নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।
বাহ বাহ এই না হলে সাম্যের দেশ, মদীনার সনদে পরিচালিত দেশ!!! আর এই না হলো আমাদের জনগনের বন্ধু পুলিশ!! ধর্ষণের প্রতিবাদকারীর রাস্তায় নির্মম মৃত্যু আর ধর্ষকের সর্বোচ্চ হলে কয়েকবছরের কারাগারে অবকাশ যাপন!! এই সন্তানদের হত্যাকারীদের কিছু বলতেও আজ ঘেন্না করে কারণ, আজ তারা থুথু পাবারও অযোগ্য।।
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার সাতুটিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের তৃতীয় স্ত্রীর সঙ্গে পাশের ঘাটাইল উপজেলার আঠারদানা গ্রামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কয়েক মাস আগে ওই যুবকের সঙ্গে রফিকুলের স্ত্রী চলে যান। পরে পারিবারিক বৈঠকের মাধ্যমে স্ত্রীকে রফিকুলের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। গত সপ্তাহে রফিকুলের ওই স্ত্রী আবারও ওই যুবকের কাছে চলে যান। পরে গত মঙ্গলবার রফিকুল ওই যুবক ও তাঁর মাকে কালিহাতীর সাতুটিয়ায় ডেকে আনেন। এরপর মা ও ছেলেকে বিবস্ত্র করে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগী মা বাদী হয়ে কালিহাতী থানায় মামলা করেন।
এ ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি রফিকুল ইসলাম রোমা ও তাঁর ভগ্নিপতি হাফিজুর রহমানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী বিকেল চারটায় প্রতিবাদ মিছিল বের করে। কালিহাতী ও পাশের ঘাটাইল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় লোকজন জড়ো হয়। সেখান থেকে বিকেল পাঁচটার দিকে তাঁরা মিছিল শুরু করলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। তখন মিছিলকারীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে মিছিলটি থানার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ গুলি চালায়। সেখানেই তিন জনের মৃত্যু হয়।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
রোষানল বলেছেন: এই দেশে তবুও নাকি এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা । হায়রে কপাল
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
অগ্নিবীণা! বলেছেন: সব বেজন্মাদের আড্ডা এদেশে!
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৭
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: হীরক রাজার দেশে সব সম্ভব
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৮
শ্মশান বাসী বলেছেন: মদিনা সনদ অনুযায়ী ধর্ষণ প্রমাণ করতে চার জন পরপুরুষ সাক্ষী লাগে, এতো সোজা না।।