নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কত টাকার বেতনে চাকরি করছেন?? আর যোগ্যতা? খুশিত?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

কত টাকার বেতনে চাকরি করছেন?? আর যোগ্যতা? খুশিত?


আমি আপনাকে প্রশ্ন করি নাই,শুধু একটু ভাবতে বলেছি। মনে করিয়ে দিচ্ছি এ দেশের হাজার হাজার যুবক,তরুনকে,তাদের মনের চাপা কষ্টটাকে। কি স্বপ্ন দেখেছিলাম?  আর এখন কি করছি?


BBA=Bangladesh Bekar Academy বলা হয় ফান করে। কিন্তু আপনি হয়ত তাকে ফান করে কথাটা বলছেন সেও হাসি দিয়ে কথটার পাত্তা দিলো না। মেনে নিয়েছে সত্যটাকে। সেই হাসির পিছনে যে কত হতাশা কত কষ্ট লুকায়া আছে চিন্তা করতে পারবেন না। আপনি যদি বেকার না হউন বা যোগ্যতা অনুসারে জব না পান ত এই কষ্টটা বুঝবেন না। শুধু বিবিএ পড়া না, ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসিস্ট সহ অনেক অনেক বড় বড় পাস দেয়ারা আজ ঘুরতেছে,বেকার। চাকরি নাই,চাকরি হলেও তার যোগ্যতা অনুযায়ী না।


বাংলাদেশে হাতে কলমে বা রিসার্স ভিত্তিক পড়াশুনো নাই। যা আছে সব তাত্ত্বিক, হাতে কলমে যা আছে, ভোকেশনাল, সেটারও চাকরি নেই।


কোন একসময় ছিল,বিবিএ করলেই চাকরি। বের হতে না হতেই। তমুকের ছেলেকে দেখলাম টেক্সটাইল, ট্রিপল-ই পড়ার পর পরেই চাকরি। সেই স্যালারি। হুমড়ি খেয়ে সবাই ছুটলো বিশ্ববিদ্যালয়, ঐ সব সাবজেক্টস পড়ার জন্য। পড়া শেষ করে সে দেখে সব মিথ্যা, সব মিথ্যা। সব ভালো থাকার অভিনয়।


সেদিন রাস্তায় এক বিড়ি কোম্পানি তাদের মার্কেটিং র জন্য এমবিএর যোগ্যতাসম্পন্ন লোক চাচ্ছে,বেতন? ১২ হাজার টাকার বেশি না। বিড়ির মার্কেটিং এ এমবিএ!! বাংলাদেশ বলেই সম্ভব।


আজকে দেখলাম এক কোম্পানি ফ্রেশার টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার খুজতেছে। বেতন কত জানেন?? মাত্র ৮০০০.০০০ টাকা। আট হাজার টাক। আজকাল একটা মেসে থাকতে গেলে ৬/৭ হাজার টাকা লাগে। সেখানে ৮০০০ টাকা ইনকাম করে সে কি করবে?? নিজে চলবে না ফ্যামিলিকে দিবে?



আজকে যদি পিওনের জন্যও যদি একটা বিজ্ঞাপন দেন সেখানে অনার্স,মাস্টার্স করা ক্যান্ডিডেটের অভাব হবে না। সবাই চাচ্ছে একটা চাকরি,একটা চাকরি অন্তত, সেটা যাই হোক। কোন রকম খেয়ে পরে ত বাচাযাবে।


বাংলাদেশে কয়জনের সুযোগ হয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার? যারা পারে বা পেরেছেন তারা সত্যিই ভাগ্যবান।  কিন্তু যাদের ভাগ্য ভালো না? সেই হতভাগাদের কি হয়??


সেই হতভাগাদেরও একটা গতি হয়। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নামক একটা হ্যাচারিতে। হ্যাচারি বললাম তাই রাগ কইরেন না প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুরা। যেখানে মাছের বাচ্চা,মুরগির বাচ্চা উৎপাদন করা হয় খুব অল্প সময়ে বৈজ্ঞানিক ভাবে,লাভজনক ভাবে সেটাই হ্যাচারি বলা যায়। আমাদের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাই করে। ইঞ্জিনিয়ার, ল-ইয়ায়,ফার্মাসিস্ট, বিবিএইয়ান তৈরি করে,লাভজনক ভিত্তিতে। কোন সেশনজট নেই,টাকা দিন শিক্ষা নিন! সময় চার বছর।


