নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিরপুরের "লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘর"-এর এক বছর পূর্তি হলো !!!"

১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘর"-এর এক বছরের প্রাসঙ্গিক কথাঃ পল্লবীর বিহারি ক্যাম্পে একই পরিবারের নয়জনকে পুড়িয়ে মারাসহ ১০ হত্যার এক বছরেও গ্রেপ্তার তো দুরের কথা আসামীই শনাক্তই হয়নি কেউ এবং এখনো আতঙ্কে ক্যাম্পবাসী। নিহত আজাদের কুর্মিটোলা ক্যাম্পের ছোট্ট ছাপড়া ঘরে গেলে তাঁর মা বৃদ্ধা মা সাইদা বেগম বিলাপ করে বলেন, "পুত্র হত্যার বিচার চেয়ে মামলা করতে গেলে আমাদেরও ইয়াসিনের মতো পরিণতি হবে। তাই বিচারের ভার আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিচ্ছি।" এসপিজিআরসির কুর্মিটোলা বিহারি ক্যাম্পের সাধারণ সম্পাদক শওকত হোসেন বলেন, ‘মামলা করতে আদালতে যাওয়ার দুই দিন আগে গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর ইয়াসিনকে বাসের ধাক্কায় মেরা ফেলা হলো। ইয়াসিনের মতো পরিণতির আশঙ্কায় এখন ক্যাম্পের অন্যরা ১০ হত্যার ঘটনায় আদালতে মামলা করতে ভয় পাচ্ছেন। হামলাকারী সরকারদলীয় নেতা-কর্মী ও পুলিশ। তাই পুলিশ মামলার কোনো তদন্ত করছে না। তাদের গ্রেপ্তার করা তো দূরের কথা, কাউকে শনাক্তই করতে পারেনি। আজ ১০ হত্যার বিচার ও সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে কুর্মিটোলা বিহারি ক্যাম্পের সামনে মানববন্ধন করবে বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দারা।’
তিনি বলেন, পুলিশ তাঁদের ওপর যে হামলা চালিয়েছে সেই কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেডের শেল, রাবার বুলেটে সংগ্রহ করে চাদরের পোঁটলা বেঁধে রেখেছেন। সেগুলো এই প্রতিবেদকে দেখিয়ে বলেন, এসব আদালতে উপস্থাপন করা হবে।
★★★
"লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘর"-এর এক বছরের সফলতার গল্পঃ
"লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘর"-এর স্বত্বাধিকারী লর্ড ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা (সংসদ সদস্য ও লর্ড অফ মিরপুর)-এর ছেলে গতবছর এই লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘরের ব্যবসার প্রথম দিকেই বলেছিলেন যে,
"আমার বাবা মিরপুরের ল্যান্ডলর্ড।
এখনো যা সম্পদ সম্পত্তি রয়েছে, তাতে ১০০ বছর খেলেও ফুরোবে না।"
লর্ড ইলিয়াস মোল্লা মানব কাবাব ঘরের এক বছর পূর্তিতে এবার নিশ্চয়ই আরো উন্নতি লাভ হইয়াছে এবং এবার নিশ্চয়ই বলবে,
"আমার বাবা মিরপুরের ল্যান্ডলর্ড।
এখনো যা সম্পদ সম্পত্তি রয়েছে, তাতে ২০০ বছর খেলেও ফুরোবে না।"
আল্লাহ তায়ালা তাদের কতো ভাগ্যবান করেছেন এবং আর আমাদের সন্তানেরা হয়তো সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কবিতা "কেউ কথা রাখেনি"-এর সেই কথাগুলোর মত আজও বলবে,
"কেউ কথা রাখে নি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি
ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো
শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে
তারপর কতো চন্দ্রভূক অমাবস্যা চলে গেলো,
কিন্তু সেই বোষ্টুমী আর এলোনা
পঁচিশ বছর প্রতীক্ষায় আছি।
মামাবাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিলো, বড় হও দাদাঠাকুর
তোমাকে আমি তিনপ্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো
সেখানে পদ্মফুলের মাথায় সাপ আর ভ্রমর
খেলা করে!
নাদের আলী, আমি আর কতো বড় হবো? আমার মাথা এ ঘরের ছাদ
ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে তারপর তুমি আমায়
তিনপ্রহরের বিল দেখাবে?
একটাও রয়্যাল গুলি কিনতে পারি নি কখনো
লাঠি-লজেন্স দেখিয়ে দেখিয়ে চুষেছে লস্করবাড়ির ছেলেরা
ভিখারীর মতন চৌধুরীদের গেটে দাঁড়িয়ে দেখেছি
ভিতরে রাস-উৎসব
অবিরল রঙের ধারার মধ্যে সুবর্ণ কঙ্কণ পরা ফর্সা রমণীরা
কত রকম আমোদে হেসেছে
আমার দিকে তারা ফিরেও চায় নি!
বাবা আমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন, আমরাও…
বাবা এখন অন্ধ, আমাদের দেখা হয়নি কিছুই
সেই রয়্যাল গুলি, সেই লাঠি-লজেন্স, সেই রাস-উৎসব
আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবেনা!"
