নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে কি কোন সহি ইসলামি দল আছে? থাকলে তাদের কাজ কি?

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:১৫

বাংলাদেশে কি কোন সহি ইসলামি দল আছে? থাকলে তাদের কাজ কি?

ইসলামিক দলগুলোর কাজ কি? রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম চাই,মুর্তি অপসারণ চাই,ফেসবুকে কি হলো,নবী (সা) আবনানার জন্য প্রতিবাদ,ফিলিস্তিন, মায়ানমারের মুসলিম হত্যার প্রতিবাদ করে বাংলাদেশে মিছিল মিটিং করা?

এ ছাড়া কি তাদের আর কোন কাজ নাই?

“”কই? নিজ দেশের হত্যা,খুন, ধর্ষণ,দুর্নীতির বিরুদ্ধে ত তারা রাস্তায় নামে না। ৪-৬ বছরের একটা মেয়ে যখন ধর্ষণের শিকার হয়,মা মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়,তার প্রতিবাদ জানিয়ে তাদের ত রাস্তায় দেখি না। কেন? এগুলা কি ইসলামে জায়েজ? না প্রতিবাদ করা নিষেধ? “”

মরার পর আল্লাহ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম ছিল কি না? তার জন্য ধরবে না,বরং ঐ ৪/৫ বছরের বাচ্চার ধর্ষণ, হত্যা, খুন,দুর্নীতি থামানোর জন্য কি করেছি তার জন্য ধরবে।

আজকে বাংলাদেশে এত এত পরিমান ধর্ষণ বেড়েগেছে। কাউকেই বিশ্বাস করা যায় না। বাবা মেয়েকে,চাচী ভাতিজাকে কাউকে না, কাউকে না। ধর্ষণের সাজা আরও কঠোর করা হোক তার জন্য কি রাস্তায় নেমেছেন??

দেশে হিন্দি অশালীন নাচগানের,সিনেমা,সিরিয়ালের চ্যানেল বন্ধ করার জন্য আপনারা একটুও কথা বলেন না। যা আমার সমাজকে নষ্ট করে দিচ্ছে। অথচ জাকির নায়েক,পিস টিভি বন্ধে প্রেসক্লাবে মানব বন্ধন করেন। কারন পিসটিভি এবং জাকির নায়েক আপনাদের অনেকের ভণ্ডামি ফাশ করে দিয়েছিল তাই।

আমার সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মাদক,ইয়াবা,গাজার কারনে। তরুন সমাজ ধ্বংস হয়েযাচ্ছে পর্নগ্রাফির আসক্তির কারনে। ১৮ বছর আগে বিয়ে নয় অথচ ১২-১৫ বছরের মেয়েকে পতিতা বৃত্তির জন্য লাইসেন্স দেয় সরকার,মাদকের লাইসেন্স,সীমান্ত দিয়ে আমাদের দেশে ফেনসিডিল,ইয়াবা আসে, কই আপনাদের তার কোন প্রতিবাদ করতে দেখলাম না?

স্বাধীনতার পর এমন কোন বিষয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন কি? যা আমাদের সমাজ,আমার দেশের তরুন সমাজকে ধ্বংস থেকে দূরে রাখবে। এমন কোন আইনের দাবি কি করেছেন? যা দিয়ে সমাজের অপরাধ কমবে? বউ তালাজ আর জমি বন্টন আইন বাদে। আছে?

নাই,নাই। তাহলে আপনারা কেমন ইসলামি দল?
আপনাদের আন্দোলন, দাবী
“”কাদিয়ানীদের সরকারী ভাবে অমুসলিম দাবী, শিয়াদের অমুসলিম দাবী, আহলে হাদীস,দেওয়ানবাগিরে অমুসলিম দাবী, তমুক নাস্তিকের সাজা সহ যত উদ্ভট টাইপের দাবি। যার সবগুলার ফায়সালা আল্লাহ করবেন। আপনারা না,দুনিয়ার কোন মানুষ না,আর করলেও লাভ কি? কি হবে?””

আপনারা মজে আছেন,এক ইসলামি দল আরেক দলকে ভন্ড হিসাবে প্রমাণ করতে। সবাই সবাইকে সহি ইসলামিক দল বলে বাকিদের ভন্ড দাবী করে। যদি তাই হয়,দেশে যা আছে ইসলামের নামে সব ভন্ডের দল,ইসলামের দল নাই।

দেশে ইসলামিক শাসন ব্যবস্থা চালু করবেন আপনারা? এর থেকে হাস্যকর আর কি হতেপারে,যেখানে আপনাদের নিজেদের ভিতরই মিল নাই। বংলাদেশের সব ইসলামি দল দাবি করা দল যদি একত্রিত হয়,ক্ষমতায় যাওয়া সময়ের ব্যপার মাত্র।

কিন্তু আপনারা এখনো ঝগড়া করেন ১৫০০ বছর আগের দেয়া কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা নিয়ে।
“ইউটিউবে দেখলাম,এক দলের প্রধান ওয়াজে ক্ষেপে অন্য দলকে কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিচ্ছে”” একটা হাদিস নিয়ে তাদের দ্বিমত ছিল,সেটা নিয়ে। হায়রে পাগলের দল।

আপনারা এখনো বউ তালাক দেয়া সহ কিছু ফতোয়া দেন। কিন্তু এর সমাধান ত ১৫০০ বছর আগেই হাদিস কোরআনের মাধ্যমে করা। আপনারা শুধু শুধু চিৎকার করে পরিবেশ নষ্ট করছেন।

“”আপনাদের এই তথা কথিত আন্দোলন ছেড়ে হত্যা,খুন,ধর্ষণ,দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাস্তায় নামুন,হাজার হাজার না বাংলার সব ধর্মের,সব জনগন আপনাদের সাথে রাস্তায় নামবে””

সবচে হাস্যকর বিষয়
”” ইসলামে নারী নেত্রীত্ব হারাম বা নাজায়েজ,অথচ নিজেরাই খালেদা,হাসিনা ওয়াজেদের দলের সাথে জোট বাদে। একদল ত আওয়ামীলীগর সাথে যুক্ত, যেখানে আওয়ামীলীগ ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে কথা বলে আর তারা ইসলামিক শাসন।””
এমন কোন প্রমান কি আছে যেখানে নবী(সা) ইসলামের ভালোর জন্য ইসলামের নীতির বিপক্ষে যায়,এমন কিছুর সাথে সমজতা করেছেন? নাই,ত আপনারা কেন করেন?

সব ভণ্ডামো বাদ দিয়ে সমাজ,দেশকে ধবংসের থেকে বাচাতে কিছু করুন।
বলতে পারেন এসবের বিরুদ্ধে কথা বলা কি শুধু আমাদেরই কাজ? বাকি দল কেন করবে না? তাদের কথা বলেন না?

“”বাকি যে দল আছে,তাদের নেতা কর্মীরাই মাদক ব্যবসায়ী, ধর্ষণ, হত্যা,খুন দুর্নীতির সাথে জড়িত। তারা নিজেদের বাচাতে বা সুফল পেতে রাস্তায় নামবে না। আর সাধারণ জনগনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে। তাই আপনারাই পারেন এগিয়ে আসতে””

ইসলামে নতুন কিছু ঢুকানো বা বর্জনের প্রয়োজন নেই। ইসলাম যুগ জিজ্ঞাসার জবাব দিতে সব সময়ই প্রস্তুত। ইসলাম সবসময়ই আধুনিক ধর্ম! তাহলে আপনারা কারা? কিশের জন্য?

আপনারা মাদ্রাসা শিক্ষাকে আধুনিকায়ন করার জন্য সরকারের কাছে দাবী জানাচ্ছেন না কেন? কেন আপনারা বাবা আদমের যুগের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে এখনো পরে আছেন? কেন? হাদিস,কোরআন শিক্ষার পাশাপাশি বিজ্ঞান শিক্ষা কেন নয়?

বাংলাদেশে দু প্রকার মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা আছে,আলিয়া,কাওমী মাদ্রাসা। এরাও আবার দুই গ্রুপ,একে অন্যকে ভুল প্রমাণে ব্যস্ত।

আলীয়া মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থা কিছুটা বিজ্ঞান সম্মত হলেও,আরও ইম্প্রুভ দরকার। আর যারা কাওমি, তারা আখের দুনিয়া দুটাই খাচ্ছেন। কোরআন, হাদিস থেকে এরা মনে হয় “বড় হুজুর বলছে” কথায় বেশি বিশ্বাস করে। আরে বোকা বড় হুজুর যা বলে তাই কি ঠিক? মানুষ মাত্রই ভুল,সেও ত ভুল করতে পারে। কাওমির ছেলেমেয়ের স্বপ্ন একটাই,তারা বড় বক্তা হবে,বড় মসজিদের ইমাম সাহেব হবেন।

কোন কাওমির ছাত্র স্বপ্ন দেখেনা তারা ডাক্তার হবে,ইঞ্জিনিয়ার হবে,বড় আইনজীবী হবে,বড় আর্মি অফিসার হবে। কেউ না কেউ না,কেউই চিন্তাই করে না। বড় হুজুর বলছে

“”এগুলা দুনিয়াবি শিক্ষা,মরার পর আমল লাগবে জান্নাতে যেতে হলে,এগুলা চলবে না””

ওরে গর্দভ, কোথায় আছে তুমি দুনিয়া ঠিক না করে আখিরাত ঠিক করেফেলবা? যদি তাই হতো,আমাদে নবী(সা) এত এত কষ্ট করতেন না,যুদ্ধ করতেন না,শত কষ্ট সহ্য করে ইসলাম প্রচার করতেননা। সবাই মসজিদে এবং জঙ্গলে বসে বসে ধ্যান করত,সওয়াব কামাত,জান্নাতে চলে যেত।

প্রিয় কাওমি ভায়েরা,আপনাদের এই মুর্খতার কারনেই আজ জমিন ফাকা, বিধর্মী বলেন আর আপনাদের ভাষায় নাস্তিক মালাউন বলেন,তারা ফাকা মাঠ দখল করে বসে আছে।

আপনারা বাঁশেরকেল্লা নামক পেজে বড় বড় লিষ্ট প্রকাশ করেন

“”দেশের বড় বড় জায়গায় হিন্দুরা বসে আছে””

প্রধান বিচারপতি হিন্দু,খুব জ্বলে? কাওমি থেকে পড়ে প্রধান বিচার পতি হতে পারবেন? আছে সেই সুযোগ?

আপনারা আসলে স্বার্থপর, আপনারা নিজেদের জান্নাতে নেয়ার জন্য দুনিয়া অন্যদের হাতে তুলে দিচ্ছেন, আর ওরা দুনিয়াকে জাহান্নামে যাওয়ার জন্য সকল ব্যবস্থা করেফেলেছে। যেভাবে খুশি চালাচ্ছে, যেখানে বার বার মুসলিমরা পরাজিত।

এক্সাম্পল,আমরা জানি বেগানা মেয়েদের দিকে দৃষ্টি দেয়া ইসলামে নিষেধ। আমাকে বলতে পারবেন এমন কোন পন্য আছে কি যার বিজ্ঞাপন কোন মেয়ে করে না? ছেলেদের সেভিং ক্রিম,ব্লেড থেকে শুরু করে কোথায় কোথায় নেই? ত আপনি দুনিয়া ছেড়ে দিছেন জান্নাতের আশায়। আর দুনিয়ায় বাকিরা জাহান্নামের যাওয়ার সব উপকরণ দিয়ে ভরেগেছে। আপনি নিজেও ত পার পাবেন না।

এরকম হাজার হাজার জিনিশ আছে,সিনেমা,টিভি,গান হারাম হারাম বলে সব ছেড়ে দিয়েছেন,আবার আফসোস করেন,মুসলিমদের বিপক্ষে মিডিয়া। শুনতে না চাইলেও রাস্তায় গান শুনতে বাধ্য, সিনেমার পোস্টার দেখতে বাধ্য,শুধু আপনাদের আমাদের মুর্খতার কারনে। আপনারা বলতে পারেন না? অশালীন সিনেমা,অশালীন গান,টিভিতে অশালীন কিছু দেখা হারাম। সব গান,টিভি,সিনেমা হারাম না। মাথা খাটান ভাই,মাথাটা কাজে লাগান,সব বড় হুজুররে উপর দিয়েন না!