এককালে বলা হত বড়লোকের পোলাপান প্রাইভেটে পড়ে। না, গ্রামের এক কৃষক,ভালই চলছিল তাদের সব কিছু। ছেলে পড়াশুনোয় ভালো। কোথাও চান্স পায় নাই সে। জমি বিক্রি করে সে ভর্তি করে তার সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বপ্ন? ছেলে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে চাকরি করবে,ফার্মাসিস্ট হলেই ত চাকরি। ম্যালা টাকা বেতন পাবে। চার বছরই ত। তারপর আমাদের সুখের দিন।


মা তার গহনা বিক্রি করে,বাড়ীর হাস-মুরগী,গরু বিক্রি করে সন্তানের ভার্সিটির সেমিস্টার ফি দেয়। আশায় থাকেন,ছেলের চাকরি হলে সব হবে। ছেলেও নতুন স্বপ্ন নিয়ে আগাতে থাকে।


মধ্যবিত্ত বাবা শুনেছেন অমুকের ছেলে ইঞ্জিনিয়ার, তমুকের ছেলে বিবিএ করে ভালো একটা কোম্পানিতে চাকরি করে। ছেলের স্বপ্ন উচ্চশিক্ষা। বাবা চিন্তা করলেন তার পেনশনের বা তার জমানো সব টাকা দিয়ে ছেলেকে পড়াবেন।  ছেলে বের হলেই ত টাকা আর টাকা। সেই স্বপ্ন দেখতে গিয়ে ঈদে কোন শপিং হয় না তাদের। বাসায় ভালোমন্দ রান্নাও হয় না, চিন্তা ছেলের সেমিস্টার ফি জোগাড় করতে হবে।


বিশ্বাস করুন,এই স্বপ্নগুলা আর স্বপ্ন থাকে না। পরিবারে হাসি হারিয়ে যায়। অনেকের মাথায় ঋনের বোঝা।  ছেলে চাকরি পাচ্ছে না আর চাকরি পেলেও বেতন কম। যা দিয়ে তার নিজের থাকাখাওয়ারই সমস্যা।


যার পরিবার এটা বুঝে ছেলে যে স্যালারি পাচ্ছে তা দিয়ে তার চলা দায়,সে অন্তত কিছুটা মানুষিক ভাবে শান্তিতে আছে। কিন্তু যে জব পায় নাই বা যার বাবা মা বিশ্বাস করতে চায় না ছেলে এত বড় পাস দিয়ে মাত্র ৮/১০ হাজার টাকার বেতনের চাকরি করে। তমুকের ছেলে বাড়িঘর সব করেফেলছে। তাদের কষ্টটা,কিযে মানুষিক অশান্তি তা শুধু তারাই জানে।


আজকাল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কোন সাবজেক্ট পড়ার জন্য ৫-১২ লক্ষ টাকার দরকার হয়। আপনি এত টাকা খরচ করে পড়াশুনো শেষ করে ৮/১০ হাজার টাকায় চাকরি করবেন? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কত পড়াশুনো, কত কোচিং যে করা লেগেছে,এই কষ্টটা সে ই বুঝবে যে করেছে। ভার্সিটিতে  পড়ার সময় টিউশানি করে যেখানে, ১/২ ঘন্টায় সপ্তাহে কয়েকদিনে মাস শেষে ৭-১২ হাজার টাকা ইনকাম করে। সে কি করে পড়াশুনো শেষ করে ১০/১২ ঘন্টা প্রতিদিন গাধার মত খেটে মাস শেষে ১০ হাজার টাকা পায়? তাহলে টিউশানি করালেই ত পারে? পড়াশুনা কেউ টিউশানি করানোর জন্য করে না।


আমার কোম্পানির গার্মেন্টসে মাস্টার্স করা, অনার্স করা পোলাপানের অভাব নাই। কি করবে? ফ্যামিলি বাঁচাতে হবে নিজেরও বাচতে হবে। তাই কষ্ট হলেও করছে।


চাকরি পেলেন ১০/১২ হাজার টাকার।  অফিস টাইম কত ঘন্টার?? যদি বলি ১২ ঘন্টা? অনেকের ১৫ দিন রাতে ১৫ দিন দিনে অফিস টাইম। তখন?? অমানবিক পরিশ্রম করবেন,কিন্তু স্যালারি কি সেই তুলনায় পাচ্ছেন?  আজকাল ত গার্মেন্টস এ কাজ করা একটা শ্রমিক অ,আ জেন ৮-১০ হাজার টাকার বেতনের চাকরি করে। তাহলে এত টাকা খরচ করে পড়াশুনো করে লাভ কি?


