নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ নিয়ে কিছু প্রশ্ন,জানা থাকলে উত্তর দিয়েন!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫


বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র? না মুসলিম রাষ্ট্র?

যদি বলেন মুসলিম রাষ্ট্র তাহলে আমার প্রশ্ন ২ টা
“”প্রধানমন্ত্রী সহ তার মন্ত্রী,আইন প্রণেতা, সু-শীল(ভালো নাপিত) সমাজ বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র দাবী করে কেন?””

“সংসদে এত এত বিদ্যুৎ বিল দিয়ে,অধিবেশন করে ৭২ এ ফিরে গেল কেন?”

যদি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বলেন তাহলে আরও কিছু প্রশ্ন।

“”দেশ ৭২ এর সংবিধানে ফিরেগেছে,ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। ওকে! তাহলে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম এবং সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহ, আল্লাহ্‌ সর্বশক্তিমান…..এই কথাগুলো কেন? এটা কি সংবিধান পরস্পর বিরোধী না?

জামাতের নিবন্ধন বাতিল কারন তারা ভরসা রেখেছিল একমাত্র আল্লাহ্‌র উপর। যা নাকি সংবিধান তথা ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের সাথে যায় না,কেন?””

“”বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হলে ওয়াইসি,সৌদিআরব নেত্রীত্বাধীন ইসলামিক রাষ্ট্রসমুহের সন্ত্রাস বিরোধী জোটের সদস্য কি করে? একই ভাবে অন্যান্য মুসলিম সংগঠনে যুক্ত থাকে কিভাবে? বের হয়ে আসেনা কেন?”” এগুলা কি সংবিধানবিরোধী না?

ভুল কিছু বললে,ধরিয়ে দিবেন। জ্ঞানীদের কাছ থেকে কিছু জানতে চাই,শিখতে চাই।

সবশেষে আর একটা প্রশ্ন,মাল মুহিত সাহেব বলেছিলেন
“”আদালত ষোড়শ সংশোধনী যতবার বাতিল করবে,সরকার সংসদে তা ততবার পাস করাবে”” ওকে,সুন্দর আইডিয়া।

“”সংসদ অধিবেশন চলার সময় একদিনেই এর বিদ্যুৎ খরচ লাখ লাখ টাকা,বাকি খরচ বাদ দিলাম। দেশে বিদ্যুতের জন্য কলকারখানা চলে না।”” এই টাকা কে দিবে??

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সংখ্যা গরিষ্টতার দিক দিয়ে বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই একে মুসরিম দেশ না বলে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ বলে আখ্যা দিতে চায়। আবার এর বিপরীত মতের মানুষেরা মুসলিম দেশ বলেই দাবী করে। এ নিয়ে বিতর্ক চলছেই।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯

তপোবণ বলেছেন: সংখ্যা গরিষ্টতার দিক দিয়ে বাংলাদেশ যদি হিন্দু দেশ হতো তাহলে ধর্ম নিরপেক্ষতার বিষয়টি আসতোনা। আর আপনি যে প্রশ্ন রেখেছেন দারুণ প্রশ্ন কিন্তু এগুলোর সঠিক জবাব আপনি পাবেন না। অপ্রিয় সত্য ছাড়া এর সঠিক জবাব হয়না। বিশ্বজিৎ হত্যার সাজাটি দেখলেন তো। কি বুঝলেন? সব এমন ভাবেই চলছে। যে দুজনকে সাজা শেনানো হয়েছে, মওকা বুঝে একদিন দেখবেন রাষ্ট্রপতি তাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন হাহাহাহা!

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: রাজনৈতিক পলিসি।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র? না মুসলিম রাষ্ট্র?
উত্তর: বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। বর্তমানে একমাত্র সৌদি আরব ছাড়া পৃথিবীর সব রাষ্ট্রই ধর্মনিরপেক্ষ।
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র কথাটার অর্থ কি? প্রতিটা নাগরিকের স্বাধীন ভাগে নিজ নিজ ধর্ম পালন করা বা না করার অধিকার যে রাষ্ট্রে আছে, সেই রাষ্ট্রই ধর্মনিরপেক্ষে রাষ্ট্র, ধর্মনিরপেক্ষ কথাটা সংবিধানে লেখা থাকুক বা না থাকুক।
বাংলাদেশের সকল মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী স্বাধীনভাবে তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করছে অথবা পালন করা থেকে বিরত থাকছে। কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সরকার কোন ব্যক্তির ধর্ম পালনে বাধা দিচ্ছে না বা পালন করতে বাধ্য করছে না। বর্তমান পৃথিবীতে কোন রাষ্ট্রই সরাসরি ধর্ম পালনে বাধা দেয় না বা কোন ধর্ম পালন করতে বাধ্য করে না।
দুইটা উদাহরণ দিয়ে বুঝার চেষ্টা করি :
১. বাংলাদেশের সংবিধানে যখন যাই লেখা থাকুক না কেন, সব সময়ই বাংলাদেশ সব ধর্মের মানুষ স্বাধীন ভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে পেরেছে। সুতরাং বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র।
২. ইন্ডিয়ার সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলা থাকলেও মুসলমানদের গরু কোরবানি সহ ধর্ম পালনে রাষ্ট্র বাধা দেয়। ইন্ডিয়া সাংবিধানিক ভাবে ধর্ম নিরপেক্ষ।