সত্যি কবি তুমি ঠিকই বলেছিলে তোমার বাবা তোমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন," দেখিস একদিন আমরাও…" কিন্তু কবি, তুমি হয়তো জানো না আমাদের বাবারাও আমাদের কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন," দেখিস একদিন আমরাও…" আমরাও আমাদের ছেলেদের কাঁধ ছুঁয়ে বলেছি," দেখিস একদিন আমরাও…"
অতঃপর অতঃপর কবি আমরাও জানি না আমাদের এই বলা কবে শেষ হবে এবং কবে এই তেত্রিশ বছর শেষ হবে? তখন লস্করবাড়ি ছিল হয়তো কিন্তু আরো কত লুটেরাদের বাড়ি আছে যেমন আছে মোল্লা বাড়ি, ওসমান বাড়ি, শেখ বাড়ি, হাজারী বাড়ি, চৌধুরী বাড়ি, মীর বাড়ি, মির্জা বাড়ি, সরকার বাড়ি,মিয়া বাড়ি,.......।
কিন্তু আমরা যারা সাধারণ পারি না ঐ লুটেরাদের দলে যেতে, তাদের প্রতি এত বিরূপ কেনো ঐ হায়াত, মৃত্যু ও রিজিকের মালিক তুমি আল্লাহ্?
এখানে উল্লেখ্য যে,
পল্লবীর বিহারি ক্যাম্পে হামলা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও একই পরিবারের নয়জনকে পুড়িয়ে মারাসহ ১০ হত্যার এক বছরেও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। কাউকে শনাক্তই করতে পারেনি পুলিশ। উপরন্তু হামলার শিকার ক্যাম্পবাসীর বিরুদ্ধে মামলায় থাকায় তাঁরা আতঙ্কে ভুগছেন। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের জড়িত থাকার অভিযোগ থাকায় আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করতে পুলিশের কোনো আগ্রহ নেই বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ রোববার এ হত্যাকাণ্ডের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে। আতঙ্কের কারণ হিসেবে পল্লবীর কালশী-সংলগ্ন কুর্মিটোলা বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, হত্যাকাণ্ড, ক্যাম্পে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট হলেও তখন পুলিশ তাঁদের মামলা নেয়নি। এসব ঘটনায় পুলিশ চারটি ও তাদের পছন্দের দুই ব্যক্তিকে দিয়ে দুটি মামলা করায়। মামলায় মোট ৩ হাজার ৭১৪ জন ক্যাম্পবাসীকে আসামি করা হয়েছে। সরকারদলীয় সাংসদ ইলিয়াসউদ্দিন মোল্লাহ্র মদদে জুয়েল রানার সমর্থক ও পুলিশ যৌথভাবে হামলা চালায় বলে অভিযোগ আছে। জুয়েল রানা পল্লবী থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। জুয়েল রানাকে ফোন করেও তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।অবশ্য সাংসদ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্ তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন। তিনি একাধিকবার প্রথম আলোকে বলেছেন, ওই হামলায় তাঁর সম্পৃক্ততা ছিল না। তাঁর কোনো লোকের বিরুদ্ধে হামলায় জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে গতকাল তাঁর মুঠোফোন ও বাসার ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি ‘বিহারি’ হিসেবে পরিচিত আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ওই ক্যাম্পের বাসিন্দাদের সঙ্গে গত বছরের ১৩ জুন গভীর রাত থেকে পাশের বাউনিয়াবাদের যুবলীগের নেতা জুয়েল রানার সমর্থক ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়৷ সংঘর্ষের একপর্যায়ে পরদিন ১৪ জুন সকালে ক্যাম্পের আটটি ঘরে বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে অগ্নিসংযোগ করলে ইয়াসিন আলীর পরিবারের নারী-শিশুসহ নয়জন দগ্ধ হয়ে মারা যান। তাঁর এক মেয়ে ফারজানা দগ্ধ হলেও কাটা বেড়া দিয়ে সেদিন কোনোমতে সে বেরিয়ে আসে। আর পুলিশের গুলিতে নিহত হন ক্যাম্পের বাসিন্দা মো. আজাদ। ইয়াসিন সেদিন বাইরে থাকায় বেঁচে গেলেও গত বছরের ৬ সেপ্টেম্বর পল্লবীর পূরবী সিনেমা হলের সামনে বাসের ধাক্কায় মারা যান। পরদিন তাঁর ফুফাতো ভাই মো. আলমের করা মামলার বিবরণে লেখা হয়েছে, ইয়াসিনের মৃত্যুতে ওই দুর্বৃত্তদের হাত থাকতে পারে। সরেজমিনে দেখা যায়, কুর্মিটোলা বিহারি ক্যাম্পের পূর্ব দিকে টিনের যে ঘরটি পুড়ে ইয়াসিনের পরিবারের নয়জন মারা গেছেন, সেখানে একতলা পাকা ঘর গড়ে তুলে মাদ্রাসা করা হয়েছে। মাদ্রাসার চারদিকের দেয়ালে টিনের ছাউনি দিয়ে কয়েকটি দোকানঘর তোলা হয়েছে। ক্যাম্পের পশ্চিমে বিহারিদের সংগঠন স্ট্রান্ড্রেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপ্যাট্রিয়েশন কমিটির (এসপিজিআরসি) দপ্তরের দেয়ালে ১০ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে একটি পোস্টার ঝুলছিল।
(সূত্রঃ প্রথম আলো)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

