নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় বাবা আঃলীগ

২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:১৮

মনে আছে ত্বকীর কথা?
ওই যে সেই স্কুল ছাত্র ত্বকী। যার বাবা নারায়নগঞ্জ গনজাগরন মঞ্চের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন। শুধুমাত্র গনজাগরন মঞ্চ নিয়ে মুখ কালাকালির জের ধরে যেই ছাত্রটিকে অকালে জীবন দিয়ে দিতে হয় বিনা কারণে। যেই হত্যায় জড়িত থাকার অসংখ্য প্রমান খুনি শামিম ওসমানের বিরুদ্ধে মিললেও কেউ কিচ্ছু করতে পারেনি সেই গডফাদারের।
মনে পড়ে?
আওয়ামীলীগ হয়েও শুধুমাত্র তুলনামূলক ভদ্র শ্রেণীর আওয়ামীলীগ হওয়ার কারণে যেই বাবাকে দিনের পর দিনে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াতে হয়েছিল সন্তান হত্যার বিচার চেয়ে চেয়ে। এই কোর্ট থেকে সেই কোর্ট, এই নেতা থেকে সেই নেতা কোন যায়গাই বাদ রাখেন নি খুন হওয়া সেই স্কুল ছাত্রের বাবা। কিন্তু কেউই কথা শুনেনি, কেউই কথা রাখেনি।
রাখবেই বা কিভাবে?
স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী যেখানে সেই খুনি সহ খুনীর পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে ফেলার ঘোষণা দেয়, সেখানে কার সাধ্য থাকে সেই খুনির বিরুদ্ধে কথা বলার...!!
যার ফলে একরাশ দুঃখ কষ্ট ঘেন্না বুকে চাপা দিয়ে ক্লান্ত হয়ে সন্তান হত্যার বিচার ছাড়াই যাকে চলে যেতে হয়েছিল গণমাধ্যমের আড়ালে। কিন্তু আড়ালে গিয়েও কি শান্তি আচ্ছে?
চুনোপুঁটি লীগ হয়ে লীগ নেত্রীর আশ্রয়ে থাকা ব্যাক্তির দিকে আঙ্গুল তুলছে সে। এমনিই এমনিই কি ক্ষমা পেয়ে যাবে সে? গেলে মহাভারত, রামায়ন অশুদ্ধ হয়ে যাবার আশঙ্কা থেকে যায় না...!!
তাই বাধ্য ছেলের মতো মিডিয়ায় তাকে আসতেই হল আবার।
তবে এবার আর সন্তান হত্যার বিচার চেয়ে নয়, চেক জালিয়াতির মামলায় এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের সাথে ২ কোটি ১০ লক্ষ্ টাকা জরিমানার কলঙ্ক নিয়ে।
জীবনভর আওয়ামীলীগকে সমর্থন করে যাওয়া পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে।ওই যে সেই স্কুল ছাত্র ত্বকী। যার বাবা নারায়নগঞ্জ গনজাগরন মঞ্চের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন। শুধুমাত্র গনজাগরন মঞ্চ নিয়ে মুখ কালাকালির জের ধরে যেই ছাত্রটিকে অকালে জীবন দিয়ে দিতে হয় বিনা কারণে। যেই হত্যায় জড়িত থাকার অসংখ্য প্রমান খুনি শামিম ওসমানের বিরুদ্ধে মিললেও কেউ কিচ্ছু করতে পারেনি সেই গডফাদারের।
মনে পড়ে?
আওয়ামীলীগ হয়েও শুধুমাত্র তুলনামূলক ভদ্র শ্রেণীর আওয়ামীলীগ হওয়ার কারণে যেই বাবাকে দিনের পর দিনে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াতে হয়েছিল সন্তান হত্যার বিচার চেয়ে চেয়ে। এই কোর্ট থেকে সেই কোর্ট, এই নেতা থেকে সেই নেতা কোন যায়গাই বাদ রাখেন নি খুন হওয়া সেই স্কুল ছাত্রের বাবা। কিন্তু কেউই কথা শুনেনি, কেউই কথা রাখেনি।
রাখবেই বা কিভাবে?
স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী যেখানে সেই খুনি সহ খুনীর পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে ফেলার ঘোষণা দেয়, সেখানে কার সাধ্য থাকে সেই খুনির বিরুদ্ধে কথা বলার...!!
যার ফলে একরাশ দুঃখ কষ্ট ঘেন্না বুকে চাপা দিয়ে ক্লান্ত হয়ে সন্তান হত্যার বিচার ছাড়াই যাকে চলে যেতে হয়েছিল গণমাধ্যমের আড়ালে। কিন্তু আড়ালে গিয়েও কি শান্তি আচ্ছে?
চুনোপুঁটি লীগ হয়ে লীগ নেত্রীর আশ্রয়ে থাকা ব্যাক্তির দিকে আঙ্গুল তুলছে সে। এমনিই এমনিই কি ক্ষমা পেয়ে যাবে সে? গেলে মহাভারত, রামায়ন অশুদ্ধ হয়ে যাবার আশঙ্কা থেকে যায় না...!!
তাই বাধ্য ছেলের মতো মিডিয়ায় তাকে আসতেই হল আবার।
তবে এবার আর সন্তান হত্যার বিচার চেয়ে নয়, চেক জালিয়াতির মামলায় এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের সাথে ২ কোটি ১০ লক্ষ্ টাকা জরিমানার কলঙ্ক নিয়ে।
জীবনভর আওয়ামীলীগকে সমর্থন করে যাওয়া পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ত্বকী নিয়ে বেশি কথা বলাতে এই শাস্তি! আর বলবি? হুঁ বাবা এর নাম আম্লীঘ! যাইতে কাটে আইতেও কাটে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.