বাংলাদেশ মুসলিম রাষ্ট্র?
উত্তর: বাংলাদেশ মুসলিম রাষ্ট্র না। আসলে মুসলিম রাষ্ট্র বলে কোন রাষ্ট্র নাই। যেসব দেশে মুসলমানের সংখ্যা বেশি সে সব দেশকে "মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ" বা "মুসলিম প্রধান দেশ" বা "মুসলিম দেশ" এই রকম নামে ডাকা হয়। বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। Organisation of Islamic Cooperation (OIC) সদস্য সংখ্যা ৫৭। এর মধ্যে অনেকগুলি রাষ্ট্র আছে যেখানে মুসলমান সংখ্যালঘিষ্ঠ যেমন, গেবন। গেবনে মুসলমান ১২% আর খ্রিস্টান ৭৩%, গিনি-বিসাউ ৪৫% মুসলমান ইত্যাদি।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৩

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহ, আল্লাহ সর্বশক্তিমান ধর্মনিরপেক্ষ?

ইরান,পাকিস্তানের সম্পর্কে একটু ধারনা দিবেন?

শুধু বাংলাদেশেই ধর্মনিরপেক্ষতার ঢোল কি বেশি পিটানো হচ্ছে না?

শুধু ইন্ডিয়া না মায়ানমার, জার্মানি, চীন সহ অনেক দেশেই ইসলাম পালনে বাধা। রোজা রাখলে জেইল পর্যন্ত হয়,এসব দেশে।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি মোহাম্মাদ আলি ভাইয়ের সাথে এক মত, মুসলিম রাষ্ট্র বলে কিছুই নাই, মুসলমান সংখ্যাগরিস্ট রাস্ট্র আছে, তার মানে এই না যে সেটা মুসলিম দেশ, দেশ বা রাস্ট্র কখনই তার জনগনের ধর্ম বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে পরিচিত হয় না। খোদ সৌদি আরব কিন্তু মুসলিম দেশ না আরবীয়জাতি ভুক্ত দেশ, আর আরবদের মধ্যে ইহুদি, খৃষ্টান বিদ্যমান।

জামাত কে টেনে আনলেন কেন, জামাত কখনই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রকে মেনে নেয়নি। এই টানা টানির মধ্যে আপনার গন্ধ যুক্ত পরিচয় খানা প্রকাশিত করে ফেললেন। আপনার প্রশ্ন আসলেই বাংলাদেশ কেন্দ্রিক না ভিতরের সারমর্ম হোল কেন জামাতের নিবন্দন বাতিল হোল। উত্তর একটাই জামাত বাংলাদেশ বিরধি অপশক্তি, একটি সন্ত্রাসী অপ-রাজনৈতিক সংস্থা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম কেন? যদি মুসলিম না হয়? বিসমিল্লাহ কেন?

কই যাইতাম জামাতরা কয় আমি লীগ,লীগ বিএনপি। বিরক্ত হয়ে শেষপর্যন্ত প্রশ্ন""ভাই আপনি কি? কোন পক্ষে?"" উত্তর:- আমি মানুষ এবং সত্যের পক্ষে। অন্যায় হলেই প্রতিবাদ করি!

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

নতুন বলেছেন: ভাই আপনার সাকিব কে নিয়ে লেখাটা সরিয়ে ফেললেন কেন???

পরচচা`য় আপনার জ্ঞানী পোস্ট খানা সরিয়ে জাতীর অনেক ক্ষতি করে ফেলেন।

আমি ছবিদেখে বলেছিলাম যে সাকিব হয়তো তাকে পরে খেতে দিয়েছে। এটা আমার ধারনা মাত্র... কিন্তু আসলে তাই ঘটেছিলো ঐদিন।

কিন্তু আপনাদের মতন জ্ঞানীরা সাকিবের প্রতি যেই প্রতিকৃয়া দেখালেন সেটাতে আপনাদের মানুষিকতাই বোঝা গিয়েছিলো।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমাকে নিয়ে এত গভীর চিন্তা করার জন্য!