জ্ঞান,বিজ্ঞানে একসময় মুসলিমরা সারা বিশ্বে রাজ করত,ভুলেগেছেন ওমরের কথা? সে সারা বিশ্বের অর্ধেক শাসন করত।
আজ? আমরা বিধর্মীদের গেলাম।

খুব লজ্জা হচ্ছে বলতে,যে মক্কা মদিনায় ইসলামের আগমন হয়েছিল প্রথম, যেখানে নবী(সা) র জন্ম, সেই মাটিতে আজ শয়তানের আবিষ্কার
“”রাজতন্ত্র চলছে,সৌদিআরব আমেরিকার পাচাটা কুকুর হয়ে অন্য মুসলিমদের হত্যা করছে,হায়রে মুসলমান,এরা নাকি ওমর,আলীর বংশধর,আফসোস””

তাই বাংলাদেশের মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত ভাবে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য আন্দোলন করুন। না হয় বর্তমানের সিলেবাসএ এসব পড়ে দুনিয়া ত পাবেনই না,জান্নাত ত অনেক অনেক দূরে।

আপনারা পড়েন মাদ্রাসায় আর আপনাদের বড় হুজুর বা তথাকথিত ইসলামিক দলের নেতাদের সন্তানেরা বিদেশে বা স্কুল,কলেজ, ভার্সিটিতে পড়ে। কেন? তারা কেন মাদ্রাসায় পড়ে না? প্রশ্ন করেছেন কোন দিন?

আর ইসলামী দল,ইসলামকে আল্লাহ নিজেই রক্ষা করবেন,এর জন্য আপনাদের দরকার নাই। আপনারা বরং সমাজটাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসুন,কারন সমাজের বিন্যাস আমরা নিজেরা করি। হত্যা,খুন,ধর্ষণ, মাদকতার বিরুদ্ধে রাস্তায় নামুন। না হয়,আমরা, আপনারা একজনও ইমান নিয়ে যে কবরে যাব তার আর কোন উপায় থাকবে না।

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

স্বপন খাঁন বলেছেন: আপনার কথা গুলো আসলেই সত্য।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

এখওয়ানআখী বলেছেন: একটা ধর্ষনের বিচার আল্লাহর আইন দ্বারা হলে দেশে ধর্ষণ বলতে কিছু থাকবে না। বড় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অনেক কিছু বলেছেন ভাল। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় আপনি নিজেই হয়তো ভাল জানেনা তাই দোষ দিচ্ছেন কওমি ও আলীয়া মাদ্রাসার উপর।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: যেমন?? একটু বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ?

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

প্রোলার্ড বলেছেন: অপরাধীর সাজা হওয়া তো দূরের কথা । এরা পার পেয়ে যায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে । উল্টো যারা ভিকটিম তাদেরকে শাসানো হয় ।

শরিয়তী কায়দায় যে কোন অপরাধের বিচার সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে খোলা ময়দানে করা হলে অপরাধপ্রবণ লোকেরা ১০০ বার চিন্তা করতো অপরাধ করার আগে।

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫

ভাললাগে না বলেছেন: খুবই ভাল লিখেছেন।

মুদ্দা কথা হল, এখন ইসলাম হয়ে গেছে দল ভিত্তিক। আসল ইসলাম কি বলে সে দিকে কারও নজরই নাই।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব,
প্রথমেই শুভকামনা। গুরুত্বপূর্ন কিছু কথা বলেছেন। বেশ কিছু কথায় সহমত। পাশাপাশি কিছু বিষয়ে মনে হয় আপনার ধারনা স্পষ্ট না থাকাতে কিছুটা অজ্ঞতার বহিপ্রকাশ লক্ষনীয়ভাবে ফুটে উঠেছে। আশা করি, আরও ক্লিয়ার কনসেপ্ট থেকে সঠিক তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে কোন কিছু উপস্থাপনের দিকে নজর থাকবে।

আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েটা আইডি খোলা হয়েছে।

-লক্ষ্য করুন, শব্দটা 'ফ্যাক' নয়, বাংলা উচ্চারনে 'ফেইক' বলা যেতে পারে। শব্দটা কারেকশন করে নিলে ভাল লাগতো।

আবারও শুভেচ্ছা।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: Fail ফেল না ফেইল? Fake ফ্যাক বা ফেইক

জনাব,বিদেশী শব্দের বাংলা বানানে ভুল ধরা হয় না,নাউনের ক্ষেত্রে যেমন স্পেলিং ভুল নাই!

ধন্যবাদ আমাকে ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য,কিন্তু আমি ফ্যাক ই ইউজ করব।

ইন ফিউচার সঠিক পোষ্টে সঠিক মন্তব্য করার অনুরোধ রইলো,এতে করে পোষ্ট নিয়ে আলোচনার টপিকস চেঞ্জ হবে না!

ধন্যযোগ!

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মকে একেবারে নির্মূল করতে না পারলে এই পৃথিবীর মানুষের মুক্তি নেই।
স্বার্থপর কিংবা মতলববাজরা অন্যভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে।
কোটি কোটি মানুষ এখনো যে ধর্মের কাছে আস্থা ও সান্ত্বনা পায়, সেটা তো মিথ্যে নয়।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ধর্মকে নির্মুল করার সাহস দেখায়েন না,নিজেই নির্মুল হয়েযাবেন। ধর্ম কোনদিনই নির্মুল হবে না,থাকবেই। পৃথিবীর শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত!

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

বোকা পুরুষ বলেছেন: বিড়ালের গলায় ঘন্টা কে বাঁধবে....?

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: এখন যারা বাধে!

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



লেখক বলেছেন: Fail ফেল না ফেইল? Fake ফ্যাক বা ফেইক

জনাব,বিদেশী শব্দের বাংলা বানানে ভুল ধরা হয় না,নাউনের ক্ষেত্রে যেমন স্পেলিং ভুল নাই!

ধন্যবাদ আমাকে ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য,কিন্তু আমি ফ্যাক ই ইউজ করব।

ইন ফিউচার সঠিক পোষ্টে সঠিক মন্তব্য করার অনুরোধ রইলো,এতে করে পোষ্ট নিয়ে আলোচনার টপিকস চেঞ্জ হবে না!

ধন্যযোগ!



-দেখুন জনাব,
উত্তরে অভিনন্দন!

আপনি কি ইউজ করবেন সেটা একান্তই আপনার ব্যাপার। তবে, চোখের সামনে যখন একটা ভুলের বারংবার পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে, সেটা ধরিয়ে দেয়া দায়িত্বের মধ্যে পরে যায়। এতে টপিক চেঞ্জের প্রশ্ন উত্থাপন অবান্তর। আপনার এই শব্দটির উচ্চারন নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিক ব্লগারের আপত্তি আপনি লক্ষ্য করেছেন কি না জানি না, তবে তা আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায় নি।

আচ্ছা,
আপনি কি 'Game' ('গেইম/ গেম';) কে 'গ্যাম' বলেন কখনও?
কিংবা, 'Blame' ('ব্লেইম/ ব্লেম';) কে 'ব্ল্যাম'?
অথাব, 'Take' ('টেইক/ টেক';) কে 'ট্যাক'?
অথবা, 'Name' ('নেইম/ নেম';) কে 'ন্যাম'?
বা, 'Make' ('মেইক/ মেক';) কে 'ম্যাক'?

উপরোক্ত শব্দগুলোর বানানের ক্ষেত্রে যদি আপনার উত্তর 'না' হয়ে থাকে, তাহলে আশা করি আপনার 'নিক সংলগ্ন অতি গুরুত্বপূর্ন পরিচয় প্রকাশক' অংশের বানানগত দিকটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে নমনীয়তার পরিচয় দিবেন এবং আমাদের কৃতার্থ করবেন।

ভাল থাকুন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: হ্যা আমি খেয়াল করেছি! আমার নিজস্ব কিছু সাইন আছে

ধরুন এটাও তেমন কিছু!

আর আপনি এতগুলোর এক্সাম্পল দিয়েছেন,এতগুলোরে আমি সাইন হিসেবে নিব না। এক লোক ছিলো যে T কে উলটা লিখত,অনেকে i কে-! লিখে। এটা সাইন,যেটায় তাকে চিনা যায়।

ধন্যযোগ,আমার জন্য এত এত কষ্ট করেছেন,আপনি,আপনারা!

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

বারিধারা বলেছেন: ইসলামী দল যদি থেকে থাকে, তার একমাত্র কাজ হওয়া উচিত,
- আল্লাহর পথে মানুষকে আহবান করা
- সৎ কাজের জন্য আদেশ করা
- অসৎ কাজ থেকে বিরত করা

বাংলাদেশের ইসলামী দল বলতে এখন কেবল হেফাজতে ইসলামকে বুঝানো হয়, যার নেতৃত্বে আছেন ৯৫ বছরের এক অথর্ব বুড়ো, যারা কেবল মূর্তি অপসারণ ছাড়া আর কিছু নিয়ে রাজনীতি করতে অভ্যস্ত নয়।

তবে আপনি যদি কোন দলকে দেখেন যে অই দল উপরোক্ত তিনটি কাজ নিষ্ঠার সাথে করে যাচ্ছে, নিসন্দেহে বুঝে নেবেন যে সেটি একটি ইসলামী দল। মিশরের ইখওয়ান এবং তুরস্কের ইস্লামিক ওয়েলফেয়ার পার্টি এই গ্রুপের মধ্যে পড়ে।

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: বাংলাদেশ কেন দুনিয়ার কোথাও সহি ইসলামি দল নেই !!!!!!

সবচে হাস্যকর বিষয়
”” ইসলামে নারী নেত্রীত্ব হারাম বা নাজায়েজ,অথচ নিজেরাই খালেদা,হাসিনা ওয়াজেদের দলের সাথে জোট বাদে।

আপনি কি সিওর ইসলামে নারী নেত্রীত্ব হারাম ????????