সময় হলো বলেছেন: পেট্রোল বোমার ছবি দিয়া চালাইয়া দিলেন। আপনাদের মিথ্যা আপনাদের কাছেই থাকুক।

১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

চলন বিল বলেছেন: জি জি ভাই ঠিক বলেছেন। আগুনে দগ্ধ ছবি দেখিলেই পেট্রল বোমা বলেন, মিরপুরে কেউ আগুনে পুরে মারা যায় নাই, সব মিথ্যা কথা, সব মিডিয়ার সৃষ্টি। ভালো পলিটিক্স শিখেছেন। হাম্বা কি আর গাছে ধরে?

২| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ছবিটি বিভৎস! অনুগ্রহ করে ছবিটি সরিয়ে নিন। বা অন্য কোন ছবি দিন।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

চলন বিল বলেছেন: মোডারেটর এত দিন ইন্টারনেটে বসি নাই, তাই আপনার অনুরোধটি দেখা হয় নাই। এখনই ছবি সরিয়ে নিচ্ছি।

৩| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

আমি বন্দি বলেছেন: @সময় হলো ভাই ইতিহাস গেটে চুটে পুটে দেখুন এ দেশে পেট্রোল বোমা
আনছে কে ?
ফলাফল পাবেন পেট্রোল বোমা এ দেশে প্রথমে আনছে আপনার প্রিয় দল ।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

চলন বিল বলেছেন: @সময় হল ব্লগারদের মত দিনকানাদের অভাব নাই। যে কোন অপরাধ এরা নির্দ্বিধায় অস্বীকার করে যেতে পারে।

৪| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

মাসূদ রানা বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা .......

