নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।
‘লাল বাসে’র ছবি তুলেই ফরম্যাট হয়ে যাচ্ছে মোবাইল!
অনেক জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বাংলাদেশ সফরে আসছে টিম অস্ট্রেলিয়া। এমন খবর পেয়ে অফিস থেকে সংবাদ সংগ্রহের জন্য ছুটে গেলাম মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। মাঠে গিয়ে জানলাম বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস সাংবাদিক সম্মেলন করবেন বনানীতে। তাই সেখানে ছুটে গেলাম। ভীষণ খুশি আর অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতির কথা শুনে আবার যখন মিরপুর যাচ্ছিলাম তখন বৃষ্টির কল্যাণে মিরপুরের পিচঢালা রাস্তাটা পরিণত হয়েছে ইতালির ভেনিস নদীতে! একটু বৃষ্টি হলে যেখানে হাঁটু পানি জমে যায় সেখানে ভারি বর্ষণে জলজট আর যানজটের দুর্ভোগে যখন মানুষ নাকাল তখন দেখা গেলো একটা লাল বাস বীরদর্পে উল্টো পথে যাচ্ছে। অনেক চমৎকার দৃশ্য!
হাজার হাজার সাধারণ মানুষ ট্রাফিক জ্যামে বসে ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি পাঠরত তখন মনে হয়েছিলো মহান সৃষ্টিকর্তা বুঝি তাদের দিকেই চোখ তুলে তাকিয়েছে! মনে হচ্ছে কোন বাধায় তাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না। কিন্তু একটু সামনে গিয়েই তারা পড়লো মহাবিপদে। এ যেন খাল কেটে কুমির আনার মত অবস্থা। চতুরমুখী ট্রাফিক জ্যাম লাগিয়ে বোকার মত দাঁড়িয়ে রয়েছে তারা।
দুকূল হারানো এই লাল বাস যাত্রীদের কষ্ট দেখে কিছু সাধারণ মানুষ ছবি তুলতে লাগলো। হয়তো তারা ভেবেছে তাদের এই চরম দুঃখের দিনে তাদের পাশে সবার দাঁড়ানো উচিত। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়ার জন্য যে যার মত ছবি তুলতে লাগলো। কিন্তু বিধিবাম! ততোক্ষণে বিষয়টি টের পেয়ে গেছে লাল বাসের যাত্রীরা। তাদেরও তো একটা ইজ্জত আছে! না হয় উল্টা পথে বাস নিয়ে এই মুহরতে কষ্টের সাগরের (যদিও বালা যায় নদী) মাঝে আছে তাই বলে ছবি তুলবে!
তাই সবাই নিজেদের মানসম্মান বাঁচাতে তারুণ্যের শক্তি নিয়ে জাপিয়ে পড়লো সাধারণ মানুষদের ওপর। যাকে যেই ভাবে পারছে তার মোবাইল নিয়ে মুহূর্তে ফরম্যাট করে দিচ্ছে তারা। পথচারী থেকে শুরু করে বাসযাত্রী এমনকি রিকশাওয়ালার মোবাইল তারা নিজ দায়িত্বে ফরম্যাট করে দিতে লাগলো।
অন্যায় করলে শাস্তি তো পেতেই হবে। তাই তারা আমার ট্যাবটা নিজ দায়িত্বে নিয়ে নিলো। সাংবাদিক পরিচয় শুনে তো চার-পাঁচজন পারলে আমাকে একটু আদর করে দিতে চাচ্ছিলো। যদিও দয়ার বশবর্তী হয়ে অন্যদের মত আমার ট্যাবের মেমোরিও ফরম্যাট করে দিয়েছে। তাদের এমন আচরণে আমি মোটেই অবাক হয়নি। কারণ তারা তো প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্বিত শিক্ষার্থী। এভাবে ভুল পথে পরিচালিত হওয়ার এক প্রকার অধিকার তাদের আছে!
