নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সব, আমি সবাই, আমিই এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। আমি নীরবতা, আমিই কোলাহল। আমি অনুভূতিহীন, আমিই সকল অনুভূতি! আমিই তুমি।
ধর্ষণ নামক এই ‘দুষ্টামি’ কী শুধুমাত্র যৌনাকাঙ্ক্ষা পূরণের তরেই ঘটিয়া থাকে?
শিশু ধর্ষণ, বালিকা ধর্ষণ, বালক ধর্ষণ- এই সকল প্রকার ‘দুষ্টামি’ কী যৌন তাড়নারই ফল?
যদি তাই হয়,
তাহলে বাপু আপনাকে মানিতেই হইবে যে নারীর পোশাকের স্বল্পতা ছেলে গুলোকে দিনে দিনে ‘দুষ্ট’ করিয়া তুলেছে। ইহাদের আর দোষ কী?
আপনি বোধকরি এইকথা মানিতে নারাজ। তাহলে প্রশ্ন থেকেই যায়, ইহা কেন ঘটিতেছে?
ইহা কি পুরুষের পুরুষত্ব ফলানোরই এক বিকৃত পাশবিক অনন্য পন্থা? কেননা, শুধু যৌন তাড়নায় কারো পশুত্ব জাগিবার কথা নয়। এই পশু হয়তো সকল পুরুষের ভিতরেই ঘুমাইয়া থাকে, মানবিক মূল্যবোধ তাহাকে জাগিতে দেয়না। তবে কেউ কেউ বড় যত্ন করিয়া ইহাকে লালন করিয়া থাকে। সুযোগ পাইলেই তাহাকে নিয়া শিকারের উপর ঝাপাইয়া পড়ে।এ সমাজই অদৃশ্য পন্থায় এই পশুটির আহারের যোগান দিয়া যায়, যাইতেছে, ভবিষ্যতেও যাইবে। ধর্ষণ শুধুমাত্র এই পাড়ার, এই শহরের, এই দেশের অথবা এই যুগের সমস্যা নহে। এই সমস্যা সকল যুগের, সকল দেশের। যুগ যুগ ধরিয়াই পুরুষ তার পুরুষত্ব প্রকাশ করিয়াছে বিভিন্ন পন্থায়, ধর্ষণ তাহার মধ্যেই একখানা মাত্র। যৌন হয়রানির এক ডকুমেন্টারিতে বলিতে শুনেছি “The World hates women”. বলি কি, এই ‘World’ নামক পুরুষ আসলে নারীকে ঘৃণা করেনা মোটেও, করিলে পুরুষত্ব ফলাবে কাহার উপর? নারী আর শিশুই তো উহাদের পশুত্ব চর্চার সম্বল। আসলে উত্তরণের সকল পথ ভুলিয়া যতদিন না ভিতরকার ঐ পশুটার গলা টিপিয়া ধরিবে, ততদিন ধর্ষণ নামক ‘দুষ্টামি’ চলিতেই থাকিবে।
২| ১৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঐ ধর্ষককে বাঁচাবার জন্য আছে রাস্ট্রের কিছু মানুষ, তাই ধর্ষক নামক হারামজাদারা তাদের লালসা চরিতার্থ করার সুযোগ পায়!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
হাসান বিন নজরুল বলেছেন: এই সব ধর্ষক হয়ত ধর্ষনেই জন্ম তাই এরা সমাজ মানে না।