নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্যি একদিন বাঘ আসবে!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

সত্যি একদিন বাঘ আসবে!

রাখাল বালকের গল্প সবাই জানেন! যে প্রতিদিন বাঘ এল বাঘ এল বলে গ্রামবাসীকে বোকা বানাতো,একদিন সত্যি যখন বাঘ আসলো। সেদিন তার কথা কেউ বিশ্বাস করে নাই,গ্রামবাসীরা কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি,পরিণতি,রাখালের মৃত্যু।

সরকার আগে আইএস আইএস বলত,শিবিরকে আইএস বানানোর কত চেষ্টা তাদের ছিল। দেশে একদিন আইএস আসলো,হলি আর্টিজান ঘটনার পর যখন বিদেশীরা আইএস ভয়ে বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছে না,ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া ক্রিকেট টিম তাদের সফর বাতিল করল,বিনিয়োগ কমা শুরু হলো। একে একে বিমানের সরাসরি ফ্লাইট রুট বাতিল হওয়া শুরু হলো।

বাংলদেশকে অনিরাপদ এবং আইএস আক্রান্ত দেশ হিসাবে বিদেশী মিডিয়া প্রচার শুরু করল, সরকারের তখন শুভবুদ্ধি উদয় হলো।বিদেশীদের বুঝাতে, বিমানবন্দরর সিকিউরিটির দায়িত্ব কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিদেশী নিয়োগ দেয়া হয়েছে,যা নামে মাত্র বিদেশী প্রতিষ্ঠান, কিন্তু টাকা ত যাচ্ছে! শুধু সরকারের এই ফাকা বুলির কারনে। তারা এখন আর আইএস আইএস বলে না,ঘোষণা দিল বাংলাদেশে আইএস নাই। সব জেএমবি,নব্যজেএমবি,আনসারুল্লাহ বাংলা টিম দিয়ে চালিয়ে দিল।

এখন চেষ্টা করা হচ্ছে শিবির জামাতকে জঙ্গি হিসাবে পরিচিত করাতে,বিদেশীদের কাছে। কোন এক দেশ শিবিরকে সন্ত্রাসী সংগঠন বলে কালোতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। না জানি আবার বাঘ ডাকা হচ্ছে।

সারাদেশব্যপী জঙ্গি অভিযান চলছে,যার জন্য সরকার পুলিশবাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট সবাই প্রশংসার দাবীদার। তারা জঙ্গি দমন করতেছে বলেই,আজ আমরা নিরাপদ আছি। জঙ্গি দমনে যেয়ে নতুনত্ব পেলো “সুইসাইড স্কোয়াড “। আগে ইরাক,আফগানিস্তান র কথা শুনতাম, সুইসাইড বোমা হামলায় ৩০/৪০ জন মারাগেছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব অনেক বেশি,ফার্মগেট বোমা ফুটা লাগবে না,বিকেলবেলা বোম বোম বলে দৌড় দিলে, হুড়োহুড়ি করে ৩০/২৫ জন এভাবেই মরাযাবে। কতটা ভয়াবহ হতে পারে,আল্লাহ্‌ মাফ করো আমাদের,এমন কিছু যেন না হয় এদেশে।

তবে প্রতিটা জঙ্গি অভিযানই জনমনে নানান প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে,পুলিশ এবং সরকারের ভুমিকা নিয়ে। অভিযান শেষে কমন কথা
“শিবিরের সাথে জড়িত,জামাতের সাথে জড়িত,তার মামা,চাচা, খালু কেউ একজন জামাতের সাথে জড়িত এটা বলা লাগবেই””

১৫-ই আগস্ট,যে অভিযান হলো পান্থপথে,সেখানে সুউসাইড বেল্টের বিস্ফারণে ‘সাইফুল’ নামের এক ছেলে মারাগেছে। অভিযান শেষে পুলিশ বল্লো
“তারা বাবা ইউনিয়ন জামাতের রুকন সদস্য,সে শিবিরের সাথে জড়িত ছিল”
বাহ বাহ সুন্দর কথা।

পত্রিকা মারফত জানলাম,সাইফুল খুলনা বিএন কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রছিল,তার দুটা বোন,সবচে বড়টা ক্লাস ৭/৮ এ পড়ে,মা বাক প্রতিবন্ধী, বাবা মসজিদের ইমাম, জামাতের সাথে জড়িত। কিন্তু সাইফুল এলাকায় অনেক ভদ্র ছিলো,শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিল সাইফুল,শিবির করত কি না কেউ জানে না। এটা গ্রামবাসীর কথা। (সুত্র প্রথম আলো)