এক বন্ধু হতাশ হয়ে জব ছেড়ে IELTS করতেছে। কারন, সে বিদেশ চলে যাবে। দেশে তার মেধা আর যোগ্যতা সম্পন্ন চাকরি নাই। তার সম্মানটা দেশের কেউ দিচ্ছে না,শুধু গাধার মত খাটাচ্ছে, তাই বিদেশ।  এভাবেই আমাদের মেধা পাচার হয়েযায় বিদেশে।


শুনেছি বুয়েট থেকে যারা বের হয়,যাদের রেজাল্ট ভালো তাদের নাকি বাংলাদেশে কেউ জব দিতে চায় না। বুয়েট পড়ুয়া বন্ধুকে(তার জব হয়েছে কিছুদিন আগে,স্যালারির কথা কিছু বলে নাই আমাদের। বলছে কাজের বিনিময় খাদ্য=কাবিখ। বুঝার আর বাকি আছে?) জিজ্ঞাস করেছিলাম সত্য নাকি এটা? সে বলল হ্যা। যাদের রেজাল্ট ভালো তারা ত স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশ চলে যায়। শুধু পাওয়ার আগ পর্যন্তটুকু হয়ত জব করে। বুয়েটে যারা পড়ে সবারই ইচ্ছা,বিদেশ। জব এবং বিভিন্ন জায়গায় স্কলারশিপের এপ্লাই একসাথেই চলে। স্কলারশিপ পেলে জব ছেড়ে বিদেশ চলে যায়।  তাই তাদের কেউ জব দিতে চায় না। বুঝুন দেশের মেধাবীরা দেশে থাকতে চাচ্ছে না। কারন একটাই,তাদের সম্মানটা তারা পাচ্ছে না।


বুয়েট পাশ করে অনেকেই ব্যংকে জব করে,বিসিএস প্রস্তুতি নেয়। আমার ব্যাচের একজন ইঞ্জিয়ারিং পাস করে সে এখন কৃষি ব্যাংকে জব করে। জব নাই। তাই বাধ্য হয়ে করতেছে।


ডাঃ পড়ুয়া বন্ধু বললো বিয়ে করেই দেশের বাহিরে চলেযাবে। কেউ থাকতে চাচ্ছে না। আমাদের দেশের মেধাবীরা বিদেশ যেয়েও কি তাদের মেধা অনুসারে জব পাচ্ছে? কেউ হয়ত পাচ্ছে। যারা পাচ্ছে না তারা ওয়েটার, ঝাড়ুদার, ক্লিনার হিসাবে কাজ করে। কি করবে? এত টাকা নষ্ট করে বিদেশ এসেছে। এখন যদি কিছু করতে না পারে তবে দেশে যেয়েই কি করবে?


আমার দেশের সবচে মেধাবী ছাত্রকে,ক্লিনার,রাস্তার আইস সরাতে দেখাযায় বিদেশে। শ্লোগান,

“বিদেশে কোন কাজকেই ছোট করে দেখা হয় না”

বাংলাদেশের একসময়ের পর্দাকাপানো নায়োক “ওয়াসিম” তিনি কি করেন ইউএসেতে জানেন? ট্যাক্সি চালায়। এক স্কুলের প্রধান শিক্ষক তিনি রাস্তার পাশে বসে ফল বিক্রি করেন,ইউটিবে দেখলাম।


আমার দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কত? কিছুদিন আগে মেবি বলা হয়েছিল ২৬ লাখ। কিন্তু বাস্তবে আরও আরও বেশি।


এই বেকারের সংখ্যা যত বাড়ে চাকরিদাতারা স্যালারি তত কমায়। তা না হলে ৮০০০ টাকার জন্য ইঞ্জিনিয়ার, ১০০০০ টাকার বেতনের জবের জন্য এমবিএর লোক নিয়োগ দেয়ার বিজ্ঞাপন কেন দিবে?? একজন গ্রাজুয়েশন শেষ করে ৮/১০০০০ টাকার বেতনের চাকরি করবে। হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করবে। কোম্পানি কুটিকুটি টাকা লাভ করবে এটা কাম্য নয়। অবশ্যই তাদের প্রাপ্য সম্মানীটা তাদের দেয়া উচিৎ।