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: পুরুষ নারীর উপর কর্তৃত্বশীল।এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে।” [নিসাঃ৩৪]
এ আয়াতের দ্বারা এটি প্রমাণ করে যে, পুরুষেরা সর্বদা নারীর উপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে।তাই তারা কোন অবস্থাতে নারী-পুরুষ সকলের উপর নেতৃত্ব দিতে পারবে না।এই আয়াতের পরিপ্রক্ষিতে মুফাসসিরীনগণ ব্যখ্যা দিয়েছেন,
১. নারীরা শাসক হতে পারে না।
২. নারীরা নবী বা রাসূল হতে পারে না।
৩. নারীগণ ইমামতি করতে পারবে না।
৪. নারীদের উপর জিহাদ ফরয নয়
৫. নারীদের ব্যাপারে কিসাসের রায় দেওয়া জায়েয নয়
৬. নারীদের জন্য জিহাদ ফরয নয়।
৭. তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ শুধুমাত্র নারীদের উপর নির্ভর করে না। [তাফসীরে ইবনে কাসীর,রুহুল মাআনী,বায়যাবী]
হাদীসভিত্তিক দলীল
বিভিন্ন হাদীসে বলা হয়েছে নারী নেতৃত্ব হারাম।যেমন বুখারী শরীফের কিতাবুল ফিকানে বলা হয়েছে যে,
“যে জাতির নেতৃত্ব কোন নারী দিবে সে জাতি কখনও কল্যাণ বয়ে আনবে না।”
অন্যত্র বলা হয়েছে, “যখন নারীরা নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করবে তখন মাটির উপরের চেয়ে নীচের অংশ ভাল হবে।” [তিরমযীঃকিতাবুল ফিকান]
তিরমিযী শরীফে আরেকটি হাদীস রয়েছে, “পুরুষেরা তখন ধংস্ব হয়ে যাবে যখন তারা নারী নেতৃত্ব মেনে নিবে।” [তিরমিযি]
কেউ যদি এসকল হাদীস সরাসরি এর অর্থ নিয়ে আলোচনা করে তাহলে তা স্পষ্ট হয় যে নারী নেতৃত্ব ইসলামে হারাম।
প্রথম হাদীসেটিতে নারী জাতির জন্য নেতৃত্ব দেওয়ার যেই অভিশাপ আসবে তা তুলে ধরা হয়েছে আর পরের দুইটি হাদীসে নারী নেতৃত্বের ফলে পুরুষ জাতির জন্য যেই অবমাননাকর অবস্থার সৃষ্টি হবে তা তুলে ধরা হয়েছে।
এছাড়া হাদীসে বলা হয়েছে যে নারীদের কম জ্ঞান দেওয়া হয়েছে তাই সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে,ইসলামে নারী নেতৃত্ব সম্পূর্ণরুপে অবৈধ।
ইজমাভিত্তিক দলীল
কুরআন-হাদীস ছাড়াও ইজমাতে ইবনে হাযম মারাফিতুল ইজমা(পৃঃ১২৬) গ্রন্থে বলেছেন, “তারা একথায় একমত হয়েছে নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” ইমাম তাইমিয়া বলেছেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” [নাকালু মারাফিয়া ইজমা] অতঃপর আল্লামা মাওয়ার্দী যাকে ইসলামী রাজনীতির প্রবক্তা বলা হয়ে তিনি বলেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।এ ব্যাপারে আলেমগণ একমত হয়েছেন।” [আহকামুস সুলতানিয়া] আল্লামা আবুল ইয়ালা হাম্বলী তার এ আহকামুস সুলতানিয়া গ্রন্থে বলছেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” ইমামুল হারামায় আল্লামা জুরাইন বলেছেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” ইবনুল আরাবী বলছেন, “নারী খলীফা কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান হতে পারে না।” ইমাম কুরতুবী এই ইজমা উল্লেখ করেছেন যে, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” ইমাম গাযযালী(রঃ) খলীফা হওয়ার জন্য পুরুষ শর্ত উল্লেখ করেছেন।আল্লামা শাহ ওয়ালীউল্লাহ দেহলভী(রঃ) তার হুজ্জাতুল বালিগা তে বলেছেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।নেতৃত্ব হওয়ার জন্য তাকে অবশ্যই পুরুষ হতে হবে।” আল্লামা ইবনুল কাসীর বলেন, “নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পুরুষ হওয়া ফরয।” ইমাম কুরতুবী আহকামুল কুরআনে নারী নেতৃত্বকে নাজায়েয বলেছেন। ইমাম যামাখখাশারী তার কাশশাফ এ লিখেছেন যে, “নারী নেতৃত্ব হারাম।” ইমাম বায়যভী তার তাফসীরে বায়যাভীতে বলেছেন যে, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।”ইমাম শাওকানী একই কথা বলেছেন।ইমাম বদরুদ্দিন আইনী লিখেছেন যে, তা বৈধ নয়।মোল্লা আলী কারী(রঃ) ফাতহুল বারীতে লিখেছেন যে, নারী নেতৃত্ব জায়েয নয়।আল্লামা মওদূদী ইসলামী শাসনতন্ত্রের ৮১ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখেছেন, “রাজনীতি এবং দেশশাসনে নারীদের কর্মসীমার বহির্ভূত।” আশরাফ আলী থানবী (রঃ) বলেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।” সৌদি আরবের মুফতি আযম,আব্দুল্লাহ বিন বার,আযমীর নারী নেতৃত্ব নাজায়েয বলেছেন।বিখ্যাত ফিকাহ গ্রন্থ ফাতওয়া শামীতে বলে হয়েছে, “নারী নেতৃত্ব কোনভাবেই জায়েয নয়।কারণ আল্লাহ পাকের নির্দেশ হল নারীরা ঘরে পর্দার সাথে জীবন যাপন করবে।তাদের জন্য পর্দা করা ফরয।তাই কোনভাবেই তাদের জন্য নারী নেতৃত্ব জায়েয নয়।”
অর্থাৎ, এখানে গোটা উম্মাতের ভিতর এই ইজমা সঙ্ঘটিত হয়েছে যে,নারী নেতৃত্ব ইসলামে মোটেও জায়েয নয়

১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
পুরুষ নারীর কর্তা, কারণ আল্লাহ তাদের এককে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং আরো কারণ পুরুষ তাদের ধন-সম্পদ ব্যায় করে, সুতরাং নেককার স্ত্রীরা অনুগতা এবং লোক চক্ষুর অন্তরালের আল্লাহর (বিধানগত) হেফাজতের বিষয় হেফাজত করে। স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার আশংকা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, তারপর তাদের শয্যা বর্জন কর এবং (শেষ চেষ্টা হিসেবে) তাদেরকে প্রহার কর। যদি তারা অনুগতা হয় তবে তাদের জন্য ভিন্নপথ (বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য যেকোন শাস্তি মূলক ব্যাবস্থা) খুঁজবেনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ উন্নত ও মহিয়ান।

সূরা নিসার ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
তাহাদের উভয়ের মধ্যে বিরোধ আশংকা করলে তোমরা তার (স্বামীর) পরিবার হতে একজন এবং তার (স্ত্রীর) পরিবার হতে একজন সালিশ নিযুক্ত করবে। তারা নিস্পত্তি চাইলে আল্লাহ তাদের মধ্যে (মিমাংসার) অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ খবর সম্পন্ন সব জানেন (তিনি বেখবর জ্ঞানী নন)।

তো আল্লাহকি উপরোক্ত আয়াতে নারী নেতৃত্ব হারাম করেছেন? আয়াততো মোটে নেতৃত্ব সংক্রান্ত নয়। এতো পরিস্কার দাম্পত্য সংক্রান্ত। মায়ের উপর ছেলে, এক ঘরের পুরুষ অন্য ঘরের মহিলার উপর কর্তৃত্ব করতে গেলেতো ঝাঁটার বাড়ি খাবে। সুতরাং পুরুষ শুধুমাত্র তার স্ত্রীর কর্তা, অন্য কোন নারীর কর্তা নয়। সংগত কারণে এ আয়াত দ্বারা নারী নেতৃত্ব হারাম হওয়ার ফতোয়া দেওয়া যায়না। নারী নেতৃত্ব হারাম হওয়া সংক্রান্ত আর কোন আয়াত ক্বোরআনে নেই। উল্টা মরিয়ম (আঃ) ও রানী বিলকিস সংক্রান্ত ঘটনা নারী নেতৃত্ব জায়েজ সাব্যস্ত করে।

একখানা হাদীস দ্বারা যদিও টেনেটুনে নারী নেতৃত্বে মাকরুহ সাব্যস্ত করা যেত কিন্তু আমলে সাহাবা (রাঃ) এর বিপরীত হওয়ায় এ হাদীস খানাও কাটাপটড়ে গেল। সুতরাং সার সংক্ষেপে নারী নেতৃত্ব জায়েজ বহাল থেকে গেল।

জঙ্গে জামাল যুদ্ধে হজরত আয়েশার (রাঃ) নেতৃত্বে একদল সাহাবা হজরত আলীর (রাঃ) দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করায় হাদীসখানি কাটাপড়েগেল। কারণ যারা সরাসরি মহানবীর (সঃ) অনুসারী তারা যে হাদীস মানেনি সে হাদীস আমাদের মান্য করার দরকার কি? আর নারী নেতৃত্ব হারাম হলে শত্রুর বিরুদ্ধে হজরত আলী (রাঃ) এ ফতোয়া ব্যাবহার করলেন না কেন? কোথা থেকে এল এ হাদীস যা হজরত আলী (রাঃ) জানেনা এবং হজরত আয়েশাও (রাঃ) জানেননা? শুধু তাই নয় দুই দলে তখন মহানবীর (সঃ) প্রায় সব সাহাবী (রাঃ) ছিলেন। তারাও কেউ জানেনা? বিষয়টা এক মহা বিস্ময়। সে যাই হোক সেই হাদীস না মেনে যদি সাহবায়ে কেরাম জান্নাতে যেতে পারে তবে আমরা তা পারব- ইনশাআল্লাহ।

বিষয়টা আলেম সমাজও জানে, খালেদা হাসিনা ও রওশনকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে না পেরে তারা ক্বোরআনের অপব্যাখ্যার আশ্রয় নেয়, দরকার পড়লে আবার সবগুলো গিয়ে তাদের আঁচলে আশ্রয় নেয়, ।কিন্তু এতে যে তাদের কপালে জনগনের ঘৃণা ঝুটে সে বিষয়টা তারা মোটেও ভাবেনা।

সে যাই হোক নারী নেতৃত্ব আমি কখনোই হারাম মনে করিনি এখনো হারাম মনে করিনা। তবে নারীর ইমামতি আমিসমর্থন করিনা। অনেকে বলে মা আয়েশা (রাঃ) কেন খলিফা হলেন না। তিনি খলিফা হবেন কেমন করে তাঁর খলিফা হওয়ার প্রস্তাবইতো উঠেনি। যারা খলিফা হয়েছেন তারা সবাই তাঁর চেয়ে যোগ্য ছিলেন। জঙ্গে জামাল যুদ্ধে হেরে তিনি প্রমাণ করলেন হজরত আলীও (রাঃ) তাঁর চেয়ে যোগ্য। তবে এ যুদ্ধে জয়লাভ করলে তিনি যে খলিফা হতেন সেটা চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যায়। কারণ যাঁরা তাঁকে সেনাপতি মানতে পেরেছেন। তাঁরা তাঁকে খলিফা না মানার কথা নয়। খলিফার দাবীদার অন্যকেউ থাকলে সেনাপতি তিনি হতেন , হজরত আয়েশা (রাঃ) সেটা হতেন না। কারণ তখনকার সিষ্টেম এমনটাই ছিল।

ইমাম হোসেনের (রাঃ) পুত্র ইমাম জয়নুল আবেদীনকে এক লোক বাঁধতেছিল আর কাঁদতেছিল। সে বলতে ছিল, হুজুর আপনারে বেঁধে ইয়াজিদের দরবারে নিয়েগেলে অনেক টাকা পুরস্কার পাওয়া যাবে সে জন্য আপনাকে বাঁধতেছি, কিন্তু আপনার জন্য আমার কলিজা ফেটে যায়। এর নাম দুনিয়াদারী। আর দ্বীন দার লোকের চেয়ে সব সময় দুনিয়াদার লোক বেশী থাকে (খোলাফায়ে রাশেদার সময়কাল ছাড়া)। সুতরাং রাজনীতিতে ভাল করতে হলে জনগনের সুখ-সুবিধা কি করবেন সেটা আগে বলতে হবে। ক্ষমতা লাভের জন্য জান্নাতের কথা না বল্লেও হয়। আর ক্ষমতায় যাওয়ার পর যিনি ক্ষমতার জন্য জান্নাতের কথা বল্লেন তিনি নিজেও সেটা ভুলে যান কিনা, সেটাও ভাববার বিষয়।
দীর্ঘকালপর জামায়াত শরীকানা ক্ষমতা পেল। সে ক্ষমতা শেষ হবার পর তারা একে একে জান্নাতবাসী হলো। তারা যাদের রেখেগেল তারা যদি এর বিনিময়ে কিছু পায় তারা আছে সে অপেক্ষায়। তবে যারা রাজনীতি করে তারা যদি নিরিহ জনগনকেও কিছু দেয় তবে সেটা অনেক নেকের কাজ। হায় চির প্রতারীত জনগন সুযুগ পেলে হুজুরেরাও তোমাদের সাথে প্রতারণা করে।

পীর তাবলীগের বিরোধীতা করার একটাই কারন, আহা এতোগুলো টাকা পথে পথে খরচ না করে যদি আমাদেরকে দিত! তাহলে তাদের কিছু হোক নাহোক আমাদেরতো উন্নতি হতো!কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তাবলীগের বিরোধীতা করে পীরের ক্ষতি বই লাভের কিছু আমি দেখি না।

আহলে হাদীস ভাবল ইবাদতের বোঝা কমিয়ে বেহেশ্তের সর্ট পথ দেখাতে পারলে মনে হয় লোক সব আমাদের দলে যোগ দিবে। কিন্তু তাদের এ আশা হতাশায় পরিণত হয়েছে। এখন মাযহাব ও লা মযহাবের মধ্যে পাবলিক টানাটনির খেলা চলছে।

এ পাবলিক ধরে এদিকে টানে ও পাবলিক ধরে ওদিকে টানে। এদিকে টানাটানিতে পাবলিকের ছিড়ে যাওয়ার পালা। বেচারা পাবলিক!