গ্রামবাসী বিশ্বাস করেনা সে শিবিরিরের সাথে জড়িত এবং এই ধরনের কাজে জড়িত (সুত্র বাংলা ট্রিবিউন)

সাইফুলের বোন বলছে,বাবার সাথে রাগ করে ঢাকা এসেছে, চাকরি করবে, চাকরির খোঁজে। অভাবের সংসার, বাবাও চাইতেন ছেলে কিছু করুক,তাই চাকরি করে না কেন,এ নিয়েই রাগারাগি। শুক্রবার সে বাসা থেকে বের হয়। নিহত হওয়ার আগের রাতে সে পান্থপথের এক হোটেলে উঠে,রাতে বাসায় ফোনে কথা হয়,সোমবার বিকালে বাসায় আসতেছে।

সাইফুল নির্দোষ, না জঙ্গি? সেই বিতর্কে আসছি না। এটা পুলিশের কাজ,পুলিশই ভালো জানেন।

“পুলিশ বলতেছে তাদের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল,ধানমন্ডি-৩২ এ আত্মঘাতী হামলা হবে, তাই এক সপ্তাহ আগেই আশেপাশের হোটেল,রাস্তায় অতিরিক্ত পাহারা বা নিরাপত্তা জোরদার করা হয়,ঘটনার আগের রাতে পুলিশ হোটেলে তল্লাশি চালায়,কিছুই পায় নাই,সেই রাতেই সাইফুল ধানমন্ডি-৩২ র কাছ হোটেলে উঠে”

আমার বা অনেকেরই প্রশ্ন হতে পারে

*বাবা জামায়েত করার পরেও এলাকার কেউ তাকে শিবির করতে দেখে নাই,রাজনীতি করতে দেখে নাই,সে সবার সাথেই মিশুক ছিল,পুলিশ তাকে শিবিরের সাথে জড়িত করে ফেলল? প্রমাণ কি?

*সাইফুল কোনরকম তল্লাশি ছাড়াই ঐ এরিয়ায় ব্যাগ নিয়ে হোটেলে ঢুকল? যেখানে পুলিশ নিরাপত্তা, তল্লাশি কড়াকড়ি করেছিল! কোন চেকপোস্টও তাকে চ্যাক করলো না?

*হোটেলে তল্লাশি ছাড়াই সে রুমে উঠেগেল? আর ব্যাগে বোমা,তার, সুইসাইড বেল্ট কত কি নিয়ে। একটা ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে কি কোন তল্লাশি হয় না? তার উপর পুলিশ আগেই তাদের নিরাপত্তা নিয়ে কড়াকড়ির কথা জানিয়ে দিয়েছিল। হুজুর হলে ত খালি মাঠেও তল্লাশি চালায়। সেখানে তাকে মেটাল ডিটেক্টর পর্যন্ত ডিটেক্ট করতে পারল না? সিসিটিভি ফুটেজ দেখা দরকার।

*শুধু মাত্র তার দেখেই তাকে জঙ্গি মনে করেফেল্ল হোটেল কতৃপক্ষ? ওয়াও। EEE র স্টুডেন্ট এবং যারা প্রজেক্টস সাবমিট করেন বিভিন্ন জায়গায় সাবধান,আপনাদের ব্যাগে তাতাল,শিশা,তার,ব্যাটারি, সহ অনেক ডিভাইস থাকে,সাবধান। আমার ছোট ভাই EEE পড়ে, ওরে দেখলাম,রোধ,তার,সার্কিট, এমিটার,ভোল্টামিটার সহ কয়েকপ্রকার ডিভাইস,ট্রানজিস্টার বাজার থেকে নিয়ে আসতে। ক্লাসে কি প্রজেক্ট দিছে তার জন্য। আর বিজ্ঞান বক্স বহনকারী বাচ্চারা,সাবধান।

*ছোট একটা রুম,প্রথম বোমায় রুমের দরজা খুলে,সেকেন্ড সুইসাইড বেল্টের বিস্ফোরনে সে মারাযায়,অন্য একটা বোমা অবিস্ফোরিত ছিল! এটা কিভাবে সম্ভব? একটা বোমা ফুটলে বাকি সবগুলা ফুটার কথা,কারন রুম ছোট ছিল। আর বোমাগুলাও একদম এক পাশে ফুটছে,যাতে বিল্ডিংর কোন ক্ষতি না হয়। সে যদি অরিজিনাল সুইসাইডার হয় তাহলে এক কোনায় যত্ন করে ফুটাবে কেন? দরজা যেহেতু খুলছেই।