বিহারী সংখালঘুদের উপর কৃত অত্যাচার মধ্যযুগকেও হার মানায় । শুনেছি ঐ ঘটনায় খুশি হয়ে উপরের নেতারা নাকি সন্ত্রাসীগুলোকে পুরষ্কৃতও করেছে ।

বিহারীদের জমি দখল করতে গেলে তারা প্রতিরোধ করে, তারই প্রতিশোধস্বরুপ ঐ সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। পরবর্তীতে বিহারীরা রাজাকার, দেশবিরোধী, ৭১ এর পরাজিত শক্তি ইত্যাদি ছড়িয়ে বিচারের পরিবর্তে উল্টো বিহারীদেরকেই চাপে ফেলা হয়। খুবই মর্মান্তিক ব্যপার ।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

চলন বিল বলেছেন: মিডিয়া এমনভাবে ব্রডকাস্ট করে যেন মনে হয় বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সংখ্যালঘু ট্যাগিংটা শুধুমাত্র হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের জন্য প্রযোজ্য। বিহারীরা এর অন্তর্ভুক্ত নয়।

৫| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

জুবায়ের আহমদ বলেছেন: বাঙ্গলি হিসেবে বলতে হচ্ছে, বুঝি নাই!
কেননা এরকম হাজারও দৃশ্য আমাদের চোখের সামন দিয়ে যাচ্ছে।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

চলন বিল বলেছেন: বাঙালি বিহারী ফারাক নাই। আমরা সবাই মানুষ, সবার ভেতরেই লাল রক্ত বহমান।

৬| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: হালায় কত্ত বড় চুতিয়া, মাত্র ১ বছর আগের ঘটনা, এইটারেও মিথ্যা বানাইয়া দিল!!
ইয়াসিনের ঘটনাটা জানতাম না, পেপার তো পড়ি, তাও কেমনে মিস হইল বুঝতাসি না। এইটাও যে সময়ের বাপ ইলিয়াস মোল্লাই মার্ডার করাইছে তাতে সন্দেহ নাই।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

চলন বিল বলেছেন: ঠিক বলেছেন। কিছু লোক আছে এই রকম। পক্ষপাতদুষ্ট বায়াসড

৭| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

সুমন কর বলেছেন: সহ্য করা কষ্টকর।

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

চলন বিল বলেছেন: আসলেই তাই, দুঃখজনক ব্যাপার হল অপরাধীরা সরকারী দল, আইন তাদের জন্য প্রযোজ্য নয়।

৮| ১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

হালদার গৌতম বলেছেন: একটি কথাই বলার আছে, এই শিশুটির কাছে, আমাকে ক্ষমা করে দিস বাবা নিজের অনুকম্পায়, মানুষ হিসেবে ক্ষমা চাইবার যোগ্যতা টুকুও যে আমার নেই...............

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

চলন বিল বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য।

৯| ১৭ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: " আমরাও আমাদের ছেলেদের কাঁধ ছুঁয়ে বলেছি," দেখিস একদিন আমরাও…"
অতঃপর অতঃপর কবি আমরাও জানি না আমাদের এই বলা কবে শেষ হবে এবং কবে এই তেত্রিশ বছর শেষ হবে? তখন লস্করবাড়ি ছিল হয়তো কিন্তু আরো কত লুটেরাদের বাড়ি আছে যেমন আছে মোল্লা বাড়ি, ওসমান বাড়ি, শেখ বাড়ি, হাজারী বাড়ি, চৌধুরী বাড়ি, মীর বাড়ি, মির্জা বাড়ি, সরকার বাড়ি,মিয়া বাড়ি,.......।
কিন্তু আমরা যারা সাধারণ পারি না ঐ লুটেরাদের দলে যেতে, তাদের প্রতি এত বিরূপ কেনো ঐ হায়াত, মৃত্যু ও রিজিকের মালিক তুমি আল্লাহ্?

- আল্লাহ! সে পর্যন্ত তুমিও কর্পোরেট দলের পক্ষ নিলা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! (হতাশা আক্ষেপ কষ্টের ইমো)

বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে! কেন ? কেন? কেন?

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

চলন বিল বলেছেন: আল্লাহ ভালো জানে।

১০| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আইন ফাইন বলে কিচু আছে নাকি?

১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১২

চলন বিল বলেছেন: আইন আছে আইনের প্রয়োগ নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.