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

এম আর তালুকদার বলেছেন: Click This Link

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

মার্কোর্পলো বলেছেন:

আপনার চিন্তাভাবনা সটিক।

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

বারিধারা বলেছেন: নাহ, বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র কোনমতেই না। সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতা বলতে কোন শব্দ নেই, আছে 'আল্লাহ্‌র প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস', সেই হিসাবে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ বলা চলে। নির্বাচন কমিশনের সচিবেরা যেহেতু দলীয় সরকারের নিয়োগকৃত, তাই এ ধরণের ত্রুটি আমলযোগ্য নয়।

সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। তাহলে বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হল কি করে?

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহ, আল্লাহ সর্বশক্তিমান ধর্মনিরপেক্ষ?

ধর্মনিরপেক্ষ বা Secularism শব্দটাকে রাজনীতিবিদ এবং বুদ্ধিজীবীরা (সুশীল সমাজ) তাদের সুবিধা মতো নানান ভাবে ব্যাখ্যা করে।
আসলে ধর্মনিরপেক্ষতা কি?

১. মধ্যযুগে ইউরোপের রাজা বাদশাহরা নিজেদেরকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসাবে প্রচার করতো। তারা রাষ্ট্রে প্রধান এবং গির্জার প্রধান। রাজ্য পরিচালনা করতে যে আইন তারা প্রণয়ন করতো তা ঈশ্বরের নির্দেশ বলে ঘোষণা করতো।
২. আবার কোন কোন রাষ্ট্রে পোপ নিজেকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি বলে প্রচার করতো। পোপ ঈশ্বরের কাছ থেকে নির্দেশ পেয়েছে বলে গির্জা এবং রাষ্ট্র পরিচালনার আইন জারি করতো।
৩. এই সমস্ত বিষয় নিয়ে কখনও রাজার সাথে পোপের, আবার কখনও জনগণের সাথে সংঘাত হয়েছে। রাজ্য পরিচালনায় ঈশ্বরের ভূমিকা নিয়ে যুদ্ধ, সংঘাতই ইউরোপের মধ্যযুগের ইতিহাস।
৪. দীর্ঘমেয়াদি এই সংঘাত সংঘর্ষ থেকে বের হওয়ার জন্য রাষ্ট্র এবং গির্জাকে আলাদা করা হয়। সংক্ষেপে এই সমাধানকে বলা হয় ধর্মনিরপেক্ষতা।

ভুল বোঝাবোঝির অবকাশ থাকা সত্ত্বেও খুবই সংক্ষেপে ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করলাম।

এখন এই ধারণাকে সামনে রেখে দেখেন, বাংলাদেশের কোন প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী কখনই বলেন না, তিনি আল্লাহ বা ঈশ্বর বা ভগবানের প্রতিনিধি। তিনি যে অধ্যাদেশ জারি করছেন তা ঈশ্বরের কাছ থেকে প্রাপ্ত।

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



























































আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:













আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে


































১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

আল ইফরান বলেছেন: রাস্ট্র নিজেই একটা সেক্যুলার এনটিটি, তার শরীরে ধর্মের আবরণ দেয়াটাই একটা বিশাল অধর্মের কাজ।
রাস্ট্র তার নিজের পরিমন্ডলে সকল ধর্মের প্রতি সমান আচরন করবে এটাই সভ্য সমাজের রীতি।

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ওরে ম্যানসিস্টার থেইকা পাস করা বানান বিশারদ ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার ! শোকের মাস আগষ্ট , এটা প্রতীকী। এটা নিয়া জল ঘোলা কইরা ১৯৭১ এ তোর পূর্বপুরুষ কী ছিল তার পরিচয় দিস না ।

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ওরে ম্যানসিস্টার থেইকা পাস করা বানান বিশারদ ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার ! শোকের মাস আগষ্ট , এটা প্রতীকী। এটা নিয়া জল ঘোলা কইরা ১৯৭১ এ তোর পূর্বপুরুষ কী ছিল তার পরিচয় দিস না ।

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ওরে ম্যানসিস্টার থেইকা পাস করা বানান বিশারদ ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার ! শোকের মাস আগষ্ট , এটা প্রতীকী। তোমারে কেউ কয় নাই সারাক্ষণ শোক করতে । এটা নিয়া খোঁচা মাইরা বা জল ঘোলা কইরা ১৯৭১ এ তোর পূর্বপুরুষ কী ছিল তার পরিচয় দিস না ।

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ওরে ম্যানসিস্টার থেইকা পাস করা বানান বিশারদ ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার ! শোকের মাস আগষ্ট , এটা প্রতীকী। তোমারে কেউ কয় নাই সারাক্ষণ শোক করতে । এটা নিয়া খোঁচা মাইরা বা জল ঘোলা কইরা ১৯৭১ এ তোর পূর্বপুরুষ কী ছিল তার পরিচয় দিস না ।

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.