*সুইসাইড বোম যেনতেন বোম না,যে বোমে বহু লোক হতাহত হতে পারে,তার দুটা বিস্ফোরিত হলো এবং আশেপাশের কোন বিল্ডিং র গ্লাস পর্যন্ত ভাঙ্গল না? ককটেল ফুটলো না সুইসাইড বম?( টিভি নিউজ দেখলেই বুঝতে পারবেন বোমা কতটা শক্তিশালী আর এগুলা দিয়ে কয়েকশ লোক মারার প্লান না নিজেই মরার প্লান)

*৫০০/৬০০ মিটার/গজের ভিতর ধানমন্ডি ৩২ এ প্রধানমন্ত্রী, সহ অন্যরা খুব সুন্দর করে ১৫ আগস্ট র অনুষ্ঠান পালন করলো নিশ্চিন্তে,আর পুলিশ এই এরিয়া ঘিরে রাখলো? তারা কিভাবে এত নিশ্চিন্ত মনে এসব করেগেল? যেখানে পুলিশ বলছে টার্গেট ৩২ নাম্বার! যারা টিভিতে হলি আর্টিজানের অভিযান দেখছেন বা খোঁজখবর নিয়েছেন তারা ভালো বুঝবেন। অরিজিনাল অভিযান কতটা ভয়াবহ।

*অভিযান শেষে হোটেলের ম্যানেজার, বয় সহ ১২ জনকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়েগেছে।

প্রতিটা অভিযান শেষে এমন প্রশ্ন রেখে জঙ্গি অভিযান শেষ হয়। আমি বলছি না যারা এই অভিযানে নিহত হয় তাদের সাজানো হয় বা পুলিশ নাটক করে। আমি শুধু জনগনের মনের প্রশ্নগুলো তুলে ধরলাম। যার উত্তর কেউ দিবে কি না সন্দেহ।

প্রতিটা অভিযান শেষেই জামাত-শিবিরের নাম উচ্চারণ করে পুলিশ,মিডিয়া। এখন আবার আইএস বাদ দিয়ে সুইসাইড হামলার কথা। আল্লাহ্‌ জানে কি হয়,নিজেরাই খাল কেটে কুমির ডেকে নিয়ে আসে কি না। জামাত-শিবিরের পোলাপানরে উসকে দিচ্ছে কি না?

“”গ্রামের এক লোক বিয়ের দাওয়াতে যাবে,খুব সাজুগুজু করে সে বের হয়েছে। বিয়েবাড়ি যাওয়ার পথে একটস ছোট খাল পরে,যার উপর বাঁশের তৈরি সাঁকো দেয়া,যাতে লোকজন খাল পার হতেপারে।

বিয়েবাড়িতে যাওয়ার লোকটা সাঁকোর অর্ধেক পার হওয়ার পর দেখলো এলাকার মতি পাগলা সাকোতে বসে বসে কি যেন ভাবতেছে। সে মতি পাগলারে হাক ছেড়ে বলল
‘ওই পাগলা, সাঁকো কিন্তু ঝুলাইস না,আমি পানিতে পরেযাবো,সাতার জানিনারে’
জবাবে মতি পাগলা বললো
‘এইটাই এতক্ষণ মনে করার চেষ্টা করছিলাম,যাক মনে করায়া দিলি,দেখ এবার নাচ কারে কয়’ শুরু হয়েগেল তার সাঁকো নাচ””

জামাত শিবিরের রাজনীতি কিন্তু সমর্থক নিয়ে করা হয় না। আপনার টাকা আছে,আপনি চাইলেই আজ কালকের ভিতর আওয়ামীলীগ বা বিএনপির রাজনীতি করতে পারবেন কিন্তু জামাত-শিবির করতে পারবেন না।

আমার স্কুলবন্ধু, বর্তমানে ওর এলাকার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, নিজের না হলেও বাবা আওয়ামীলীগ করে সেই যগ্যতায়। ২০০৯/১০ সালে ওরে এবং আমার আরও ৪/৫ জন ফ্রেন্ডকে মসজিদে নিয়ে তওবা পড়িয়ে শিবিরে জয়েন করানো হয়।

