নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেহ নই।

শরীফ আজাদ

আমি সব, আমি সবাই, আমিই এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। আমি নীরবতা, আমিই কোলাহল। আমি অনুভূতিহীন, আমিই সকল অনুভূতি! আমিই তুমি।

শরীফ আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিওঃ দ্যা ব্র্যান্ড নিউ টেস্টামেন্ট (২০১৫)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯



আপনি কি জানেন গড এখনো জীবিত? তিনি তাঁর দশ বছর বয়সী মেয়ে ও বউ নিয়া বেলজিয়াম এর ব্রাসেলস এ একটা ছোট এপার্টমেন্ট এ থাকেন? জানেন বোধয়। তবে আমি জানতাম না। যারা আমার মত জানেননা, আসেন জাইনা লই। মুভিতে দেখায় গড তাঁর বউ মাইয়া লইয়া রহস্যজনক একটা এপার্টমেন্টে থাকেন। এই এপার্টমেন্টের বৈশিষ্ট হইল “নো ইন, নো আউট”। কেউ ভিত্রে ঢুকতেও পারেনা বাইরও হইতে পারেনা। যেহেতু গড ফ্যামিলি তাই এইটা বিশেষ কোন ব্যাপার না। ঘরে আসবাবপত্র আছে কিন্তু ভিতরে কোন জিনিসপত্র নাই। যেমন, ফ্রিজ আছে কিন্তু খালি। যখন গডের বিয়ার খাইতে মন চায় তখন ফ্রিজের দরজা প্রথমবার খুললে কিছুই নাই। কিন্তু পরের বার খুললে ফ্রিজ ভর্তি বিয়ার। বুঝতেই পারছেন গডলি ব্যাপার স্যাপার! গড তাঁর অফিসিয়াল কাজ নিজস্ব কম্পিউটারে সারে। তাঁর অফিস রুমে অন্য কারো ঢুকা নিষেধ। গড ঐ কম্পিউটারে বইসাই সব কিছু সৃষ্টি করেন। গডের বউ কক্ষনো কোন কথা বলেনা। শুধু ঘর মুছে, সেলাই করে আর টিভিতে বেইসবল খেলা দেখে। এই ঘরে টিভিতে কেবল খেলা দেখাই জায়েজ, অন্য কিছু না। প্রচণ্ড বদমেজাজি গডের কম্পিউটারে বইসা, বউ মাইয়ারে শাসাইয়া দিনকাল চইলা যাচ্ছিল। কিন্তু সমস্যা হইল গড কম্পিউটারে যতই হাঁস মুরগি, গরু ছাগল বানায় না কেন তাতে তাঁর মন ভঁরে না। মনে হয় কি জানি মিসিং। হঠাৎ গডের মনে হইল নিজের আকৃতির মানুষ বানাইবে। যেই বুদ্ধি সেই কাজ। বানাইল এডামরে, তারপর ইভরে। বানাইল দুনিয়া। বানাইল অনেক নিয়ম কানুন। যেইগুলারে আমরা প্রাকৃতিক নিয়ম বইলা জানি। যেমন একটা নিয়ম বানাইল কেউ কাউনটারে লাইনে দাঁড়াইলে সব সময় তাঁর পাশের লাইনটা আগে চলবে অথবা কেউ রুটিতে জেলি লাগাইতে গেলে জেলি সব সময় উল্টা পিঠে লাগবে অথবা সবচেয়ে প্রিয় কাচের বাসনটি হাত থাইকা পইড়া ভাঙবেই। এইভাবে নিজের সৃষ্ট মানুষরে সাফার করাইয়া গড বড়ই আনন্দ লাভ করিতে লাগিল। তারপর সমস্যা বাঁধাইল তাঁর পিচ্চি মাইয়ডা। পিচ্চিটা ভয়ংকর কিউট ও পাঁজি। বেয়াদবও বটে। অন্তত গডের চোখে। কারন সে তাঁর কথা শুনেনা। যেমন শুনে নাই তাঁর বড় ছেলে যিশু খ্রিস্ট। শেষে ক্রুশ বিদ্ধ হইয়া মরল পোলাডা । গড এখনো তাঁর মরা ছেলেরে ঘৃণা করে। পিচ্চি মাইয়ার বাঁধানো জটিল এক ঝামেলা নিয়াই আগাইতে থাকে মুভির কাহিনী।