মাযহাব ও লা মযহাবের প্রত্যেকে তাদের দলের অনুকূলে ক্বোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা করে। ক্বোরআন ও হাদীসের এত রকম ব্যাখ্যা শুনে মাথা বিগড়ে অবশেষে পাবলিক স্টার জলসা ও জি বাংলা দেখে। এরপর যতই ফতোয়া ঝাড়না কেন। পাবলিক বলছে আমরা আর শুনছি না। জান্নাতের কথা বলেও কাজ হচ্ছে না। কারণ এ বলছে আমার দলের কাছে জান্নাত ও বলছে আমার দলের কাছে জান্নাত। পাবলিকতো আর দেখছেনা আসলে কার দলের কাছে জান্নাত। সুতরাং তারা স্টার জলসা ও জি বাংলা দেখে খেয়ে দেয়ে ঘুম। ওদিকে হুজুরেরা যা বলে জনগন বলে কি কও বাপু শুনিনা।

সার কথায় বলব জনগনের মন বুঝতে না পারলে বেহেশ্তের লোভ দেখিয়ে ক্ষমতা পাওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েত কম। সুতরাং ক্ষমতা চাইলে সেইমত কাজ করতে হবে। আর নারী নেতৃত্ব হারাম এ ফতোয়া দিয়ে হাসিনা খালেদা ও রওশনকে ঠেকানোর কোন পথ আমি দেখিনা। কাজেই এ বেহুদা কথা না বলাই বরং ভাল।

১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

এ আর ১৫ বলেছেন: এবারে আসা যাক সেই হাদিসে। সমস্ত সহি হাদিসে নারী-নেত্রীত্বের বিরুদ্ধে নাম-ধাম সহ সুস্পষ্ট হাদিস আছে মাত্র একটি, মাত্র একজন সাহাবীর বলা।

নবীজীর তায়েফ আক্রমণের সময় (৮ হিজরিতে) কিছুতেই তায়েফের দুর্গ ভাঙ্গা যাচ্ছিল না। তখন তিনি ঘোষণা করে দিলেন, দুর্গের ভেতর থেকে যে সব ক্রীতদাস পালিয়ে আসবে তারা সবাই মুক্ত হবে। শুনে অনেক ক্রীতদাস তায়েফ দুর্গ থেকে পালিয়ে আসে, ফলে দুর্গের পতন হয়। বালক আবু বাকরা (হজরত আবু বকর রাঃ নন) ছিলেন সেই ক্রীতদাসের একজন। তারপর দীর্ঘ চব্বিশ বছর চলে গেছে, নবীজী দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন, সেই ক্রীতদাস বালক এখন বসরা নগরের গণ্যমান্য নাগরিক। তখন ঘটে গেল মুসলমানের ইতিহাসে প্রম রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধ, হজরত ওসমান খুন হবার পরে হজরত আলীর বিরুদ্ধে হজরত আয়েশা-তালহাযুবায়ের দলের। উট শব্দটার আরবি হল “জামাল।” বিবি আয়েশা উটে চড়ে হজরত আলীর বিরুদ্ধে সৈন্য-পরিচালনা করেছিলেন বলে এ-যুদ্ধের নাম হয়েছে “জামাল-যুদ্ধ।” এধারে-ওধারে বারো হাজার সাহাবি খুন হয়েছেন এ-যুদ্ধে।

হজরত আলী ‘জামাল-যুদ্ধে’ জয়লাভ করে বিবি আয়েশাকে সসম্মানে মদীনায় পাঠিয়ে দেবার পর বসরায় প্রবেশ করে শহরের গণ্যমান্য লোকদের ডেকে পাঠান। আবু বাকরা তখন হজরত আলীকে এই হাদিস শোনান। নবীজীর সময় ৬২৯ থেকে ৬৩২ সাল পর্যন্ত রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াসের আμμমণে ইরাণে খুব বিশৃঙ্খলা হয়েছিল। তখন সেখানে দু’জন নেত্রীর আবির্ভাব হয়েছিল। সে-কথা শুনে নবীজী নাকি আবু বাকরাকে এ-হাদিস বলেছিলেন। হাদিসটা হল − “আবু বাকরা বলিয়াছেন, জামাল-যুদ্ধের সময় আমি সাহাবীদের সহিত যোগ দিয়া (বিবি আয়েশার পক্ষে) যুদ্ধে প্রায় নামিয়া পড়িয়াছিলাম, কিন্তু নবী (দঃ)-এর একটি কথায় আলাহ আমাকে বড়ই উপকৃত করিয়াছেন। যখন নবীজী (দঃ)-কে বলা হইল যে (পারস্য সম্রাট) খসরুর মৃত্যুর পরে পারস্যের লোকেরা তাহার কন্যার উপর নেত্রীত্ব অর্পণ করিয়াছে, তখন তিনি বলিলেন − ‘কখনও উনড়বতি করিবে না সেই জাতি যে জাতি তাহাদের নেতৃত্ব অর্পণ করে নারীর উপরে” (সহি বোখারীর ইংরেজী অনুবাদ, পঞ্চম খণ্ড, হাদিস নম্বর ৭০৯)।

এটা বোখারীর যে কোন বাংলা অনুবাদে পেয়ে যাবেন, হাফেজ মোঃ আবদুল জলিলের ৯০ পৃষ্ঠার ২২২ নম্বরে তো পাবেনই, আজিজুল হক সাহেবের বোখারীর চর্তু খণ্ডের ২২৬ পৃষ্ঠাতেও পাবার কথা। অর্থাৎ আমরা পেলাম ঃ

এ হাদিস জানার পরেও তিনি বিবি আয়েশা (রাঃ)-র পক্ষে যুদ্ধে “প্রায় নেমে পড়ছিলেন,” পরে হঠাৎ মত পরিবর্তন করেন। অর্থাৎ হাদিসটা প্র মে তাঁর মনে পড়েনি।
এ হাদিস আবু বাকরা প্রকাশ করেছেন হজরত আয়েশা (রাঃ) পরাজিত হবার
পরে, আগে নয়।
এ হাদিস অনুসারে তাঁর উচিত ছিল বিবি আয়েশা (রাঃ)-র বিপক্ষে হজরত আলী (রাঃ)-র পক্ষে যুদ্ধ করার। তা তিনি করেননি।
বলেছেন নবীজীর মৃত্যুর সুদীর্ঘ ২৪ বছর পর, তার আগে একবারও বলেননি।
এ হাদিসে তিনি বড়ই উপকৃত হয়েছেন বলে জানান।
তিনি হজরত আলী (রাঃ)-কে বলেছেন, অন্য কাউকে না জানালেও তিনি নাকি শুধু হজরত আয়েশা (রাঃ)-কে জামাল-যুদ্ধের আগে চিঠি লিখে এ-হাদিসের কথা জানিয়েছিলেন। (অর্থাৎ তাঁকে নেত্রীত্ব ছাড়তে বলেছিলেন)।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নবীজী বর্ণনা করেছেন অনেক সাহাবীকে, কিন্তু যে-হাদিসের সাথে বিশ্বের সমস্ত মুসলিম নারীদের সম্মান ও অধিকার কেয়ামত পর্যন্ত বাঁধা, সেই অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নবীজী বলেছেন শুধু তাঁকেই, আর কোন সাহাবীকেই নয়, বিদায় হজ্জ্বের খোৎবাতেও নয়।
এবার কিছু সহজ হিসেব করা যাক।

আবু বাকরা বলেছেন “আমি বড়ই উপকৃত হইয়াছি।” কিভাবে ? তিনি কোন নেতা বা রাজা বাদশা ছিলেন না, কিভাবে তিনি ব্যক্তিগতভাবে বড়ই উপকৃত হলেন। প্রশড়বই ওঠে না। তিনি তো বিবি আয়েশার বিরুদ্ধে হজরত আলীর পক্ষে যুদ্ধও করেননি।
জামাল-যুদ্ধে যদি আয়েশা (রাঃ) জিতে যেতেন, তবে কি তিনি এ-হাদিস প্রকাশ করতেন ? কে জানে!!
জামাল-যুদ্ধ যদি না হত তবে তিনি এ-হাদিস বলতেন কি ? বোধহয় না, কারণ তিনি সুদীর্ঘ ২৪ বছরে এ-হাদিস বলেননি।
এবারে প্রমাণ।

চিঠিতে এ-হাদিস কথা জানাবার পরেও বিবি আয়েশা (রাঃ) নেত্রীত্ব ছেড়ে দেননি, যুদ্ধের নেত্রীত্ব দিয়েছেন। অর্থাৎ তিনি এ-হাদিস বিশ্বাস করেননি।
মওলানারা এ-হাদিস জানতেন না, এটা হতে পারে না। যুগে যুগে বেশির ভাগ মুসলিম সুলতানাদের সময় মওলানারা বিরোধীতা করেননি। অর্থাৎ তাঁরা এহাদি স বিশ্বাস করেননি।
মুসলিম জাহানের খলীফাদের দরবারে কোরাণ-হাদিসের প্রচণ্ড চর্চা হত। এ-হাদিস নিশ্চয়ই তাঁরা জানতেন। মুসলিম জাহানের খলীফারাও এ-হাদিস বিশ্বাস করেননি। তাঁদের সমর্থন ছাড়া সুলতানাদের মুদ্রা ও খোৎবা সম্ভব হত না।
অর্থাৎ ইসলামের ইতিহাসে বেশির ভাগ লোক এ-হাদিস বিশ্বাস করেনি। আইয়ুবের বিরুদ্ধে নির্বাচনে ফাতিমা জিনড়বার সমর্থক মওলানা মওদুদিও বিশ্বাস করেনি। কেন ? কারণটা তাঁরা হয়ত জানতেন, এ-হাদিস জাল-হাদিস। মাত্র তিনটি সূত্র দিচ্ছি, আরও বহু জায়গায় পেয়ে যাবেন :

সূত্র ১. আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে আবু বাকরাকে শাস্তি দেওয়াহইয়াছিল (“দ্য ফরগট্ন কুইন্স্ অব্ ইসলাম” − বিখ্যাত ইসলামি বিশেষজ্ঞ ফাতিমা মার্নিসি)।

সূত্র ২. এই হাদিসের অসত্যতা সুপ্রমাণিত শুধু ইতিহাসেই নয়, বরং ইহাও সত্য যে আবু বাকরা সম্বন্ধে মুসলমানের ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে যে মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে তাহাকে জনসমক্ষে শাস্তি দেয়া হইয়াছিল। − উইমেন’স রাইট ইন ইসলাম − শরীফ চৌধুরী।

সূত্র ৩. ইহার বর্ণনাকারী আবু বাকরাকে নারী-ব্যাভিচারের মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধে হজরত ওমর শাস্তি দিয়াছিলেন। − উইমেন অ্যাণ্ড পলিটিক্স ইন্ ইসলাম
www.submission.org/women/politics.html

এইবার কোরাণ শরীফ খুলে সুরা ২৪-এর আয়াত ৪ দেখে নিন − “যাহারা সতীসাধ্বী নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অতঃপর স্ব-পক্ষে চারজন পুরুষ-সাক্ষী উপস্থিত করে না, তাহাদিগকে আশিটি বেত্রাঘাত করিবে এবং কখনও তাহাদের সাক্ষ্য কবুল করিবে না। ইহারাই না-ফরমান।”