সরকারের উচিৎ,যেমন গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য একটা নির্দিষ্ট বেতন ফিক্সড করে দেয়া হয়েছে। বাকিদেরও যেন এমন ফিক্সড করে দেয়া হয়। এই ফিক্সড কাঠামোর নিচে কেউ নিয়োগ দিতে পারবে না এবং তাদের ইনক্রিমেন্টও ফিক্সড। তৈরি করতে হবে নতুন নতুন জব সেক্টর।  যারা চাকরি করবে না,বিজনেস কর‍তে ইচ্ছুক তাদের জন্য যেন সহজ শর্তে সহযোগিতা করা হয়। দেশেই যেন রিসার্সের ব্যবস্থা করা হয়।


তা না হলে দেশের মেধাবীদের দেশে ধরে রাখতে পারবেন না। সবাই কষ্ট করে যেমন প্রাইভেটে ভর্তি হয়েছিল,আর একটু কষ্ট করে বিদেশ পাড়ি জমাবে। দেশের মেধা ব্যাবহার করবে অন্য জাতিরা। আমরা পিছেয়েই থাকব। আমাদের বুয়েট, ঢাবি সহ আমাদের বড় বড় প্রতিষ্ঠানের মেধাবী ছাত্ররা উন্নত দেশের ক্লিনার,ওয়েটার হিসাবে কাজ করবে,ভাগ্যদোষে।


বাংলাদেশে শ্রমের মূল্য কম,তাই বলে এত কম করা উচিৎ না। এত কম মূল্যের সুবিধা ঐ বিদেশীরা নিয়েই তাদের দেশ গড়ার জন্য আমাদের ব্যবহার করছে। কাজ করাবে ২০ হাজার টাকার,আপনাকে আমাকে দিবে ২ টাকা। “যা লজেন্স খাস” শ্রমের এই সহজ মূল্যতার জন্য বিদেশিরা আমাদের খুব একটা সম্মান দেয় না,খাটিয়ে নেয় গাধার মত। “দূর এরা ত সুইপার,লেবার,ভিক্ষুকের জাত” বিদেশে যারা আছেন তারাই বুঝবেন,বাঙ্গালিদের পদে পদে কত অবহেলা,কত লাঞ্চনা। যোগ্যতা থাকা সত্যেও প্রাপ্ত সম্মান না পেয়ে বাঙ্গালি তখন দেশেবিদেশে  কপাল চাপড়ে নিজের ভাগ্যকে দোষ দিয়ে বলে…


“”আমাদের একটাই দোষ,আমরা বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি””


মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। এদেশে বেকারদের নিয়ে কেউ ভাবে না। ভাবলে এদেশে এত বেকার থাকত না।
সরকারের উচিত সব স্থানেই যোগ্যতা অনুসারে বেতন নির্ধারন করে দেওয়া।
এক পক্ষ গাধার মত খাটে আর আরেক পক্ষ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকারকে বেকার সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে তা না হলে সামাজিক অস্থিরতা আরও বাড়বে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ঠিক বলছেন!

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

আলগা কপাল বলেছেন: চলুন ২৬ লাখ বেকার প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও করি। প্রধানমন্ত্রী প্রতিবছর লাখ লাখ পাশ করাচ্ছে কিন্তু চাকরি দিচ্ছে কজনকে? শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যয় করছে ঠিক আছে, কিন্তু শিক্ষিতদের ভবিষ্যৎ গতি কেন করবে না?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: এই বেকাররা সব হতাশাগ্রস্থ,তাদের একত্রিত্ত করাটাও অনেক অনেক কঠিন!

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা লিখেছেন।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে!

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

মিঃ আতিক বলেছেন: বেকারদের ও দায়ভার আছে, পসন্দ না হলে সে কাজ তারা করেন না। সবাই পেপার ওয়ার্ক খুজলে তো হবে না,কায়িক শ্রম করার লোকের বড্ড অভাব এ দেশে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ পড়ে আপনি যে কাজ করবেন তা কোন অংশে শ্রমিকের থেকে কম না!

আর কায়িক পরিশ্রম? গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে ত কেউ আর মাটিকাটা, মটু মজুরের কাজ করবে না!

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩০

বালাম সিটিকে বলেছেন: একটাই সমাধান - আত্বকর্মসংস্থান
আমাদের শ্লোগান হোক - " চাকরী নেব না, চাকরী দেব "
আর এখানে সর্বক্ষেত্রে বড় মুলধন এর প্রয়োজন হয় না।

ভাল থাকবেন
ধন্যবাদ

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। কঠিন বাস্তব কথা।
+।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.