতে ৬/৭ জন যুবক এক গৃহবধুকে ধর্ষণ করে।
● ২২ এপ্রিল ২০১০ ভোলার লালমোহনের কচুয়াখালী গ্রামে বিএনপি কর্মী শফি মাঝির স্ত্রী ও মেয়েকে আওয়ামী লীগ কর্মীরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে । এছাড়া ভোলায় উপনির্বাচনের পরদিন যুবলীগ নেতা সিরাজ মিয়া বিএনপি সমর্থিত নান্নু মেম্বারের ভাতিঝা রুবেলের স্ত্রীকে ধর্ষণ করে।
● ১৩ মে ২০১০ সিলেট পলিটেকনিকে ছাত্রলীগ নেতা সৈকত শ্রেণীকে এক ছাত্রীকে জোড়পূর্বক ধর্ষণ করে।
● এছাড়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের সোনাইকান্দি গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা শাহিন রেজার পুত্র পান্না (২২) তার একজন সহযোগীকে নিয়ে স্বামী পরিত্যক্তা এক মহিলাকে (৪০) ধর্ষণ করে।
● ৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ বগুড়ার শাজাহানপুরে দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে বাইরে গেলে বখাটে আলামিন তাকে ধর্ষণ করে। পরে মামলা করতে গেলে যুবলীগ নেতা আবু সাঈদ বাধা দেয়।
● ‘গার্মেন্ট কর্মীকে ধর্ষণের পর জিহবা কেটে দিয়েছে যুবলীগ কর্মী’ (ডিসেম্বর ২০১১)।
● ‘মুসলিম কিশোরীকে পাশবিক নির্যাতন : হিন্দু যুবক গ্রেফতার’ (সেপ্টেম্বর ২০১১)। ‘
● ভিকারুননিসার ছাত্রী ধর্ষণ : আসামি শুধুই পরিমল’ (আগস্ট ২০১১)।
● ‘ধর্ষণের জ্বালায় আগুনে জ্বলল মেয়েটি’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)।
● ‘নারায়নগঞ্জে দু ভাইকে বেঁধে রেখে বোনকে ধর্ষণ’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)।
● ‘ধর্ষণের পর আবার অপমান : সইতে না পেরে আত্মহত্যা’ (ফেব্র“য়ারি ২০১১)।
● ‘টঙ্গিতে তিন তরুণীকে ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা’ (জানুয়ারি ২০১১)।
● ৪ জানুয়ারি ২০১২ সাতীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে জুয়েল ও পলাশ স্বামীকে মারধর করে আটকে রেখে এক নৃত্যশিল্পকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
● ১৯ জানুয়ারি ২০১২ সিলেটের জকিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মিছরা জামান কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হন এক মহিলা।
● ২৪ জানুয়ারি ২০১২ সরাইলে যুবলীগ ক্যাডার জাকির কর্তৃক যৌন হয়রানির শিকার হন এক তরুণী।
● ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা মামলা করতে গেলে সন্ত্রাসীরা তাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে।
● ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সমুদয়কাটি ইউনিয়নের সুন্দর গ্রামে মা (৩০) ও মেয়েকে (১১) ধর্ষণের পর হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
● ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ চট্টগ্রামে র্যাব পরিচয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণ করে ৩ বখাটে।
● ১২ মার্চ ২০১২ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার জয়াগ বাজার এলাকায় স্বামীর অনুপুস্থিতিতে ঘরে ঢুকে অস্ত্রের মুখে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করে যুবলীগ কর্মী সুমন।
● ‘পিরোজপুরে ছাত্রলীগ নেতার কাণ্ড : প্রেমিকার নগ্ন ছবি ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে শহর থেকে গ্রামে’ (জানুয়ারি ২০১২)।
● খুলনা বিএল কলেজে ছাত্রলীগের দখলে থাকা হল গুলোতে বিপুল পরিমান রামদা ও কনডম উদ্ধার করেছেন। অর্ধেক ছাত্রের বিছানার নীচে কনডম পাওয়া গেছে সাথে মধুও!
● যুবলীগ অফিসে গনধর্ষণ যুবতীর আত্ত হত্যা!
● ছাত্রলগ নেত্রীর দেহ ব্যবসা নিয়ে ইডেনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ!
● ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ক্যোম্পাসে ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষন দুই ছাত্রলীগ!
● ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ক্যোম্পাসে ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষন দুই ছাত্রলীগ!
● বর্ষবরণ অনুষ্ঠনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সিতে ২০-৩০ বা তার চেয়ে আরো বেশী বোন বিবস্ত্র ও লাঞ্চিত হয়েছে।
● দেশের আলোচিত টাঙ্গাইলের মধুপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বাধা।
● স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে পরিবার বাড়িছাড়া: নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার কুতুবপুর ইউনিয়নের পাগলার নন্দলালপুরের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস
● বাগেরহাটের কচুয়া এলাকায় গডফাদার হিসেবে খ্যাত উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শেখ মাহফুজুর রহমানের ধর্ষণের শিকার হয়ে অবশেষে প্রাণ বাঁচাতে স্বামী সন্তানসহ এক সংখ্যালঘু পরিবারকে দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যেতে হয়েছে।
● রংপর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মহিলা হোস্টেলে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের নেতারা জোরপূর্বক ঢুকে ছাত্রীদের গালিগালাজ ও শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে!
● ধর্ষণ ও নির্যাতনের সংবাদ প্রকাশের পর এক কিশোরীকে স্থানীয় ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা তুলে নিয়ে গেছে।
● বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী হোস্টেলে গভীর রাতে কলেজের ভিপি ও ছাত্রলীগ নেতাদের মাতাল অবস্থায় অনুপ্রবেশ।
● সুধুমাত্র ২০১২ সালেই ধর্ষণের পর হত্যা হয়েছে ১৭২ জন নারী।

তথ্যসূত্র- – (বাংলাদেশ পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পরিসংখ্যান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এমআরটি, মানবাধিকার সংগঠনসমূহ, দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক আমার দেশ , দৈনিক মানবজমিন ও দৈনিক কালের কণ্ঠ )

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.