পুরা মুভিটাই হাস্যরসে ভঁরা। মুভিতে ধর্মকে ছোট কইরা দেখাইল কিনা সেই তর্ক মুভি দেইখা নিজের লগে নিজে করা উত্তম। মুভির মূল আকর্ষণ হইল উচ্চ লেভেলের হিউমার আর রিলিজিয়ানের উপর ডার্ক স্যাটায়ার। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বসবাসকারী মানুষের গডের কনসেপ্ট ও পুরুষতান্ত্রিক হয়। গডের কথা মনে হইলেই সবার কল্পনায় একজন দাড়িওয়ালা বয়স্ক লোককে আসমানি সিংহাসনে বসা অবস্থায় ভাসে। এই মুভিতে অবশ্য গডের কোন দাড়ি নাই। বরং একটা থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট পইড়া ঘুরে আর নিজের সৃষ্ট মানুষের হাতে মাইর খায়। রিলিজিয়ান আর গড ছাড়াও মুভিতে স্যাটায়ার করা হইছে মডার্ন সোসাইটি আর তাতে বসবাসকারী মানুষের মিজারেবল লাইফের উপর। দেখানো হইছে মরণের প্রতি মানুষের আচরণ। গডের ফাজিল মাইয়াডা একবার দুনিয়ার সবার ফোনে সবার মৃত্যু তারিখ এসএমএস কইরা দেয়। নিজের মৃত্যু তারিখ হাতে পাইয়া কেউ হাসে, কেউ কাঁদে, কেউ নাচেও। ধরেন আপনি জানতে পারলেন মাস খানেকের মধ্যেই আপনি মইরা যাবেন অথবা জানলেন আপনার বৃদ্ধ বাপ আরও পঞ্চাশ বছর বাঁচবে কিন্তু আপনি বাঁচবেন আর মাত্র এক সপ্তাহ অথবা ঘণ্টা পাঁচ পরেই আপনার মরণ শিউর। তখন জীবনের প্রতি আপনার রিয়েকশন কেমন হবে ভাবেন! আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার দেখানো হইছে সেইটা হইল করপোরেশন এর ব্যবসা। মানুষের মরণ নিয়েও কিভাবে ব্যবসা করে। আল্লার দুনিয়ায় এমন কোন সেক্টর নাই যেইখানে করপোরেশন এর ব্যবসায়িক স্কিম নাই। আমি শিউর কেয়ামতের দিনেও করপোরেশন তার ব্যবসায়িক নতুন স্কিম বাইর করবে “ফর দ্যা ফাইনাল ডে”।
মুভির সিনেমাটোগ্রাফি চমৎকার। যাগো হজমশক্তি বেশি এবং ডার্ক হিউমার রিসিভ করার রিসিভারটা ঠিকমত কাজ করে তারা মুভিটা নিয়া বইসা পরতে পারেন। ঝিম মাইরা বইসা পুরা মুভিটা দেখলে আপনার ভাণ্ডারে একটা চমৎকার সুখময় সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা যোগ হইবে। গ্যারানটিড।

আমার রেটিং ১০

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "ঘরে আসবাবপত্র আছে কিন্তু ভিতরে কোন জিনিসপত্র নাই। যেমন, ফ্রিজ আছে কিন্তু খালি। যখন গডের বিয়ার খাইতে মন চায় তখন ফ্রিজের দরজা প্রথমবার খুললে কিছুই নাই। কিন্তু পরের বার খুললে ফ্রিজ ভর্তি বিয়ার।" শরিয়তি জ্ঞান দিয়া বুঝতাছি না; মারফতি জ্ঞান লাগবো ।

অামার হজম শক্তি ভালো । অামি বোধহয় দেখতে পারবো । কাহিনী পইড়া তো মজা পাইলাম ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

শরীফ আজাদ বলেছেন: চট জলদি দেইখা ফালান। শরীয়তী আর মারফতি দুইটা মিলাইয়া বুঝার চেষ্টা কইরেন। ;)

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

কল্লোল পথিক বলেছেন: এতো আজব ব্যাপার ।ছবিটা দেখতে হবে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান। :)

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

হোদল রাজা বলেছেন: দারুন রিভিউ !