এই না-ফারমান আবু বাকরা’র কথাতেই হানাফি-শাফি-মালিকি-হাম্বলি শারিয়া আইনে নারী-নেত্রীত্ব সরাসরি নিষেধ করা আছে। সময়ের সাথে সাথে সবাই উনড়বতি করে। কিন্তু শারিয়ার বিবর্তন হচ্ছে শামুকের গতিতে। ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত বাংলায় বিধিবদ্ধ আইন-এর ৩য় খণ্ডের ১৯৭ পৃষ্ঠায় ধারা ৯০০-তে “রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার যোগ্যতা” আইনে যে আটটা শর্ত আছে পুরুষ হওয়া তার অন্যতম। ব্যাখ্যায় আছে “রাষ্ট্রপ্রধানের পুরুষ হওয়াও অপরিহার্য শর্ত।” কিন্তু তার পরে পরেই “অপরিহার্য শর্ত”টা ততটা অপরিহার্য থাকেনি, বলা হয়েছে যদি “ইসলামি রাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞ ফকিহ্গণ কোন বিশেষ পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে জাতির সার্বিক কল্যাণ বিবেচনা করিয়া উক্ত সর্বোচ্চ পদ নারীর জন্য অনুমোদন করিতে পারেন।” অর্থাৎ অনুমোদনের সার্টিফিকেট তাঁরা ছাড়বেন না। তাঁদেরকে কে অনুমোদন করে তার ঠিক নেই, অথচ তাঁদের অনুমোদন ছাড়া যোগ্য নারীও রাষ্ট্রপ্রধান হতে পারবেন না। এভাবেই শারিয়া হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতার হাতিয়ার।

খোদ কোরাণের নির্দেশটাই দেখি না কেন আমরা। পড়ে দেখুন সুরা নামল আয়াত ২৩ − “আমি এক নারীকে সাবা-বাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি।” সেই রাজত্ব করা রাণী যখন ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হল তখন ? তখন কোরাণ কি বলেছে তাকে সিংহাসন থেকে তাড়িয়ে দেয়া হল ? মোটেই নয়, মোটেই নয়, পড়ে দেখুন আয়াত ৪৪।

তাহলে ? দেখলেন ইসলামের নামে নারী-বিরোধী পুরুষতন্ত্রের কোরাণ-বিরোধী ষড়যন্ত্র ? কিন্তু সব ষড়যন্ত্রই দুর্বল হতে বাধ্য, ভেঙে চুরমার হতে বাধ্য যদি প্রতিরোধ করা যায়।

১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: সকল নবী নেতা কিন্তু সকল নেতা নবী নয়। সুতরাং নবী=নেতা নয়। যদি তাই হয় তবে ইব্রাহীম (আঃ)=নমরূদ মানতে হয়। কিন্তু ইসলামে ইব্রাহীম (আঃ) বড় নমরূদ ছোট। সুতরাং ইসলামে নবী বড় নেতা ছোট। এখন কারো বড় পদের যোগ্যতা না থাকলে তার ছোট পদের যোগ্যতা নেই এমন বলা যায়না।যেমন বিমান চালাতে পারেনা বলে রিক্সা চালাতে পারবে না, এমন কথা সংগত নয়।সুতরাং নারী নবী হতে পারেনি বিধায় নেতা হতে পারবেনা এটা যুক্তি সংগত নয়।
সকল ইমাম নেতা কিন্ত সকল নেতা ইমাম নয়। সুতরাং ইমাম হতে পারেনা বিধায় নেতা হতে পারবেনা এটা যুক্তি সংগত নয়।
অমুক তমুকের ফতোয়া নারী নেতৃত্ব হারাম কিন্তু হজরত আয়েশা (রাঃ) ও একদল সাহাবার (রাঃ) ফতোয়া নারী নেতৃত্ব হারাম নয়। সুতরাং হজরত আয়েশা (রাঃ) ও একদল সাহাবার (রাঃ) ফতোয়ার বিপরীতে অমুক তমুকের ফতোয়া গ্রহণযোগ্য নয়।
নারী নেতৃত্বের বিপরীতে হাদীস পাওয়া গেছে যা আমলে সাহাবার (রাঃ) বিপরীত।হাজার হাজার সাহাবার আমলের বিপরীতে একজন অখ্যাত সাহাবার বলা হাদীস গ্রহণযোগ্য নয়। যে হাদীসের আমল না করে সাহাবা কেরম গুনাহগার হননি সে হাদীসের আমাল না করে আমাদের গুনাহগার হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। কারণ সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) হাদীসের প্রথম অনুসারী।
হজরত ওসমান (রাঃ) ‘আল ফাখরু ফাকরী –দারিদ্র আমার অহংকার’ এ হাদীসের আমল করেনি বিধায় ধনাঢ্যতা জায়েজ। এখন নারী নেতৃত্ব জায়েজ না হলে ধনাঢ্যতাও জায়েজ নয়। অথচ যারা নারী নেতৃত্ব হারাম বলে চিৎকার করে তারা প্রসাদে থাকে। তারমানে হাদীস তাদের অনুকূল হলে তারা হাদীস মানে আর প্রতিকূল হলে আর মানেনা। একই বলে ধর্ম ব্যবসায়ী।
সাহাবায়ে কেরাম(রাঃ) নারী নেতৃত্বে যুদ্ধ করেছেন আর যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন সে সকল সাহাবাও (রাঃ) শত্রুর বিরুদ্ধে নারী নেতৃত্ব হারাম ফতুয়া দেননি। সুতরাং নারী নেতৃত্ব হারাম না হওয়ার পক্ষে সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) ইজমা পাওয়া গিয়েছে সুতরাং এ ইজমার বিপরীতে অন্য সকল ইজমা অগ্রহণ যোগ্য।
নারী কেন খলিফা হয়নি? এর উত্তর হলো নারীর খেলাফতের প্রস্তাব কেউ করেনি কেউ ভোট দেয়নি তাই হয়নি। এ না হওয়া নারী নেতৃত্ব হারাম হওয়ার কারণে নয়।এ না হওয়া অযোগ্যতার কারণে। যেমন হজরত আবু বকর (রাঃ) যখন খলিফা হলেন তখন হজরত আয়েশার (রাঃ) বয়স মাত্র আঠার।ওমর (রাঃ) খলিফা হয়েছেন হজরত আবু বকরের (রাঃ) মনোনয়নে। হজরত ওমমান (রাঃ) ও আলী (রাঃ) খলিফা হয়েছেন মসলিশ উস শূরার মনোনয়নে। এ চার জনই হজরত আয়েশার চেয়ে যোগ্য ছিলেন। জঙ্গে জামালে হেরে হজরত আয়েশা (রাঃ) প্রমাণ করেছেন তিনি হজরত আলীর (রাঃ) চেয়ে যোগ্য নন।তবে সে যুদ্ধে তিনি জয়ী হলে একশ ভাগ সত্য যে তিনি খলিফা হতেন। কারণ তাঁর দল তাঁর চেয়ে যোগ্য সেনাপতি যখন খুঁজে পায়নি তবে কোথায় খুঁজে পেত খলিফা? খলিফা অন্য কেউ হলে সেনাপতি তিনিই হতেন। হজরত আয়েশা সেনাপতি হতেননা।
পর্দা নেতৃত্বের অনন্তরায় নয়, যদি হতো তবে হজরত আয়েশা (রাঃ)সেটা করলেন কিভাবে? তবে কি কেউ বলতে চায় তিনি পর্দা খেলাপ করেছেন? তা’ছাড়া নেতৃত্বে লাগে হুকুম যা হাতে লিখেও প্রদান করা যায়।সুতরাং পর্দা নেতৃত্বের অন্তরায় নয়।
ক্বোরআনে নারী নেতৃত্ব বিরোধী কোন আয়াত নেই। যেটা আছে সেটা দাম্পত্য সংক্রান্ত নেতৃত্ব সংক্রান্ত নয়। যেমন-
সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
পুরুষ নারীর কর্তা, কারণ আল্লাহ তাদের এককে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং আরো কারণ পুরুষ তাদের ধন-সম্পদ ব্যায় করে সুতরাং নেককার স্ত্রীরা অনুগতা এবং লোক চক্ষুর অন্তরালের আল্লাহর (বিধানগত) হেফাজতের বিষয় হেফাজত করে।স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার আশংকা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, তারপর তাদের শয্যা বর্জন কর এবং (শেষ চেষ্টা হিসেবে) তাদেরকে প্রহার কর। যদি তারা অনুগতা হয় তবে তাদের জন্য ভিন্নপথ (বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য যেকোন শাস্তি মূলক ব্যাবস্থা) খুঁজবেনা।নিশ্চয়ই আল্লাহ উন্নত ও মহিয়ান।
সূরা নিসার ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
তাহাদের উভয়ের মধ্যে বিরোধ আশংকা করলে তোমরা তার (স্বামীর) পরিবার হতে একজন এবং তার (স্ত্রীর) পরিবার হতে একজন সালিশ নিযুক্ত করবে। তারা নিস্পত্তি চাইলে আল্লাহ তাদের মধ্যে (মিমাংসার) অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ খবর সম্পন্ন সব জানেন (তিনি বেখবর জ্ঞানী নন)।
তো আল্লাহকি উপরোক্ত আয়াতে নারী নেতৃত্ব হারাম করেছেন? আয়াততো মোটে নেতৃত্ব সংক্রান্ত নয়। এতো পরিস্কার দাম্পত্য সংক্রান্ত।মায়ের উপর ছেলে, এক ঘরের পুরুষ অন্য ঘরের মহিলার উপর কর্তৃত্ব করতে গেলেতো ঝাঁটার বাড়ি খাবে।সুতরাং পুরুষ শুধুমাত্র তার স্ত্রীর কর্তা, অন্য কোন নারীর কর্তা নয়।সংগত কারণে এ আয়াত দ্বারা নারী নেতৃত্ব হারাম হওয়ার ফতোয়া দেওয়া যায়না। নারী নেতৃত্ব হারাম হওয়া সংক্রান্ত আর কোন আয়াত ক্বোরআনে নেই।উল্টা মরিয়ম (আঃ) ও রানী বিলকিস সংক্রান্ত ঘটনা নারী নেতৃত্ব জায়েজ সাব্যস্ত করে।
সকল স্বামী পুরুষ কিন্তু সকল পুরুষ স্বামী নয় কারণ যে বিয়ে করেনি সে স্বামী হয় কেমন করে? আবার সকল স্ত্রী নারী কিন্তু সকল নারী স্ত্রী নয়। কারণ যার বিয়ে হয়নি সে স্ত্রী হয় কেমন করে? সুতরাং পুরুষ শুধু তার স্ত্রীর কর্তা হতে পারে অন্য কোন নারীর নয় অন্য নারী ধরে নির্জনে কর্তৃত্ব করতে গেলে গণধোলাই খেতে হবে।
যেহেতু কোন ভাবেই ইসলামে নারী নের্তৃত্ব হারাম সাব্যস্ত করা যায়না, সেহেতু ইসলামে নারী নের্তৃত্ব হারাম নয়।এমন ফতোয়া দানকারী ও এর সমর্থক হালালকে হারাম সাব্যস্তের গুনাহে গুনাহগার হবে।

১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: নারী নেতৃত্ব যখন হারাম তখন রসুল [সা:] পাচ বৎসর কেন বিবি খাদিজা [রা:] মালিকানাধিন এবং নেতৃত্বাধিন ব্যবসায় নারী নেতৃত্বে কাজ করেছিলেন এবং তার ২৫ বৎসর বয়সে যখন বিবাহ করেন তখন তিনি তার স্ত্রীর মালিকাধিন এবং নেতৃত্বাধিন ব্যবসার দেখভাল করেছিলেন ।
তিনি যখন টানা কয়েক বৎসর হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যান কোরতেন তখন ঔ ব্যবসায় সময় দিতেন না তখন তার স্ত্রীর সাপোর্টেই ব্যবসা চোলতো এবং স্ত্রীর পৃষ্ঠপোষকতায় ধ্যান চালিয়ে যেতেন ।
যদি নারী নেতৃত্ব হারাম হয় তাহোলে কেন তিনি নারীর নেতৃত্বে কাজ করতেন এবং নবুয়াত প্রাপ্তির পর ও কেন তাকে নারী নেতৃত্বের ব্যবসা হতে পৃষ্ঠপোষকতা পেতেন ????
খোদ কোরাণের নির্দেশটাই দেখি না কেন আমরা। পড়ে দেখুন সুরা নামল আয়াত ২৩ − “আমি এক নারীকে সাবা-বাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি।” সেই রাজত্ব করা রাণী যখন ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হল তখন ? তখন কোরাণ কি বলেছে তাকে সিংহাসন থেকে তাড়িয়ে দেয়া হল ? মোটেই নয়, মোটেই নয়, পড়ে দেখুন আয়াত ৪৪।

১৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

মেটাফেজ বলেছেন: কি মিয়া কমেন্ট মুছলেন যে উত্তর না দিয়া? উপ্রেও অনেকের কমেন্টের উত্তর নাই? হুনেন, আপনে নিজেরে বিশাল কিছু একটা মনে করেন বৈলাই লোকে আপনেরে জ্বালায়া মজা নেয়। স্বভাব পাল্টান।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: আপনি যে কমেন্ট করেছেন তা সরাসরি আমার ধর্মগ্রন্থকে আবমাননা করা হয়!