শিবিরে তখনো তারা পুরো জয়েন হয় না বা গ্রহণ করে নেয়া হয় নাই,শুধু ফরম ফিলাপ করানো হয়েছে,তারপর তাদের নামাজ পড়ার জন্য সুরা শিখানো হলো,আগে থেকেই মক্তব পড়ত,তারপরেও শুদ্ধভাবে করে নেয়ার জন্য সময় দেয়া হলো। তারপর তাকে দিয়ে নিজেদের জামাতে নামাজের ইমামামতি করানো হতো,নেতা হব? ইমামতি দিয়েই শুরুহোক। এটা বাকিদেরও পর্যায়ক্রমে করতে হতো।

তাকে দৈনিক রুটিন লিপিবদ্ধ করার জন্য একটা তিরিশ দিনের ছক কাটা প্রিন্ট করা পেজ দেয়া হয়,নামাজ কয় ওয়াক্ত পড়ছে,জামাতে কতটা, কাজা গেছে কতটা,কারন। কোরআন পড়ছে কি না,কত আয়াত,দাওয়াত দিছে কি না। পরে সপ্তাহ বা মাস শেষে এগুলার একটা হিসাব হয় তাদের দলীয় মিটিং এ।

তার কয়েকদিন পর,সেই ফ্রেন্ডসগ্রুপ পালাইলো,টিকতে পারলো না,তারা শিবির করার যোগ্যতা দেখাতে পারলো না।

আপনাদের এত কিছু বলার কারণ কি? কারণ হলো,বুঝাতে চাচ্ছিলাম কেউ শিবির করলে এলাকার লোক জানবেই কারন এলাকায় দাওয়াতের কাজ করতে হয় তাদের,আর কেন্দ্রীয় নেতা ঢাকায় বসে বলে দিতে পারবে, অমুক এলাকায় তার এই, এমন নামের এক কর্মী আছে,কারন সবই তাদের কাছে লিপিবদ্ধ থাকে। যা অন্য সংগঠনের নেই। আর এ জন্যই রাম,শাম,যদু,মধুরা আর যাই করুক শিবির করার যোগ্যা না।

আমি যতদুর দেখেছি,ছাত্রদল,ছাত্রলীগ সহ অন্য দলগুলোর ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, লুট,টেণ্ডারবাজি,মাদক,ইয়াবা ব্যবসা সহ কত অপরাধের অভিযোগ, কই শিবিরের কোন পোলাপানের বিরুদ্ধে ত এসব শুনি না? এদের আদর্শ রাজাকার, আলবদর একাত্তুরের খুনি, ধর্ষকরা,তাও এমন কেন? আর বাকি দলের অবস্থাই বা এমন কেন? তাদের আদর্শ ত,জিয়া,মুজিব।

ছাত্রশিবিরের উপর এই ১০ বছরে যে ঝামেলা গেছে,তাদের দলের প্রধান সহ প্রথম সারির সব নেতাকে ফাসি দেয়া হয়েছে,তারপরেও তারা টিকে আছে,একটুও দমে নাই। আমার মনে হয় শিবিরের সাথে পুলিশ যা করছে তার ১০০ ভাগের একভাগ যদি অন্য যে কোন দলকে করা হয়, সেই দলকে আর খুজে পাওয়া যাবে না।

ধরুন,খালেদাজিয়া এবং তারেক রহমানকে যদি ফাঁশি দিয়েদিল সরকার,বাকি সবাই ঘুমিয়ে যাবে। ৭৫ এ ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার পর এর বাস্তব প্রমাণ পাওয়া যায়।

জামাত-শিবিরের বিরুদ্ধে কয়েকটা জঙ্গি হামলার ঘটনারই যোগসূত্র পেয়েছে পুলিশ। যেমন তার শ্বশুর জামাত করত,পরিবার জামাতের,জামাতের নেতাদের সাথে উঠাবসা সহ কত কত সুন্দর সুন্দর প্রমাণ।

তাহলে দেশের আইন,ক্ষমতা,সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা সব সব এই সরকারের পক্ষে তাও কেন তারা যুদ্ধ অপরাধী, রাজাকার, আলবদরের দল,জামাত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করে না?
যখন পত্রিকায় নিউজ আসে শিবির সন্দেহে মারধর করে পুলিশে সোপর্দকরা হয়েছে কয়েকজনকে,সরকারকে প্রশ্ন করা হলে তারা কেন বলে শিবির নিষিদ্ধ না? তাহলে এরা কি চায়? শিবির নিয়ে বাঘ বাঘ খেলতে?