অনেক ধইন্যা !!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: আফনারেও ধইন্যা :)

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯

ডক্টর ওসমান বলেছেন: কিভাবে পাবো, লিংক টা কি দেয়া যাবে অনলাইন স্ট্রিম এর?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: টরেন্ট ডাউনলোড লিংক: Click This Link

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

নাভিলা বলেছেন: আসতাগফিরুল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ।
----------------------------------
উপরোক্ত দোয়া এজন্য পড়ে নিলাম, যদি এই পোষ্টের কিঞ্চিৎ কোন সুবাধে
শয়তানের দ্বারা প্রভাবিত হই!
কারন সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেছেন, তুমি বল, আমি পানাহ চাই সেই সমস্ত মানুষ থেকে,
যারা মানুষের অন্তরে কুমন্ত্রনা দেয়।
এবার আসল কথায় আসি।
ভাই আপনার পোষ্ট নিয়ে আমার তেমন এলার্জি কোন নেই।
তবে আপত্তি হলো পোষ্টের শেষাংশে 'আল্লাহ' শব্দটি ব্যবহার করার কারনে।
গড নিয়ে লিখছিলেন গড নিয়েই শেষ করলে ভাল হত।
কারন খৃষ্টানরা গডের উপাসনা করে, আল্লাহর না।
যারা একশ্বেরবাদী আস্তিক তারা মূলত এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় পায়না,
নাস্তিকদের নিয়ে মোভি তৈরী করা তো দূরের কথা।
শয়তানের বৈশিষ্ঠ হচ্ছে সে নিজে জাহান্নামে যাবে এটা জেনে তার দল ভারী করার চেষ্টায় লিপ্ত।
সে কারনেই মূলত একজন নাস্তিক মনে প্রাণে চায় সবাই নাস্তিক হয়ে যাক।
কিন্তু মুমিন চায় সবাই বেহেশতে যাক, ইভেন সে এটাও কামনা করে সব নাস্তিক হেদায়াত পাক।
ভাই, আমার এসব কথায় আপনার মনে হবে আমি ব্রেইন ওয়াশড!
আমি ব্রেইন ওয়াশড না, আমি স্পষ্টই জানি আপনি বা আপনার মতের লোকদের সমস্যাটা কোথায়?
ঐ সমস্যাটি নিয়ে লক্ষ লক্ষ বছর আগেই ডিসকাস হয়েছে।
আর সেটা হয়েছে ইবলিশের সঙ্গে আল্লাহর।
তবে তা ১৪ শত বছর আগের কুরআনে উল্লেখ আছে।
কুরআনের পূর্বের গ্রন্থেও উল্লেখ ছিল, কিন্তু সেসব গ্রন্থ এখন অবিকৃত অবস্থায় নেই, যেমন বাইবেল।
তো কি ডিসকাস হয়েছিল?
ইবলিশ অভিশপ্ত হওয়ার পর আল্লাহর কাছে একটি আরজী পেশ করেছিল।
সে দাবী করেছিল তাকে দেওয়া ক্ষমতা যেন কেয়ামত পর্যন্ত বলবৎ রাখা হয়,
যাতে সে আদম সন্তানের উপর প্রতিশোধ স্বরুপ তাদেরকেসহ সদলবলে জাহান্নামে যেতে পারে।