যদিও কিছুদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলো মাঝে-মধ্যেই গাড়ি চলাচলের নিয়ম ভেঙে উল্টো পথে চলার ছবি ও প্রতিবেদন বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর গত ২৫ জুলাই বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক অভ্যন্তরীণ বৈঠকে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো কর্তৃপক্ষ। ঘোষণা করা হয়েছিলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাস উল্টো পথে চলাচল করলে ওই বাসের রুট বাতিল করা হবে। সেই সাথে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিলো, যদি কোনো বাস ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করেছে এমন অভিযোগ পাওয়া যায় তাহলে সেই অভিযুক্ত বাসের ছবি বা ভিডিওচিত্র যাচাই করে বাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। যদিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের এই সাবধানবাণীর পরদিনই উল্টো পথে চলেছে ‘চৈতালী’ বাস।
এর আগে উল্টো পথে গাড়ি না চালাতে গত ২০১৬ সালের মে মাসে রুল জারি করে উচ্চ আদালত। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথাও উল্লেখ ছিল। কিন্তু প্রায়ই তা অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের বিরুদ্ধে।
গত জুনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী পরিবহনের একটি বাস উল্টো পথে চলতে গিয়ে রাজধানীর বিজয় সরণির কাছে একটি দুর্ঘটনা ঘটায়। এতে দুই মোটরসাইকেল আরোহী আহত হন। এই উল্টো পথে চলা নিয়ে ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার।
তাই এবার নিজেদের রক্ষা করতেই তারা মিরপুর ১ এ এতো বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলো। কারণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে উল্টো পথে যেতে নিষেধ করা হলেও সে নিষেধাজ্ঞা ভুলে উল্টো পথে চলছে তারা। তাদের এমন ছবি যদি আবারো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অথবা কোন সংবাদ মাধ্যমে চলে আসে তাহলে মহাবিপদেই পড়তে হবে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকেরা ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতাসংগ্রাম, স্বৈরাচার দমন আন্দোলনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবদান রেখেছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আজ সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা একটু সময় বাঁচাতে উল্টো পথে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করছে প্রতিনিয়ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আপনাদের অন্যায় করতে শিখায়নি। তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ করছি এই উল্টো পথে যাওয়ার সংস্কৃতি বন্ধ করুণ। নিজেদের সম্মান অনেক ছোট করেছেন আর কত?
জলময় যানজট রাস্তা পাড়ি দিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে কার না ইচ্ছা করে কিন্তু তাই বলে অসংখ্য মানুষকে বিপদে ফেলে উল্টো পথে গাড়ি চালানো যে অপরাধ তা সাধারণ নিয়মে জানা সবার। এক তো অন্যায় তারপর সেই অন্যায়ের দোষ স্বীকার না করে অবলিলায় মানুষের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নষ্ট করা দুনিয়ার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান করানো হয় না। কিন্তু দুঃখের এই বিষয় পুরো ঘটনাটি আজ ঘটিয়েছি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। অনেক মানুষের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভরা মেমোরিকার্ড ফরম্যাট করে দিয়েছে তারা। অসহায় মানুষগুলো কি করবে বুঝতে না পারে যে যার মতো স্থান ত্যাগ করেছে। অনেকেই ভীত হয়ে বলেন, ‘ভাই কি করবো, এরাতো সব করতে পারে, আমি তো এদের কাছে কিছুই না’।
লেখকঃ মেজবা মিলন, স্পোর্টস সাংবাদিক
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৯
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৫
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৬
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৭
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
২৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৮
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৯
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৪
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৩৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
৪৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
প্রোলার্ড বলেছেন: ব্লগের মডারেটররা কি এসব নোংরামি দেখছেন না ? নিত্য নতুন নিক খুলে বিশেষ একজন ব্লগারের পোস্টে কমেন্টের নামে এসব জঘন্য মন্তব্য ও মলযুক্ত ছবি দেওয়াটা কি ব্লগের জন্য আদৈ সন্মানজনক হচ্ছে ? সামু কি কারও টয়লেট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে?
৪৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৫
ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:
আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।
জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।
হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়
এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।
জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে।
৪৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৮
ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:
আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।
জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।
হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়
এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।
জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে।
৪৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:
আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।
জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।
হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়
এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।
জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
কাল্লে জাকোলা বলেছেন: লালবাসের আরোহীদের এরকম আচরণ গণতান্ত্রিক প্রথার বিরুদ্ধে।