শিবিরের পোলাপানের মাঝে একটা ইউনিটি আছে,কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশ দিবে তা তারা এনি হাউ সফল করেই ছাড়বেই এবং খুব প্লানমাফিক। ঢাকায় ছাত্রদল বড় ধরনের মিছিল কবে করেছে মনে নেই কিন্তু শিবির কিছুদিন আগেও করেছে।

আপনারা জঙ্গি জঙ্গি খেলতে যেয়ে একদল তরুনকে এই ভয়াবহ, ঘৃণিত, ধ্বংসাত্মক কাজের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। শিবির করলেই যদি মরতে হয় সুইসাইড বম্বার পরিচয় নিয়ে,মরব ত মরবই ২/৪ টা নিয়েই মরি। এই কনসেপ্ট যদি জামাত ওয়ালারা তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়, তখন কি হবে? ভারত,যুক্তরাষ্ট্র এই সুযোগই চাচ্ছে,কিভাবে বাংলাদেশে তাদের ঘাটি করাযায়। তারাও যদি আবার জঙ্গি দমনে আসে,যেমন পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন দিয়ে করে। আর ভারত ত পশ্চিমবঙ্গে জামাতের নেতারা নাকি সীমান্তরেখা পার হয়ে সেখানে সন্ত্রাসী কাজ করে,সাম্প্রদায়িক উসকানি দেয় বলে অভিযোগ করে। তারা চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ সিমান্তে তাদের বাহিনী কিভাবে ঢুকানো যায়। উলফা নিয়েও তারা একই দাবী করে আসছে। তখন নিজেদের খোঁড়া গর্তে নিজেদেরই পরতে হবে।


সরকার জঙ্গিবাদ এবং জামাত শিবির নিয়ে জনগনকে একটা সন্দেহের এবং ধোঁয়াশায় আবছায়ায় রেখেছে। সরকারের উচিৎ তাদের বিষয়ে পরিষ্কার একটা অবস্থানে যাওয়া। জামাত-শিবির নিষিদ্ধ না তারা জাতীয় রাজনীতি করতে পারবে?

জঙ্গিরা জামাত নেতার স্বজন বলেই যে জামাত শিবির জঙ্গি হয়েগেল, এমন যদি হয়, হলি আর্টিজান হামলার পরে সেই একই কারনে আওয়ামীলীগকে জঙ্গি দল বলা যাবে কি?

নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রা ভঙ্গকরা আমাদের সমাজের রীতি হয়েগেছে। জামাতকে রাজনৈতিক ভাবে রাজপথে মোকাবেলা করুন,না হয় আইন করে নিষিদ্ধ করুন,মোট কথা জনগণকে ধোঁয়াশায় রাইখেন না। এই ধোঁয়াশাই যেকোনো সময় প্রচণ্ড ঝড়ে রুপ নিবে। প্রতিপক্ষ দমনে জঙ্গি জঙ্গি খেলা খেললে একদিন দেখবেন সত্যি সত্যিই বাঘ এসে হাজির হবে। আপনাদেরই কারনে সোনার বাংলা বাংলাস্থানে পরিণত হবে,৭১ এর পরাজিত শক্তির দরকার হবে না! তারা চেয়ে চেয়ে শুধু হাসবে। কারন তাদের কাজ আপনারাই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন,ধীরে ধীরে বাংলাদেশের সাথে জঙ্গি কথাটার ট্যাগ লেগেযাচ্ছে।

“”আপনার শত্রুর বিরুদ্ধেও যদি কেউ অন্যায় করে,সেই অন্যায়কে অন্যায় বলুন,শত্রুর শত্রু বন্ধু হয় না কারন সে তার সাথে অন্যায় করে পারপেয়ে গেলে, আপনার সাথেও একই অন্যায় করতে দ্বিতীয়বার আর ভাববে না,খারাপ দিয়ে কখনই ভালোকাজ করা সম্ভব না””

‘শিবির-স্যার জাফর ইকবাল-ছাত্রলীগ’
ঘটনা টা হাড়ে হাড়ে আর কেউ না বুঝলেও স্যার কিন্তু ঠিকই বুঝেছেন,অন্যায়কে সইলে বা সমর্থন দিলে কি হয়!

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৭

ডোডো পাখির বাচ্ছা বলেছেন: জামাতের জন্য এরকম প্রাণঢালা ভালবাসা দেখলে ঈর্ষাবোধ করবে অন্য ফাকিস্তানি জারজরাও।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৩৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪৪

হোসাইন আহমদ স বলেছেন: আপনি যাদের বিবরন দিছেন তারা শিবির না, উনারা হইচে তাভলিগ এর মানুষ । শিবির এর চরিএ খুব একটা ভাল না।

৩৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৫৫

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



























আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





















আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.