তবে ইবলিশ এটাও বলেছিল, আল্লাহর মনোনিত বান্দাদের সে ধোঁকা দিবেনা।
আল্লাহ ইবলিশের আরজী কবুল করে নিলেন, এবং
এও বললেন যারাই তোর গোলামী করবে, তোর সাথে তাদের দলবলসহ আমি জাহান্নামে নিক্ষেপ করবো।
এখন ইবলিশের গোলামী কি? এটা জানতে হবে।
ইবলিশের গোলামী হচ্ছে, নিজের স্রষ্টাকে অস্বীকার করা।
মানুষ সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ জীব এটা না মানা ইত্যাদি।
এবার অন্য কথায় আসি।
উল্লেখ্য মুভিটি বাইবেলকে ফলো করে করা হয়েছে।
আমিতো আগেই বললাম বাইবেলে মনগড়া লেখা যোগ করা হয়েছে।
তবে বাইবেলে নেই এমন কিছু বিষয়ও মুভিটিতে এসেছে মনে হয়।
একথা সত্য, ধর্মগ্রন্থকে ইচ্ছামত বিকৃত করার কারনেও বহু মানুষ নাস্তিকতায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে।
কিন্তু ধর্মকে গালি দিলে তার কাদাছিটা আমাদের গায়েও পড়ে যায়।
কিন্তু নাস্তিকদের জন্য দূর্ভাগ্য হচ্ছে যে সর্বশক্তিমান আল্লাহর নির্ভূল আসমানী গ্রন্থ তারা চিনতে পারেনি।
বর্তমান যুগ হচ্ছে বিজ্ঞানের যুগ। চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার কতো সুযোগ রয়েছে!!
আপনি যে সময় নাস্তিকতার পেছনে ব্যয় করছেন তার অর্ধেক সময়ও যদি কুরআন এর পেছনে দিতেন!!
পারলে প্রমাণ করুন কুরআনের কোন বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে অযৌক্তিক?
একটি ভূল বের করে দেখান? যে ওটা বিজ্ঞান এবং যুক্তি বিজ্ঞানের সঙ্গে যায়না!
অন্যের ধার করা থিওরী নিয়েই নয় কেবল, নিজেই বিজ্ঞানী হয়ে যান!
তবে সে সুযোগ আপনাকে শয়তান দিবে কিনা আমার সন্দেহ আছে।
তাই আপনার মগজ থেকে শয়তানকে আগে দূর করতে হবে।
আপনার যদি সত্যিই সহাসত্য জানার আগ্রহ থাকে আপনি পারবেন।
আপনি কি জানেন সৃষ্টিকর্তা সবাইকেই সুযোগ দিয়ে দেখেন?
আপনার কি বছরেও একবার মনে হয়না সৃষ্টিকর্তা ছাড়া এই বিশ্বজগৎ কিভাবে চলছে?
যখনই আপনার মনে এধরনের কোন চিন্তা আসবে বুঝে নিবেন আপনার জীবনে আবার সুযোগ এসেছে।
তখনই আপনি গোসল করে পাক হবেন।
আর মনে মনে যতবেশী পারেন আসতাগফিরুল্লাহ পাঠ করুন।
যদি আপনার কপালে হেদায়াত লেখা থাকে আপনি বুঝতে পারবেন আমার মত আস্তিকদের বিশ্বাসের যোগসূত্র কোথায়?
দীর্ঘ কমেন্ট লিখার জন্য দুঃখিত ভাই। ধন্যবাদ