যুক্তি দিয়ে কমেন্ট করুন,কাউকে,কারো বিশ্বাসকে আক্রমণ করে নয়!

আমি মুসলিম,১০০% মুসলিম!

১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

বিজন রয় বলেছেন: শুনেন ইসলাম নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি কইরেন না।

এই পোস্ট দেইখা ওরা আপনাকে বলবো, ওই মিয়া তুমি ইসলামের কি বোঝ?
তোমার দাড়ি কই, টুপি পরোস ব্যাটা??

অতএব সত্যি কথা বলেছেন, এবার তৈরী থাকুন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ইসলাম ঘাটাঘাটিরই একটা বিষয়,গালগল্প শুনে নয়। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা,যুগ জিজ্ঞাসা সহ,সব ধরনের সন্দেহের উত্তর ইসলাম দিতে প্রস্তুত সব সময়। তবে একে অন্যের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, আমার ধর্ম ভালো তোমার ধর্ম মিথ্যা এমন কিছু করতে নিষেধ। কোরআন নিয়ে হাজার হাজার রিসার্চ হচ্ছে,এটা কি ঘাটাঘাটি না? মানবতার সব কিছুর সমাধান কোরআনে দেয়া আছে,ঘাটাঘাটি না করলে পাবে কি ভাবে?

যারা বলে ঘাটাঘাটি করা নিষেধ বুঝবেন তাদের জ্ঞান কম ঐ বিষয়ে তাই আপনাকে চুপ করানোর জন্য এসব বলছে।

যারা বলে "ইসলাম পালনে দাড়ী,টুপি লাগবেই,ওদের থেকে দূরে থাকুন" কারন ইসলাম পালনে দাড়ী,টুপি অবশ্যক না। তবে কেউ যদি তা করে সে একটা সুন্নত পালন করল,আর না করলে সে সুন্নত পালন করতে পারল না। কিন্তু ইসলাম পালনে দাড়ী,টুপির বাধ্যতা কোথাও উল্লেখ নাই,যে করতেই হবে।

১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

নতুন বলেছেন: এই পোস্টের বিষয়টা ভালো লাগলো.... সত্য কথা তুলে ধরেছেন।

কিন্তু আরেকটা প্রশ্ন... দুনিয়াতে ইসলামী দল আছে????????

আইএস থেকে দেওয়ানবাগী সবই ভন্ড.... সবাই নিজেদের জন্য রাজনিতি করে মানুষের জন্য না।

ধম` এখন আইসিইউতে যাবার পথে...

আপনিও ইন্জিনায়ার, আধুনিক লেবাসেই আছেন... রাসুল সা: ভালোবেসে তার সুন্নাহ ধারন করেন নাই !!

কারন আপনিও ১৪০০ বছর পেছনে পড়ে থাকতে চাননা। আপনি কি ব্যাংকে টাকা রেখে সুদ নেন? ঘুষ খান? ইন্জিনিয়ার হিসেবে যখন কাজ করেন তখন কাজে ভ্যাজাল দেন???

বাংলাদেশে আমরা ধম` নামের টাইটেল হিসেবেই ব্যবহার করছি .... কাজে প্রক্টিস করছিনা... কারন তাকে মজা কম, নিজের ভাল কম।

আমাদের মাঝে ভন্ডামী অনেক বেশি.... এটা ঠিক না হলে কিছুই হবে না।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ইসলাম সব সময়ই আধুনিক, ধর্ম লেবাসে না,ধর্ম প্রাকটিস করতে হয়

ইয়া বড় দারী,চুল,দবদবে সাদা ইয়া বড় জুব্বা পরলাম আর ধর্ম পালন হয়েগেল? লেবসে বিশ্বাস না করে যেদিন আমরা সত্যিকার ভাবে ইসলামের বিষয়গুলো পালন করতে পারব,ঐ দিনই আমরা সত্যিকারের মুসলিম হতে পারব। সত্যিকারের মুসলিম হতে লেবাস থাকাটা জরুরি,যদি তা ইসলামের বিপক্ষে না যায়!

১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:


ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব,

১১ নং মন্তব্যের জবাবে অভিনন্দন।

'এআর ১৫',
আপনাকে পূর্বেও বহু পোস্টে বহুবার রিকোয়েস্ট করার পরেও আপনার ভ্রান্ত আকিদা বিশ্বাস, ধ্যান ধারনা, চিন্তা ভাবনা একটুও পাল্টেছে বলে মনে হয় না। ইসলামের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে সুযোগ পেলেই আপনি বিতর্ক করতে ঝাপিয়ে পরেন। উদ্ভট, অচিন্ত্যনীয়, মিথ্যায় ভরপুর গাঁজাখোরি সব ব্যাখ্যা করে বেড়ান কুরআন এবং হাদিসের। দয়া করে বলবেন, এর পেছনে আসলে কারনটা কি ভাই?

এই যেমন, নারী নেতৃত্ব জায়েজ প্রমান করার জন্য এখানে আবার আবোল তাবোল বস্তা বস্তা ফালতু যুক্তি নিয়ে এসেছেন। এই বিষয়ে আপনার সাথে পূর্বেও কথা হয়েছে। শুধু আমি নই, এই সামুর অনেকের সাথে আপনাকে বিতর্কে লিপ্ত হতে দেখেছি। আপনি আসলে জিনিষটা কি? দয়া করে যদি বলতেন! সত্যিকার পরিচয় জানলে আমাদের বুঝতে যেমন সুবিধে হত, তেমনি আপনাকে বিরক্তও হয়তো করতে যেতাম না! আপনি কি মুসলিম? না কি নামধারী অন্য কিছু? অন্য কিছু হলে আপনার বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার আমি কেউ নই, তবু অন্তত: অনুরোধ রাখতে পারি, কুরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা থেকে দয়া করে বিরত থাকুন।

আর যদি আল্লাহ এবং আখিরাতে বিশ্বাসী হয়ে থাকেন, তবুও বিনীতভাবে রিকোয়েস্ট করছি, কুরআন হাদিসের অপব্যাখ্যার দায়িত্ব থেকে সরে আসুন। সহীহ দ্বীন শিখুন এবং প্রচার করুন।

আল্লাহ পাক আপনার মঙ্গল করুন।

২০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

এ আর ১৫ বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন: 

মনে হয় আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখে লেকচার মারছেন। আগে নিজের কুযুক্তি গুলোর দিকে তাকান,,, আমি এখানে যা দিয়েছি দে গুলো জনাব ফরিদ আহমেদ সাহেবের ব্লগ থেকে। শুধু একটা যেটা সবার শেষে দিয়েছি ১৫ নং কমেন্টা আমার লেখা। ১২ এবং ১৪ নং কমেন্ট ফরিদ সাহেবের লিখা এবং ১৫ নং কমেন্ট সংগ্রহ করা যেখানে নারী নেত্রীত্ত হারাম সংক্রান্ত হাদিসের কাহিণী বলা হয়েছে।
আপনার আস্পর্ধা তো কম না , ওই গুলোকে বস্তা পচা বলছেন। ইসলাম ধর্মের বারটা তো আপনারা বাজাইছেন
আপনি কি মুসলমান না তালেবান।
আমি তো প্রমাণ দেখিয়ে দিলাম ১৫ নং মন্তব্যে যে হাদিসটা মিথ্যা এবং বর্ণনা কারি একজন সাজা প্রাপ্ত মিথ্যুক।

২১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

এ আর ১৫ বলেছেন: Notun Nakib
ইসলামের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে সুযোগ পেলেই আপনি বিতর্ক করতে ঝাপিয়ে পরেন। উদ্ভট, অচিন্ত্যনীয়, মিথ্যায় ভরপুর গাঁজাখোরি সব ব্যাখ্যা করে বেড়ান কুরআন এবং হাদিসের। 
,,,, একজন মুর্খ কওমীর কাছে এরকম মনে হবে কারন তাদের চোখ কান সব ঢাকা। এর আগে বহুবার নাজেহাল হওয়ার পর অবান্তরের মত আচরন করছেন।

তবু অন্তত: অনুরোধ রাখতে পারি, কুরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা থেকে দয়া করে বিরত থাকুন
।।।।।।।।।।। সেটা আপনি না করবেন কারন অপব্যাখা তো আপনার রক্তে মিশে আছে। আমি একমাত্র ফরিদ আহমেদ সাহেব কে দেখলাম যিনি হাদিসের অপব্যাখা হতে সঠিক পথে বেড়িয়ে এসেছেন। নারী নেত্রীত্ত সংক্রান্ত সুন্দত ব্লগ লিখেছেন।



০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ভাই নারী নেত্রীত্বের সহযোগী হয়ে স্বামীকে সাহায্য করতে পারে কিন্তু সরাসরি ক্ষমতায় না। যদি তাই হতো,আল্লাহ একজন হলেও নারী নবী পাঠাতেনই। নবী রাসূল ত তিনি কম পাঠাননি দুনিয়ায়

সবাই,যুক্তি দেখান,কিন্তু ব্যাক্তিগত ভাবে ঝগড়ায় জড়ায়েন না। তাহলে লাভ হলো কি? ইসলামের খেদমত করতে এসে নিজেরা নিজেরাই মারামারি করি,বাকিরা ত এভাবেই হাসবে।

আপনি যুক্তি দিয়েছেন, নকিব ভাই দিয়েছেন,আমিও দিয়েছি। ভালো লাগলে সেই যুক্তি গ্রহণ করুন না হয় ভালো যুক্তি থাকলে দেখান। প্লিজ কেউ ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে আঘাত করে লড়াই করবেন না।

শুধু আপনাকে না,এই ব্লগের সবাইকেই বললাম।

২২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

মেটাফেজ বলেছেন: এরকম পিছলাইবেন জানলে স্ক্রিনশট রাখতাম কমেন্টের। আমি কমেন্ট করছিলাম যে আপনে নারীদের ভয় পান নাকি? এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের যৌনতা নিয়া যেরকম নোংরা পোস্ট দিসিলেন এবং যেমনে নারী নেতৃত্ব নিয়া ডরান সেজন্য বললাম। আপনের নিজেরে ডিফেন্ড করার যুক্তি না টাইনা সুজা কমেন্ট মুছলেন আর কইতাছেন আমি কোরান অবমাননা কর্সি। কোরানে সমকামীদের শাস্তির কথা বলা আছে, সমকাম নিষিদ্ধ বলা আছে। কেউ সমকামী কিনা জিগাইতে না করা আছে কোন জায়গায়? জিগাইলে কোরানের অবমাননা হয় কেম্নে? আপনের নামেও তো মাধব আছে, মাধব তো হিন্দু নাম। মুসলমানের হিন্দু নাম কেন?

নেন, যুক্তিসহ উত্তর দেন প্রশ্নগুলার।

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৪

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: আপনার প্রশ্নেই আপনার উত্তর,আমি মেয়েদের যৌনতা না মেয়েরা ভার্সিটিতে যৌন হয়রানির শিকার হয় তা নিয়ে পোষ্ট দিয়েছিলাম ""ভার্সিটি পড়াশুনোর জন্য না যৌনতার জন্য"" এমন একটা শিরোনামে। সেখানে আমি ইউএন ওমেন প্রকাশিত একটা পার্সেন্টিজ এবং বর্তমানের মেয়েদের কিভাবে হয়রানি করা হয় তা উল্লেখ করেছিলাম
এর পরে,এখানে করা প্রশ্নগুলোই আপনাকে করলে এটার উত্তর পেয়েযাবেন।


এখানে কেউ একজন কোরআন সংশোধন করা কথা বলেছিলো,তার ৩ টা কমেন্ট ডিলিট করেছিলাম,আপনারটা মনে নেই। আপনি যদি শালীন ভাষায় কমেন্ট করতেন তা মুছা হত না,আমার বিপক্ষে অনেক কমেন্ট আছে দেখেন,আমি ডিলিট করি নাই,উত্তর দিয়েছি। আপনারটা তাহলে কেন করব? নোংরামো নিয়ে অন্যকে সচেতন করে,দোষ ধরে কিন্তু নিজেই নোংরায় ভরা।

মাধব শব্দের অর্থ সুদর্শন, যা একটা পারস্য উপন্যাসের নায়কের নাম ছিলো,যে শত শত ঝামেল অতিক্রম করে তার সফলতার শিখরে পৌঁছায়, সেখান থেকেই বাবা মা রেখেছেন। এটাই আমার নামের ইতিহাস।

এটার সাথে আমি হিন্দুদের কি দেবতা কি তার নাম মিলাচ্ছি না,আপনি মিলাচ্ছেন। আমার নাম Madhob হিন্দুদেরটা Madov বা Madhav বা Madhov বিস্তর পার্থক্য! মাধব দেখে আপনি আমাকে হিন্দু বলছেন কিন্তু কবির এবং আহমেদ দুটা নাম মুসলিম,তা কি আপনার চোখে পরে না? একটা নামের জন্য হিন্দু বলছেন,২ টা নাম মুসলিমের, সেটা এড়িয়েগেলেন! বাহ

নামে কি আসে যায়? কাজেই সব প্রমাণ! নামে না,বরং মানুষ তার নামকে বিখ্যাত করে তোলে।

আপনার নাম নিয়ে কি কিছু বলবেন? মেটাফেজ,কোষ বিভাজন ধাপ সাহেব? আপনি যে মানুষ সেটাই ত প্রকাশ পাচ্ছে না!!

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫২

পৌষ বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা। সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ

২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: কওমিরা হাদিস ও বলে বড় হুজুরের

২৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: জবাবে "বাংলাদেশে কি কোন সহি ইসলামি দল আছে? থাকলে তাদের কাজ কি?"

০২ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: অনেক অনেক ভালো বলেছেন,শুরুতে আপনাকে ধন্যবাদ যানাচ্ছি এত সুন্দর ভাবে এবং কষ্ট করে আমার পোষ্টের জবাব দেয়ার জন্য

কিন্তু অনেক কিছুই পাশ কাটিয়েগেছেন।

সহি ইসলামি দলের নাম কিন্তু উল্লেখ করতে পারেন নাই,আবার যে সব বিষয়ে অভিযোগ করা হয়েছে তা ওয়াজ মাহফিল, সাধারণ জনগনের উপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছেন!

সাধারণ থেকে বাম দলরা কিন্তু সব সময়ই হোক লোক দেখানো বা সত্যি,তারা মানুষের অধিকার,সামাজিক সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করেছে। আপনাদের খুঁজে পাওয়া যায় নাই।


শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে পরিষ্কার ধারণা দিতে পারেন নাই!

২৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৬

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই নারী নেত্রীত্বের সহযোগী হয়ে স্বামীকে সাহায্য করতে পারে কিন্তু সরাসরি ক্ষমতায় না। যদি তাই হতো,আল্লাহ একজন হলেও নারী নবী পাঠাতেনই। নবী রাসূল ত তিনি কম পাঠাননি দুনিয়ায় ......
......
ভাই ত্যানা পেচানোর পন্থা কেন নিচ্ছেন? আমাদের নবী (সা: ) বিবাহের আগে ৫ বছর নারীর নেত্রীত্তে কাজ করে ছিলেন। ২ লক্ষের ঊপর নবী এসেছিল তাদের মধ্যে কেহ নারী ছিল না জানলেন কি করে? এবার আমি ফরিদ আহমেদ সাহেবের মন্তব্য এখানে দিচ্ছি,, ,,,,,,,
আমি যেটা বলতে চাই সেটা হলো সূরা নেছার ৩৪ নং আয়াত নেতৃত্ব সংক্রান্ত নয় বরং দাম্পত্য সংক্রান্ত। তো বিরোধীরা সেটা নেতৃত্ব সংক্রান্ত প্রমাণ করতে পারেনা।
নারী কেন নবী নয়, এর জবাবে বলি তাদের নবুয়তের যোগ্যতা নেই তবে নেতৃত্বের যোগ্যতা আছে। যেহেতু কাজ দু’টি পৃথক কাজ সেহেতু একটার অযোগ্যতা অন্যটার অযোগ্যতা সাব্যস্ত করবেনা। সব নবী নেতা হলেও সব নেতা নবী নয়। কাজেই নবী ও নেতা সমান নয়। নবী আর নেতা এককথা হলেতো নমরূদকেও নবী বলতে হয়।সুতরাং নারী নবী নয় এ যুক্তি তার নেতৃত্বের অন্তরায় হবেনা।
নারী ইমাম নয় কেন? এ ক্ষেত্রেও সেই একই যুক্তি নারীর ইমাম হওয়ার যোগ্যতা না থাকলেও তার নেতৃত্বের যোগ্যতা আছে। এ ক্ষেত্রেও কথা হলো সকল ইমাম নেতা হলেও সকল নেতা ইমাম নয়। সুতরাং ইমাম ও নেতা সমান নয়। যদি তাই হয় তবেতো সুরঞ্জিত বাবুকেও ইমাম বলা যায়।
নারী খলিফা হয়নি কেন? এর সহজ উত্তর এমন প্রস্তাব উত্থাপিত হয়নি সুতরাং ভোট পড়েনি। সুতরাং কেমন করে খলিফা হবে? তবেকি নারী মনে মনে খলিফা হবে?
তারপর বলা হলো অমুক তমুক ফতোয়া দিলেন নারী নেতৃত্ব হারাম। তো আমি বল্লাম, কিন্তু হজরত আয়েশার (রাঃ) ফতুয়া হলো নারী নেতৃত্ব হারাম নয়। তবে কার ফতোয়া গ্রহণ যোগ্য?
বলা হলো একখানা হাদীস আছে নারী নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। তো বল্লাম হাদীসের প্রথম অনুসারী সহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর বিপরীত আমল করায় হাদীস তার গ্রহণযেগ্যতা হারিয়েছে। বলা হল, বোখারীতে সে হাদীস রয়েছে। বল্লাম বোখারী সাহাবায়ে কেরাম থেকে বড় নয়।
বলা হলো, নেতৃত্ব পর্দার অন্তরায়, বলেছি পর্দায় থেকেও নের্তত্ব করা যায়। কারন এতে শুধু হুকুম জারি করতে হয়। যা কাগজে লিখে জারি করা যায়। আর তাতে পর্দার খেলাপ হয়না।
বলা হলো যারা নেতৃত্ব করে তারা এমন করেনা, বলেছি তবে সেটা পর্দা খাতে হিসেব হবে নেতৃত্ব খাতে নয়।
বিরোধী পক্ষের থলিতে আর কোন দলিল প্রমাণ না থাকায় সাব্যস্ত হল নারী নেতৃত্ব হারাম নয়। তবে বিরোধী পক্ষের যদি আরো দলিল থাকে তবে সেগুলো কাটার মত অস্ত্র ইনশাআল্লাহ আমার কাছে রয়েছে। সে জন্য ধর্ম ব্যাবসায়ীদের বলি নারী নেতৃত্ব মোকাবেলা কর যোগ্যতা দিয়ে ধর্ম দিয়ে নয়।
সে যাই হোক নিরপেক্ষ বিচারে এপর্যন্ত আমার সাথে এ পর্যন্ত কেউ জিতেনি। আর সেজন্য আমার ইমাম ছাত্ররা মসজিদে গেলে তাদের মুছল্লিদের পরিচয় করি দিয়ে বলে, স্যার কইলুম কম্পিউটার স্যার হলে কি হবে স্যার কিন্তু বড় আলেম। তো আলেমরাই আমাকে আলেম মানলে আমার আর কি করার থাকে। নেছারাবাদ ও চরমোনাইর দুই পীর আমার দুই পাশে যাদের লক্ষ লক্ষ মুরীদ। তারা আমার সাথে তর্কে জড়াতে আসেনা। তথাপি মুরশীদ আপনি আমাকে পথ দেখাতে আসেন এত আমি খুশী।

২৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২৩

মেটাফেজ বলেছেন: আবার পিছলাইলেন। কেন আমার কমেন্ট মুছছেন নিজেরই জানেন না, ফট কৈরা বৈলা বসলেন আপনের ধর্মগ্রন্হ অবমাননা কর্সি। এইবারও কোন যুক্তি নাই। আপনে মিয়া আসলেই একখান জিনিষ।

২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি যুক্তি দিয়েছেন, নকিব ভাই দিয়েছেন,আমিও দিয়েছি। ভালো লাগলে সেই যুক্তি গ্রহণ করুন না হয় ভালো যুক্তি থাকলে দেখান। প্লিজ কেউ ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে আঘাত করে লড়াই করবেন না।
,,,,,,,,,,,,,,,
দেখুন আমি সাধারনত কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে আক্রমন করি না তবে আজকে নতুন নকিবকে কওমি মুর্খ বলতে হয়েছে তার অনবরত অন্ধ মুর্খ আচরনের জন্য। তার কিছু বোঝার ক্ষমতা নেই না পড়ে ঢালাও মন্তব্য করা ছাড়া। সে যে কত বড় মুর্খ তার প্রমাণ হোল, আমি অনেক জায়গায় কোরানের আয়াতের অনুবাদ দিয়েছি সেখানে তিনি বলছেন আমি নাকি কোরানের অপব্যাখা করছি।
তিনি এর আগে বহু বার কোন ব্যাখা দিতে না পেরে এখানে যে মন্তব্য করেছে সেই ভাংগা রেকর্ড বাজান ছাড়া।
তিনি আমার দেওয়া তথ্যের ভুল ধরতে পারেনা কিন্তু বানানের ভুল ধরেন কারন তিনি বানানের ভুল ছাড়া কিছুই দেখাতে পারেন না। তাকে একবার বলা হয়েছিল বানানের ভুল না ধরে তথ্যের ভুল বাহির করার জন্য কিন্তু সেটা তিনি পারেন নি।

২৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: চাদগাজী এখানে ধরাখেয়ে আবার একটা আইডি খুলেছে!