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

শরীফ আজাদ বলেছেন: এখানে “আল্লার দুনিয়া” হইল ফিগার অব স্পীচ। ধন্যবাদ, আফা।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

নাভিলা বলেছেন: ওহ একটি কথা বলা হয়নি,
আসতাগফিরুল্লাহ পাঠ করলে শয়তান দূরে চলে যায়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

শরীফ আজাদ বলেছেন: আফনে আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকেন। থাইমেন না। শয়তান তাব্রান।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০১

উড়োজাহাজ বলেছেন: দেখা কিংবা ডাউনলোড করার কোন সূত্র পাচ্ছি না। কাইন্ডলি..

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: Click This Link

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০

উড়োজাহাজ বলেছেন:
এই অবস্থা দেখাচ্ছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫

শরীফ আজাদ বলেছেন: এইটা দেখেন কাজ করে কিনা: Click This Link

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: ক্রেডিট কার্ড চায়!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯

শরীফ আজাদ বলেছেন: লিংকে গিয়ে পোস্টারের নিচে ঠিক ডান দিকে টরেন্ট লিংকে ক্লিক করেন। তার আগে শিউর হন আপানার পিসিতে বিট টরেন্ট সফটওয়ারটা ইন্সটল করা আছে। আর কিছুই চাইবেনা।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫২

উড়োজাহাজ বলেছেন: হুম, এবার পেয়েছি। কিন্তু জিপ ফাইল দেখাচ্ছে। এটা আবার পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড কিনা- সন্দেহ হচ্ছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেখেন আনযিপ হয় কিনা। যদি না হয় গুগলে গিয়ে একটু খোজ করলেই ভালো লিংক পেয়ে যাবেন আশা করি।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

উড়োজাহাজ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকে অনেক খাটাইলাম।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮

শরীফ আজাদ বলেছেন: ব্যাপার না। হ্যাপি মুভি ওয়াচিং :)

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ইন্টােরষ্টিং মনে হচ্ছে

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: জী, অনেক ইন্টারেস্টিং!

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ইন্টারেষ্টিং .........

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১২

শরীফ আজাদ বলেছেন: হুম, ইন্টারেস্টিং তো বটেই!

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০

প্রামানিক বলেছেন: আপনি কি জানেন গড এখনো জীবিত?

এ আবার কেমন গড?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

শরীফ আজাদ বলেছেন: বেলজিয়ান গড।

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

আলোরিকা বলেছেন: বেশ মজারই তো মনে হচ্ছে - দেখতে হবে :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান। :)

১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

রানা আমান বলেছেন: ছবিটা দেখতে হবে। এসপ্তাহে সময়াভাব । আগামী সপ্তাহে দেখার সংকল্পে অটল ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান। :)

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা মাস্ট সি মনে হচ্ছে!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

শরীফ আজাদ বলেছেন: ঠিক তাই।

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

আহসানের ব্লগ বলেছেন: B:-)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

শরীফ আজাদ বলেছেন: কি হইল ভাই?

১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

মিঠু প্রান্তর বলেছেন: ডাউনলোড লিংকটা দেবেন ?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

শরীফ আজাদ বলেছেন: Click This Link

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: দেখা তো লাগেই!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান।

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ট্রেলারটা মাত্র দেখলুম, সিনেমাটা আজকেই দেখে ফেলব! ধন্যবাদ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

শরীফ আজাদ বলেছেন: হ্যাপি মুভি ওয়াচিং :)

২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

অচল জ্ঞানী বলেছেন: ধরেন আপনি
জানতে পারলেন মাস খানেকের
মধ্যেই আপনি মইরা যাবেন অথবা
জানলেন আপনার বৃদ্ধ বাপ আরও পঞ্চাশ
বছর বাঁচবে কিন্তু আপনি বাঁচবেন আর
মাত্র এক সপ্তাহ অথবা ঘণ্টা পাঁচ পরেই
আপনার মরণ শিউর। তখন জীবনের প্রতি
আপনার রিয়েকশন কেমন হবে ভাবেন!
আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার দেখানো
হইছে সেইটা হইল করপোরেশন এর ব্যবসা।
মানুষের মরণ নিয়েও কিভাবে ব্যবসা
করে। আল্লার দুনিয়ায় এমন কোন সেক্টর
নাই যেইখানে করপোরেশন এর
ব্যবসায়িক স্কিম নাই। আমি শিউর
কেয়ামতের দিনেও করপোরেশন তার
ব্যবসায়িক নতুন স্কিম বাইর করবে “ফর
দ্যা ফাইনাল ডে”।

খাসা বিনুদুন..... তবে দেখব.... ছবিটি

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

শরীফ আজাদ বলেছেন: বিনুদুন দিতে পাইরা আমি আনুন্দিত!

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

হানিফঢাকা বলেছেন: আল্লার দুনিয়ায় এমন কোন সেক্টর নাই যেইখানে করপোরেশন এর ব্যবসায়িক স্কিম নাই। আমি শিউর কেয়ামতের দিনেও করপোরেশন তার ব্যবসায়িক নতুন স্কিম বাইর করবে “ফর দ্যা ফাইনাল ডে”। - এইটা সবচেয়ে ভাল হইছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

শরীফ আজাদ বলেছেন: জী ভাই, করপরেশনের হাত থাইকা কারো রেহাই নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.