:) :D B-) :P =p~ :-P =p~

জনাব ইঞ্জিন সাব, আপ্নের সার্টিফিকেটগুলো ব্লগে আপ্লোড করি দিয়েন, জাতি সেগুলার অথেনটিসিটির ব্যাপারে নিশ্চিত হইতে চায়

৩০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



'এআর ১৫',
ধন্যবাদ ভাই, অনেকগুলো উত্তর দিয়েছেন দেখলাম। তবে, নতুন নকিবকে বোধ হয় আপনার এখনও, এত দিনেও চেনা হল না। অাপনি চিনতে গেলে কষ্ট হবে হয়তো। থাক, আমিই চিনিয়ে দিই। শুনুন, নতুন নকিব হচ্ছে- বর্তমান পৃথিবীর সবচে' বড় বোকা, অজ্ঞ, মূর্খ, বেকুব ইত্যাদি এবং এই সমশ্রেনির শব্দাবলি দিয়ে আরও যা যা বোঝার থাকতে পারে বুঝে নিবেন।

আর কওমিদের আপনি মূর্খ মনে করেন? কওমিগন সত্যিই মূর্খ? আল্লাহ পাক ক্ষমা করুন। প্রশ্ন করি, তাহলে আপনি কি? মহাজ্ঞানী?

মহাজ্ঞানী কাকে বলে? কুরআন বিকৃতকারীকে? আলকুরআনের অপব্যাখ্যাকারীকে? হাদিসের মনগড়া অর্থ উপস্থাপনকারীকে? খোলাফায়ে রাশেদার মহান ব্যক্তিবর্গসহ সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনাকারীকে?

দু:খিত! আপনার কান্নাকাটি দর্শনে সত্য এবং বাস্তবতাটা তুলে না ধরে পারছি না। আমি কওমির কেউ নই!

তবে, একটি কঠিন সত্য আপনাকে বলি, এই যে ইসলামে নারী নেতৃত্ব জায়েজ করার কসরতে আপনি জান প্রান কুরবান করছেন, কুরআন হাদিসের মনগড়া ব্যাখ্যা বিশ্লেষন দাড় করাতে চেষ্টা করছেন, আপনার যদি ক্ষমতা থাকে, বিদ্যার জোরে ঘাটতি দেখা না দেয়, বাপের বেটার মত সাহস থাকলে আপনার সম্মানিত স্ত্রী কিংবা শ্রদ্ধেয়া মা'কে আগামী কালকের জুমুআর নামাজের ইমামতির দায়িত্বটা পালন করার জন্য সামনে ঠেলে দিয়ে দেখুনতো! বাইতুল মোকাররমে যাওয়ার দরকার নেই। আপনার গ্রামের কোন মসজিদেই একটু টেস্ট করে দেখান না! জানি এসব কথা বললে আপনাদের মুখ বোবা হয়ে যাবে। তারপরেও তো মিথ্যা ছেড়ে আসতে চান না!

বলি, সামান্য এই কাজটি সম্পাদন করার পারমিশন যদি ইসলামি শরিয়ত সম্মানিত মায়ের জাতিকে না দিয়ে থাকে, তাহলে কোন্ সাহসে, কোন্ যুক্তিতে, কোন্ ছল চাতুরিতে নিমজ্জিত হয়ে নারীকে নেতৃত্বের আসনে বসানো জায়েজ বানানোর দিবা স্বপ্নে বিভোর হয়ে আবোল তাবোল বকে যাচ্ছেনরে ভাই???

বলি, যাদের ইমামতি করার যোগ্যতা এবং পারমিশন স্বয়ং আল্লাহ পাক দিলেন না, তাদের কি আপনি আল্লাহর চেয়েও বেশি দরদী সেজে তা দিতে চাচ্ছেন?

যাদেরকে, যে মাতৃজাতিকে কুরআন হাদিসে মহাসম্মানের আসনে আসীন করে রেখেছে। বিশ্ব মানবজাতির মাথার তাজ সৃষ্টিগতভাবে দুর্বল (হায়েযের কারনে প্রতি মাসে অসুস্থতা, সন্তান জন্মদানের কারনে দীর্ঘ বিশ্রামের প্রয়োজনীয়তাসহ অন্যান্য কারনে) মায়ের জাতির উপরে শক্ত সামর্থ্য দৈহিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী পুরুষের কাজগুলো চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন এর হেতু কী?

শ্রদ্ধার আসনে অধিষ্ঠিত মাতৃ জাতির কাউকে যেখানে নবী রাসূল করে স্বয়ং আল্লাহ পাক পৃথিবীবাসীর জন্য পাঠালেন না, আপনি কি আল্লাহর চেয়েও বেশি দরদী সেজে 'তাদের ভেতরে নবী রাসূল থাকলেও থাকতে পারেন' বলে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছেন?

আমার বুঝে আসে না, কেন, কি কারনে, কোন্ স্বার্থের মোহে এসব করে বেড়াচ্ছেন! দয়া করে হীন স্বার্থ ছেড়ে সঠিক পথে ফিরে আসুন। আল্লাহকে ছেড়ে আর কাকে বড় বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন? আল্লাহর দ্বীনের ভেতরে কেন ফাক ফোকড় খুঁজে বেড়াচ্ছেন?

আর গালিগালাজ, বকাঝকা ভাল লাগে না। ওগুলো আপনি মনে চাইলে আরও করতে পারেন। ক্ষমা করবেন। অনেক কথা বলে ফেলেছি। নিতান্ত দায় ঠেকেই বলেছি।

আল্লাহ পাক আপনাকে আমাকে সকলকে মাফ করুন।

৩১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন:

৩২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: নতুন নকিব,,,,,, নারী নেত্রীত্তের উপর যিনি হাদিস দিয়েছিলেন তিনি একজন সাজা প্রাপ্ত মিথ্যুক এবং হাদিস জাল,,, ১৩ নংং কমেন্টে বিস্তারিত বলা হওয়ার পর যখন ভাংগা রেকর্ড বাজানোর প্রবণতা দেখাচ্ছেন সেটা কওমি মুর্খতার পরিচয়। নারী কেন ঈমাম নয় বা নবী নয় তার উত্তর ২৬ নং কমেন্টে দেওয়ার পর কি কারনে ত্যানা পেচাতে এসেছেন। কোরান হাদিসের মিথ্যা ব্যাখা বন্ধ করুন। মুসলমানদের ভুল ব্যাখা দেওয়া বন্ধ করুন। একটা মিথ্যাবাদির মিথ্যা হাদিসের মন গড়া ব্যাখা দিয়ে ইসলামের বারটা বাজানোর চেষ্টা বন্ধ করুন। নারী কেন ঈমাম নয়। যার সুন্দর জবাব দিয়েছেন ফরিদ আহমেদ সাহেব সেটা কি আপনার মাথায় ঢুকবে,,,,,
আমি যেটা বলতে চাই সেটা হলো সূরা নেছার ৩৪ নং আয়াত নেতৃত্ব সংক্রান্ত নয় বরং দাম্পত্য সংক্রান্ত। তো বিরোধীরা সেটা নেতৃত্ব সংক্রান্ত প্রমাণ করতে পারেনা।
নারী কেন নবী নয়, এর জবাবে বলি তাদের নবুয়তের যোগ্যতা নেই তবে নেতৃত্বের যোগ্যতা আছে। যেহেতু কাজ দু’টি পৃথক কাজ সেহেতু একটার অযোগ্যতা অন্যটার অযোগ্যতা সাব্যস্ত করবেনা। সব নবী নেতা হলেও সব নেতা নবী নয়। কাজেই নবী ও নেতা সমান নয়। নবী আর নেতা এককথা হলেতো নমরূদকেও নবী বলতে হয়।সুতরাং নারী নবী নয় এ যুক্তি তার নেতৃত্বের অন্তরায় হবেনা।
নারী ইমাম নয় কেন? এ ক্ষেত্রেও সেই একই যুক্তি নারীর ইমাম হওয়ার যোগ্যতা না থাকলেও তার নেতৃত্বের যোগ্যতা আছে। এ ক্ষেত্রেও কথা হলো সকল ইমাম নেতা হলেও সকল নেতা ইমাম নয়। সুতরাং ইমাম ও নেতা সমান নয়। যদি তাই হয় তবেতো সুরঞ্জিত বাবুকেও ইমাম বলা যায়।
নারী খলিফা হয়নি কেন? এর সহজ উত্তর এমন প্রস্তাব উত্থাপিত হয়নি সুতরাং ভোট পড়েনি। সুতরাং কেমন করে খলিফা হবে? তবেকি নারী মনে মনে খলিফা হবে?
তারপর বলা হলো অমুক তমুক ফতোয়া দিলেন নারী নেতৃত্ব হারাম। তো আমি বল্লাম, কিন্তু হজরত আয়েশার (রাঃ) ফতুয়া হলো নারী নেতৃত্ব হারাম নয়। তবে কার ফতোয়া গ্রহণ যোগ্য?
বলা হলো একখানা হাদীস আছে নারী নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। তো বল্লাম হাদীসের প্রথম অনুসারী সহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর বিপরীত আমল করায় হাদীস তার গ্রহণযেগ্যতা হারিয়েছে। বলা হল, বোখারীতে সে হাদীস রয়েছে। বল্লাম বোখারী সাহাবায়ে কেরাম থেকে বড় নয়।
বলা হলো, নেতৃত্ব পর্দার অন্তরায়, বলেছি পর্দায় থেকেও নের্তত্ব করা যায়। কারন এতে শুধু হুকুম জারি করতে হয়। যা কাগজে লিখে জারি করা যায়। আর তাতে পর্দার খেলাপ হয়না।
বলা হলো যারা নেতৃত্ব করে তারা এমন করেনা, বলেছি তবে সেটা পর্দা খাতে হিসেব হবে নেতৃত্ব খাতে নয়।
বিরোধী পক্ষের থলিতে আর কোন দলিল প্রমাণ না থাকায় সাব্যস্ত হল নারী নেতৃত্ব হারাম নয়। তবে বিরোধী পক্ষের যদি আরো দলিল থাকে তবে সেগুলো কাটার মত অস্ত্র ইনশাআল্লাহ আমার কাছে রয়েছে। সে জন্য ধর্ম ব্যাবসায়ীদের বলি নারী নেতৃত্ব মোকাবেলা কর যোগ্যতা দিয়ে ধর্ম দিয়ে নয়।
সে যাই হোক নিরপেক্ষ বিচারে এপর্যন্ত আমার সাথে এ পর্যন্ত কেউ জিতেনি। আর সেজন্য আমার ইমাম ছাত্ররা মসজিদে গেলে তাদের মুছল্লিদের পরিচয় করি দিয়ে বলে, স্যার কইলুম কম্পিউটার স্যার হলে কি হবে স্যার কিন্তু বড় আলেম। তো আলেমরাই আমাকে আলেম মানলে আমার আর কি করার থাকে। নেছারাবাদ ও চরমোনাইর দুই পীর আমার দুই পাশে যাদের লক্ষ লক্ষ মুরীদ। তারা আমার সাথে তর্কে জড়াতে আসেনা। তথাপি মুরশীদ আপনি আমাকে পথ দেখাতে আসেন এত আমি খুশী।
######### কানাডাতে এক মসজিদে জুম্মার নামাজের ঈমামতি করেছিল একজন মহিলা।

৩৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

এ আর ১৫ বলেছেন: নতুন নকিবের মিথ্যা মন গড়া ব্যাখার নমুনা,,,

বলি, যাদের ইমামতি করার যোগ্যতা এবং পারমিশন স্বয়ং আল্লাহ পাক দিলেন না, তাদের কি আপনি আল্লাহর চেয়েও বেশি দরদী সেজে তা দিতে চাচ্ছেন?
কোরানের কোন আয়াতে আল্লাহ তালা বলেছেন সেই কথা?
খোদ কোরাণের নির্দেশটাই দেখি না কেন আমরা। পড়ে দেখুন সুরা নামল আয়াত ২৩ − “আমি এক নারীকে সাবা-বাসীদের উপর রাজত্ব করতে দেখেছি।” সেই রাজত্ব করা রাণী যখন ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হল তখন ? তখন কোরাণ কি বলেছে তাকে সিংহাসন থেকে তাড়িয়ে দেয়া হল ? মোটেই নয়, মোটেই নয়, পড়ে দেখুন আয়াত ৪৪।

৩৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন: বাংলাদেশের ইসলামি দলের কাজ তর মায়েরে চুইদা তরে বাইর করা।

৪০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১১

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





৬৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৩

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.